Most Popular LIC Policy: LIC-র সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া পলিসি কোনটা জানেন? মিলবে লাখ লাখ টাকা রিটার্ন

নিম্নবিত্ত থেকে ধনী, সবার জন্য পলিসি রয়েছে এলআইসি-এর। বিমার পাশাপাশি এগুলিতে বিনিয়োগ করার সুযোগও পান গ্রাহক। অর্থ এবং জীবন, দুইই থাকে নিরাপদ। এখন প্রশ্ন হল, হাজার হাজার এলআইসি পলিসির মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় পলিসি কোনটা?
নিম্নবিত্ত থেকে ধনী, সবার জন্য পলিসি রয়েছে এলআইসি-এর। বিমার পাশাপাশি এগুলিতে বিনিয়োগ করার সুযোগও পান গ্রাহক। অর্থ এবং জীবন, দুইই থাকে নিরাপদ। এখন প্রশ্ন হল, হাজার হাজার এলআইসি পলিসির মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় পলিসি কোনটা?
রিপোর্ট অনুযায়ী, এলআইসির সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া পলিসি হল, জীবন লাভ পলিসি। এতেও গ্রাহক বিমার পাশাপাশি বিনিয়োগ করতে পারেন। মেয়াদ শেষে মেলে নিশ্চিত রিটার্ন। পাশাপাশি পলিসির বিপরীতে ঋণ সুবিধাও মেলে।
রিপোর্ট অনুযায়ী, এলআইসির সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া পলিসি হল, জীবন লাভ পলিসি। এতেও গ্রাহক বিমার পাশাপাশি বিনিয়োগ করতে পারেন। মেয়াদ শেষে মেলে নিশ্চিত রিটার্ন। পাশাপাশি পলিসির বিপরীতে ঋণ সুবিধাও মেলে।
এলআইসির জীবন লাভ পলিসির সবচেয়ে বড় সুবিধা হল ডেথ বেনিফিট। প্ল্যান চলাকালীন পলিসি হোল্ডারের মৃত্যু হলে বার্ষিক প্রিমিয়ামের দশ গুণ দেওয়া হয় পরিবারকে। ডেথ বেনিফিট প্রিমিয়ামের ১০৫ শতাংশের কম কোনওভাবেই হয় না। তবে এর জন্য সময়মতো পলিসির প্রিমিয়াম শোধ করতে হবে।
এলআইসির জীবন লাভ পলিসির সবচেয়ে বড় সুবিধা হল ডেথ বেনিফিট। প্ল্যান চলাকালীন পলিসি হোল্ডারের মৃত্যু হলে বার্ষিক প্রিমিয়ামের দশ গুণ দেওয়া হয় পরিবারকে। ডেথ বেনিফিট প্রিমিয়ামের ১০৫ শতাংশের কম কোনওভাবেই হয় না। তবে এর জন্য সময়মতো পলিসির প্রিমিয়াম শোধ করতে হবে।
পলিসি হোল্ডার যদি মেয়াদপূর্তি পর্যন্ত বেঁচে থাকেন তাহলে বেসিক অ্যাসিওর্ডের পাশাপাশি বোনাস এবং অতিরিক্ত সুবিধা দেয় এলআইসি। ম্যাচিউরিটির সময় এই সব টাকা একসঙ্গে পলিসি হোল্ডারকে দেওয়া হয়। এটা বেসিক এনডাউমেন্ট প্ল্যান। ফলে সীমিত সময়ের জন্য প্রিমিয়াম দিতে হয়।
পলিসি হোল্ডার যদি মেয়াদপূর্তি পর্যন্ত বেঁচে থাকেন তাহলে বেসিক অ্যাসিওর্ডের পাশাপাশি বোনাস এবং অতিরিক্ত সুবিধা দেয় এলআইসি। ম্যাচিউরিটির সময় এই সব টাকা একসঙ্গে পলিসি হোল্ডারকে দেওয়া হয়। এটা বেসিক এনডাউমেন্ট প্ল্যান। ফলে সীমিত সময়ের জন্য প্রিমিয়াম দিতে হয়।
৮ বছর থেকে শুরু করে ৫৯ বছর বয়সী যে কোনও ব্যক্তি জীবন লাভ পলিসি কিনতে পারেন। এর জন্য ন্যূনতম ২ লাখ টাকার সাম অ্যাসিওর্ড করতে হবে। সর্বোচ্চ কোনও সীমা নেই। মাসিক, ত্রৈমাসিক, অর্ধবার্ষিক এবং বার্ষিক ভিত্তিতে প্রিমিয়াম দেওয়া যায়।
৮ বছর থেকে শুরু করে ৫৯ বছর বয়সী যে কোনও ব্যক্তি জীবন লাভ পলিসি কিনতে পারেন। এর জন্য ন্যূনতম ২ লাখ টাকার সাম অ্যাসিওর্ড করতে হবে। সর্বোচ্চ কোনও সীমা নেই। মাসিক, ত্রৈমাসিক, অর্ধবার্ষিক এবং বার্ষিক ভিত্তিতে প্রিমিয়াম দেওয়া যায়।
জীবন লাভ পলিসিতে ১৬ বছর, ২১ বছর এবং ২৫ বছর মেয়াদে বিনিয়োগ করা যায়। কেউ যদি ৫৯ বছর বয়সে পলিসি করেন, তাহলে তিনি শুধু ১৬ বছরের জন্যই বিনিয়োগ করতে পারবেন। ৭৬ বছর বয়স পর্যন্ত পলিসি ম্যাচিউরিটির সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে।
জীবন লাভ পলিসিতে ১৬ বছর, ২১ বছর এবং ২৫ বছর মেয়াদে বিনিয়োগ করা যায়। কেউ যদি ৫৯ বছর বয়সে পলিসি করেন, তাহলে তিনি শুধু ১৬ বছরের জন্যই বিনিয়োগ করতে পারবেন। ৭৬ বছর বয়স পর্যন্ত পলিসি ম্যাচিউরিটির সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এখন ধরে নেওয়া যাক ২৫ বছর বয়সী একজন ব্যক্তি ২০ লাখ টাকার সাম অ্যাসিওর্ড সহ ২৫ বছর মেয়াদে জীবন লাভ পলিসি কিনেছেন। তাহলে তাঁকে ১৬ বছরের জন্য বার্ষিক ৮৮,৯১০ টাকার প্রিমিয়াম দিতে হবে। অর্থাৎ প্রতিদিন ২৪৩ টাকা করে। তাহলে ৫০ বছর বয়সে তিনি ৫৪ লাখ টাকার সুবিধা পাবেন।
এখন ধরে নেওয়া যাক ২৫ বছর বয়সী একজন ব্যক্তি ২০ লাখ টাকার সাম অ্যাসিওর্ড সহ ২৫ বছর মেয়াদে জীবন লাভ পলিসি কিনেছেন। তাহলে তাঁকে ১৬ বছরের জন্য বার্ষিক ৮৮,৯১০ টাকার প্রিমিয়াম দিতে হবে। অর্থাৎ প্রতিদিন ২৪৩ টাকা করে। তাহলে ৫০ বছর বয়সে তিনি ৫৪ লাখ টাকার সুবিধা পাবেন।