Pension Scheme: স্ত্রীর নামে ‘এই’ স্কিমে অ্যাকাউন্ট খুলুন, প্রতি মাসে ৪৪,৭৯৩ টাকার পেনশন মিলবে, দেখে নিন খুঁটিনাটি

স্ত্রীর নামে এনপিএস অ্যাকাউন্ট খুলে মোটা টাকা রিটার্ন পেতে পারেন চাকরিজীবীরা। এ ক্ষেত্রেও মাসিক বা বার্ষিক প্রিমিয়াম জমা দেওয়ার সুবিধা মিলবে। মাত্র ১০০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করা যায়। ৬০ বছর বয়সে মিলবে ম্যাচিউরিটির টাকা। তবে নতুন নিয়ম অনুযায়ী, স্ত্রীর ৬৫ বছর বয়স এনপিএস অ্যাকাউন্টে বিনিয়োগের সুবিধা মিলবে।
স্ত্রীর নামে এনপিএস অ্যাকাউন্ট খুলে মোটা টাকা রিটার্ন পেতে পারেন চাকরিজীবীরা। এ ক্ষেত্রেও মাসিক বা বার্ষিক প্রিমিয়াম জমা দেওয়ার সুবিধা মিলবে। মাত্র ১০০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করা যায়। ৬০ বছর বয়সে মিলবে ম্যাচিউরিটির টাকা। তবে নতুন নিয়ম অনুযায়ী, স্ত্রীর ৬৫ বছর বয়স এনপিএস অ্যাকাউন্টে বিনিয়োগের সুবিধা মিলবে।
ধরে নেওয়া যাক, স্ত্রীর বর্তমান বয়স ৩০ বছর। তাঁর এনপিএস অ্যাকাউন্টে প্রতি মাসে ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করা হয়। এখন যদি ১০ শতাংশ হারে বার্ষিক রিটার্ন মেলে তাহলে ৬০ বছর বয়সে স্ত্রীর অ্যাকাউন্টে ১.১২ কোটি টাকা থাকবে। এ থেকে তিনি ৪৫ লাখ টাকা পাবেন। সঙ্গে প্রতি মাসে ৪৫ হাজার টাকার পেনশনও মিলবে। শুধু তাই নয়, আজীবন পাওয়া যাবে পেনশনের সুবিধা।
ধরে নেওয়া যাক, স্ত্রীর বর্তমান বয়স ৩০ বছর। তাঁর এনপিএস অ্যাকাউন্টে প্রতি মাসে ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করা হয়। এখন যদি ১০ শতাংশ হারে বার্ষিক রিটার্ন মেলে তাহলে ৬০ বছর বয়সে স্ত্রীর অ্যাকাউন্টে ১.১২ কোটি টাকা থাকবে। এ থেকে তিনি ৪৫ লাখ টাকা পাবেন। সঙ্গে প্রতি মাসে ৪৫ হাজার টাকার পেনশনও মিলবে। শুধু তাই নয়, আজীবন পাওয়া যাবে পেনশনের সুবিধা।
কীভাবে এই পরিমাণ টাকা মিলবে? একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা স্পষ্ট হবে। বয়স ৩০ বছর মানে বিনিয়োগের জন্য ৬০ বছর বয়স অর্থাৎ মোট ৩০ বছর সময় পাওয়া যাচ্ছে। প্রতি মাসে জমা পড়ছে ৫ হাজার টাকা। বার্ষিক ১০ শতাংশ হারে রিটার্ন মিললে ৩০ বছর পর ম্যাচিউরিটির পরিমাণ দাঁড়াবে ১,১১,৯৮,৪৭১ টাকা। এর মধ্যে ৬০ শতাংশ টাকা তোলা যায়। বাকি ৪০ শতাংশ টাকা অ্যানুইটি স্কিমে বিনিয়োগ করতে হবে। এখন ৪৪,৭৯,৩৮৮ টাকা থেকে যদি বার্ষিক ৮ শতাংশ হারে রিটার্ন মেলে তাহলে মাসে ৪৪,৭৯৩ টাকার পেনশন মিলবে।
কীভাবে এই পরিমাণ টাকা মিলবে? একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা স্পষ্ট হবে। বয়স ৩০ বছর মানে বিনিয়োগের জন্য ৬০ বছর বয়স অর্থাৎ মোট ৩০ বছর সময় পাওয়া যাচ্ছে। প্রতি মাসে জমা পড়ছে ৫ হাজার টাকা। বার্ষিক ১০ শতাংশ হারে রিটার্ন মিললে ৩০ বছর পর ম্যাচিউরিটির পরিমাণ দাঁড়াবে ১,১১,৯৮,৪৭১ টাকা। এর মধ্যে ৬০ শতাংশ টাকা তোলা যায়। বাকি ৪০ শতাংশ টাকা অ্যানুইটি স্কিমে বিনিয়োগ করতে হবে। এখন ৪৪,৭৯,৩৮৮ টাকা থেকে যদি বার্ষিক ৮ শতাংশ হারে রিটার্ন মেলে তাহলে মাসে ৪৪,৭৯৩ টাকার পেনশন মিলবে।
এনপিএস কেন্দ্র সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা প্রকল্প। গ্রাহকের টাকা ফান্ড ম্যানেজাররা দেখভাল করেন। তাই টাকা থাকে সম্পূর্ণ নিরাপদ। তবে নিশ্চিত রিটার্নের গ্যারান্টি নেই। কারণ এনপিএস স্কিম বাজারের সঙ্গে যুক্ত। আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুরু থেকে এখনও পর্যন্ত এনপিএসে ১০-১১ শতাংশ হারে বার্ষিক রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
এনপিএস কেন্দ্র সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা প্রকল্প। গ্রাহকের টাকা ফান্ড ম্যানেজাররা দেখভাল করেন। তাই টাকা থাকে সম্পূর্ণ নিরাপদ। তবে নিশ্চিত রিটার্নের গ্যারান্টি নেই। কারণ এনপিএস স্কিম বাজারের সঙ্গে যুক্ত। আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুরু থেকে এখনও পর্যন্ত এনপিএসে ১০-১১ শতাংশ হারে বার্ষিক রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
এনপিএসে বিনিয়োগ করলে ট্যাক্স সুবিধা পাওয়া যায়। যেমন ২ লাখ টাকা পর্যন্ত কর ছাড় মেলে। ৬০ শতাংশ টাকা তোলার ক্ষেত্রেও কোনও কর দিতে হয় না। অর্থাৎ এনপিএসে বিনিয়োগ করে প্রতি বছর ২ লাখ টাকা পর্যন্ত কর বাঁচাতে পারেন বিনিয়োগকারীরা।
এনপিএসে বিনিয়োগ করলে ট্যাক্স সুবিধা পাওয়া যায়। যেমন ২ লাখ টাকা পর্যন্ত কর ছাড় মেলে। ৬০ শতাংশ টাকা তোলার ক্ষেত্রেও কোনও কর দিতে হয় না। অর্থাৎ এনপিএসে বিনিয়োগ করে প্রতি বছর ২ লাখ টাকা পর্যন্ত কর বাঁচাতে পারেন বিনিয়োগকারীরা।