কুলেখাড়া, ব্রকোলি, টম্যাটো, বাদাম, ছোলা, বিভিন্ন প্রকারের দানা শস্য, সয়াবিন ইত্যাদি খান। তাই বারবার ঘুম পেলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। (রিপোর্টার-- পিয়া গুপ্তা)

How To Wake Up Without Alarm: অ্যালার্ম ছাড়াই ঘুম ভাঙবে ভোরে! যদি বালিশের উপর এইটা করেন…

অ্যালার্ম বাজলেই বিরক্ত হয়ে বন্ধ করে দেন? ফের ঘুমিয়ে পড়েন রোজ?
অ্যালার্ম বাজলেই বিরক্ত হয়ে বন্ধ করে দেন? ফের ঘুমিয়ে পড়েন রোজ?
নাকি অ্যালার্ম বাজলেও শুনতে পান না আওয়াজ? গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন থেকে পার হয়ে যায় সময়...তার পরই হাত কামড়ান! দেরি হয়ে যায় রোজ কর্মক্ষেত্রে যেতে, বা গৃহকাজে?
নাকি অ্যালার্ম বাজলেও শুনতে পান না আওয়াজ? গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন থেকে পার হয়ে যায় সময়…তার পরই হাত কামড়ান! দেরি হয়ে যায় রোজ কর্মক্ষেত্রে যেতে, বা গৃহকাজে?
আপনার জন্য রয়েছে সহজ সমাধান। এ বার ঘুম ভাঙবে ঠিক সময়ে! তায় অ্যালার্ম ছাড়াই। হ্যাঁ, ঠিক শুনেছেন। সম্ভব। ভাবছেন কী করে? জানাব আপনাকে সেই উপায়।
আপনার জন্য রয়েছে সহজ সমাধান। এ বার ঘুম ভাঙবে ঠিক সময়ে! তায় অ্যালার্ম ছাড়াই। হ্যাঁ, ঠিক শুনেছেন। সম্ভব। ভাবছেন কী করে? জানাব আপনাকে সেই উপায়।
ভাল ঘুম হলে শরীরে ক্লান্তি কাটে৷ শুধু তাই নয় ঘুম শরীরের হিলিং ফ্যাক্টর হিসেবেও কাজ করে৷ অর্থাৎ শরীর অসুস্থ হলে, বেশি সময় ধরে ঘুমোলে শরীর সুস্থ হয়ে ওঠে৷ সঠিক ঘুম না হলে স্থুলতার সমস্যা, স্মৃতিভ্রংশের মতো সমস্যাও ঘটো৷ চিকিৎসক সাগর মুদ্রা জানান, ঘুম কম হলে হৃদরোগ থেকে শুরু করে স্ট্রোকের আশঙ্কাও রয়ে যায়৷
ভাল ঘুম হলে শরীরে ক্লান্তি কাটে৷ শুধু তাই নয় ঘুম শরীরের হিলিং ফ্যাক্টর হিসেবেও কাজ করে৷ অর্থাৎ শরীর অসুস্থ হলে, বেশি সময় ধরে ঘুমোলে শরীর সুস্থ হয়ে ওঠে৷ সঠিক ঘুম না হলে স্থুলতার সমস্যা, স্মৃতিভ্রংশের মতো সমস্যাও ঘটো৷ চিকিৎসক সাগর মুদ্রা জানান, ঘুম কম হলে হৃদরোগ থেকে শুরু করে স্ট্রোকের আশঙ্কাও রয়ে যায়৷
 ঘুমের জন্য সঠিক রুটিন থাকাটা খুবই জরুরি। আপনি যদি প্রতিদিন বিভিন্ন সময়ে ঘুমান তবে এটি শরীরের জৈবিক ঘড়িকে বিপর্যস্ত করতে পারে, যা ঘুমের মানের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে।
ঘুমের জন্য সঠিক রুটিন থাকাটা খুবই জরুরি। আপনি যদি প্রতিদিন বিভিন্ন সময়ে ঘুমান তবে এটি শরীরের জৈবিক ঘড়িকে বিপর্যস্ত করতে পারে, যা ঘুমের মানের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে।
আপনি যদি শান্তিপূর্ণ ন্যাপ চান তবে দিনের বেলা কয়েকটি জিনিস করা এড়ানো উচিত- বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে ঘুমাবেন না। মধ্যাহ্নভোজনের পরে চা, কফি, সিগারেট, চকোলেটের মতো উত্তেজক বিষয়গুলি এড়িয়ে চলুন। ৩০ মিনিটের বেশি ঘুমাবেন না।
আপনি যদি শান্তিপূর্ণ ন্যাপ চান তবে দিনের বেলা কয়েকটি জিনিস করা এড়ানো উচিত- বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে ঘুমাবেন না। মধ্যাহ্নভোজনের পরে চা, কফি, সিগারেট, চকোলেটের মতো উত্তেজক বিষয়গুলি এড়িয়ে চলুন। ৩০ মিনিটের বেশি ঘুমাবেন না।
কী ভাবে জাগবেন সময়ে? আবার অ্যালার্ম ছাড়াই! ক্লান্তি অবধি থাকবে না। মেনে চলুন সহজ ৩ উপায়।
কী ভাবে জাগবেন সময়ে? আবার অ্যালার্ম ছাড়াই! ক্লান্তি অবধি থাকবে না। মেনে চলুন সহজ ৩ উপায়।
১) রাতে ঘুমানোর আগে মোবাইল, ল্যাপটপ, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি থেকে দূরে থাকুন। প্রতি দিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমানোর অভ্যাস করুন। চেষ্টা করুন রাতের খাওয়া সেরে নেওয়ার পর আর মোবাইল বা ল্যাপটপ না দেখতে। রাতে ঠিকঠাক ঘুম হলে সকালে উঠতেও সমস্যা হওয়ার কথা নয়। বেশ কিছু দিন এই অভ্যাসের মধ্যে দিয়ে গেলে দেখবেন অ্যালার্মও লাগছে না। এমনিই ঘুম ভেঙে যাচ্ছে।
১) রাতে ঘুমানোর আগে মোবাইল, ল্যাপটপ, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি থেকে দূরে থাকুন। প্রতি দিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমানোর অভ্যাস করুন। চেষ্টা করুন রাতের খাওয়া সেরে নেওয়ার পর আর মোবাইল বা ল্যাপটপ না দেখতে। রাতে ঠিকঠাক ঘুম হলে সকালে উঠতেও সমস্যা হওয়ার কথা নয়। বেশ কিছু দিন এই অভ্যাসের মধ্যে দিয়ে গেলে দেখবেন অ্যালার্মও লাগছে না। এমনিই ঘুম ভেঙে যাচ্ছে।

 

২) রাতে বেশি ভারী কোনও খাবার না খাওয়াই ভাল। হালকা খাবার দ্রুত হজম হতে সাহায্য করবে। তেল-ঝাল-মশলাদার খাবার রাতে খেলে বদহজম, অম্বলের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তার প্রভাবে ব্যাঘাত ঘটতে পারে ঘুমেও। অনেকেই রাতে কিছু না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়েন। এই অভ্যাসও ভাল নয়। ঘুম আসতে দেরি হয়। রাতে পর্যাপ্ত না ঘুমালে সকালে ঘুম ভাঙতে বেলা হয়ে যায়।
২) রাতে বেশি ভারী কোনও খাবার না খাওয়াই ভাল। হালকা খাবার দ্রুত হজম হতে সাহায্য করবে। তেল-ঝাল-মশলাদার খাবার রাতে খেলে বদহজম, অম্বলের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তার প্রভাবে ব্যাঘাত ঘটতে পারে ঘুমেও। অনেকেই রাতে কিছু না খেয়েই ঘুমিয়ে পড়েন। এই অভ্যাসও ভাল নয়। ঘুম আসতে দেরি হয়। রাতে পর্যাপ্ত না ঘুমালে সকালে ঘুম ভাঙতে বেলা হয়ে যায়।
৩) অনেক সময় কোনও কাজের তাড়া থাকলে, এমনিতেই ঘুম ভেঙে যায়। সকালে ওঠার একটি কারণ তৈরি করুন। বাড়ির কোনও দায়িত্ব হতে পারে। নিজের পছন্দ মতো কোনও কাজ করতে পারেন। প্রথম দিকে জোর করেই উঠে পড়ুন। কিছু দিন পর থেকে দেখবেন অভ্যাস হয়ে গিয়েছে।
৩) অনেক সময় কোনও কাজের তাড়া থাকলে, এমনিতেই ঘুম ভেঙে যায়। সকালে ওঠার একটি কারণ তৈরি করুন। বাড়ির কোনও দায়িত্ব হতে পারে। নিজের পছন্দ মতো কোনও কাজ করতে পারেন। প্রথম দিকে জোর করেই উঠে পড়ুন। কিছু দিন পর থেকে দেখবেন অভ্যাস হয়ে গিয়েছে।
এছাড়াও আপনার জন্য রয়েছে এক বিশেষ এবং অব্যর্থ ঘরোয়া টোটকা। অনেকেই এই পদ্ধতিতে অ্যালার্ম ছাড়াই জেগে ওঠেন সঠিক সময়ে।
এছাড়াও আপনার জন্য রয়েছে এক বিশেষ এবং অব্যর্থ ঘরোয়া টোটকা। অনেকেই এই পদ্ধতিতে অ্যালার্ম ছাড়াই জেগে ওঠেন সঠিক সময়ে।
রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে নিজের মাথার বালিশে আঙুল বুলিয়ে কয়েক বার লিখে নিন যে সময়ে উঠতে চাইছেন সেই নম্বরটি! ধরুন ৬টায় উঠবেন, বালিশে আঙুল বুলিয়ে লিখুন ৬ বা 6, এর পর সেই বালিশে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়ুন। সকালেই দেখতে পাবেন ম্যাজিক!
রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে নিজের মাথার বালিশে আঙুল বুলিয়ে কয়েক বার লিখে নিন যে সময়ে উঠতে চাইছেন সেই নম্বরটি! ধরুন ৬টায় উঠবেন, বালিশে আঙুল বুলিয়ে লিখুন ৬ বা 6, এর পর সেই বালিশে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়ুন। সকালেই দেখতে পাবেন ম্যাজিক!
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।