Cholesterol Control Tips: এই তেলকে বলা হয় কোলেস্টেরলের যম…! পায়ের নখ থেকে মাথার চুল পর্যন্ত সবের রোগ সারায়, দাম? ‘ফ্রি’

বদ কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে গেলে শরীরে রক্ত ​​চলাচল ঠিকমতো হয় না। এই কারণে, হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো প্রাণঘাতী রোগের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়।
বদ কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে গেলে শরীরে রক্ত ​​চলাচল ঠিকমতো হয় না। এই কারণে, হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো প্রাণঘাতী রোগের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়।
বিশিষ্ট চিকিৎসক সঞ্জীব ভাস্কর জানিয়েছেন, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করাটা অত্যন্ত জরুরি ৷ এ বিষয়ে একাধিক পথও বাতলেছেন।
বিশিষ্ট চিকিৎসক সঞ্জীব ভাস্কর জানিয়েছেন, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করাটা অত্যন্ত জরুরি ৷ এ বিষয়ে একাধিক পথও বাতলেছেন।
মনে রাখবেন খাবার ব্যাপারে সচেতন না হলে কোনওভাবেই কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে আসবে না। খাদ্যতালিকায় রাখুন বেশি করে ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড।
মনে রাখবেন খাবার ব্যাপারে সচেতন না হলে কোনওভাবেই কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে আসবে না। খাদ্যতালিকায় রাখুন বেশি করে ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড।
কোলেস্টেরল প্রধানত দুই ধরনের। প্রথমটি ভাল কোলেস্টেরল এবং দ্বিতীয়টি খারাপ কোলেস্টেরল।
কোলেস্টেরল প্রধানত দুই ধরনের। প্রথমটি ভাল কোলেস্টেরল এবং দ্বিতীয়টি খারাপ কোলেস্টেরল।
খারাপ কোলেস্টেরল শরীরে বাড়লে উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট অ্যাটাক, করোনারি আর্টারি, ট্রিপল ভেসেলস জাতীয় রোগের সমস্যা দেখা দিতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
খারাপ কোলেস্টেরল শরীরে বাড়লে উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট অ্যাটাক, করোনারি আর্টারি, ট্রিপল ভেসেলস জাতীয় রোগের সমস্যা দেখা দিতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৯ বছর বয়স পর্যন্ত যুবকদের শরীরে মোট কোলেস্টেরল ১৭০ mg/dl-এর কম হওয়া উচিত।
রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৯ বছর বয়স পর্যন্ত যুবকদের শরীরে মোট কোলেস্টেরল ১৭০ mg/dl-এর কম হওয়া উচিত।
LDL কোলেস্টেরল ১০০ নীচে থাকলে ভাল। HDL-রক্তে থাকা ভাল। পুরুষদের ক্ষেত্রে এই কোলেস্টেরলের মাত্রা ৫০ এর বেশি এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে ৬০-এর বেশি থাকা খুবই জরুরি।
LDL কোলেস্টেরল ১০০ নীচে থাকলে ভাল। HDL-রক্তে থাকা ভাল। পুরুষদের ক্ষেত্রে এই কোলেস্টেরলের মাত্রা ৫০ এর বেশি এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে ৬০-এর বেশি থাকা খুবই জরুরি।
২০ বছরের বেশি বয়সি পুরুষদের শরীরের মোট কোলেস্টেরলের মাত্রা ১২৫-২০০ mg/dl এর মধ্যে হওয়া উচিত।
২০ বছরের বেশি বয়সি পুরুষদের শরীরের মোট কোলেস্টেরলের মাত্রা ১২৫-২০০ mg/dl এর মধ্যে হওয়া উচিত।
ডায়েটিশিয়ানদের মতে, মাছের তেল তৈরির একটি সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া রয়েছে। মাছের তেল মাছের টিস্যু থেকে তৈরি করা হয়। এই তেলে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ডকোসাহেক্সায়েনোয়িক অ্যাসিড, কোসাপেন্টাইনয়িক অ্যাসিড, যা আমাদের অনেক রোগ থেকে রক্ষা করতে পারে।
ডায়েটিশিয়ানদের মতে, মাছের তেল তৈরির একটি সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া রয়েছে। মাছের তেল মাছের টিস্যু থেকে তৈরি করা হয়। এই তেলে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ডকোসাহেক্সায়েনোয়িক অ্যাসিড, কোসাপেন্টাইনয়িক অ্যাসিড, যা আমাদের অনেক রোগ থেকে রক্ষা করতে পারে।
ডায়েটিশিয়ান অমৃতা মিশ্র বলেন, মাছের তেল হতে পারে হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে ভাল খাবার। খাদ্যে মাছের তেল অন্তর্ভুক্ত করলে ভাল কোলেস্টেরল বাড়ে এবং খারাপ কোলেস্টেরল কমে। মাছের তেল ব্যবহার করলে হৃদরোগ থেকে নিরাপদ থাকা যায়।
ডায়েটিশিয়ান অমৃতা মিশ্র বলেন, মাছের তেল হতে পারে হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে ভাল খাবার। খাদ্যে মাছের তেল অন্তর্ভুক্ত করলে ভাল কোলেস্টেরল বাড়ে এবং খারাপ কোলেস্টেরল কমে। মাছের তেল ব্যবহার করলে হৃদরোগ থেকে নিরাপদ থাকা যায়।
ডায়েটিশিয়ানদের মতে, মাছের তেল খেলে তা লিভার, ত্বক ও ডিমেনশিয়া ইত্যাদির ক্ষেত্রে উপকারী হবে।
ডায়েটিশিয়ানদের মতে, মাছের তেল খেলে তা লিভার, ত্বক ও ডিমেনশিয়া ইত্যাদির ক্ষেত্রে উপকারী হবে।
মাছ ওমেগা -৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ। এতে শরীরে পুষ্টির চাহিদা পূরণ হবে এবং চোখের রোগের ঝুঁকিও কমবে।
মাছ ওমেগা -৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ। এতে শরীরে পুষ্টির চাহিদা পূরণ হবে এবং চোখের রোগের ঝুঁকিও কমবে।
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড গর্ভের শিশুর বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি বিষণ্নতা কমায়।
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড গর্ভের শিশুর বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি বিষণ্নতা কমায়।