crime

Malda: বাজারে মিলেছিল নাবালিকার মুণ্ডহীন দেহ, ৭ মাস পর শুরু হল শুনানি প্রক্রিয়া

মালদহ: মালদহ শহরের নাবালিকা ছাত্রীকে অপহরণ ও গলা কেটে খুনের ঘটনায় প্রায় সাত মাস পর মঙ্গলবার থেকে শুরু হল শুনানি প্রক্রিয়া। গত ২৯ জানুয়ারি মালদহ শহরের বালুচর এলাকা থেকে নিখোঁজ হয় ১১ বছরের স্কুল ছাত্রী। ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ দেখে চিহ্নিত হয় দুষ্কৃতী।

৩১ জানুয়ারি গভীর রাতে মালদহের ইংরেজবাজার নিয়ন্ত্রিত বাজার চত্বরে উদ্ধার হয় তরুণীর মুণ্ডহীন দেহ। পরে বাজার এলাকার একটি পুরনো গুদাম ঘরের ছাদে উদ্ধার হয় কাটামুন্ডু। এই খুনের ঘটনায় মালদহ-সহ গোটা রাজ্যে প্রতিবাদ তীব্রতর হয়। মঙ্গলবার মালদহ জেলা আদালতে নাবালিকাকে খুনের ঘটনায় ট্রায়াল শুরু হল। প্রথম দিনে ৩জন সাক্ষী পেশ করা হয়েছে। আগামী শনিবার পর্যন্ত প্রতিদিন তিনজন করে সাক্ষী পেশ করা হবে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। প্রথম দিনের শুনানিতে চিকিৎসক ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেশ করেন। কীভাবে মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে সে বিষয়ে সাক্ষ্য দেন ইংরেজবাজার পুরসভার চেয়ারম্যান কৃষ্ণেন্দু নারায়ন চৌধুরী। এদিন আদালতে পেশ করা হয় খুনের ঘটনায় ধৃত যুবক শ্রীকান্ত কেশরীকে।

আইনজীবী প্রবীরকুমার ঝা জানান, “নাবালিকাকে তুলে নিয়ে গিয়ে খুনের ঘটনায় আজ থেকে সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে। এগজিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট তদন্তের প্রতিবেদন পেশ করেছেন। কীভাবে মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে তা জানিয়েছেন কৃষ্ণেন্দু চৌধুরি। চিকিৎসক ময়নাতদন্তের রিপোর্টের কথা জানিয়েছেন। এই সপ্তাহে শনিবার পর্যন্ত প্রতিদিন তিনজন করে সাক্ষী পেশ করা হবে।”

সেবক দেবশর্মা, লিপেশ লালা