শিশুরা যে কোনও সময় দুধ খেতে পারেন। ওদের কোনও সমস্যা হয় না। তবে যদি লাকোটোস ইনটোলারেনস হয়, সেই ক্ষেত্রে বাদাম বা সয়া মিল্ক ব্যবহার করতে পারেন। আগেই বলা হয়েছে দুধে হিলিং প্রপার্টি থাকে। তাই দাঁতে ব্যথা থেকে মুক্তি পেতেও সাহায্য করে। এছাড়া জ্বর হলেও হলুদ দিয়ে দুধের কোনও বিকল্প নেই।

Benefits Of Milk: সাবধান প্রতিদিন দুধ খাচ্ছেন? মারাত্মক ক্ষতি হয়ে যেতে পারে কিন্তু! সকালে না রাতে দেখে নিন দুধ খাওয়ার সঠিক সময়

‘দুধ না খেলে হবে না ভাল ছেলে’। এই লাইন তো কিংবদন্তি হয়ে গিয়েছে। সত্যি দুধের মতো পুষ্টিকর উপাদান খুব কমই আছে। দুধ ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, ভিটামিন এ, ডি, ফসফরাস-সহ একাধিক পুষ্টিকর উপাদানের খনি।
‘দুধ না খেলে হবে না ভাল ছেলে’। এই লাইন তো কিংবদন্তি হয়ে গিয়েছে। সত্যি দুধের মতো পুষ্টিকর উপাদান খুব কমই আছে। দুধ ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, ভিটামিন এ, ডি, ফসফরাস-সহ একাধিক পুষ্টিকর উপাদানের খনি।
হার্ট ভাল রাখা, হাড় মজবুত- সহ একাধিক উপকারিতা রয়েছে এর। দুধে হিলিং পাওয়ার থাকে, যা যে কোনও রোগ থেকে আমাদের উপশম দেয়।
হার্ট ভাল রাখা, হাড় মজবুত- সহ একাধিক উপকারিতা রয়েছে এর। দুধে হিলিং পাওয়ার থাকে, যা যে কোনও রোগ থেকে আমাদের উপশম দেয়।
কিন্তু সমস্যা হল আমরা অনেকেই জানি না দুধ খাওয়ায় সঠিক সময় কী? সে সম্বন্ধে অবগত নয়। এর ফলে অনেকেরই অ্যাসিডিটি-সহ নানা ধরনের সমস্যা দেখা যায়। কখন দুধ খাওয়া উচিত? তা নিয়ে বিস্তৃত বলেছেন নিউরো স্পাইন সার্জেন ডা বিকাশ কুমার।
কিন্তু সমস্যা হল আমরা অনেকেই জানি না দুধ খাওয়ায় সঠিক সময় কী? সে সম্বন্ধে অবগত নয়। এর ফলে অনেকেরই অ্যাসিডিটি-সহ নানা ধরনের সমস্যা দেখা যায়। কখন দুধ খাওয়া উচিত? তা নিয়ে বিস্তৃত বলেছেন নিউরো স্পাইন সার্জেন ডা বিকাশ কুমার।
অনেকেই খালি পেটে ব্রেকফাস্টে দুধ খান। যা স্বাস্থ্যের জন্য একেবারেই ভাল নয়। এর ফলে গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা হতে পারে।
অনেকেই খালি পেটে ব্রেকফাস্টে দুধ খান। যা স্বাস্থ্যের জন্য একেবারেই ভাল নয়। এর ফলে গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা হতে পারে।
সকালের বদলে রাতে দুধ খান। এতে ঘুমও ভাল হয়। কিন্তু খেয়াল রাখবেন ঘুমোতে যাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট আগে দুধ খেয়ে নেবেন।
সকালের বদলে রাতে দুধ খান। এতে ঘুমও ভাল হয়। কিন্তু খেয়াল রাখবেন ঘুমোতে যাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট আগে দুধ খেয়ে নেবেন।
শিশুরা যে কোনও সময় দুধ খেতে পারেন। ওদের কোনও সমস্যা হয় না। তবে যদি লাকোটোস ইনটোলারেনস হয়, সেই ক্ষেত্রে বাদাম বা সয়া মিল্ক ব্যবহার করতে পারেন। আগেই বলা হয়েছে দুধে হিলিং প্রপার্টি থাকে। তাই দাঁতে ব্যথা থেকে মুক্তি পেতেও সাহায্য করে। এছাড়া জ্বর হলেও হলুদ দিয়ে দুধের কোনও বিকল্প নেই।
শিশুরা যে কোনও সময় দুধ খেতে পারেন। ওদের কোনও সমস্যা হয় না। তবে যদি লাকোটোস ইনটোলারেনস হয়, সেই ক্ষেত্রে বাদাম বা সয়া মিল্ক ব্যবহার করতে পারেন। আগেই বলা হয়েছে দুধে হিলিং প্রপার্টি থাকে। তাই দাঁতে ব্যথা থেকে মুক্তি পেতেও সাহায্য করে। এছাড়া জ্বর হলেও হলুদ দিয়ে দুধের কোনও বিকল্প নেই।