Tag Archives: Cow Milk

Calcium Rich Food: দুধের চেয়েও বেশি! ক্যালসিয়ামের পাহাড়! এই খাবারগুলি নিয়মিত খেলেই হাড়ের সুস্থতা হাতের মুঠোয়

 হাড়ের গঠন-সহ শরীরের একাধিক উপকারিতায় দরকার ক্যালসিয়াম। বিশেষ করে মহিলাদের সুস্থতার জন্য একান্ত প্রয়োজন এই উপাদান।
হাড়ের গঠন-সহ শরীরের একাধিক উপকারিতায় দরকার ক্যালসিয়াম। বিশেষ করে মহিলাদের সুস্থতার জন্য একান্ত প্রয়োজন এই উপাদান।

 

কিন্তু ক্যালসিয়ামের যোগান অটুট রাখতে অনেকেই নিয়মিত দুধ পান করার অভ্যাস পালন করেন না। দুধ থেকে অ্যালার্জি হয় অনেকেরই।
কিন্তু ক্যালসিয়ামের যোগান অটুট রাখতে অনেকেই নিয়মিত দুধ পান করার অভ্যাস পালন করেন না। দুধ থেকে অ্যালার্জি হয় অনেকেরই।

 

কিন্তু জানেন কি দুধের বদলে একাধিক বিকল্প খাবার আছে যেগুলি ডায়েটে রাখা যায়। বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর।
কিন্তু জানেন কি দুধের বদলে একাধিক বিকল্প খাবার আছে যেগুলি ডায়েটে রাখা যায়। বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর।

 

সম পরিমাণ দুধের তুলনায় টক দইয়ে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ বেশি। পাশাপাশি একাধিক উপকারিতা পাওয়া যায় টকদই থেকে।
সম পরিমাণ দুধের তুলনায় টক দইয়ে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ বেশি। পাশাপাশি একাধিক উপকারিতা পাওয়া যায় টকদই থেকে।

 

খেতে পারেন কাঠবাদাম বা আমন্ডও। এই শুকনো ফলেও ক্যালসিয়াম বেশি। সেইসঙ্গে আছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন ই।
খেতে পারেন কাঠবাদাম বা আমন্ডও। এই শুকনো ফলেও ক্যালসিয়াম বেশি। সেইসঙ্গে আছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন ই।

 

কমলালেবুর রসও খেতে পারেন ক্যালসিয়ামের জন্য। দুধের বিকল্প হিসেবে ডায়েটে রাখতেই পারেন এই পানীয়।
কমলালেবুর রসও খেতে পারেন ক্যালসিয়ামের জন্য। দুধের বিকল্প হিসেবে ডায়েটে রাখতেই পারেন এই পানীয়।

 

চেনা মাছের বদলে খান সামুদ্রিক মাছ। সার্ডিন, স্যামনের মতো নোনতা জলের মাছে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ বেশি।
চেনা মাছের বদলে খান সামুদ্রিক মাছ। সার্ডিন, স্যামনের মতো নোনতা জলের মাছে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ বেশি।

 

গরুর দুধের বিকল্প হিসেবে সয়মিল্ক, ওটমিল্কের মতো বিকল্প দুধও পান করতে পারেন।
গরুর দুধের বিকল্প হিসেবে সয়মিল্ক, ওটমিল্কের মতো বিকল্প দুধও পান করতে পারেন।

Milk Side Effects: পুষ্টির ভাণ্ডার, শিশুদের জন্য অমৃত…! হাজার গুণ থাকলেও ভুলেও দুধে চুমুক দেবেন না এঁরা! কাদের খাওয়া চরম ক্ষতিকর? জানাচ্ছেন চিকিৎসক

দুধ আমাদের শরীরে শুধু  পুষ্টি জোগায় না বরং অনেক উপকার করে৷  যা শিশু থেকে যুবক এবং বয়স্ক সকলের জন্য উপকারী। দুধ খাওয়া আমাদের হাড়, দাঁত এবং পেশীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
দুধ আমাদের শরীরে শুধু পুষ্টি জোগায় না বরং অনেক উপকার করে৷ যা শিশু থেকে যুবক এবং বয়স্ক সকলের জন্য উপকারী। দুধ খাওয়া আমাদের হাড়, দাঁত এবং পেশীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
দুধে উপস্থিত পুষ্টির কথা বলতে গেলে, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাসিয়াম, সেলেনিয়াম, জিঙ্ক, ভিটামিন ডি, প্রোটিন, ভিটামিন বি ১২ এবং জিঙ্ক প্রধানত থাকে। যা সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয়। যা খেলে শরীরের ক্লান্তি ও দুর্বলতা দূর হয়।
দুধে উপস্থিত পুষ্টির কথা বলতে গেলে, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাসিয়াম, সেলেনিয়াম, জিঙ্ক, ভিটামিন ডি, প্রোটিন, ভিটামিন বি ১২ এবং জিঙ্ক প্রধানত থাকে। যা সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয়। যা খেলে শরীরের ক্লান্তি ও দুর্বলতা দূর হয়।
কিন্তু জানেন কি, এমন কিছু মানুষ আছেন যারা দুধ সহ্য করতে পারে না। দুধ খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদের শরীরে অনেক ধরণের সমস্যা শুরু হয় এবং বিভিন্ন রোগের লক্ষণ দেখা দিতে শুরু করে৷ চিকিৎসকের কাছ থেকে জেনে নিন কোন লোকের দুধ খাওয়া একেবারেই  উচিত নয়।
কিন্তু জানেন কি, এমন কিছু মানুষ আছেন যারা দুধ সহ্য করতে পারে না। দুধ খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদের শরীরে অনেক ধরণের সমস্যা শুরু হয় এবং বিভিন্ন রোগের লক্ষণ দেখা দিতে শুরু করে৷ চিকিৎসকের কাছ থেকে জেনে নিন কোন লোকের দুধ খাওয়া একেবারেই উচিত নয়।
চিকিৎসক টিনা কৌশিক জানিয়েছেন,ভারতের ৭০ শতাংশ মানুষ দুধ হজম করতে পারে না। যার কারণে তাদের নানা ধরনের সমস্যায় পড়তে হয়। এমন কিছু রোগ আছে যাতে দুধ পান করলে রোগ আরও বাড়তে থাকে।
চিকিৎসক টিনা কৌশিক জানিয়েছেন,ভারতের ৭০ শতাংশ মানুষ দুধ হজম করতে পারে না। যার কারণে তাদের নানা ধরনের সমস্যায় পড়তে হয়। এমন কিছু রোগ আছে যাতে দুধ পান করলে রোগ আরও বাড়তে থাকে।
যাদের ল্যাকটোজের সমস্যা রয়েছে তারা দুধে উপস্থিত চিনি (ল্যাকটোজ) সম্পূর্ণরূপে হজম করতে পারে না। যার কারণে তারা দুগ্ধজাত খাবার খাওয়া বা পান করার পরে ডায়রিয়া, গ্যাস এবং পেট ফাঁপার সমস্যায় ভোগে।
যাদের ল্যাকটোজের সমস্যা রয়েছে তারা দুধে উপস্থিত চিনি (ল্যাকটোজ) সম্পূর্ণরূপে হজম করতে পারে না। যার কারণে তারা দুগ্ধজাত খাবার খাওয়া বা পান করার পরে ডায়রিয়া, গ্যাস এবং পেট ফাঁপার সমস্যায় ভোগে।
কোলাইটিস হল এক ধরনের পেটের রোগ, যাতে বৃহৎ অন্ত্রের ভিতরে প্রদাহ হয়। কোলাইটিসের কারণে, রোগীর পেটের তীব্র ব্যথা, ক্রমাগত ডায়রিয়া, জ্বর, ওজন হ্রাস এবং অনিদ্রায় ভোগে।
কোলাইটিস হল এক ধরনের পেটের রোগ, যাতে বৃহৎ অন্ত্রের ভিতরে প্রদাহ হয়। কোলাইটিসের কারণে, রোগীর পেটের তীব্র ব্যথা, ক্রমাগত ডায়রিয়া, জ্বর, ওজন হ্রাস এবং অনিদ্রায় ভোগে।
কোলাইটিসকে আলসারেটিভ কোলাইটিসও বলা হয়। এই রোগে দুধ বা দুধের তৈরি কিছু খাওয়া উচিত নয়। কারণ দুগ্ধজাত খাবার খেলে রোগ আরও বাড়তে পারে।
কোলাইটিসকে আলসারেটিভ কোলাইটিসও বলা হয়। এই রোগে দুধ বা দুধের তৈরি কিছু খাওয়া উচিত নয়। কারণ দুগ্ধজাত খাবার খেলে রোগ আরও বাড়তে পারে।
ফ্যাটি লিভারের সমস্যায় ভুগছেন এমন মানুষদেরও দুধ খাওয়া উচিত নয়। দুধে উচ্চ প্রোটিন উপাদান থাকে, যা ফ্যাটি লিভারের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। এই ধরনের মানুষ সহজে দুধ হজম করতে সক্ষম হয় না।
ফ্যাটি লিভারের সমস্যায় ভুগছেন এমন মানুষদেরও দুধ খাওয়া উচিত নয়। দুধে উচ্চ প্রোটিন উপাদান থাকে, যা ফ্যাটি লিভারের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। এই ধরনের মানুষ সহজে দুধ হজম করতে সক্ষম হয় না।
এমন অবস্থায় দুধ খেলে বদহজম, অ্যাসিডিটি, গ্যাস, অলসতা, ক্লান্তি, ওজন বৃদ্ধি বা পেট ফাঁপা হওয়ার মতো সমস্যা হতে পারে। চিকিৎসকের মতে, শরীরে এমন কোনও রোগ থাকলে দুধ না খাওয়াই ভাল, এতে শারীরিক সমস্যা আরও বাড়তে পারে৷
এমন অবস্থায় দুধ খেলে বদহজম, অ্যাসিডিটি, গ্যাস, অলসতা, ক্লান্তি, ওজন বৃদ্ধি বা পেট ফাঁপা হওয়ার মতো সমস্যা হতে পারে। চিকিৎসকের মতে, শরীরে এমন কোনও রোগ থাকলে দুধ না খাওয়াই ভাল, এতে শারীরিক সমস্যা আরও বাড়তে পারে৷

Adulterated Milk: দুধে জল মেশানো কিনা কী করে বুঝবেন? এই জিনিস দিলেই নীল হয়ে যাবে রং

দুধে জল মেশানো আছে কিনা এই প্রশ্ন কিন্তু ওঠে একাধিক সময়। কিন্তু জানেন কি এই জল মেশানো দুধ চেনার রয়েছে সহজ উপায় আছে। দুধে শুধু জল নয় অনেক সময় মেশানো হয় স্টার্চ।
দুধে জল মেশানো আছে কিনা এই প্রশ্ন কিন্তু ওঠে একাধিক সময়। কিন্তু জানেন কি এই জল মেশানো দুধ চেনার রয়েছে সহজ উপায় আছে। দুধে শুধু জল নয় অনেক সময় মেশানো হয় স্টার্চ।
বাজার থেকে কেন দুধ কতটা খাঁটি সেটা জানার বেশ কিছু উপায় জানিয়েছে ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস অথোরিটি অফ ইন্ডিয়া। এর প্রথম ধাপ হল ওয়াটার অ্যাডালটেরেশন পরীক্ষা।
বাজার থেকে কেনা দুধ কতটা খাঁটি সেটা জানার বেশ কিছু উপায় জানিয়েছে ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস অথোরিটি অফ ইন্ডিয়া। এর প্রথম ধাপ হল ওয়াটার অ্যাডালটেরেশন পরীক্ষা।
এই পরীক্ষার জন্য একটি ঝকঝকে ঢালু পাত্রের পৃষ্ঠে এক ফোঁটা দুধ ফেলতে হবে। সেই দুধ যদি পুরোপুরি শুদ্ধ হয়, তাহলে পাত্রের গা বেয়ে ধীরে ধীরে গরিয়ে নামবে এবং দুধের দাগ পাত্রে পড়বে।
এই পরীক্ষার জন্য একটি ঝকঝকে ঢালু পাত্রের পৃষ্ঠে এক ফোঁটা দুধ ফেলতে হবে। সেই দুধ যদি পুরোপুরি শুদ্ধ হয়, তাহলে পাত্রের গা বেয়ে ধীরে ধীরে গরিয়ে নামবে এবং দুধের দাগ পাত্রে পড়বে।
কিন্তু দুধে যদি জল মেশানো থাকে, তাহলে তা দ্রুত গড়িয়ে পড়ে যাবে এবং পাত্রের গায়ে দুধের দাগ পড়বে না।
কিন্তু দুধে যদি জল মেশানো থাকে, তাহলে তা দ্রুত গড়িয়ে পড়ে যাবে এবং পাত্রের গায়ে দুধের দাগ পড়বে না।
দুধে স্টার্চ মেশানো হয়েছে কিনা সেটাও পরীক্ষা করতে পারেন ঘরোয়া উপায়ে। এজন্য প্রথমে কয়েক মিলিলিটার দুধ ফুটিয়ে নিতে হবে।
দুধে স্টার্চ মেশানো হয়েছে কিনা সেটাও পরীক্ষা করতে পারেন ঘরোয়া উপায়ে। এজন্য প্রথমে কয়েক মিলিলিটার দুধ ফুটিয়ে নিতে হবে।
তারপর তাকে ঠান্ডা করে দিতে হবে ২-৩ ফোঁটা আয়োডিন দ্রবণ। দুধ যদি বিশুদ্ধ হয়, তাহলে দুধের রং পরিবর্তিত হবে না। কিন্তু দুধে যদি স্টার্চ মেশানো থাকে, তাহলে দুধের রং বদলে হবে নীল।
তারপর তাকে ঠান্ডা করে দিতে হবে ২-৩ ফোঁটা আয়োডিন দ্রবণ। দুধ যদি বিশুদ্ধ হয়, তাহলে দুধের রং  পরিবর্তিত হবে না। কিন্তু দুধে যদি স্টার্চ মেশানো থাকে, তাহলে দুধের রং বদলে হবে নীল।

Cow Milk vs Buffalo Milk in Benefits: গরুর দুধ না মোষের দুধ? কোনটা খেলে রোগা হবেন? ভাল থাকবে হার্ট? জানুন চুমুক দেওয়ার আগে

ব্যালান্সড ডায়েটের অন্যতম অংশ দুধ। ব্রেকফাস্ট থেকে ডিনার পর্যন্ত নানাভাবে দুধ খাওয়া যায়। গরুর দুধের পাশাপাশি মোষের দুধও ডায়েটে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এই দুয়ের মধ্যে কোনটা বেশি পুষ্টিকর? তাই নিয়ে দ্বন্দ্ব চলতেই থাকে।
ব্যালান্সড ডায়েটের অন্যতম অংশ দুধ। ব্রেকফাস্ট থেকে ডিনার পর্যন্ত নানাভাবে দুধ খাওয়া যায়। গরুর দুধের পাশাপাশি মোষের দুধও ডায়েটে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এই দুয়ের মধ্যে কোনটা বেশি পুষ্টিকর? তাই নিয়ে দ্বন্দ্ব চলতেই থাকে।

 

গরু না মোষ-কোন প্রাণিজ দুধের পুষ্টিগুণ বেশি, সুস্থ থাকার জন্য কোনটা ডায়েটে থাকা দরকার, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।
গরু না মোষ-কোন প্রাণিজ দুধের পুষ্টিগুণ বেশি, সুস্থ থাকার জন্য কোনটা ডায়েটে থাকা দরকার, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।

 

গরুর দুধের তুলনায় মোষের দুধে প্রোটিনের পরিমাণ অনেক বেশি। ফলে পেশিশক্তি তৈরি, শারীরিক বৃদ্ধি এবং সার্বিক সুস্থতায় বেশি কার্যকর হয়। তবে গরুর দুধও প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং একাধিক ভিটামিন ও খনিজে ভরা। হাড়ের সুস্থতায় কার্যকর গরুর দুধ।
গরুর দুধের তুলনায় মোষের দুধে প্রোটিনের পরিমাণ অনেক বেশি। ফলে পেশিশক্তি তৈরি, শারীরিক বৃদ্ধি এবং সার্বিক সুস্থতায় বেশি কার্যকর হয়। তবে গরুর দুধও প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং একাধিক ভিটামিন ও খনিজে ভরা। হাড়ের সুস্থতায় কার্যকর গরুর দুধ।

 

মোষের দুধে স্নেহজাতীয় পদার্থও বেশি। ফলে কর্মশক্তির বেশি যোগান দেয়। ফ্যাট সল্যুবল ভিটামিন এ,ডি, ই এবং কে শোষণ করতে সাহায্য করে।
মোষের দুধে স্নেহজাতীয় পদার্থও বেশি। ফলে কর্মশক্তির বেশি যোগান দেয়। ফ্যাট সল্যুবল ভিটামিন এ,ডি, ই এবং কে শোষণ করতে সাহায্য করে।

 

সংক্রমণ থেকে শরীরকে রক্ষা করা মোষের দুধ ইমিউনিটি শক্তি গড়ে তোলে। অন্যদিকে ভিটামিন এ, জিঙ্ক, সেলেনিয়াম ভরা গরুর দুধও সাহায্য করে রোগ প্রতিরোধে।
সংক্রমণ থেকে শরীরকে রক্ষা করা মোষের দুধ ইমিউনিটি শক্তি গড়ে তোলে। অন্যদিকে ভিটামিন এ, জিঙ্ক, সেলেনিয়াম ভরা গরুর দুধও সাহায্য করে রোগ প্রতিরোধে।

 

গরু এবং মোষের দুধে থাকা প্রচুর পটাশিয়াম সাহায্য করে হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে। সোডিয়ামের মাত্রা বজায় রেখে নিয়ন্ত্রণে রাখে ব্লাড প্রেশার।
গরু এবং মোষের দুধে থাকা প্রচুর পটাশিয়াম সাহায্য করে হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে। সোডিয়ামের মাত্রা বজায় রেখে নিয়ন্ত্রণে রাখে ব্লাড প্রেশার।

 

ফ্যাটের পরিমাণ বেশি হলেও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে মোষের দুধ বেশি কার্যকর গরুর দুধের তুলনায়। ভিটামিন এ, ভিটামিন ই এবং সেলেনিয়াম থাকে বলে ত্বকের যত্নেও উপকারী গরু ও মোষের দুধ।
ফ্যাটের পরিমাণ বেশি হলেও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে মোষের দুধ বেশি কার্যকর গরুর দুধের তুলনায়। ভিটামিন এ, ভিটামিন ই এবং সেলেনিয়াম থাকে বলে ত্বকের যত্নেও উপকারী গরু ও মোষের দুধ।

 

গরুর দুধের ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস দাঁতের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। শরীরকে জলশূন্যতার হাত থেকে রক্ষা করে।
গরুর দুধের ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস দাঁতের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। শরীরকে জলশূন্যতার হাত থেকে রক্ষা করে।

 

গরুর দুধের প্রোটিনের অংশ দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভর্তি রাখে। ওজন নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত সহায়ক। গবেষণায় দেখা গিয়েছে ডেয়ারি প্রডাক্ট কমায় ওবেসিটি রিস্ক।
গরুর দুধের প্রোটিনের অংশ দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভর্তি রাখে। ওজন নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত সহায়ক। গবেষণায় দেখা গিয়েছে ডেয়ারি প্রডাক্ট কমায় ওবেসিটি রিস্ক।

 

ল্যাক্টোজ কনটেন্ট বেশি হওয়ায় গরুর দুধের তুলনায় মোষের দুধ হজম করা কঠিন। মোষের দুধ বেশি দুষ্পাচ্য। তবে টোকোফেরল, রেটিনলের মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকার কারণে মোষের দুধ ক্রনিক অসুখের আশঙ্কা কমায়।
ল্যাক্টোজ কনটেন্ট বেশি হওয়ায় গরুর দুধের তুলনায় মোষের দুধ হজম করা কঠিন। মোষের দুধ বেশি দুষ্পাচ্য। তবে টোকোফেরল, রেটিনলের মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকার কারণে মোষের দুধ ক্রনিক অসুখের আশঙ্কা কমায়।

 

কেউ কেউ গরুর দুধের মৃদু স্বাদ পছন্দ করেন। কারওর আবার পছন্দ মোষের দুধের ঘন ও ভারী স্বাদ। নির্দিষ্ট জনের শরীরের ধাঁচ এবং ধাত, ওজন, সুস্থতা, পছন্দসই স্বাদ এবং হজমের ক্ষমতা দেখে তবেই ডায়েটিশিয়ান ঠিক করে দেন তিনি গরুর দুধ না মোষের দুধ খাবেন।
কেউ কেউ গরুর দুধের মৃদু স্বাদ পছন্দ করেন। কারওর আবার পছন্দ মোষের দুধের ঘন ও ভারী স্বাদ। নির্দিষ্ট জনের শরীরের ধাঁচ এবং ধাত, ওজন, সুস্থতা, পছন্দসই স্বাদ এবং হজমের ক্ষমতা দেখে তবেই ডায়েটিশিয়ান ঠিক করে দেন তিনি গরুর দুধ না মোষের দুধ খাবেন।

Glass of Milk Everyday: গ্লাস গ্লাস দুধ খাচ্ছেন? ঠিক করছেন তো? রোজ খেলে বড় ঝুঁকি এঁদের! জানুন কারা হবেন সতর্ক

দুধ এমন একটি জিনিস যাতে রয়েছে সম্পূর্ণ পুষ্টিগুণ। অর্থাৎ আমাদের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান দুধ থেকে পাওয়া যাবে।
দুধ এমন একটি জিনিস যাতে রয়েছে সম্পূর্ণ পুষ্টিগুণ। অর্থাৎ আমাদের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান দুধ থেকে পাওয়া যাবে।

 

বেঙ্গালুরুর অ্যাপোলো হাসপাতালের চিফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনিস্ট ডাঃ প্রিয়াঙ্কাকে বলেন যে, 'অবশ্যই দুধে প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান আছে কিন্তু আমরা যদি শুধু দুধ খাই, অন্য জিনিস না খেলে তা আমাদের পাকস্থলীতে ফাইবারের ঘাটতি ঘটায় যা ভাল ব্যাকটেরিয়া কমিয়ে দেয়। এমন অবস্থায় কয়েকদিন ভাল থাকবে কিন্তু তারপর নানা সমস্যা দেখা দিতে শুরু করবে। হ্যাঁ, অন্যান্য জিনিসের সঙ্গে প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ পান করলে তা শরীরের জন্য খুবই উপকারী হবে।'
বেঙ্গালুরুর অ্যাপোলো হাসপাতালের চিফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনিস্ট ডাঃ প্রিয়াঙ্কাকে বলেন যে, ‘অবশ্যই দুধে প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান আছে কিন্তু আমরা যদি শুধু দুধ খাই, অন্য জিনিস না খেলে তা আমাদের পাকস্থলীতে ফাইবারের ঘাটতি ঘটায় যা ভাল ব্যাকটেরিয়া কমিয়ে দেয়। এমন অবস্থায় কয়েকদিন ভাল থাকবে কিন্তু তারপর নানা সমস্যা দেখা দিতে শুরু করবে। হ্যাঁ, অন্যান্য জিনিসের সঙ্গে প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ পান করলে তা শরীরের জন্য খুবই উপকারী হবে।’
প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ পানের উপকারিতা:দুধে সব প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড পাওয়া যায় যা আমাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে শক্তিশালী করে। ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি এর মতো অনেক ধরনের খনিজ পদার্থ এতে রয়েছে। এটি দাঁত এবং হাড় উভয়ের জন্য একটি পাওয়ার হাউস। এটি দাঁত ও হাড় মজবুত রাখে।
প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ পানের উপকারিতা:
দুধে সব প্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড পাওয়া যায় যা আমাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে শক্তিশালী করে। ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি এর মতো অনেক ধরনের খনিজ পদার্থ এতে রয়েছে। এটি দাঁত এবং হাড় উভয়ের জন্য একটি পাওয়ার হাউস। এটি দাঁত ও হাড় মজবুত রাখে।
দুধ প্রোটিনের ভান্ডার, তাই এটি শক্তি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এতে আপনার শরীরে শক্তি বাড়বে। দুধে ভিটামিন B12 রয়েছে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং সংক্রমণজনিত রোগ থেকে রক্ষা করে। দুধ খেলে শরীরে পানির অভাব হবে না। তাই এটি পানিশূন্যতা থেকে রক্ষা করে। এছাড়া দুধ খেলে হার্ট ও হাড়ের রোগ হবে না। এভাবে দুধের উপকারিতাই শুধু উপকারী।
দুধ প্রোটিনের ভান্ডার, তাই এটি শক্তি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এতে আপনার শরীরে শক্তি বাড়বে। দুধে ভিটামিন B12 রয়েছে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং সংক্রমণজনিত রোগ থেকে রক্ষা করে। দুধ খেলে শরীরে পানির অভাব হবে না। তাই এটি পানিশূন্যতা থেকে রক্ষা করে। এছাড়া দুধ খেলে হার্ট ও হাড়ের রোগ হবে না। এভাবে দুধের উপকারিতাই শুধু উপকারী।
তাহলে ক্ষতি কার?ডাক্তার বলেন, অনেকের অন্ত্রের দুধ হজম করার ক্ষমতা থাকে না। আসলে, দুধে ল্যাকটোজ নামক একটি যৌগ থাকে যার জন্য ল্যাকটেজ এনজাইম প্রয়োজন। এই ল্যাকটেজ এনজাইম ল্যাকটোজকে ভেঙ্গে গ্যালাকটোজ অর্থাৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে যা রক্তে যায়।
তাহলে ক্ষতি কার?
ডাক্তার বলেন, অনেকের অন্ত্রের দুধ হজম করার ক্ষমতা থাকে না। আসলে, দুধে ল্যাকটোজ নামক একটি যৌগ থাকে যার জন্য ল্যাকটেজ এনজাইম প্রয়োজন। এই ল্যাকটেজ এনজাইম ল্যাকটোজকে ভেঙ্গে গ্যালাকটোজ অর্থাৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে যা রক্তে যায়।
কিন্তু বেশিরভাগ মানুষের মধ্যে ল্যাকটেজ এনজাইম কম উৎপন্ন হয়। সেই কারণে এই লোক দুধ খাওয়ার কারণে  বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। তাই এমন ব্যক্তি যদি প্রতিদিন দুধ পান করেন তাহলে তাকে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। একটি অনুমান অনুসারে, ভারতের ৭০ শতাংশ মানুষ দুধ অসহিষ্ণু। এর মানে এত মানুষ দুধ থেকে সামান্য উপকার পান।
কিন্তু বেশিরভাগ মানুষের মধ্যে ল্যাকটেজ এনজাইম কম উৎপন্ন হয়। সেই কারণে এই লোক দুধ খাওয়ার কারণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। তাই এমন ব্যক্তি যদি প্রতিদিন দুধ পান করেন তাহলে তাকে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। একটি অনুমান অনুসারে, ভারতের ৭০ শতাংশ মানুষ দুধ অসহিষ্ণু। এর মানে এত মানুষ দুধ থেকে সামান্য উপকার পান।