কলকাতা: আরজি কর কাণ্ডে তোলপাড় গোটা বাংলা। একের পর এক প্রশ্ন, একের পর এক বিতর্ক। ৯ অগস্ট ভোর সাড়ে ৫টায় স্বাধীনতা দিবসের কুচকাওয়াজের মহড়া শুরু নিয়ে একটি নির্দেশিকা দিয়েছিল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। এ বার সেই নির্দেশিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলল আইএমএ। কেন প্রকাশ্যে আনা হল সেই নির্দেশিকা?
প্রশ্ন আরও অনেক। নির্দেশিকা অনুযায়ী মহড়ায় যে তিন জন চিকিৎসককে উপস্থিত থাকার কথা বলা হয়েছে তাঁদের এক জন অভীক দে। বৃহস্পতিবার তাঁকে সাসপেন্ড করেছে স্বাস্থ্য ভবন। তিনি ছাড়াও সাসপেন্ড করা হয়েছে আইএমএ-র জলপাইগুড়ি শাখার সম্পাদক ড. সুশান্ত রায়, ড. তাপস চক্রবর্তী, ড. দীপাঞ্জন হালদার এবং ড. বিরূপাক্ষ বিশ্বাস।
আরও পড়ুন: রাজ্যের শিক্ষকদের জন্য বিরাট সুসংবাদ! পুজোর আগেই বড় ঘোষণা, বহু শিক্ষকের চিন্তা শেষ
কেন প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের গ্রেফতারির পরেই প্রকাশ্যে এল সেই নির্দেশিকা?
ঘটনার পরে সেমিনার রুমে এই অভীকের উপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল নানা মহলে। হাসপাতালের সঙ্গে যুক্ত না-হয়েও তিনি সেখানে কী করছিলেন? সমাজমাধ্যমে লেখা হয়েছে, ‘‘আশা করি, আপনারা সত্য উদঘাটন করবেন, যা কলকাতা পুলিশ করেনি। অভীক দে যে ঘটনাস্থলে ছিলেন, সেই নিয়ে আমাদের দেওয়া চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেনি কলকাতা পুলিশ। ’’ প্রসঙ্গত, ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সঞ্জয় রায়কে জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আদালত।