আপেল একটি বড় আপেলে চিনির পরিমান: : ২৫.১ গ্রাম । আপেলের বেশিরভাগ চিনি ফ্রুক্টোজ, যাকে প্রায়শই 'ফলের চিনি' বলা হয় যেখানে শর্করা প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া যায়। মনে হয় যে ফ্রুক্টোজ রক্তে শর্করা বা ইনসুলিনের মাত্রা অন্যান্য শর্করা যেমন গ্লুকোজ বা সুক্রোজের মতো ততটা বৃদ্ধি করে না।

Apple Health Benefits: আপেলের সঙ্গে আপেলের খোসাও খেয়ে ফেলছেন? জানেন এতে কী হচ্ছে শরীরে? পড়ুন

কথায় আছে, প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে আর ডাক্তারের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। আর সুস্থ থাকার জন্য গ্রাম থেকে শহর - সমস্ত অঞ্চলের মানুষ এই নিয়ম মেনে চলেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই প্রবাদ কতটা ঠিক? প্রতিদিন একটি আপেল কি সত্যিই মানুষকে একাধিক রোগ থেকে দূরে রাখতে পারে? আর আপেল খোসা ছাড়িয়ে না কি খোসা-সহ-ই গোটা খাওয়া উচিত?
কথায় আছে, প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে আর ডাক্তারের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। আর সুস্থ থাকার জন্য গ্রাম থেকে শহর – সমস্ত অঞ্চলের মানুষ এই নিয়ম মেনে চলেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই প্রবাদ কতটা ঠিক? প্রতিদিন একটি আপেল কি সত্যিই মানুষকে একাধিক রোগ থেকে দূরে রাখতে পারে? আর আপেল খোসা ছাড়িয়ে না কি খোসা-সহ-ই গোটা খাওয়া উচিত?
আপেলের খোসা ছাড়িয়ে খাওয়ার উপকারিতা কি আদৌ রয়েছে? আপেলের খোসার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়, যা পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখে। তাই ফলের খোসা ছাড়ালে ফাইবারের পরিমাণও কমে যায়। এছাড়া আপেলের খোসায় রয়েছে ভিটামিন সি এবং এ, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
আপেলের খোসা ছাড়িয়ে খাওয়ার উপকারিতা কি আদৌ রয়েছে? আপেলের খোসার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়, যা পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখে। তাই ফলের খোসা ছাড়ালে ফাইবারের পরিমাণও কমে যায়। এছাড়া আপেলের খোসায় রয়েছে ভিটামিন সি এবং এ, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
গোটা আপেল খাওয়ার উপকারিতা-- নগর বালিয়ার সরকারি আয়ুর্বেদিক হাসপাতালের ইনচার্জ মেডিক্যাল অফিসার ডা. সুভাষ চন্দ্র যাদবের মতে, আপেল খোসাসুদ্ধই খাওয়া বেশি উপকারী। কারণ খোসায় থাকে একাধিক পুষ্টিকর উপাদান যা শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় এবং একাধিক রোগ প্রতিরোধ করে। আপেলের খোসায় থাকে অ্যান্টিঅক্সিড্যন্ট এবং ফ্ল্যাভোনয়েড যা ফ্রি র‌্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করে, ক্যানসার ও হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক।
গোটা আপেল খাওয়ার উপকারিতা– নগর বালিয়ার সরকারি আয়ুর্বেদিক হাসপাতালের ইনচার্জ মেডিক্যাল অফিসার ডা. সুভাষ চন্দ্র যাদবের মতে, আপেল খোসাসুদ্ধই খাওয়া বেশি উপকারী। কারণ খোসায় থাকে একাধিক পুষ্টিকর উপাদান যা শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় এবং একাধিক রোগ প্রতিরোধ করে। আপেলের খোসায় থাকে অ্যান্টিঅক্সিড্যন্ট এবং ফ্ল্যাভোনয়েড যা ফ্রি র‌্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করে, ক্যানসার ও হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক।
আপেলের খোসায় পেকটিন নামক ফাইবার পাওয়া যায় যা পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। আপেল নিঃসন্দেহে পুষ্টিকর, কিন্তু ৩৬টি রোগ দূরে রাখে আপেল, এই দাবি বৈজ্ঞানিক ভাবে নিশ্চিত নয়। কিন্তু তারপরেও নিয়মিত আপেল খেলে অনেক রোগ প্রতিহত হয়।
আপেলের খোসায় পেকটিন নামক ফাইবার পাওয়া যায় যা পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
আপেল নিঃসন্দেহে পুষ্টিকর, কিন্তু ৩৬টি রোগ দূরে রাখে আপেল, এই দাবি বৈজ্ঞানিক ভাবে নিশ্চিত নয়। কিন্তু তারপরেও নিয়মিত আপেল খেলে অনেক রোগ প্রতিহত হয়।
আপেলে থাকা ফাইবার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। পাশাপাশি আপেলে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরের কোষকে ক্যানসারের হাত থেকে রক্ষা করে। আপেল খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে, যা টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
আপেলে থাকা ফাইবার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। পাশাপাশি আপেলে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরের কোষকে ক্যানসারের হাত থেকে রক্ষা করে। আপেল খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে, যা টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
আপেল খাওয়ার সঠিক উপায়-- আপেলের খোসায় কীটনাশকের অবশিষ্টাংশ থাকতে পারে, তাই খোসা-সহ আপেল খেলে সর্বাধিক পুষ্টিগুণ শরীরে প্রবেশ করে। দিনের বেলায় বিশেষ করে সকালে আপেল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। ৱরাতে আপেল খেলে কিন্তু হজমের সমস্যা হতে পারে।
আপেল খাওয়ার সঠিক উপায়–
আপেলের খোসায় কীটনাশকের অবশিষ্টাংশ থাকতে পারে, তাই খোসা-সহ আপেল খেলে সর্বাধিক পুষ্টিগুণ শরীরে প্রবেশ করে। দিনের বেলায় বিশেষ করে সকালে আপেল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। ৱরাতে আপেল খেলে কিন্তু হজমের সমস্যা হতে পারে।