Tag Archives: Apple

ফলের গায়ে স্টিকার! সেই ফলের দাম বেশি! কেন থাকে জানেন? রয়েছে বিশেষ কারণ

কলকাতা: আমরা প্রায় সকলেই বিভিন্ন সময়ে অনেক ধরনের ফল কিনে থাকি। কিন্তু, কেউ কি কখনও সেই ফলগুলোর দিকে মনোযোগ দিয়ে একটা জিনিস লক্ষ্য করেছি?

বিভিন্ন ধরনের ফলের গায়ে বিভিন্ন ধরনের স্টিকার লাগানো থাকে। অনেকে অবশ্যই, বিশেষ করে আপেলের উপরে স্টিকার দেখে থাকবে। স্টিকার লাগানো ফল উজ্জ্বল হয় এবং এর গুণমানও চমৎকার দেখায়।

স্টিকারযুক্ত ফলের দামও স্টিকারবিহীন ফলের চেয়ে বেশি হয়। কিন্তু, এই স্টিকারের অর্থ অনেকেরই অজানা। এক নজরে জেনে নেওয়া যাক ফলের স্টিকারের খুঁটিনাটি সকল বিষয়।

আরও পড়ুন- সবজি কিনে ধুয়ে তবে খাচ্ছেন! কিন্তু এই বিশেষ কাজ করছেন কি? না হলেই বড় বিপদ! জানুন

গুমলার ফুড সেফটি অফিসার লব কুমার গুপ্তা লোকাল 18-কে জানিয়েছেন যে, ফলের গায়ে যে স্টিকার লাগানো থাকে, তা কোম্পানির দ্বারা লাগানো হয়েছে। এতে ব্র্যান্ডিংয়ের পাশাপাশি কোডিং করা হয়।

স্টিকারযুক্ত ফলের মান ভাল এবং বেশিরভাগই বেশি দামে বিক্রি হয়। আপেল, কমলা, নাশপাতি, পেঁপে, কলা, সবেদা, চেরি ইত্যাদি ফলের উপর এই স্টিকারগুলি দেখতে পাওয়া যায়।

বিশেষ করে দামি ফলের ওপর, কোম্পানিগুলোও ব্র্যান্ডিংয়ের উদ্দেশ্যে স্টিকার লাগানো হয়ে থাকে। অনেক ফলের স্টিকারে কিছু নম্বরও লেখা থাকে। এর মধ্যে অঙ্কের সংখ্যাও ৪ বা ৫ হতে পারে।

এই কোডিং-এর নিজস্ব অর্থও আছে। ফলের স্টিকারে যদি ৫টি অঙ্ক লেখা থাকে এবং প্রথম অঙ্কটি ৯ দিয়ে শুরু হয়, তাহলে এই কোডটির অর্থ হল এই ফলটি জৈব পদ্ধতিতে উৎপাদন করা হয়েছে।

আরও পড়ুন- ছোট ছোট এই শস্যদানাই ‘পুষ্টির পাওয়ারহাউজ’, পেট থেকে হার্ট সব কিছুর মহৌষধ

অনেক সময় ফলের স্টিকারে ৪ অঙ্কের সংখ্যাও দেখতে পাওয়া যাবে। এই কোডিং মানে কীটনাশক ও রাসায়নিকের সাহায্যে এই ধরনের ফল উৎপাদন করা হয়েছে।

এই ফলগুলি জৈব ফলের তুলনায় সস্তা এবং কম উপকারী। একই সঙ্গে যে সব ফলে কোনও স্টিকার নেই, বুঝতে হবে সেগুলো স্বাভাবিক পদ্ধতিতে চাষ করা হয়েছে এবং চাষে কীটনাশক ও রাসায়নিকও ব্যবহার করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে, ফল কেনার সময়ে একবার এর কোডিং ভাল করে দেখে নেওয়া দরকার।

Apple Gardening Tips: কাশ্মীরি আপেল এবার বাংলায়? সহজেই করুন আপেল চাষ, শুধু জানুন সঠিক পদ্ধতি, আপেলে ছেয়ে যাবে ছাদ

বসিরহাট: গরমের মরশুমে কাশ্মীরের আপেল এবার বসিরহাটে। ছাদ বাগানে কিংবা ব্যালকনিতেও আপেল চাষ সম্ভব। স্বাদে এবং আকর্ষনীয় রঙে বিখ্যাত কাশ্মীরি আপেল। তবে মানুষের সখের যে শেষ নেই। সখের বসেই সেই কাশ্মীরের বিখ্যাত আপেল বাংলা ও দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছেছে। এবার চাইলে আপনিও ছাদ বাগান কিংবা ব্যালকনিতে আপেল গাছ রাখতে পারেন। এমন আপেল চাষ করার স্বপ্ন কম বেশি অনেকেরই আছে।

আপেল বলতেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে শীত প্রধান অঞ্চলের কথা। সেখানে একটু ব্যতিক্রমী আবহাওয়ায় আপেল চাষ শ্রমসাধ্য। কিন্তু অসম্ভব নয়। পরিশ্রম আর ধৈর্যের মাধ্যমে আপনার ছাদ বাগানে চাষ করতে পারেন লাল টুকটুকে আপেল। বসিরহাটের বিবিপুরের গৃহশিক্ষক কামাল হোসেন ঘরের ছাদে ফলের বাগান তৈরি করেছেন। সেখানেই হরেকরকমের ফুল ও ফল গাছের সম্ভাহারে স্থান দেওয়া হয়েছে আপেলের।

হরিমন ৯৯ প্রজাতির আপেল যা গ্রীস্মের ঋতুতেও ফলন সম্ভব। আপনি চাইলে বাড়িতেই এই গাছ রোপন করতে পারেন। অনেক সময় বাজার থেকে কিনে আনা আপেলের চারা ভাল হয় না। যদি ভাল জাতের চারা হয় সেক্ষেত্রে ফলন ভাল হয়। ছাদ বাগানে আপেল চাষের ক্ষেত্রে প্রথমে বেছে নেবেন ২০ ইঞ্চির একটি বড় টব। আপেল চাষের জন্য মাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

প্রথমে বালি, মাটি, নিমখোল, জৈব সার আর কোকোপিট ভাল ভাবে মিশিয়ে মাটি প্রস্তুত করবেন। তবে এমন ভাবে মাটি রাখবেন যাতে জল নিকাশের উপযুক্ত ব্যবস্থা থাকে। কারণ গাছের গোড়ায় জল জমে গাছ নষ্ট হয়ে যাবে। আপনি সরাসরি বাজার থেকে চারা কিনে এনে টবে রোপন করতে কিংবা নিজেই বাড়িতে আপেলের চারা তৈরি করতে পারেন, তাও আবার খুব সহজ উপায়ে।

জুলফিকার মোল্যা

Time to Eat Apple: দিনের কোন ‘সময়’ আপেল খাওয়া উচিত…? ‘এই’ সময় খেলেই কিন্তু সর্বনাশ! জানুন চিকিৎসকের পরামর্শ

আপেল যে পুষ্টিকর ফল সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। বর্তমানে শীত-গ্রীষ্ম বারোমাসই বাজারে আপেলের সম্ভার মজুদ থাকে। তবে নানা ধরণের সব ফলের মাঝে আপেলকে গুরুত্ব দেন না, এমন মানুষের সংখ্যা কম নেই। আবার অনেক বাড়ির খাবার টেবিল আপেল ছাড়া অসম্পূর্ণ।
আপেল যে পুষ্টিকর ফল সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই। বর্তমানে শীত-গ্রীষ্ম বারোমাসই বাজারে আপেলের সম্ভার মজুদ থাকে। তবে নানা ধরণের সব ফলের মাঝে আপেলকে গুরুত্ব দেন না, এমন মানুষের সংখ্যা কম নেই। আবার অনেক বাড়ির খাবার টেবিল আপেল ছাড়া অসম্পূর্ণ।
কিন্তু ঠিক কোন সময় আপেল খেলে শরীরের তা কাজে লাগবে, এটা জানেন কি? চলুন আজ সেই উত্তরই জেনে নেওয়া যাক।
কিন্তু ঠিক কোন সময় আপেল খেলে শরীরের তা কাজে লাগবে, এটা জানেন কি? চলুন আজ সেই উত্তরই জেনে নেওয়া যাক।
নানান ধরনের পুষ্টি গুণ রয়েছে আপেলের মধ্যে। যা বলে শেষ করা যায় না। শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে আপেল দুর্দান্ত কার্যকরী।
নানান ধরনের পুষ্টি গুণ রয়েছে আপেলের মধ্যে। যা বলে শেষ করা যায় না। শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে আপেল দুর্দান্ত কার্যকরী।
সঠিক উপায়ে আপেল সেবন ওজন কমাতে সাহায্য করে আপেল। শরীরের যে কোনও প্রদাহ কমাতে ও হার্ট ভাল রাখতে উপকারী এই ফল।
সঠিক উপায়ে আপেল সেবন ওজন কমাতে সাহায্য করে আপেল। শরীরের যে কোনও প্রদাহ কমাতে ও হার্ট ভাল রাখতে উপকারী এই ফল।
দেখে নিন দিনের কোন সময়ে আপেল খেলে তার উপকারিতা পাবেন। আদৌ রাতে আপেল খাওয়া যায় কি না, তাও জেনে নিন।
দেখে নিন দিনের কোন সময়ে আপেল খেলে তার উপকারিতা পাবেন। আদৌ রাতে আপেল খাওয়া যায় কি না, তাও জেনে নিন।
প্রতিদিনের ডায়েটে একটি করে আপেল রাখা খুবই ভাল৷ এতে অনেক পুষ্টি রয়েছে, যেমন ডায়েটারি ফাইবার, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, ভিটামিন সি, বি৬, ই, কে, প্রোটিন, কার্বস, পলিফেনল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যারোটিনয়েড ইত্যাদি।
প্রতিদিনের ডায়েটে একটি করে আপেল রাখা খুবই ভাল৷ এতে অনেক পুষ্টি রয়েছে, যেমন ডায়েটারি ফাইবার, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, ভিটামিন সি, বি৬, ই, কে, প্রোটিন, কার্বস, পলিফেনল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যারোটিনয়েড ইত্যাদি।
তবে আপেলও অম্লীয়। এটির পিএইচ মাত্রা প্রায় ৩.৫, যা লেবু এবং অন্যান্য সাইট্রাস ফলের তুলনায় সামান্য কম অম্লীয়। তবে কলা ও আঙুরের চেয়ে আপেল বেশি অ্যাসিডিক।
তবে আপেলও অম্লীয়। এটির পিএইচ মাত্রা প্রায় ৩.৫, যা লেবু এবং অন্যান্য সাইট্রাস ফলের তুলনায় সামান্য কম অম্লীয়। তবে কলা ও আঙুরের চেয়ে আপেল বেশি অ্যাসিডিক।
এই পরিস্থিতিতে, যে কোনও সময় এই ফলটি খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত এবং কিছু জিনিসের সঙ্গেই এটি খাওয়া উচিত।
এই পরিস্থিতিতে, যে কোনও সময় এই ফলটি খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত এবং কিছু জিনিসের সঙ্গেই এটি খাওয়া উচিত।
আয়ুর্বেদ এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য প্রশিক্ষক ডা. ডিম্পল জাংরা তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন, যেখানে তিনি আপেল খাওয়ার সঠিক সময় বলছেন।
আয়ুর্বেদ এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য প্রশিক্ষক ডা. ডিম্পল জাংরা তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন, যেখানে তিনি আপেল খাওয়ার সঠিক সময় বলছেন।
আপেলে দুই ধরনের অ্যাসিড রয়েছে, ম্যালিক এবং অ্যাসকরবিক অ্যাসিড (ভিটামিন সি)। তাই আপেল যখন-তখন খেলে হল না, খাওয়ার আগে সাবধান হোন৷
আপেলে দুই ধরনের অ্যাসিড রয়েছে, ম্যালিক এবং অ্যাসকরবিক অ্যাসিড (ভিটামিন সি)। তাই আপেল যখন-তখন খেলে হল না, খাওয়ার আগে সাবধান হোন৷
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, সকালের দিকে আপেল খেলে শরীরের জন্য তা ভাল। অনেকেই মনে করেন, দুপুরে ভাত খাওয়ার পর আপেল খেলে তা উপকারি।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, সকালের দিকে আপেল খেলে শরীরের জন্য তা ভাল। অনেকেই মনে করেন, দুপুরে ভাত খাওয়ার পর আপেল খেলে তা উপকারি।
তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা তাঁদের পরামর্শে বলেন, সকালে ব্রেকফাস্টের সময় আপেল খাওয়ার বহু গুণ রয়েছে। তবে রাতে আপেল না খাওয়াই ভাল।
তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা তাঁদের পরামর্শে বলেন, সকালে ব্রেকফাস্টের সময় আপেল খাওয়ার বহু গুণ রয়েছে। তবে রাতে আপেল না খাওয়াই ভাল।
একইসঙ্গে তাঁদের পরামর্শ, দুধ আর আপেল একসঙ্গে ভুলেও খাবেন না। তবে ফাইবারে ভরপুর এই ফল খেলে সারা দিনের হজম প্রক্রিয়া স্বাভাবিক থাকবে বলেই মত স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের।
একইসঙ্গে তাঁদের পরামর্শ, দুধ আর আপেল একসঙ্গে ভুলেও খাবেন না। তবে ফাইবারে ভরপুর এই ফল খেলে সারা দিনের হজম প্রক্রিয়া স্বাভাবিক থাকবে বলেই মত স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের।

Apple: OLED স্ক্রিন সহ নতুন iPad Air ও iPad Pro M4 লঞ্চ করল Apple! দারুণ কম দামে পাওয়া যাবে সেলে!

 Apple: জনপ্রিয় কোম্পানি অ্যাপল মঙ্গলবার চারটি নতুন আইপ্যাড লঞ্চ করেছে। আইপ্যাড এয়ার, যা এখন ১১-ইঞ্চি এবং ১৩-ইঞ্চি ভ্যারিয়েন্টের সঙ্গে আসে এবং একটি দ্রুত চিপসেট যুক্ত। আইপ্যাড প্রোতে একটি বড় পরিবর্তন নিয়ে আসা হয়েছে। iPad Pro, যা এখন ১১-ইঞ্চি এবং ১৩-ইঞ্চির আকারে আসে এবং একটি দ্রুত M4 চিপসেট যুক্ত। এটি আবার ডিজাইন করা হলেও, এটি এখনও একই রকম দেখাচ্ছে। অ্যাপল নতুন আইপ্যাড প্রোকে এখনও তার সবচেয়ে পাতলা আইপ্যাড বলছে। নতুন ট্যাবলেটের পাশাপাশি, অ্যাপল তাদের ম্যাজিক কি-বোর্ড এবং অ্যাপল পেনসিলকেও রিফ্রেশ করেছে। এর পেনসিল, বিশেষ করে কিছু নতুন সেন্সর অর্জন করেছে এবং এখন পেনসিল প্রো নামে বাজারে নিয়ে আসা হয়েছে।

নতুন আইপ্যাড প্রো-এর অভ্যন্তরে M4 চিপসেট হাইলাইট করে অ্যাপল বলেছে যে, নতুন ট্যাবলেটটি ভিডিও এবং মাল্টিমিডিয়া সামগ্রী তৈরি করতে লোকেদের আনন্দিত করবে। অ্যাপলের হার্ডওয়্যার টেকনোলজিসের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট জনি স্রোজি জানিয়েছেন যে, “এম ৪-এর সঙ্গে নতুন আইপ্যাড প্রো কীভাবে সেরা শ্রেণির কাস্টম সিলিকন তৈরি করা যুগান্তকারী পণ্যগুলিকে সক্ষম করে তার একটি দুর্দান্ত উদাহরণ। M4-এর শক্তি-দক্ষ কর্মক্ষমতা, এর নতুন ডিসপ্লে ইঞ্জিন সহ, iPad Pro-এর পাতলা ডিজাইন এবং গেম-চেঞ্জিং ডিসপ্লে অসম্ভবকেও যেন সম্ভব করে তোলে। যেখানে CPU, GPU, নিউরাল ইঞ্জিন এবং মেমোরি সিস্টেমের মৌলিক উন্নতিগুলি M4-কে অত্যন্ত উপযুক্ত করে তোলে AI ব্যবহার করে সর্বশেষ অ্যাপ্লিকেশনের জন্য। সব মিলিয়ে, এই নতুন চিপটি আইপ্যাড প্রোকে সবচেয়ে শক্তিশালী ডিভাইস করে তোলে।”

আরও পড়ুন: ত্বক দেখে বোঝা যাবে না বয়স! ৫০-এও জোয়ান! মাখুন সস্তার এই তেল! করিনা কাপুর খানও ব্যবহার করেন

যদিও M4 নিঃসন্দেহে একটি বড় আপগ্রেড, বেশিরভাগ ব্যবহারকারী প্রথম নজরে iPad Pro-তে নতুন OLED ডিসপ্লে লক্ষ্য করতে চলেছেন। অ্যাপল নতুন ডিসপ্লেকে আল্ট্রা এক্সডিআর ডিসপ্লে বলছে। কোম্পানি বলেছে যে, উজ্জ্বলতার চারপাশে OLED সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও আরও ভাল উজ্জ্বলতা অর্জনের জন্য কোম্পানিটি iPad Pro-তে দুটি OLED প্যানেল ব্যবহার করেছে। এটি প্রযুক্তিটিকে ট্যান্ডেম ওএলইডি বলে। অর্থাৎ গ্রাহকদের চোখে এখন সবার আগে পড়তে পারে iPad Pro-এর নতুন OLED ডিসপ্লে।

এছাড়াও, এর ডিজাইন পরিবর্তনের অর্থ হল iPad Pro 13-ইঞ্চি মাত্র ৫.৩mm পাতলা। যেখানে iPad Pro 11-ইঞ্চি ৫.১mm পরিমাপ করে। অ্যাপল আরও জানিয়েছে যে, আইপ্যাড প্রোতে পারফরম্যান্স এবং তাপ আরও ভালভাবে পরিচালনা করার জন্য, এটি এতে একটি গ্রাফিন স্তর যুক্ত করেছে। এছাড়াও অ্যাপল তাদের লোগোটি এখন তামা দিয়ে তৈরি, এটিও তাপ সিঙ্ক হিসাবে কাজ করা উচিত।

iPad Air, ইতিমধ্যেই এখন একটি M2 চিপসেট ব্যবহার করে। অ্যাপলের প্রোডাক্ট মার্কেটিংয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট বব বোর্চার্স জানিয়েছেন যে, “আমরা পুনরায় ডিজাইন করা ১১-ইঞ্চি এবং সম্পূর্ণ-নতুন ১৩-ইঞ্চি আইপ্যাড এয়ার, প্রথমবারের মতো দুটি আকারের প্রস্তাব দিতে পেরে খুব উত্তেজিত। একটি উজ্জ্বল লিকুইড রেটিনা ডিসপ্লে, M2 চিপের অসাধারণ পারফরম্যান্স, অবিশ্বাস্য এআই ক্ষমতা এবং নতুন আনুষাঙ্গিক সমর্থন সহ এর রঙিন, বহনযোগ্য ডিজাইনের সমন্বয়ে, আইপ্যাড এয়ার আগের চেয়ে আরও শক্তিশালী এবং বহুমুখী।”

ভারতে, নতুন আইপ্যাড এয়ার স্টারলাইট ও স্পেস গ্রে সহ নীল ও বেগুনি রঙের ফিনিশে পাওয়া যায়। ১১-ইঞ্চির iPad Air-এর দাম ৫৯,৯০০ টাকা থেকে শুরু হয়, এবং ১৩-ইঞ্চির iPad Air-এর দাম ৭৯,৯০০ টাকা। ভারতে এখন থেকেই iPad Air-এর অর্ডার দেওয়া যেতে পারে, যেখানে এর ডেলিভারি এবং ফিজিক্যাল সেল ১৫ মে থেকে শুরু হবে। অর্থাৎ ভারতে এর বুকিং এখন থেকে শুরু হয়ে গেলেও এর সেল শুরু হবে ১৫ মে থেকে।

অন্য দিকে, iPad Pro ১১-ইঞ্চি ভ্যারিয়েন্টের জন্য ৯৯,৯০০ টাকা থেকে শুরু হচ্ছে এবং ১৩-ইঞ্চি ভ্যারিয়েন্টটি ১,৪৯,৯০০ টাকা প্রারম্ভিক মূল্যে বিক্রি হবে। নতুন আইপ্যাডের সঙ্গে অ্যাপল বেস ভ্যারিয়েন্টে স্টোরেজ দ্বিগুণ করা হয়েছে। iPad Air ১২৮GB স্টোরেজ থেকে শুরু হয় এবং iPad Pro ২৫৬GB স্টোরেজ দিয়ে শুরু হয়। অ্যাপলের নতুন ম্যাজিক কি-বোর্ড, যা ফাংশন কি এবং একটি পুনরায় ডিজাইন করা ট্র্যাকপ্যাড সহ আসে, তার দাম ভারতে ২৯,৯০০ টাকা থেকে শুরু। অ্যাপলের পেনসিল প্রো, যা এখন নতুন সেন্সর সহ আসে, ভারতে এর দাম শুরু হচ্ছে ১১,৯০০ টাকা থেকে। অ্যাপলের এই সকল প্রোডাক্ট এখন নতুন ফিচার এবং ডিজাইন সহ লঞ্চ করা হয়েছে।

Siliguri News: গরমের মধ্যেও ছাদবাগানের টবে আপেল ফলিয়ে চমক আইনজীবীর! কী করে সম্ভব!

শিলিগুড়ি: ছাদ বাগানে আপেল ফলিয়ে চমক শিলিগুড়ির এই আইনজীবীর। অনেকেই ভাবছেন আপেল তো শীতকালীন ফল। কিন্তু আমাদের এই গরমের জায়গায় কী করে আপেল করবেন? কিন্তু আপনার যদি ছাদ বাগানের শখ থাকে তাহলে আপনিও আপনার ছাদে টবের মধ্যে চাষ করে আপেল ফলিয়ে পাড়া পড়শিকে তাক লাগিয়ে দিতে পারেন। পাশাপাশি স্থানীয় কৃষকদের বিকল্প চাষে আর্থিক ভাবে উৎসাহিত করে তুলতে পারেন। এমনটাই করে দেখিয়েছেন শিলিগুড়ির এক আইনজীবী পরিতোষ ঘোষ। কলেজ পাড়ায় পরিতোষ বাবুর ছাদবাগানে লাল টুসটুসে আপেল দেখলে অবাক হয়ে যাবেন আপনিও।

আরও পড়ুনঃ যখন-তখন নয়, গরমে রোজ ‘এই’ সময় স্নান করুন! সারাদিন শরীর থাকবে বরফের মত ঠান্ডা

ভারতের আপেল মানেই প্রথমেই আসে ভূস্বর্গ কাশ্মীরের নাম। শীতপ্রধান অন্য অঞ্চলেও আপেল হয় কিছু কিছু। কিন্তু উষ্ণ অঞ্চলে কমলা ফললেও আপেল ফলার কথা প্রায় শোনাই যায় না। যদিও সমস্ত প্রজাতির আপেল এই গরম আবহাওয়াতে হয়না। তবে কিছু কিছু প্রজাতির চাষ এখন করা সম্ভবপর বলে মনে করছেন নিজের ছাদ বাগানে আপেল ফলিয়ে ফেলা পরিতোষ বাবু। পরিতোষ বাবু দীর্ঘ চার বছর ধরে তার ছাদ বাগানে এই আপেল চাষ করছেন। \”HRMN99\”প্রজাতির থাইল্যান্ডের আপেলের চারা তিনি বাংলাদেশ থেকে অর্ডার দিয়ে আনিয়েছেন বলে জানান তিনি। পরিতোষ বাবুর ছাদ বাগানের শোভা বাড়িয়েছে বানানা ম্যাঙ্গো , বাতাবি লেবু, কামরাঙা, জাম্বো ড্রাগন ফ্রুট আরও নানান গাছ।

পরিতোষ বাবু বলেন, \”বাগানের শখ আমার ছোটবেলা থেকেই। ভোর সাড়ে পাঁচটায় উঠে আমি সকালে একবার ছাদ বাগানের পরিচর্যা করি আবার বিকেল বেলায় নিয়ম করে পাঁচটার দিকে উঠে গাছ পরিচর্যা করি। \” এই জলবায়ুতেও যে আপেল চাষ করা যায় তার প্রমাণ হাড়ে হাড়ে পেয়েছেন তিনি। তার এই আপেল চাষ দেখে যদি বেকার যুবক ও স্থানীয় কৃষকরা বিকল্প চাষ হিসেবে এই আপেল চাষ করতে উৎসাহিত হয়ে আগ্রহী হতে চায় তাহলে তিনি সর্বতো ভাবে সাহায্য করবেন বলে জানিয়েছেন।

অনির্বাণ রায়

Iphone 16: ফাঁস হয়েছে iPhone 16-এর ফিচার; আড়ম্বরপূর্ণ রঙ, পরিমার্জিত নকশা এবং ম্যাট ফিনিশ সহ লঞ্চ করা হতে পারে এই ফোন

কলকাতাঃ iPhone 16-এর প্রত্যাশিত রিলিজ যতই কাছে আসছে, ততই নতুন তথ‍্য ফাঁস এবং গুজব সামনে আসতে চলেছে, যা অ্যাপলের সর্বশেষ ফ্ল্যাগশিপ মডেলগুলির জন্য কী থাকতে পারে তার আভাস দেয়। সাম্প্রতিক প্রতিবেদনগুলি পরামর্শ দেয় যে iPhone 16 Pro উল্লেখযোগ্য ডিজাইন বাড়াতে প্রস্তুত, সম্ভাব্যভাবে যা হাই-এন্ড ডিভাইসের চেহারা এবং বিল্ড পরিবর্তন করবে। এরই মধ্যে লিকড হয়েছে iPhone 16 এর ফিচার। লিকড হওয়া তথ্য অনুযায়ী আড়ম্বরপূর্ণ রঙ, পরিমার্জিত নকশা এবং ম্যাট ফিনিশ সহ লঞ্চ করা হতে পারে এই ফোন।

আরও পড়ুনঃ বাজেটে ফ্ল্যাগশিপ ফোন চাই? ২০২৪-এও কিনতে পারেন পুরনো জেনারেশনের এই ৫ স্মার্টফোন

ShrimpApplePro নামে পরিচিত একজন বিখ্যাত টিপস্টারের মতে, যার সঠিক ভবিষ্যদ্বাণীর ট্র্যাক রেকর্ড রয়েছে, iPhone 16 Pro স্পেস ব্ল্যাক, ধূসর, সাদা এবং গোলাপ সহ বিভিন্ন রঙের বিকল্পের গর্ব করতে পারে। যাই হোক, সবচেয়ে চমকপ্রদ উদ্ঘাটনটি আইফোন ১৫ লাইনআপে পূর্বে দেখা উন্নত গ্লাস কালারিং প্রযুক্তির ব্যবহারের মধ্যে রয়েছে।

টিপস্টারের সর্বশেষ আপডেট ইঙ্গিত দেয় যে iPhone 16 Pro মডেলগুলিতে একটি গ্লাস ব্যাক থাকবে, যা স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য ডুয়াল-আয়ন বিনিময় প্রক্রিয়া দ্বারা সুরক্ষিত। এটি অনুসরণ করে, একটি ন্যানোক্রিস্টালাইন কণা পলিশিং পদ্ধতি ডিভাইসটিকে একটি বিলাসবহুল ম্যাট ফিনিশ প্রদান করে, এটিকে পূর্বসূরীদের থেকে আলাদা করে।

নির্মাণের ক্ষেত্রে, এটি অনুমান করা হয় যে iPhone 16-এর বেস মডেলটি এর প্রান্তগুলির জন্য অ্যারোস্পেস-গ্রেড অ্যালুমিনিয়াম অন্তর্ভুক্ত করতে পারে এবং প্রো ভ্যারিয়েন্টটি iPhone 15 প্রো মডেলগুলির সঙ্গে প্রবর্তিত প্রিমিয়াম টাইটানিয়াম ফ্রেমের উত্তরাধিকারী হতে পারে। অ্যাপল টাইটানিয়ামের জন্য তার রঙ প্রক্রিয়াকরণ কৌশলগুলিকে পরিমার্জন করছে বলেও গুজব রয়েছে। যার লক্ষ্য স্ক্র্যাচ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর সময় আরও পরিমার্জিত চেহারা অর্জন করা।

যদিও প্রাকৃতিক টাইটানিয়াম এবং হোয়াইট টাইটানিয়ামের মতো নির্দিষ্ট টাইটানিয়াম রঙের বৈকল্পিকগুলির সম্ভাব্য বন্ধের বিষয়ে জল্পনা-কল্পনা রয়েছে, তবে অ্যাপল দ্বারা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা না করা পর্যন্ত এই বিবরণগুলি অনিশ্চিত রয়ে গিয়েছে বলে মনে করা আবশ্যক।

অ্যাপলের ঐতিহ্যগত সেপ্টেম্বর রিলিজ প্যাটার্নের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে iPhone 16 লঞ্চের জন্য প্রত্যাশা তৈরি করায়, উৎসাহীরা এই অনুমান করা বৈশিষ্ট্য নিশ্চিতকরণের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। অ্যাপলের আসন্ন ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইসগুলিকে ঘিরে প্রত্যাশা এবং জল্পনা-কল্পনা নিয়ে গ্রাহকদের মধ্যে বজায় রয়েছে উৎসাহ।

Apple Stores In India : ভারতের এই শহরগুলিতে আরও তিনটি এক্সক্লুসিভ স্টোর খুলতে চলেছে Apple; সাম্প্রতিক রিপোর্টে মিলল ইঙ্গিত

গত বছরই দিল্লি এবং মুম্বইয়ের মতো বড় শহরে দু’টি এক্সক্লুসিভ স্টোর খুলেছিল Apple। মূলত ভারতে রিটেল ব্যবসা সম্প্রসারণ করার জন্যই এহেন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে ওই সংস্থা। কিন্তু সাম্প্রতিক এক রিপোর্টে নতুন ইঙ্গিত মিলেছে। তাতে জানা গিয়েছে যে, ভারতীয় বাজারে আরও বেশি করে এক্সক্লুসিভ স্টোর খোলার পরিকল্পনা করছে তারা। এমনকী আগামী কয়েক বছরে আরও তিনটি এক্সক্লুসিভ স্টোর খুলবে Apple।

ঘনিষ্ঠ সূত্রের দাবি উল্লেখ করে সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে যে, পুণে, বেঙ্গালুরুতে নতুন স্টোর খোলার বিষয়ে কথাবার্তা অনেকটাই এগিয়েছে। আরও একটি স্টোর দিল্লি-এনসিআর অঞ্চলের নয়ডাতে খোলা হতে পারে। সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট থেকে আরও জানা যাচ্ছে যে, সংশ্লিষ্ট শহরগুলির জনপ্রিয় এবং বিখ্যাত মলেই তৈরি হবে এই এক্সক্লুসিভ স্টোর।

আরও পড়ুন : ব্লাড সুগারের যম নাশপাতি! কমায় ওজন, দূর করে কোষ্ঠকাঠিন্যও

এর আগে মূলত ভারতের Apple Store-গুলি পরিচালনা করত রিসেলাররা। কিন্তু এই চিত্রটায় পরিবর্তন এসেছে ২০২৩ সালে। কারণ গত বছরই দিল্লি এবং মুম্বইয়ে যথাক্রমে অ্যাপল সাকেত ও অ্যাপল বিকেসি স্টোরের দরজা প্রথম বারের জন্য খুলেছিল Tim Cook and Co.।

আরও পড়ুন : ডায়াবেটিসের মহৌষধি পেয়ারা! কমায় ওজন, মুক্তি দেয় নানা রোগ থেকে, রইল তালিকা

ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে যে, ভারতে মাত্র দু’টো স্টোর নিয়ে একেবারেই সন্তুষ্ট নয় Apple। নিজেদের রিটেল বেস আরও সম্প্রসারণের জন্য আগ্রহী তারা। যার মাধ্যমে নতুন গ্রাহকরা অ্যাপল ইকোসিস্টেমে যোগ দিতে পারেন। এটাও উল্লেখ করা হয়েছে যে, Apple WWDC 2024 এক আদর্শ প্ল্যাটফর্ম হতে চলেছে, যেখানে ওই সংস্থার তরফে ভারতের মতো বাজারের স্টোরগুলির জন্য আরও প্রশস্ত রোডম্যাপ শেয়ার করা হবে।

পুণে এবং বেঙ্গালুরুর মতো শহরে স্টোর হলে দেশের তরুণ সম্প্রদায়ের সঙ্গে আরও বেশি করে যোগাযোগ গড়ে তুলতে সক্ষম হবে Apple। আসলে যেসব তরুণ-তরুণী আইফোন কিনতে চাইছেন, তাঁরা নিজেদের শহরে বসেই অরিজিনাল অ্যাপল সেলার অভিজ্ঞতা লাভ করতে পারবেন।

সংস্থা লক্ষ্য করেছে যে, অ্যাপল স্টোরের বিক্রয় অনুমানের তুলনায় গড় বেশি। কিন্তু গড় বিক্রয় মূল্য দেশের বিক্রয়মূল্যের পরিসরের সমান। বিশাল মাপের মুম্বই বিকেসি স্টোর থেকে বেশ ভালই লাভ পেয়েছে Apple। দিল্লির অ্যাপল সাকেত স্টোরের তুলনায় তাদের হাতে এসেছে বেশি টাকা। সেই প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়েছে যে, খুব শীঘ্রই ভারতে ডেবিউ করতে পারে Apple Vision Pro। আর এর জন্য তারা এখানে অরিজিনাল রিটেল স্টোর এক্সপেরিয়েন্স তৈরি করতে চাইছে।

Iphone: আইফোন হোম স্ক্রিন কাস্টমাইজ? অনুমতি দিতে পারে অ্যাপল, জেনে নিন বিশদে

কলকাতাঃ আইফোন ব্যবহারকারীরা শীঘ্রই তাঁদের হোম স্ক্রিনকে কাস্টমাইজ করার সুযোগ পেতে পারেন। জানা গিয়েছে যে, iOS ১৮ আপডেট এই বছরের শেষের দিকে রোল আউট হতে পারে। এটি আইফোন ব্যবহারকারীদের হোম স্ক্রিনকে কাস্টমাইজ করতে সাহায্য করবে, যা এই সপ্তাহে ব্লুমবার্গ রিপোর্ট করেছে। মনে করা হচ্ছে যে, অ্যাপল আইওএস ১৮ আপডেট রোল আউট করার পরে আইফোন ব্যবহারকারীদের তাঁদের হোম স্ক্রিন কাস্টমাইজ করার অনুমতি দিতে পারে।

আরও পড়ুনঃ কোন রঙের স্মার্টফোন ব্যবহার করেন? তা দেখেই বোঝা যাবে আপনার ব্যক্তিত্ব! রইল তালিকা

তবে এটা এখনও জানা যায়নি যে আইফোনে এই হোম স্ক্রিন কাস্টমাইজ কীভাবে iOS ১৮ আপডেটের সঙ্গে কাজ করবে। অ্যাপল এই বছরের জুনের কাছাকাছি WWDC ২০২৪ হোস্ট করবে এবং আশা করা যায় এই ইভেন্টে কোম্পানির কাছ থেকে এই আপডেটের সম্পর্কে আরও বিশদ কিছু জানা যাবে। অর্থাৎ এই বছর জুনের কাছাকাছি হওয়া WWDC ২০২৪-এ এই বিষয়ে সমস্ত তথ্য জানা যেতে পারে।

যদিও নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না অ্যাপল এই বিষয়ে কিছু জানাবে কি না। এই iOS ১৮ আপডেটটি বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় আপডেট হতে পারে, ফলে তা নিয়ে সংস্থা চমক জিইয়ে রাখতে পারে। তবে মনে করা হচ্ছে যে এই আপডেটে কোম্পানির ইকোসিস্টেমে তৈরি কিছু এআই-চালিত বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে।

iOS ১৮ আপডেট করা এবং তা গ্রাহকদের জন্য যথেষ্ট আকর্ষণীয় রাখার জন্য Apple-এর হাতে এখন বেশ বড় দায়িত্ব রয়েছে, বিশেষ করে যদি এটি আরও বেশি Android গ্রাহকদের নজর নিজের দিকে ঘোরাতে চায়। অ্যাপল বছরের পর বছর ধরে তার ডিভাইসের গোপনীয়তা বজায় রাখতে কাজ করেছে। এটা অস্বীকার করা যায় না যে এই গোপনীয়তা সকল অ্যাপল গ্রাহকদের জন্য খুবই দরকারি। কিন্তু, কোম্পানির এখন একটি এক্স-ফ্যাক্টর ফিচার প্রয়োজন এবং এটি মনে করা হচ্ছে যে এক্ষেত্রে AI ট্রাম্প কার্ড হতে পারে, যা আইফোন নির্মাতাকে বাজারের বাকিদের থেকে নিজেকে বরাবরের মতো আলাদা রাখতে সাহায্য করতে পারে।

অন্য দিকে, গ্রাহকরা দীর্ঘদিন ধরে অ্যান্ড্রয়েডে কাস্টমাইজেশন পেয়েছেন। গ্রাহকরা এই ধরনের নমনীয়তার জন্য অ্যান্ড্রয়েড প্ল্যাটফর্ম পছন্দ করেন। তাই অ্যাপলের ক্ষেত্রে তাঁদের ব্যবহারকারীদের জন্য এটি চালু করার সময় এসেছে বলেই দাবি করছেন টেক বিশেষজ্ঞরা।

Apple storage update : যত খুশি ছবি সেভ করার জন্য ১২৮ জিবি পর্যাপ্ত? আইফোনের স্টোরেজ নিয়ে যা বলল Apple

Apple iPhones: জনপ্রিয় কোম্পানি Apple ১২৮GB স্টোরেজ অফার করে বেস ভ্যারিয়েন্ট-সহ iPhones বিক্রি করে চলেছে। iPhone-এ থাকা সমস্ত হাই-টেক ক্যামেরা ফিচারের পরেও এতে রয়েছে ১২৮GB স্টোরেজ। বেশিরভাগ গ্রাহক ১২৮GB বেস টায়ার অফার করার অ্যাপলের এই সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত নন। তবে কোম্পানিও অনড়, দাবি করছে যে ১২৮GB অনেকগুলি ফটো সেভ করার জন্য যথেষ্ট। অ্যাপল ‘lot of storage’ মন্তব্যে নিজেদের দাবি দাখিল করার জন্য একটি বিজ্ঞাপনও নিয়ে এসেছে।

৩০-সেকেন্ডের ক্লিপটিতে একজন ব্যক্তি অন্য ছবির জন্য জায়গা তৈরি করতে আইফোন থেকে তাঁর কিছু ফটো মুছে ফেলতে চাইছেন, কারণ তাঁর স্টোরেজ ফুরিয়ে গিয়েছে। কিন্তু, তারপরে অ্যাপল একটি চটকদার বার্তা যোগ করে বলে, আইফোন ১৫-তে “প্রচুর ছবির জন্য প্রচুর স্টোরেজ রয়েছে।”

আরও পড়ুন: নদীতে ভেসে যাচ্ছিল কাঠ, হয়ে গেল মহিলা! কাণ্ড দেখে চক্ষু চড়কগাছ গ্রামবাসীর

অ্যাপল ৬৪GB আইফোন মডেলটি বাদ দিয়ে এবং চার বছর আগে ১২৮GB বিকল্পের সঙ্গে লাইনআপ শুরু করে বড় পরিবর্তন করেছে। সেই থেকে, অ্যাপল নতুন আইফোন চালু করেছে, যেগুলি বড় ক্যামেরা আপগ্রেড পেতে চলেছে, যা ফটোগুলিকে আগের থেকে আকারে বড় করে তোলে৷ সুতরাং, অ্যাপল এখনও ১২৮GB স্টোরেজকে যদি অনেক স্টোরেজ বলে মনে করে এটি আর পর্যাপ্ত নয় বলতেই হয়। বিশেষ করে যদি গ্রাহকরা নিজেদের ডেটা রাখার জন্য শুধুমাত্র ফিজিক্যাল আইফোন স্টোরেজের উপর নির্ভর করেন। কিছু জায়গা কেনার জন্য অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করার পরিবর্তে রয়েছে iCloud বা Google ক্লাউড স্টোরেজ।

আরও পড়ুন: ৬২ বছরের বৃদ্ধের শরীরে শূকরের কিডনি! সফল প্রতিস্থাপনে আশার আলো দেখালেন মার্কিন চিকিৎসকরা

অনেকে এটাও বলতে পারেন যে, কিছু আইফোন ক্রেতা আনন্দের সঙ্গেই নতুনগুলির জন্য স্থান তৈরি করতে পুরনো ফটোগুলি মুছে ফেলবেন। কিন্তু, কেন ২৫৬GB-কে ডিফল্ট আইফোন স্টোরেজ বানানো হবে না, সেই দাবি উঠছে। তাছাড়া, আইফোন প্রো ভ্যারিয়েন্টগুলি আজকাল বেস স্টোরেজ মডেল হিসাবে ২৫৬GB দিয়ে শুরু হয়।

সুতরাং, আশা করা যায় যে পরিবর্তনটি এই বছর নজরে আসবে, যখন iPhone 16 সিরিজ সেপ্টেম্বরের কাছাকাছি রোল আউট হবে। তখন গ্রাহকদের Android-এ ঝাঁপিয়ে পড়তে বাধ্য করার পরিবর্তে তাঁদের খুশি রাখতে এবং তাঁদের পাশে থাকার জন্য অতিরিক্ত iCloud স্টোরেজ ব্যবহার করার সুযোগ দেওয়া হতে পারে। এর ফলে আইফোনে একই সঙ্গে অনেক স্টোরেজ পাওয়া যেতে পারে।

Right way to eat Apple: খালি পেটে আপেল খাচ্ছেন? ৩ ভুলেই শরীরে হচ্ছে চরম ক্ষতি, ‘এই’ রোগীদের জন্য বিষের সমান…!

ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। প্রতিদিনের ডায়েটে একটি করে আপেল রাখা খুবই ভাল৷  এতে অনেক পুষ্টি রয়েছে, যেমন ডায়েটারি ফাইবার, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, ভিটামিন সি, বি৬, ই, কে, প্রোটিন, কার্বস, পলিফেনল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যারোটিনয়েড ইত্যাদি।
ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। প্রতিদিনের ডায়েটে একটি করে আপেল রাখা খুবই ভাল৷ এতে অনেক পুষ্টি রয়েছে, যেমন ডায়েটারি ফাইবার, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, ভিটামিন সি, বি৬, ই, কে, প্রোটিন, কার্বস, পলিফেনল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যারোটিনয়েড ইত্যাদি।
তবে আপেলও অম্লীয়। এটির পিএইচ মাত্রা প্রায় ৩.৫, যা লেবু এবং অন্যান্য সাইট্রাস ফলের তুলনায় সামান্য কম অম্লীয়। তবে কলা ও আঙুরের চেয়ে আপেল বেশি অ্যাসিডিক। এই পরিস্থিতিতে, যে কোনও সময় এই ফলটি খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত এবং কিছু জিনিসের সঙ্গেই এটি খাওয়া উচিত।
তবে আপেলও অম্লীয়। এটির পিএইচ মাত্রা প্রায় ৩.৫, যা লেবু এবং অন্যান্য সাইট্রাস ফলের তুলনায় সামান্য কম অম্লীয়। তবে কলা ও আঙুরের চেয়ে আপেল বেশি অ্যাসিডিক। এই পরিস্থিতিতে, যে কোনও সময় এই ফলটি খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত এবং কিছু জিনিসের সঙ্গেই এটি খাওয়া উচিত।
আয়ুর্বেদ এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য প্রশিক্ষক ডা. ডিম্পল জাংরা তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন, যেখানে তিনি আপেল খাওয়ার সঠিক উপায় বলছেন। আপেলে দুই ধরনের অ্যাসিড রয়েছে, ম্যালিক এবং অ্যাসকরবিক অ্যাসিড (ভিটামিন সি)। তাই আপেল যখন-তখন খেলে হল না, খাওয়ার আগে সাবধান হোন৷
আয়ুর্বেদ এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য প্রশিক্ষক ডা. ডিম্পল জাংরা তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন, যেখানে তিনি আপেল খাওয়ার সঠিক উপায় বলছেন। আপেলে দুই ধরনের অ্যাসিড রয়েছে, ম্যালিক এবং অ্যাসকরবিক অ্যাসিড (ভিটামিন সি)। তাই আপেল যখন-তখন খেলে হল না, খাওয়ার আগে সাবধান হোন৷
আপনার যদি অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকে তাহলে কখনওই খালি পেটে আপেল খাওয়া উচিত নয়। খাবার খাওয়ার অন্তত ২ ঘণ্টা পর আপেল খান।
আপনার যদি অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকে তাহলে কখনওই খালি পেটে আপেল খাওয়া উচিত নয়। খাবার খাওয়ার অন্তত ২ ঘণ্টা পর আপেল খান।
দুধ, দই, পনির, মাখনের মতো দুগ্ধজাত পণ্যের সঙ্গে মিশিয়ে ভুলেও আপেল খাবেন না। কারণ আপেলে উপস্থিত সাইট্রিক ফ্রুট অ্যাসিড দুধে উপস্থিত ল্যাকটিক অ্যাসিডের সঙ্গে বিক্রিয়া করে, যার কারণে বিপাকীয় বর্জ্য সঠিকভাবে হজম হয় না। আপনি যদি আপেল থেকে তৈরি মিল্কশেক পান করেন তবে এটি অস্বাস্থ্যকরও, কারণ এটি অন্ত্রের আস্তরণের ক্ষতি করতে পারে।
দুধ, দই, পনির, মাখনের মতো দুগ্ধজাত পণ্যের সঙ্গে মিশিয়ে ভুলেও আপেল খাবেন না। কারণ আপেলে উপস্থিত সাইট্রিক ফ্রুট অ্যাসিড দুধে উপস্থিত ল্যাকটিক অ্যাসিডের সঙ্গে বিক্রিয়া করে, যার কারণে বিপাকীয় বর্জ্য সঠিকভাবে হজম হয় না। আপনি যদি আপেল থেকে তৈরি মিল্কশেক পান করেন তবে এটি অস্বাস্থ্যকরও, কারণ এটি অন্ত্রের আস্তরণের ক্ষতি করতে পারে।
ডা. ডিম্পল জানিয়েছেন,আপেল থেকে খোসা ছাড়িয়ে খান। কারণ এতে ফ্রুট ওয়াক্স, কীটনাশক, রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। খোসাসহ আপেল খেতে চাইলে ভেজিটেবল ওয়াশ দিয়ে ভাল করে  পরিষ্কার করে নিন।
ডা. ডিম্পল জানিয়েছেন,আপেল থেকে খোসা ছাড়িয়ে খান। কারণ এতে ফ্রুট ওয়াক্স, কীটনাশক, রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। খোসাসহ আপেল খেতে চাইলে ভেজিটেবল ওয়াশ দিয়ে ভাল করে পরিষ্কার করে নিন।
বাচ্চাদের টিফিনে আপেল দিয়ে থাকলে আপেলের টুকরোগুলিকে এক চিমটি লবণ দিয়ে গরম জলে ভিজিয়ে রাখুন, যাতে কাটার পরে আপেলগুলি বাদামী না হয়ে যায়। এভাবে পিএইচ লেভেল কমানো যায়।
বাচ্চাদের টিফিনে আপেল দিয়ে থাকলে আপেলের টুকরোগুলিকে এক চিমটি লবণ দিয়ে গরম জলে ভিজিয়ে রাখুন, যাতে কাটার পরে আপেলগুলি বাদামী না হয়ে যায়। এভাবে পিএইচ লেভেল কমানো যায়।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় কাঁচা আপেল খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত, কারণ আপেলের অ্যাস্ট্রিনজেন্ট গুণাগুণ পরিপাকতন্ত্র এবং কোলনকে আরও শুষ্ক করে দিতে পারে, যা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে। বরং কোষ্ঠকাঠিন্যের সময় সেদ্ধ আপেল খান।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় কাঁচা আপেল খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত, কারণ আপেলের অ্যাস্ট্রিনজেন্ট গুণাগুণ পরিপাকতন্ত্র এবং কোলনকে আরও শুষ্ক করে দিতে পারে, যা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে। বরং কোষ্ঠকাঠিন্যের সময় সেদ্ধ আপেল খান।
কোষ্ঠকাঠিন্য, ফোলাভাবের সমস্যা হলে আপেলের খোসা ছাড়িয়ে টুকরো টুকরো করে কেটে নিন। গরম জলে দারুচিনি, লবঙ্গ বা কালো গোলমরিচ দিয়ে ফুটিয়ে নিন। সিদ্ধ আপেল সহজে হজম হবে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যও সেরে যাবে।
কোষ্ঠকাঠিন্য, ফোলাভাবের সমস্যা হলে আপেলের খোসা ছাড়িয়ে টুকরো টুকরো করে কেটে নিন। গরম জলে দারুচিনি, লবঙ্গ বা কালো গোলমরিচ দিয়ে ফুটিয়ে নিন। সিদ্ধ আপেল সহজে হজম হবে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যও সেরে যাবে।