Interesting Unknown Facts: জানেন কী পায়ে কেন সোনার গয়না পরা হয় না?

বিয়ের সময় গা ভর্তি সোনার গয়নায় সাজানো হয় কনেকে। নেকলেস, দুল, নোলক, বাউটি কি নেই! বরের সাজেও সোনার ঝলক। হার, আংটি, বোতাম। আসলে সোনা সমৃদ্ধির প্রতীক। যে কোনও শুভ অনুষ্ঠানে তাই সোনার গয়না থাকবেই।
বিয়ের সময় গা ভর্তি সোনার গয়নায় সাজানো হয় কনেকে। নেকলেস, দুল, নোলক, বাউটি কি নেই! বরের সাজেও সোনার ঝলক। হার, আংটি, বোতাম। আসলে সোনা সমৃদ্ধির প্রতীক। যে কোনও শুভ অনুষ্ঠানে তাই সোনার গয়না থাকবেই।
দৈনন্দিন জীবনেও সোনার গয়না পরার চল রয়েছে। বিশেষ করে বিবাহিত মহিলাদের জন্য। সোনার হার কিংবা বালা। মা-ঠাকুমারা বলেন, এতে সংসারের মঙ্গল হয়। কিন্তু পায়ে কখনও সোনার নূপুর কিংবা আঙট পরা হয় না। সেটা রুপোরই হয়। কেন? এর পিছনে রয়েছে একাধিক কারণ। বিখ্যাত জ্যোতিষী পণ্ডিত ধীরজ শর্মা এবং পণ্ডিত গণেশ দত্ত শর্মা ব্যাখ্যা করলেন এর কারণ।
দৈনন্দিন জীবনেও সোনার গয়না পরার চল রয়েছে। বিশেষ করে বিবাহিত মহিলাদের জন্য। সোনার হার কিংবা বালা। মা-ঠাকুমারা বলেন, এতে সংসারের মঙ্গল হয়। কিন্তু পায়ে কখনও সোনার নূপুর কিংবা আঙট পরা হয় না। সেটা রুপোরই হয়। কেন? এর পিছনে রয়েছে একাধিক কারণ। বিখ্যাত জ্যোতিষী পণ্ডিত ধীরজ শর্মা এবং পণ্ডিত গণেশ দত্ত শর্মা ব্যাখ্যা করলেন এর কারণ।
সাধারণত সোনাকে দেবী লক্ষ্মীর প্রতীক হিসাবে বিবেচনা করা হয়। যা সম্মান এবং সমৃদ্ধির সঙ্গে যুক্ত। পা শরীরের নীচের অংশ। ধুলো, ময়লা লাগে। সেখানে কি দেবী লক্ষ্মীর আসন পাতা যায়! পায়ে সোনা পরা তাই লক্ষ্মীর অপমান হিসাবে দেখা হয়। শরীরের উপরের অংশ অর্থাৎ হাত, গলা, কান, নাকে সোনার গয়না পরাই দস্তুর। ধর্মীয় গ্রন্থেও বলা হয়েছে, পায়ে সোনার গয়না পরা মানে অসম্মান করা, এতে দেবী লক্ষ্মী ক্রুদ্ধ হতে পারেন।
সাধারণত সোনাকে দেবী লক্ষ্মীর প্রতীক হিসাবে বিবেচনা করা হয়। যা সম্মান এবং সমৃদ্ধির সঙ্গে যুক্ত। পা শরীরের নীচের অংশ। ধুলো, ময়লা লাগে। সেখানে কি দেবী লক্ষ্মীর আসন পাতা যায়! পায়ে সোনা পরা তাই লক্ষ্মীর অপমান হিসাবে দেখা হয়। শরীরের উপরের অংশ অর্থাৎ হাত, গলা, কান, নাকে সোনার গয়না পরাই দস্তুর। ধর্মীয় গ্রন্থেও বলা হয়েছে, পায়ে সোনার গয়না পরা মানে অসম্মান করা, এতে দেবী লক্ষ্মী ক্রুদ্ধ হতে পারেন।
বৈজ্ঞানিক কারণ: সোনা তাপ এবং বিদ্যুৎ পরিবাহী। পায়ে সোনার গয়না পরলে শরীরে শক্তির প্রবাহ ব্যাহত হয়। পায়ের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। যার কারণে শারীরিক অস্বস্তি হতে পারে। তাছাড়া সোনা নরম ধাতু। পায়ে ক্রমাগত ঘর্ষণের কারণে এর গুণমান নষ্ট হতে পারে। এই কারণেই পায়ে রুপোর গয়না পরা হয়। রুপো নেতিবাচক শক্তি শোষণ করে শরীর ঠান্ডা রাখে। ভাল ঘুম হয়। শরীরের শক্তি বৃদ্ধি পায়।
বৈজ্ঞানিক কারণ: সোনা তাপ এবং বিদ্যুৎ পরিবাহী। পায়ে সোনার গয়না পরলে শরীরে শক্তির প্রবাহ ব্যাহত হয়। পায়ের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। যার কারণে শারীরিক অস্বস্তি হতে পারে। তাছাড়া সোনা নরম ধাতু। পায়ে ক্রমাগত ঘর্ষণের কারণে এর গুণমান নষ্ট হতে পারে। এই কারণেই পায়ে রুপোর গয়না পরা হয়। রুপো নেতিবাচক শক্তি শোষণ করে শরীর ঠান্ডা রাখে। ভাল ঘুম হয়। শরীরের শক্তি বৃদ্ধি পায়।
ইতিহাস: পায়ে সোনার গয়না না পরার ইতিহাস বহু প্রাচীন। বৈদিক যুগেও এই প্রথা চালু ছিল। সেই সময়ের বিভিন্ন গ্রন্থে রাজা এবং দেবতাদের শরীরের উপরের অংশেই সোনার গয়না পরার বর্ণনা পাওয়া যায়। পায়ে সোনার গয়না পরা খারাপ আচরণ হিসাবে বিবেচনা করা হত। সেই থেকেই এই ঐতিহ্যের জন্ম হয়েছে।
ইতিহাস: পায়ে সোনার গয়না না পরার ইতিহাস বহু প্রাচীন। বৈদিক যুগেও এই প্রথা চালু ছিল। সেই সময়ের বিভিন্ন গ্রন্থে রাজা এবং দেবতাদের শরীরের উপরের অংশেই সোনার গয়না পরার বর্ণনা পাওয়া যায়। পায়ে সোনার গয়না পরা খারাপ আচরণ হিসাবে বিবেচনা করা হত। সেই থেকেই এই ঐতিহ্যের জন্ম হয়েছে।