ভারতীয় হেঁশেলে ঘি অত্যন্ত গুরুতূপূর্ণ। সঠিকভাবে পরিমিত পরিমাণে ব্যবহার করলে ঘিয়ের মতো উপকারী উপাদান বিরল। ১১ টি অতি প্রয়োজনীয় নিত্য আহার্যের মধ্যে ঘিয়ের উল্লেখ আছে চরক সংহিতায়।

Tea in Blood Sugar Control: সপ্তাহে ২ বার ব্রেকফাস্টের চায়ে এই জিনিস মেশান ১ চামচ! হুড়মুড়িয়ে কমবে ব্লাড সুগার! পাল্টে যাবে খেলা!

ভারতীয় হেঁশেলে ঘি অত্যন্ত গুরুতূপূর্ণ। সঠিকভাবে পরিমিত পরিমাণে ব্যবহার করলে ঘিয়ের মতো উপকারী উপাদান বিরল। ১১ টি অতি প্রয়োজনীয় নিত্য আহার্যের মধ্যে ঘিয়ের উল্লেখ আছে চরক সংহিতায়।
ভারতীয় হেঁশেলে ঘি অত্যন্ত গুরুতূপূর্ণ। সঠিকভাবে পরিমিত পরিমাণে ব্যবহার করলে ঘিয়ের মতো উপকারী উপাদান বিরল। ১১ টি অতি প্রয়োজনীয় নিত্য আহার্যের মধ্যে ঘিয়ের উল্লেখ আছে চরক সংহিতায়।

 

পুষ্টিবিদ রূপালি দত্তার মতে শুধু খাবারের সঙ্গেই নয়। চায়ের সঙ্গেও ঘি খাওয়া যায়। এই কম্বিনেশন খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়।
পুষ্টিবিদ রূপালি দত্তার মতে শুধু খাবারের সঙ্গেই নয়। চায়ের সঙ্গেও ঘি খাওয়া যায়। এই কম্বিনেশন খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়।

 

রূপালির মতে সকালের চায়ে মেশাতে হবে ১ চামচ বাড়িতে তৈরি ঘি। ঘিয়ের স্বাস্থ্যকর ফ্যাট দিনভর কর্মশক্তির যোগান দেবে। এছাড়াও আছে একাধিক উপকারিতা।
রূপালির মতে সকালের চায়ে মেশাতে হবে ১ চামচ বাড়িতে তৈরি ঘি। ঘিয়ের স্বাস্থ্যকর ফ্যাট দিনভর কর্মশক্তির যোগান দেবে। এছাড়াও আছে একাধিক উপকারিতা।

 

অরুচি, অখিদের মতো সমস্যা দূর করতে ঘি-চা খুবই কার্যকর। মুখে রুচি ফিরিয়ে আনে। কালো চায়ে ঘি মিশিয়ে খেলে সাহায্য করে হজমে।
অরুচি, অখিদের মতো সমস্যা দূর করতে ঘি-চা খুবই কার্যকর। মুখে রুচি ফিরিয়ে আনে। কালো চায়ে ঘি মিশিয়ে খেলে সাহায্য করে হজমে।

 

নিয়মিত সেবন করলে ঘিয়ের ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে-এর গুণে নিখুঁত, উজ্জ্বল হয় ত্বক। থাকে মসৃণ ও ঝকঝকে। ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণেও ঘি-চা কাজ করে ম্যাজিকের মতো।
নিয়মিত সেবন করলে ঘিয়ের ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে-এর গুণে নিখুঁত, উজ্জ্বল হয় ত্বক। থাকে মসৃণ ও ঝকঝকে। ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণেও ঘি-চা কাজ করে ম্যাজিকের মতো।

 

ঘিয়ের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরে জন্য উপকারী। তবে এর ক্যালরি ক্ষতি করতে পারে। তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সপ্তাহে একবার বা দু’বার ব্রেকফাস্টে খাওয়াই যায় ঘি-চা। বলছেন পুষ্টিবিদরা।
ঘিয়ের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরে জন্য উপকারী। তবে এর ক্যালরি ক্ষতি করতে পারে। তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সপ্তাহে একবার বা দু’বার ব্রেকফাস্টে খাওয়াই যায় ঘি-চা। বলছেন পুষ্টিবিদরা।