ফল শরীরে চিনির মাত্রা বাড়াতে অন্যতম প্রাকৃতিক স্বাস্থ্যকর উপায় হিসাবে গণ্য হয়। ফল খাওয়া নিঃসন্দেহে ভাল। এটি ভিটামিন এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর, এবং প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে এতে যা আপনার পরিপাকতন্ত্রকে সাহায্য করে।

Urea In Sugar:সাবধান! বাজার থেকে যে চিনি কিনছেন তাতে ইউরিয়া মেশানো নেই তো? বুঝে নিন এই সহজ উপায়ে

বিশেষজ্ঞরা এমনিই বলেন, চিনিকে না চেনাই ভাল। এর উপকারিতা যত, ক্ষতি তার চেয়ে অনেক বেশি। যদি একান্তই প্রয়োজন হয়, একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ দিনে ৩-৫ চামচ চিনি খেতে পারেন! তার বেশি তো কখনওই নয়। কিন্তু বাজার থেকে আপনি যে চিনি কিনছেন, তাতে ইউরিয়া মেশানো নেই তো? বুঝবেন কীভাবে?
বিশেষজ্ঞরা এমনিই বলেন, চিনিকে না চেনাই ভাল। এর উপকারিতা যত, ক্ষতি তার চেয়ে অনেক বেশি। যদি একান্তই প্রয়োজন হয়, একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ দিনে ৩-৫ চামচ চিনি খেতে পারেন! তার বেশি তো কখনওই নয়। কিন্তু বাজার থেকে আপনি যে চিনি কিনছেন, তাতে ইউরিয়া মেশানো নেই তো? বুঝবেন কীভাবে?
ইউরিয়া বা কারবামাইড এক ধরনের রং-বিহীন, গন্ধ-বিহীন পদার্থ যা সার তৈরিতে ব্যবহার হয়। ইউরিয়া জলে দ্রাব্য। এর থেকে মূলত নাইট্রোজেনের জোগান পায় গাছ। এমনিতে ইউরিয়া বিষাক্ত নয়, কিন্তু খেয়ে ফেললে বমি, বমির প্রবণতা, মাথা ধরা, ডায়ারিয়া, ইলেক্ট্রোলাইট কমে যাওবা এবং মানসিক বিভ্রান্তি দেখা দিতে পারে।
ইউরিয়া বা কারবামাইড এক ধরনের রং-বিহীন, গন্ধ-বিহীন পদার্থ যা সার তৈরিতে ব্যবহার হয়। ইউরিয়া জলে দ্রাব্য। এর থেকে মূলত নাইট্রোজেনের জোগান পায় গাছ। এমনিতে ইউরিয়া বিষাক্ত নয়, কিন্তু খেয়ে ফেললে বমি, বমির প্রবণতা, মাথা ধরা, ডায়ারিয়া, ইলেক্ট্রোলাইট কমে যাওবা এবং মানসিক বিভ্রান্তি দেখা দিতে পারে।
কী করে বুঝবেন বাজার থেকে কেনা চিনিতে ভেজাল আছে? সামান্য চিনি নিয়ে জলে গুলে নিন। সম্পূর্ণ গুলে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। তার পর জলটি শুঁকে দেখুন। যদি কোনওরকম গন্ধ না পান, তা হলে বুঝবেন চিনিতে ভেজাল মেশানো নেই। যদি অ্যামোনিয়ার সামান্য গন্ধ পান, তা হলে বুঝবেন চিনিতে ইউরিয়া রয়েছে।
কী করে বুঝবেন বাজার থেকে কেনা চিনিতে ভেজাল আছে? সামান্য চিনি নিয়ে জলে গুলে নিন। সম্পূর্ণ গুলে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। তার পর জলটি শুঁকে দেখুন। যদি কোনওরকম গন্ধ না পান, তা হলে বুঝবেন চিনিতে ভেজাল মেশানো নেই। যদি অ্যামোনিয়ার সামান্য গন্ধ পান, তা হলে বুঝবেন চিনিতে ইউরিয়া রয়েছে।
চিনি শরীরের কী কী ক্ষতি করে? চিনির গ্লুকোজ শরীর শোষণ করে নেয়। কিন্তু পরিষোধিত চিনিতে ফ্রুকটোজ বেশি থাকে। ফ্রুকটোজকে একমাত্র পরিশোধন করতে পারে লিভার। লিভারে গিয়ে এই ফ্রুকটোজ চর্বিতে পরিণত হয়। ফলে লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বেশি চিনি খেলে লিভার অতিরিক্ত কাজ করতে বাধ্য হয়। ফলে লিভারে জটিলতা তৈরি হয়। শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়।
চিনি শরীরের কী কী ক্ষতি করে? চিনির গ্লুকোজ শরীর শোষণ করে নেয়। কিন্তু পরিষোধিত চিনিতে ফ্রুকটোজ বেশি থাকে। ফ্রুকটোজকে একমাত্র পরিশোধন করতে পারে লিভার। লিভারে গিয়ে এই ফ্রুকটোজ চর্বিতে পরিণত হয়। ফলে লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বেশি চিনি খেলে লিভার অতিরিক্ত কাজ করতে বাধ্য হয়। ফলে লিভারে জটিলতা তৈরি হয়। শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়।
চিনি রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়। ওজন ও ডায়াবিটিস বাড়াতে চিনির জুড়ি মেলা ভার! বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বেশি পরিমাণ চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার খাওয়া কিডনির জন্য একেবারেই ভাল নয়। কিডনিতে পাথরও তৈরি হতে পারে।
চিনি রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়। ওজন ও ডায়াবিটিস বাড়াতে চিনির জুড়ি মেলা ভার! বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বেশি পরিমাণ চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার খাওয়া কিডনির জন্য একেবারেই ভাল নয়। কিডনিতে পাথরও তৈরি হতে পারে।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মাত্রাতিরিক্ত চিনি খেলে প্যাংক্রিয়েটিক ক্যানসার, প্রস্টেট ক্যানসার, ক্ষুদ্রান্তের ক্যানসার, গলা, ফুসফুস, রেকটাম ও স্তন ক্যানসারের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। বৃদ্ধি পায় হ্রদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সম্ভাবনা।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মাত্রাতিরিক্ত চিনি খেলে প্যাংক্রিয়েটিক ক্যানসার, প্রস্টেট ক্যানসার, ক্ষুদ্রান্তের ক্যানসার, গলা, ফুসফুস, রেকটাম ও স্তন ক্যানসারের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। বৃদ্ধি পায় হ্রদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সম্ভাবনা।
স্থূলতা ও ডায়াবিটিসের ফলে মস্তিষ্কের বিভ্রাট হওয়ার ঝুঁকি থাকে। শরীরে পুষ্টির ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। দেহের বিভিন্ন হাঁড়ের সংযোগস্থলে, বিশেষ করে পায়ের হাড়ের ব্যথার অন্যতম কারণ চিনি
স্থূলতা ও ডায়াবিটিসের ফলে মস্তিষ্কের বিভ্রাট হওয়ার ঝুঁকি থাকে। শরীরে পুষ্টির ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। দেহের বিভিন্ন হাঁড়ের সংযোগস্থলে, বিশেষ করে পায়ের হাড়ের ব্যথার অন্যতম কারণ চিনি
বেশি চিনি খেলে নারী ও পুরুষ, উভয়েরই যৌন জীবনে ক্ষতি হতে পারে। রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। বাড়িয়ে দেয় সি-পেপটাইডের ঘনত্বও । হানা দেয় ডিপ্রেশন । শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, খনিজ পদার্থের কার্যকারিতা কমে যায়।
বেশি চিনি খেলে নারী ও পুরুষ, উভয়েরই যৌন জীবনে ক্ষতি হতে পারে। রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। বাড়িয়ে দেয় সি-পেপটাইডের ঘনত্বও । হানা দেয় ডিপ্রেশন । শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, খনিজ পদার্থের কার্যকারিতা কমে যায়।