Tag Archives: Sugar

Blood Sugar in Daily Diet: ব্লাড সুগার, ওজন, হৃদরোগ বেড়ে যায় চিনি খেলে? জানুন রোজ চিনি খেলে শরীরের কতটা ক্ষতি হয়

কমবেশি হলেও চিনি ছাড়া সম্পূর্ণ ডায়েট আমরা বাঙালিরা ভাবতেও পারি না৷ কিন্তু আধুনিক প্রজন্মের স্বাস্থ্য সচেতনরা চিনি থেকে দূরে থাকতেই পছন্দ করেন৷
কমবেশি হলেও চিনি ছাড়া সম্পূর্ণ ডায়েট আমরা বাঙালিরা ভাবতেও পারি না৷ কিন্তু আধুনিক প্রজন্মের স্বাস্থ্য সচেতনরা চিনি থেকে দূরে থাকতেই পছন্দ করেন৷
ডায়েট থেকে চিনি বাদ দিলে কী কী উপকার হবে, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ রুজুতা দ্বিবেকর৷ তাঁর মতে চিনি না খেলে তাজা শাকসবজি, ফল, দানাশস্য খেলে সার্বিক স্বাস্থ্য ভাল থাকে৷
ডায়েট থেকে চিনি বাদ দিলে কী কী উপকার হবে, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ রুজুতা দ্বিবেকর৷ তাঁর মতে চিনি না খেলে তাজা শাকসবজি, ফল, দানাশস্য খেলে সার্বিক স্বাস্থ্য ভাল থাকে৷

 

চিনিতে ক্যালোরি বেশি কিন্তু পুষ্টিমূল্য কম৷ চিনি বাদ দিলে ওভারঅল ক্যালোরি ইনটেক কমবে৷ ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হবে৷
চিনিতে ক্যালোরি বেশি কিন্তু পুষ্টিমূল্য কম৷ চিনি বাদ দিলে ওভারঅল ক্যালোরি ইনটেক কমবে৷ ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হবে৷

 

বেশি চিনি খেলে হৃদরোগের আশঙ্কা বাড়ে৷ হাই ব্লাড প্রেশার, ইনফ্লেম্যাশন, ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমে শরীরে৷ চিনি না খেলে এই জটিল অসুখগুলির আশঙ্কা কমে৷
বেশি চিনি খেলে হৃদরোগের আশঙ্কা বাড়ে৷ হাই ব্লাড প্রেশার, ইনফ্লেম্যাশন, ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমে শরীরে৷ চিনি না খেলে এই জটিল অসুখগুলির আশঙ্কা কমে৷

 

দাঁতেরও যথেষ্ট ক্ষতি করে চিনি৷ দেখা দেয় ক্যাভিটি৷ চিনি বাদ দিলে বা কম খেলে দাঁত ভাল থাকবে৷
দাঁতেরও যথেষ্ট ক্ষতি করে চিনি৷ দেখা দেয় ক্যাভিটি৷ চিনি বাদ দিলে বা কম খেলে দাঁত ভাল থাকবে৷

 

চিনি খেলে দ্রুত এনার্জি বাড়ে৷ কিন্তু দ্রুত সেই এনার্জি কমেও যায়৷ তাই এনার্জি বা প্রাণচাঞ্চল্যে স্টেবিলিটি রাখতে চিনির বদলে খান বিকল্প খাবার৷
চিনি খেলে দ্রুত এনার্জি বাড়ে৷ কিন্তু দ্রুত সেই এনার্জি কমেও যায়৷ তাই এনার্জি বা প্রাণচাঞ্চল্যে স্টেবিলিটি রাখতে চিনির বদলে খান বিকল্প খাবার৷

 

টাইপ টু ডায়াবেটিসের আশঙ্কা কমিয়ে দেয় চিনি কম খাওয়ার অভ্যাস৷ মানসিক স্বাস্থ্যের সুস্থতার জন্যেও চিনি কম খেতে হবে৷
টাইপ টু ডায়াবেটিসের আশঙ্কা কমিয়ে দেয় চিনি কম খাওয়ার অভ্যাস৷ মানসিক স্বাস্থ্যের সুস্থতার জন্যেও চিনি কম খেতে হবে৷

 

চিনি ডায়েট থেকে বাদ দিলে উজ্জ্বল থাকবে ত্বক৷ দূর হবে বদহজমের সমস্যাও৷
চিনি ডায়েট থেকে বাদ দিলে উজ্জ্বল থাকবে ত্বক৷ দূর হবে বদহজমের সমস্যাও৷

Urea In Sugar:সাবধান! বাজার থেকে যে চিনি কিনছেন তাতে ইউরিয়া মেশানো নেই তো? বুঝে নিন এই সহজ উপায়ে

বিশেষজ্ঞরা এমনিই বলেন, চিনিকে না চেনাই ভাল। এর উপকারিতা যত, ক্ষতি তার চেয়ে অনেক বেশি। যদি একান্তই প্রয়োজন হয়, একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ দিনে ৩-৫ চামচ চিনি খেতে পারেন! তার বেশি তো কখনওই নয়। কিন্তু বাজার থেকে আপনি যে চিনি কিনছেন, তাতে ইউরিয়া মেশানো নেই তো? বুঝবেন কীভাবে?
বিশেষজ্ঞরা এমনিই বলেন, চিনিকে না চেনাই ভাল। এর উপকারিতা যত, ক্ষতি তার চেয়ে অনেক বেশি। যদি একান্তই প্রয়োজন হয়, একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ দিনে ৩-৫ চামচ চিনি খেতে পারেন! তার বেশি তো কখনওই নয়। কিন্তু বাজার থেকে আপনি যে চিনি কিনছেন, তাতে ইউরিয়া মেশানো নেই তো? বুঝবেন কীভাবে?
ইউরিয়া বা কারবামাইড এক ধরনের রং-বিহীন, গন্ধ-বিহীন পদার্থ যা সার তৈরিতে ব্যবহার হয়। ইউরিয়া জলে দ্রাব্য। এর থেকে মূলত নাইট্রোজেনের জোগান পায় গাছ। এমনিতে ইউরিয়া বিষাক্ত নয়, কিন্তু খেয়ে ফেললে বমি, বমির প্রবণতা, মাথা ধরা, ডায়ারিয়া, ইলেক্ট্রোলাইট কমে যাওবা এবং মানসিক বিভ্রান্তি দেখা দিতে পারে।
ইউরিয়া বা কারবামাইড এক ধরনের রং-বিহীন, গন্ধ-বিহীন পদার্থ যা সার তৈরিতে ব্যবহার হয়। ইউরিয়া জলে দ্রাব্য। এর থেকে মূলত নাইট্রোজেনের জোগান পায় গাছ। এমনিতে ইউরিয়া বিষাক্ত নয়, কিন্তু খেয়ে ফেললে বমি, বমির প্রবণতা, মাথা ধরা, ডায়ারিয়া, ইলেক্ট্রোলাইট কমে যাওবা এবং মানসিক বিভ্রান্তি দেখা দিতে পারে।
কী করে বুঝবেন বাজার থেকে কেনা চিনিতে ভেজাল আছে? সামান্য চিনি নিয়ে জলে গুলে নিন। সম্পূর্ণ গুলে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। তার পর জলটি শুঁকে দেখুন। যদি কোনওরকম গন্ধ না পান, তা হলে বুঝবেন চিনিতে ভেজাল মেশানো নেই। যদি অ্যামোনিয়ার সামান্য গন্ধ পান, তা হলে বুঝবেন চিনিতে ইউরিয়া রয়েছে।
কী করে বুঝবেন বাজার থেকে কেনা চিনিতে ভেজাল আছে? সামান্য চিনি নিয়ে জলে গুলে নিন। সম্পূর্ণ গুলে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। তার পর জলটি শুঁকে দেখুন। যদি কোনওরকম গন্ধ না পান, তা হলে বুঝবেন চিনিতে ভেজাল মেশানো নেই। যদি অ্যামোনিয়ার সামান্য গন্ধ পান, তা হলে বুঝবেন চিনিতে ইউরিয়া রয়েছে।
চিনি শরীরের কী কী ক্ষতি করে? চিনির গ্লুকোজ শরীর শোষণ করে নেয়। কিন্তু পরিষোধিত চিনিতে ফ্রুকটোজ বেশি থাকে। ফ্রুকটোজকে একমাত্র পরিশোধন করতে পারে লিভার। লিভারে গিয়ে এই ফ্রুকটোজ চর্বিতে পরিণত হয়। ফলে লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বেশি চিনি খেলে লিভার অতিরিক্ত কাজ করতে বাধ্য হয়। ফলে লিভারে জটিলতা তৈরি হয়। শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়।
চিনি শরীরের কী কী ক্ষতি করে? চিনির গ্লুকোজ শরীর শোষণ করে নেয়। কিন্তু পরিষোধিত চিনিতে ফ্রুকটোজ বেশি থাকে। ফ্রুকটোজকে একমাত্র পরিশোধন করতে পারে লিভার। লিভারে গিয়ে এই ফ্রুকটোজ চর্বিতে পরিণত হয়। ফলে লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বেশি চিনি খেলে লিভার অতিরিক্ত কাজ করতে বাধ্য হয়। ফলে লিভারে জটিলতা তৈরি হয়। শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়।
চিনি রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়। ওজন ও ডায়াবিটিস বাড়াতে চিনির জুড়ি মেলা ভার! বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বেশি পরিমাণ চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার খাওয়া কিডনির জন্য একেবারেই ভাল নয়। কিডনিতে পাথরও তৈরি হতে পারে।
চিনি রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়। ওজন ও ডায়াবিটিস বাড়াতে চিনির জুড়ি মেলা ভার! বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বেশি পরিমাণ চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার খাওয়া কিডনির জন্য একেবারেই ভাল নয়। কিডনিতে পাথরও তৈরি হতে পারে।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মাত্রাতিরিক্ত চিনি খেলে প্যাংক্রিয়েটিক ক্যানসার, প্রস্টেট ক্যানসার, ক্ষুদ্রান্তের ক্যানসার, গলা, ফুসফুস, রেকটাম ও স্তন ক্যানসারের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। বৃদ্ধি পায় হ্রদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সম্ভাবনা।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মাত্রাতিরিক্ত চিনি খেলে প্যাংক্রিয়েটিক ক্যানসার, প্রস্টেট ক্যানসার, ক্ষুদ্রান্তের ক্যানসার, গলা, ফুসফুস, রেকটাম ও স্তন ক্যানসারের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। বৃদ্ধি পায় হ্রদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সম্ভাবনা।
স্থূলতা ও ডায়াবিটিসের ফলে মস্তিষ্কের বিভ্রাট হওয়ার ঝুঁকি থাকে। শরীরে পুষ্টির ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। দেহের বিভিন্ন হাঁড়ের সংযোগস্থলে, বিশেষ করে পায়ের হাড়ের ব্যথার অন্যতম কারণ চিনি
স্থূলতা ও ডায়াবিটিসের ফলে মস্তিষ্কের বিভ্রাট হওয়ার ঝুঁকি থাকে। শরীরে পুষ্টির ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। দেহের বিভিন্ন হাঁড়ের সংযোগস্থলে, বিশেষ করে পায়ের হাড়ের ব্যথার অন্যতম কারণ চিনি
বেশি চিনি খেলে নারী ও পুরুষ, উভয়েরই যৌন জীবনে ক্ষতি হতে পারে। রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। বাড়িয়ে দেয় সি-পেপটাইডের ঘনত্বও । হানা দেয় ডিপ্রেশন । শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, খনিজ পদার্থের কার্যকারিতা কমে যায়।
বেশি চিনি খেলে নারী ও পুরুষ, উভয়েরই যৌন জীবনে ক্ষতি হতে পারে। রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। বাড়িয়ে দেয় সি-পেপটাইডের ঘনত্বও । হানা দেয় ডিপ্রেশন । শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, খনিজ পদার্থের কার্যকারিতা কমে যায়।

Health Lifestyle: সাতদিন ছুঁয়েও দেখবেন না চিনি! এবার দেখুন কী হয় শরীরে, অবিশ্বাস্য ফল! ভাবতেও পারবেন না

চিনি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুব খারাপ বলে মনে করা হয়। এটি শুধু ডায়াবেটিসই নয় ত্বক সংক্রান্ত অনেক সমস্যাও সৃষ্টি করে। আপনি যদি চিনির প্রভাবের তীব্রতা দেখতে চান তবে মাত্র এক সপ্তাহের জন্য চিনি সম্পূর্ণরূপে এড়িয়ে চলুন।
চিনি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুব খারাপ বলে মনে করা হয়। এটি শুধু ডায়াবেটিসই নয় ত্বক সংক্রান্ত অনেক সমস্যাও সৃষ্টি করে। আপনি যদি চিনির প্রভাবের তীব্রতা দেখতে চান তবে মাত্র এক সপ্তাহের জন্য চিনি সম্পূর্ণরূপে এড়িয়ে চলুন।
সাম্প্রতিক গবেষণা এবং বিশেষজ্ঞের পরামর্শের ভিত্তিতে, এক সপ্তাহের জন্য চিনি না খেলে আপনি এই ৫টি সুবিধা মিলবে:
সাম্প্রতিক গবেষণা এবং বিশেষজ্ঞের পরামর্শের ভিত্তিতে, এক সপ্তাহের জন্য চিনি না খেলে আপনি এই ৫টি সুবিধা মিলবে:
চিনির অত্যধিক ব্যবহার পরিপাকতন্ত্রে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে, যার ফলে ফোলাভাব, গ্যাস এবং অন্যান্য হজমের সমস্যা হতে পারে। এক সপ্তাহের জন্য চিনি খাওয়া বন্ধ করলে আপনার পরিপাকতন্ত্রকে বিশ্রাম দেয় এবং অন্ত্রের সমস্যা কমাতে পারে।
চিনির অত্যধিক ব্যবহার পরিপাকতন্ত্রে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে, যার ফলে ফোলাভাব, গ্যাস এবং অন্যান্য হজমের সমস্যা হতে পারে। এক সপ্তাহের জন্য চিনি খাওয়া বন্ধ করলে আপনার পরিপাকতন্ত্রকে বিশ্রাম দেয় এবং অন্ত্রের সমস্যা কমাতে পারে।
চিনি খেলে শরীরে এনার্জি বাড়ে, কিন্তু এর পর হঠাৎ এনার্জি কমে যেতেও দেখা যায়। আপনি যখন এক সপ্তাহের জন্য চিনি খাওয়া বন্ধ করেন, তখন আপনার শরীর স্থিতিশীল শক্তির মাত্রা বজায় রাখে। এটি আপনার দৈনন্দিন রুটিন বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং আপনাকে আরও সক্রিয় বোধ করে।
চিনি খেলে শরীরে এনার্জি বাড়ে, কিন্তু এর পর হঠাৎ এনার্জি কমে যেতেও দেখা যায়। আপনি যখন এক সপ্তাহের জন্য চিনি খাওয়া বন্ধ করেন, তখন আপনার শরীর স্থিতিশীল শক্তির মাত্রা বজায় রাখে। এটি আপনার দৈনন্দিন রুটিন বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং আপনাকে আরও সক্রিয় বোধ করে।
চিনির অত্যধিক ব্যবহার ত্বকের সমস্যা যেমন ব্রণ এবং দাগ তৈরি করতে পারে। ফিটনেস এক্সপার্ট অভিনব মহাজন জানান, চিনি খাওয়া ছেড়ে দিলে ত্বকের গুণমান উন্নত হয়, কারণ এটি প্রদাহ এবং কোলাজেনের ক্ষতি কমায়। ফলস্বরূপ, আপনার ত্বক আরও উজ্জ্বল এবং স্বাস্থ্যকর দেখতে পারে।
চিনির অত্যধিক ব্যবহার ত্বকের সমস্যা যেমন ব্রণ এবং দাগ তৈরি করতে পারে। ফিটনেস এক্সপার্ট অভিনব মহাজন জানান, চিনি খাওয়া ছেড়ে দিলে ত্বকের গুণমান উন্নত হয়, কারণ এটি প্রদাহ এবং কোলাজেনের ক্ষতি কমায়। ফলস্বরূপ, আপনার ত্বক আরও উজ্জ্বল এবং স্বাস্থ্যকর দেখতে পারে।
চিনি খাওয়ার ফলে দাঁতে ক্যাভিটি এবং প্লাক তৈরি হয়, যা দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আপনি যখন এক সপ্তাহের জন্য চিনি খাওয়া বন্ধ করেন, দাঁতের স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়। এটি আপনার দাঁতকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং মুখের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।  ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
চিনি খাওয়ার ফলে দাঁতে ক্যাভিটি এবং প্লাক তৈরি হয়, যা দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আপনি যখন এক সপ্তাহের জন্য চিনি খাওয়া বন্ধ করেন, দাঁতের স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়। এটি আপনার দাঁতকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং মুখের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)

Without Sugar Lifestyle: টানা ১৪ দিন চিনি না খেলে কী হয় শরীরে? জানলে অবাক হবেন, ‘এইগুলো’ করবেন আপনিও

রোজকার জীবনের খাদ্যতালিকায় কোনো না কোনোভাবে চিনি থাকেই। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলেন, অ্যালকোহল ও তামাকের মতো চিনিও আসক্তিকর। কারণ, চিনি সরাসরি রক্তে মিশে যায় এবং অতি উচ্চ মাত্রার ফ্রুকটোজ তৈরি করে নেশা সৃষ্টি করে।
রোজকার জীবনের খাদ্যতালিকায় কোনো না কোনোভাবে চিনি থাকেই। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলেন, অ্যালকোহল ও তামাকের মতো চিনিও আসক্তিকর। কারণ, চিনি সরাসরি রক্তে মিশে যায় এবং অতি উচ্চ মাত্রার ফ্রুকটোজ তৈরি করে নেশা সৃষ্টি করে।
বেশি চিনি বা চিনিযুক্ত খাবার খেলে খুব ক্লান্ত লাগে, মাথা ঝিমঝিম করে, চিন্তাশক্তি কমে আসতে শুরু করে, শরীরে চর্বি জমতে শুরু করে।
বেশি চিনি বা চিনিযুক্ত খাবার খেলে খুব ক্লান্ত লাগে, মাথা ঝিমঝিম করে, চিন্তাশক্তি কমে আসতে শুরু করে, শরীরে চর্বি জমতে শুরু করে।
জনপ্রিয় পুষ্টিবিদ শ্বেতা শাহ জানান, অতিরিক্ত চিনি খেলে লিভার, অগ্ন্যাশয় এবং অন্ত্রের সমস্যা দেখা দেয়। সঙ্গে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পায়। অত্যধিক ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে।
জনপ্রিয় পুষ্টিবিদ শ্বেতা শাহ জানান, অতিরিক্ত চিনি খেলে লিভার, অগ্ন্যাশয় এবং অন্ত্রের সমস্যা দেখা দেয়। সঙ্গে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পায়। অত্যধিক ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে।
তবে, অনেক দিনের অভ্যাস থাকলে হঠাৎ চিনি ছেড়ে দেওয়া কঠিন! অল্প সময়ের জন্য ছেড়ে দেখুন। বদল আসবে শরীরে! কী হবে টানা ১৪ দিন চিনি না খেলে, জানেন?
তবে, অনেক দিনের অভ্যাস থাকলে হঠাৎ চিনি ছেড়ে দেওয়া কঠিন! অল্প সময়ের জন্য ছেড়ে দেখুন। বদল আসবে শরীরে! কী হবে টানা ১৪ দিন চিনি না খেলে, জানেন?
অনেকেই আছেন, যাঁরা সচেতন ভাবে চিনি ছেড়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। কেউ ওজন কমানোর ইচ্ছায়, কেউ আবার ডায়াবেটিসের ভয়ে চিনি খাওয়া বন্ধ করছেন। কর্মব্যস্ত জীবনে খাওয়াদাওয়ায় অনিয়ম, ঘুমের ঘাটতি, অত্যধিক মানসিক চাপের কারণে শরীরে বাসা বাঁধে একাধিক রোগব্যাধি।
অনেকেই আছেন, যাঁরা সচেতন ভাবে চিনি ছেড়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। কেউ ওজন কমানোর ইচ্ছায়, কেউ আবার ডায়াবেটিসের ভয়ে চিনি খাওয়া বন্ধ করছেন। কর্মব্যস্ত জীবনে খাওয়াদাওয়ায় অনিয়ম, ঘুমের ঘাটতি, অত্যধিক মানসিক চাপের কারণে শরীরে বাসা বাঁধে একাধিক রোগব্যাধি।
হজমের সমস‌্যা, নিদ্রাহীন রাত কাটানোর মতো সমস্যা দূর করতে পারে ১৪ দিন চিনিমুক্ত থাকতে পারলে। এ ছাড়া আরও বেশ কিছু আশ্চর্য উপকারিতাও আপনি পাবেন। ১৪ দিন চিনিমুক্ত থাকলে আপনার শরীরের ওপর ইতিবাচক প্রভাব খেয়াল করতে পারবেন ধাপে ধাপে।
হজমের সমস‌্যা, নিদ্রাহীন রাত কাটানোর মতো সমস্যা দূর করতে পারে ১৪ দিন চিনিমুক্ত থাকতে পারলে। এ ছাড়া আরও বেশ কিছু আশ্চর্য উপকারিতাও আপনি পাবেন। ১৪ দিন চিনিমুক্ত থাকলে আপনার শরীরের ওপর ইতিবাচক প্রভাব খেয়াল করতে পারবেন ধাপে ধাপে।
১-৩য় দিন: প্রথম তিনটি দিন সবচেয়ে কঠিন। কারণ, প্রথমে আপনার শরীরকে চিনি না খাওয়াতে অভ্যস্ত করাতে হবে। কিন্তু কোনো ‘নেশাদ্রব্য’ হঠাৎ করে বন্ধ করলে শরীরে এর বিরূপ প্রভাব পড়ে। এ সময় মাথাব্যথা, পেটব্যথা, ক্লান্তি অনুভূত হতে পারে। চিন্তার কিছুই নেই, এটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এ সময় চিনির যে ক্ষতিকর উপাদান শরীরে জমা ছিল, শরীর তা নিষ্কাশনের কাজ শুরু করবে। তবে শরীরের অন্য সব প্রক্রিয়া চলতে থাকবে স্বাভাবিক নিয়মে।
১-৩য় দিন: প্রথম তিনটি দিন সবচেয়ে কঠিন। কারণ, প্রথমে আপনার শরীরকে চিনি না খাওয়াতে অভ্যস্ত করাতে হবে। কিন্তু কোনো ‘নেশাদ্রব্য’ হঠাৎ করে বন্ধ করলে শরীরে এর বিরূপ প্রভাব পড়ে। এ সময় মাথাব্যথা, পেটব্যথা, ক্লান্তি অনুভূত হতে পারে। চিন্তার কিছুই নেই, এটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এ সময় চিনির যে ক্ষতিকর উপাদান শরীরে জমা ছিল, শরীর তা নিষ্কাশনের কাজ শুরু করবে। তবে শরীরের অন্য সব প্রক্রিয়া চলতে থাকবে স্বাভাবিক নিয়মে।
৪-৭ম দিন: মনোযোগ ও শক্তি বৃদ্ধি হয় চতুর্থ দিন থেকে। এ সময় আপনি শারীরিক শক্তি ও মনোযোগ ফিরে পেতে শুরু করবেন। সপ্তম দিনে নিজেকে শক্তিশালী ভাবতে থাকবেন। আপনার মনোযোগ আগের চেয়ে বেড়ে যাবে।
৪-৭ম দিন: মনোযোগ ও শক্তি বৃদ্ধি হয় চতুর্থ দিন থেকে। এ সময় আপনি শারীরিক শক্তি ও মনোযোগ ফিরে পেতে শুরু করবেন। সপ্তম দিনে নিজেকে শক্তিশালী ভাবতে থাকবেন। আপনার মনোযোগ আগের চেয়ে বেড়ে যাবে।
৮-১০ম দিন: শরীর চিনিমুক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনার পাচনতন্ত্র দারুণভাবে কাজ করতে শুরু করবে। এটা অষ্টম দিন থেকেই শুরু হবে। এ সময় অন্ত্রের মাইক্রোবায়োম ভারসাম্য খুঁজে পেতে শুরু করে। পেট ফোলাভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য ও অন্যান্য গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা কমতে শুরু করে।
৮-১০ম দিন: শরীর চিনিমুক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনার পাচনতন্ত্র দারুণভাবে কাজ করতে শুরু করবে। এটা অষ্টম দিন থেকেই শুরু হবে। এ সময় অন্ত্রের মাইক্রোবায়োম ভারসাম্য খুঁজে পেতে শুরু করে। পেট ফোলাভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য ও অন্যান্য গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা কমতে শুরু করে।
১১-১৪তম দিন: খিদে কমে যাবে এবং ঘুম ভালে হবে দ্বিতীয় সপ্তাহের পর থেকে। এ সময় আপনার মিষ্টি খাওয়ার ইচ্ছাও কমতে শুরু করবে। চিনি শরীরের ঘুমচক্রে বিঘ্ন ঘটায়, তাই আপনার নিদ্রাহীনতা দূর হয়ে ভালো ঘুম হবে। এ সময় খিদে কমে গেলে আপনার বারবার খেতে ইচ্ছা করবে না বলে ওজনও কমে যাবে।
১১-১৪তম দিন: খিদে কমে যাবে এবং ঘুম ভালে হবে দ্বিতীয় সপ্তাহের পর থেকে। এ সময় আপনার মিষ্টি খাওয়ার ইচ্ছাও কমতে শুরু করবে। চিনি শরীরের ঘুমচক্রে বিঘ্ন ঘটায়, তাই আপনার নিদ্রাহীনতা দূর হয়ে ভালো ঘুম হবে। এ সময় খিদে কমে গেলে আপনার বারবার খেতে ইচ্ছা করবে না বলে ওজনও কমে যাবে।
চিনিবিহীন থাকার দীর্ঘমেয়াদি সুবিধা১৪ দিনের চিনিমুক্ত জীবন শুরু করলে আপনি দীর্ঘমেয়াদি কিছু সুবিধাও পাবেন। যেমন হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি কমবে, উচ্চ রক্তচাপ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমবে, রক্তে শর্করার মাত্রা থাকবে স্থিতিশীল। শরীরে শর্করার মাত্রা বেড়ে গেলে কার্ডিওভাসকুলার সমস্যা, কিডনির সমস্যা, চোখের সমস্যা দেখা দেয় এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিস হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
চিনিবিহীন থাকার দীর্ঘমেয়াদি সুবিধা ১৪ দিনের চিনিমুক্ত জীবন শুরু করলে আপনি দীর্ঘমেয়াদি কিছু সুবিধাও পাবেন। যেমন হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি কমবে, উচ্চ রক্তচাপ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমবে, রক্তে শর্করার মাত্রা থাকবে স্থিতিশীল। শরীরে শর্করার মাত্রা বেড়ে গেলে কার্ডিওভাসকুলার সমস্যা, কিডনির সমস্যা, চোখের সমস্যা দেখা দেয় এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিস হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
চিকিৎসক বলেন, “অত্যধিক চিনি খাওয়া রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়াতে পারে। এটি ব্যক্তির মুড পরিবর্তন, ক্লান্তি এবং বৌদ্ধিক দুর্বলতাও সৃষ্টি করতে পারে। দীর্ঘমেয়াদী চিনি গ্রহণ হৃদরোগ, মানসিক রোগ এবং বিভিন্ন ক্যানসারের ঝুঁকির কারণ হতে পারে। এছাড়াও, এটি স্থূলতা এবং হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণ হতে পারে এবং প্রজনন ক্ষমতাকে প্রভাবিত করতে পারে।"
চিকিৎসক বলেন, “অত্যধিক চিনি খাওয়া রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়াতে পারে। এটি ব্যক্তির মুড পরিবর্তন, ক্লান্তি এবং বৌদ্ধিক দুর্বলতাও সৃষ্টি করতে পারে। দীর্ঘমেয়াদী চিনি গ্রহণ হৃদরোগ, মানসিক রোগ এবং বিভিন্ন ক্যানসারের ঝুঁকির কারণ হতে পারে। এছাড়াও, এটি স্থূলতা এবং হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণ হতে পারে এবং প্রজনন ক্ষমতাকে প্রভাবিত করতে পারে।”
যদিও চিকিৎসকেরা আমাদের স্বাস্থ্যের উপর চিনির নেতিবাচক প্রভাব সম্পর্কে সবসময়ই সতর্ক করেন, কিন্তু একথাও ঠিক যে আমাদের খাদ্য থেকে চিনি সম্পূর্ণ বাদ দেওয়া এত সহজ নয়। কারণ চিনি অল্প বিস্তর প্রায় সব খাওয়ারেই থাকে।
যদিও চিকিৎসকেরা আমাদের স্বাস্থ্যের উপর চিনির নেতিবাচক প্রভাব সম্পর্কে সবসময়ই সতর্ক করেন, কিন্তু একথাও ঠিক যে আমাদের খাদ্য থেকে চিনি সম্পূর্ণ বাদ দেওয়া এত সহজ নয়। কারণ চিনি অল্প বিস্তর প্রায় সব খাওয়ারেই থাকে।
এসব নিয়ন্ত্রণে থাকবে ১৪ দিন চিনি না খেলে। ত্বকের স্বাস্থ্যও ভালো হবে খাদ‌্যতালিকা থেকে চিনি বাদ দেওয়ার ফলে। ব্রণ ও একজিমা কমতে শুরু করবে। অকালবার্ধক্য ঠেকানোর প্রক্রিয়া শুরু হবে। মেজাজ ও স্মৃতিশক্তিরও উন্নতি খেয়াল করবেন। এ ছাড়া বিষণ্নতা দূর করতেও এটি মোক্ষম দাওয়াই। কাজকর্মে মনোযোগ পাবেন বেশি।
এসব নিয়ন্ত্রণে থাকবে ১৪ দিন চিনি না খেলে। ত্বকের স্বাস্থ্যও ভালো হবে খাদ‌্যতালিকা থেকে চিনি বাদ দেওয়ার ফলে। ব্রণ ও একজিমা কমতে শুরু করবে। অকালবার্ধক্য ঠেকানোর প্রক্রিয়া শুরু হবে। মেজাজ ও স্মৃতিশক্তিরও উন্নতি খেয়াল করবেন। এ ছাড়া বিষণ্নতা দূর করতেও এটি মোক্ষম দাওয়াই। কাজকর্মে মনোযোগ পাবেন বেশি।

Jaggery Tea vs Sugar Tea: চিনি নাকি গুড়? কোনটা দিয়ে চা খেলে উধাও বিপদ? হবে চূড়ান্ত উপকার? জানুন এখনই

আধুনিক ট্রেন্ড অনুযায়ী অনেকেই ইদানীং চায়ে চিনির বদলে গুড় দিয়ে খান। মনে করা হয় গুড় মিশিয়ে চা খেলে সেটা স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী।
আধুনিক ট্রেন্ড অনুযায়ী অনেকেই ইদানীং চায়ে চিনির বদলে গুড় দিয়ে খান। মনে করা হয় গুড় মিশিয়ে চা খেলে সেটা স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী।

 

গুড়ে আছে আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং অন্যান্য মিনারেলস। কিন্তু সত্যিই কি গুড়-চা শরীরের পক্ষে উপকারী? বলছেন পুষ্টিবিদ শ্বেতা জে পাঞ্চাল।
গুড়ে আছে আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং অন্যান্য মিনারেলস। কিন্তু সত্যিই কি গুড়-চা শরীরের পক্ষে উপকারী? বলছেন পুষ্টিবিদ শ্বেতা জে পাঞ্চাল।

 

পুষ্টিবিদ শ্বেতার মতে, চায়ে এমন কিছু যৌগ আছে যার ফলে মিনারেলস এবং পুষ্টিগুণ সঠিকভাবে আরোহণ করা যায় না। তাই গুড় বা চিনি-বিপদ থাকবে দু’ ক্ষেত্রেই।
পুষ্টিবিদ শ্বেতার মতে, চায়ে এমন কিছু যৌগ আছে যার ফলে মিনারেলস এবং পুষ্টিগুণ সঠিকভাবে আরোহণ করা যায় না। তাই গুড় বা চিনি-বিপদ থাকবে দু’ ক্ষেত্রেই।

 

চায়ে চিনি বা গুড় যেটাই দিন না কেন, রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়বেই। সেই ইনসুলিন স্পাইক আটকানো কার্যত অসম্ভব।
চায়ে চিনি বা গুড় যেটাই দিন না কেন, রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়বেই। সেই ইনসুলিন স্পাইক আটকানো কার্যত অসম্ভব।

 

পুষ্টিবিদ শ্বেতার ধারণা, চায়ে শর্করার উপস্থিতি না থাকলেই ভাল। তাই গুড় বা চিনি যেটাই দিন না কেন, কোনও বাড়তি উপকারিতা পাবেন না।
পুষ্টিবিদ শ্বেতার ধারণা, চায়ে শর্করার উপস্থিতি না থাকলেই ভাল। তাই গুড় বা চিনি যেটাই দিন না কেন, কোনও বাড়তি উপকারিতা পাবেন না।

Eating Habit of Sugar: দিনে ঠিক কতটা চিনি খাওয়া উচিত? ‘এই’ পরিমাণে খেলে দূর হবে ছোট-বড় রোগব্যাধি

আজকাল, বেশিরভাগ মানুষই জানেন যে অতিরিক্ত পরিমাণে মিষ্টি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক। কিন্তু তবুও, লোকেরা সাধারণত মিষ্টি চা এবং প্রয়োজনের চেয়ে বেশি চিনিযুক্ত খাবার দিয়ে তাঁদের দিন শুরু করে।
আজকাল, বেশিরভাগ মানুষই জানেন যে অতিরিক্ত পরিমাণে মিষ্টি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক। কিন্তু তবুও, লোকেরা সাধারণত মিষ্টি চা এবং প্রয়োজনের চেয়ে বেশি চিনিযুক্ত খাবার দিয়ে তাঁদের দিন শুরু করে।
কিন্তু মিষ্টি জাতীয় খাবার কতটা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর? বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এই বিষয়ে নির্দেশিকা জারি করেছে, যা সকলের জানা উচিত।
কিন্তু মিষ্টি জাতীয় খাবার কতটা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর? বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এই বিষয়ে নির্দেশিকা জারি করেছে, যা সকলের জানা উচিত।
WHO কী জারি করেছে?WHO এর মতে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দিনে মোট যা ক্যালোরি খান তার মাত্র ১০ শতাংশের চিনির বেশি খাওয়া উচিত নয়। সহজ কথায়, আপনি যদি দৈনিক ২০০০ ক্যালোরি গ্রহণ করেন, তবে শুধুমাত্র ২০০ ক্যালোরি চিনি থেকে আসা উচিত। এই পরিমাণ প্রায় ৫০ গ্রাম চিনির সমান, যা প্রায় ১২ চা চামচ চিনির সমান।
WHO কী জারি করেছে?
WHO এর মতে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দিনে মোট যা ক্যালোরি খান তার মাত্র ১০ শতাংশের চিনির বেশি খাওয়া উচিত নয়। সহজ কথায়, আপনি যদি দৈনিক ২০০০ ক্যালোরি গ্রহণ করেন, তবে শুধুমাত্র ২০০ ক্যালোরি চিনি থেকে আসা উচিত। এই পরিমাণ প্রায় ৫০ গ্রাম চিনির সমান, যা প্রায় ১২ চা চামচ চিনির সমান।
চিনি কম খেলে উপকার পাওয়া যায়-ডাব্লুএইচও আরও পরামর্শ দেয় যে কম চিনি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য আরও বেশি উপকারী। তার মানে ২০০০ ক্যালোরির মধ্যে, শুধুমাত্র ১০০ ক্যালোরি চিনি থেকে আসা উচিত, যা প্রায় ২৫ গ্রাম বা ৬ চা চামচ চিনির সমান।
চিনি কম খেলে উপকার পাওয়া যায়-
ডাব্লুএইচও আরও পরামর্শ দেয় যে কম চিনি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য আরও বেশি উপকারী। তার মানে ২০০০ ক্যালোরির মধ্যে, শুধুমাত্র ১০০ ক্যালোরি চিনি থেকে আসা উচিত, যা প্রায় ২৫ গ্রাম বা ৬ চা চামচ চিনির সমান।
কেন চিনি কম খওয়া গুরুত্বপূর্ণ?অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার ফলে স্থূলতা, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, হৃদরোগ এবং দাঁতের ক্ষয়-সহ অনেক রোগ হতে পারে। অতএব, আপনার খাদ্যতালিকায় চিনির পরিমাণের দিকে মনোযোগ দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
কেন চিনি কম খওয়া গুরুত্বপূর্ণ?
অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার ফলে স্থূলতা, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, হৃদরোগ এবং দাঁতের ক্ষয়-সহ অনেক রোগ হতে পারে। অতএব, আপনার খাদ্যতালিকায় চিনির পরিমাণের দিকে মনোযোগ দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
কীভাবে কম চিনি খাওয়া যায়?কম প্যাকেটজাত খাবার এবং টিনজাত পানীয় গ্রহণ করুন। কারণ অত্যধিক চিনি প্রায়শই যোগ করা হয় তাতে। আপনার পানীয়তে চিনি যোগ করার অভ্যাস কমিয়ে দিন। তাজা আকারে ফল খান। অল্প পরিমাণে এবং ন্যূনতম মিষ্টি খান। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
কীভাবে কম চিনি খাওয়া যায়?
কম প্যাকেটজাত খাবার এবং টিনজাত পানীয় গ্রহণ করুন। কারণ অত্যধিক চিনি প্রায়শই যোগ করা হয় তাতে। আপনার পানীয়তে চিনি যোগ করার অভ্যাস কমিয়ে দিন। তাজা আকারে ফল খান। অল্প পরিমাণে এবং ন্যূনতম মিষ্টি খান। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Sugar with Milk Tea: সকাল সকাল চিনি দিয়ে চা খাচ্ছেন? সঙ্গে দুধ! শরীরের কী হচ্ছে জানেন! আবাক করা তথ‍্য

দুধের মতো সুষম পানীয় খুব কমই আছে। ক্যালশিয়াম ছাড়াও দুধে রয়েছে ফসফরাস, আয়রন, জিঙ্ক, কপার, ম্যাঙ্গানিজের মতো উপকারী কিছু উপাদান। দুধ শরীর সুস্থ রাখার পাশাপাশি শরীরে ভিতর থেকে শক্তি জোগায় এবং ক্লান্তি দূর করে। ত্বকের জেল্লা বাড়ায়।

দুধের মতো সুষম পানীয় খুব কমই আছে। ক্যালশিয়াম ছাড়াও দুধে রয়েছে ফসফরাস, আয়রন, জিঙ্ক, কপার, ম্যাঙ্গানিজের মতো উপকারী কিছু উপাদান। দুধ শরীর সুস্থ রাখার পাশাপাশি শরীরে ভিতর থেকে শক্তি জোগায় এবং ক্লান্তি দূর করে। ত্বকের জেল্লা বাড়ায়।
দাঁত ও হাড় ভাল রাখতেও সাহায্য করে দুধ। দুধে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতেও সাহায্য করে। অনেকেই নিয়মিত দুধ খান। সকালে হোক বা রাতে ঘুমানোর আগে— এক গ্লাস দুধ খাওয়ার অভ্যাস অনেকেরই আছে।
দাঁত ও হাড় ভাল রাখতেও সাহায্য করে দুধ। দুধে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতেও সাহায্য করে। অনেকেই নিয়মিত দুধ খান। সকালে হোক বা রাতে ঘুমানোর আগে— এক গ্লাস দুধ খাওয়ার অভ্যাস অনেকেরই আছে।
দুধ স্বাস্থ্যকর, তাতে কোনও সন্দেহ নেই। আর দুধ চা হলে তো কোনও কথাই নেই। তবে দুধে, চা আর চিনি একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে দেখা দিতে পারে নানা শারীরিক সমস্যা।
দুধ স্বাস্থ্যকর, তাতে কোনও সন্দেহ নেই। আর দুধ চা হলে তো কোনও কথাই নেই। তবে দুধে, চা আর চিনি একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে দেখা দিতে পারে নানা শারীরিক সমস্যা।
১) কোলেস্টেরল বাড়ায়: শরীর সুস্থ রাখতে এমনি চিনি খেতে বারণ করেন চিকিৎসকেরা। দুধে, চা ও চিনি মিশিয়ে খেলে কোলেস্টেরলে বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। কোলেস্টেরল হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। দীর্ঘ দিন সুস্থ থাকতে দুধ চাতে চিনি মিশিয়ে না খাওয়াই ভাল।
১) কোলেস্টেরল বাড়ায়: শরীর সুস্থ রাখতে এমনি চিনি খেতে বারণ করেন চিকিৎসকেরা। দুধে, চা ও চিনি মিশিয়ে খেলে কোলেস্টেরলে বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। কোলেস্টেরল হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। দীর্ঘ দিন সুস্থ থাকতে দুধ চাতে চিনি মিশিয়ে না খাওয়াই ভাল।
২)ডায়াবিটিস: চিনি রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। দুধ চায়ের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে খেলে ডায়াবিটিস হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ইতিমধ্যেই যাঁরা ডায়াবিটিসের সমস্যায় ভুগছেন ,দুধ চায়ের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে খাওয়া তাঁদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে।
২)ডায়াবিটিস: চিনি রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। দুধ চায়ের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে খেলে ডায়াবিটিস হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ইতিমধ্যেই যাঁরা ডায়াবিটিসের সমস্যায় ভুগছেন ,দুধ চায়ের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে খাওয়া তাঁদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে।
৩) ওজন বাড়ায়: স্থূলতার সমস্যায় ভুগলে চিনির সঙ্গে দুধ চা খাওয়ার অভ্যাস ওজন আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। এমনকী, যাঁরা রোগা তাঁরা যদি দুধ চায়ে চিনি মিশিয়ে খান তা হলেও দ্রুত ওজন বাড়ার আশঙ্কা থাকে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
৩) ওজন বাড়ায়: স্থূলতার সমস্যায় ভুগলে চিনির সঙ্গে দুধ চা খাওয়ার অভ্যাস ওজন আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। এমনকী, যাঁরা রোগা তাঁরা যদি দুধ চায়ে চিনি মিশিয়ে খান তা হলেও দ্রুত ওজন বাড়ার আশঙ্কা থাকে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Alternatives of Sugar: চিনির মতো মিষ্টি, কিন্তু স্বাস্থ্যকর! শরীরের খেয়াল রাখতে ডায়েটে রাখুন চিনির এই চার বিকল্প

ডায়েটে চিনি রাখা অনেকেরই না-পসন্দ। অনেকের জীবনে চিনির প্রবেশ নিষিদ্ধ হয়েছে সুগার বা ক্যালোরি নিয়ন্ত্রণের জন্য অনেকে আবার চিনি থেকে দূরে থাকেন মেদ থেকে বাঁচতে, শরীরের তন্বী ভাব বজায় রাখতে। তাই অনেকের চা বা কফি থেকেই বাদ পড়েছে মিষ্টি, অনেকে মনে না নিলেও মেনে নিয়েছেন সুগার ফ্রিকে। কিন্তু মিষ্টিও পাবেন আবার শরীরের জন্য উপকারী এমন অনেক জিনিষই আছে।

আরও পড়ুন: ১৭৪ বলে ৩৬ রান করে নটআউট! বিরাটের স্ট্রাইক রেট নিয়ে তরজার মধ্যেই ভাইরাল গাভাসকরের ইনিংস, গোহারা হারে ভারত

মধু: চিনির বদলে অন্যতম ভাল অপশন মধু। প্রাকৃতিক এই সুইটনার যেমন সুস্বাদু, তেমনই উপকারী। বলা যেতে পারে, চিনির বিকল্প হিসাবে সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর ন্যাচারাল সুইটনার মধু। মধুর মধ্যে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সর্দি-কাশি থেকে দূরে রাখে। প্রতি ১০০ গ্রাম মধুতে ক্যালোরির পরিমাণ ৩০৪।

কোকোনাট সুগার: নারকোল থেকে বানানো চিনি সাধারণ চিনির থেকে অনেকটাই স্বাস্থ্যকর বলে খাবারে ব্যবহার করতে পারেন। এতে ক্যালোরির পরিমাণও বেশ কম বলে খাবার কোকোনাট সুগারের চাহিদা বাড়ছে।

আরও পড়ুন: বিয়েতে বরযাত্রীদের মিষ্টি পরিবেশন করা হয়নি, রাগে বিয়ে ভেঙে দিল বরের পরিবার

মেপল সিরাপ: প্রতি ১০০ গ্রাম মেপল সিরাপে ক্যালোরির পরিমাণ ২৬০। ক্যালোরির পরিমাণ অনেক কম বলে অনেক নামী রেস্তরাঁয় এর ব্যবহার করা হয়। ম্যাপল গাছ থেকে তৈরি এই সিরাপ খাবারকে মিষ্টি যেমন করে, তেমনই এটি শরীরের ক্ষতি করে না।

অ্যাপল সস: চিনির বিকল্প হিসাবে অন্যতম ভাল অপশন এই অ্যাপল সস। আপেল থেকে তৈরি এই সসটিতে প্রতি ১০০ গ্রামে ক্যালোরির পরিমাণ মাত্র ৬৮।  অ্যাপল সস শুধু সুস্বাদুই নয়, স্বাস্থ্যকরও। তাই খাবারে মিষ্টি স্বাদের জন্য ভাল বিকল্প।

Sugar vs Rock Sugar: চিনি নাকি মিছরি? কোনটা বেশি উপকারী? ব্লাড সুগারে কোনটা খাবেন? জেনে নিন

চিনি এবং মিছরি-এই দুই মিষ্টি উপকরণই দীর্ঘ দিন বাঙালি হেঁশেলের অংশ। আজকাল আমরা অনেকেই চিনির বিকল্প হিসেবে গুড় বা মিছরি খাই। কিন্তু সেটা কতটা স্বাস্থ্যকর, তা নিয়ে স্পষ্ট ধারণা নেই।
চিনি এবং মিছরি-এই দুই মিষ্টি উপকরণই দীর্ঘ দিন বাঙালি হেঁশেলের অংশ। আজকাল আমরা অনেকেই চিনির বিকল্প হিসেবে গুড় বা মিছরি খাই। কিন্তু সেটা কতটা স্বাস্থ্যকর, তা নিয়ে স্পষ্ট ধারণা নেই।

 

চিনি ও মিছরি কোনটা খাবেন, কতটা খাবেন সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল।
চিনি ও মিছরি কোনটা খাবেন, কতটা খাবেন সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল।

 

মিছরি প্রাকৃতিক শর্করা। চিনিও তাই। দুটোই আখ থেকে তৈরি হয়। কিন্তু চিনি অনেক বেশি প্রক্রিয়াজাত। ফলে বেশি পলিশড। অন্যদিকে মিছরি কম প্রক্রিয়াজাত।
মিছরি প্রাকৃতিক শর্করা। চিনিও তাই। দুটোই আখ থেকে তৈরি হয়। কিন্তু চিনি অনেক বেশি প্রক্রিয়াজাত। ফলে বেশি পলিশড। অন্যদিকে মিছরি কম প্রক্রিয়াজাত।

 

আখের রসে দুধ, জল মিশিয়ে জমিয়ে তৈরি করা হয় মিছরি। কীভাবে জমবে, তার উপর নির্ভর করে তৈরি হয় এর দানার আকার।
আখের রসে দুধ, জল মিশিয়ে জমিয়ে তৈরি করা হয় মিছরি। কীভাবে জমবে, তার উপর নির্ভর করে তৈরি হয় এর দানার আকার।

 

অন্যদিকে চিনি তৈরির সময় প্রচুর রাসায়নিক মেশানো হয়। চিনির তুলনায় মিছরি হজম করা সহজ।
অন্যদিকে চিনি তৈরির সময় প্রচুর রাসায়নিক মেশানো হয়। চিনির তুলনায় মিছরি হজম করা সহজ।

 

 প্রকৃতিগতভাবে মিছরি শরীরকে শীতল করে। অন্যদিকে শরীরকে উষ্ণ করে চিনির বৈশিষ্ট্য।
প্রকৃতিগতভাবে মিছরি শরীরকে শীতল করে। অন্যদিকে শরীরকে উষ্ণ করে চিনির বৈশিষ্ট্য।

 

আয়ুর্বেদশাস্ত্র অনুসারে চিনির কোনও ওষধি গুণ নেই। মিছরিতে ওষধি গুণ আছে বলে মনে করা হয়। শরীরের বায়ু ও পিত্ত দোষে ভারসাম্য রক্ষা করে।
আয়ুর্বেদশাস্ত্র অনুসারে চিনির কোনও ওষধি গুণ নেই। মিছরিতে ওষধি গুণ আছে বলে মনে করা হয়। শরীরের বায়ু ও পিত্ত দোষে ভারসাম্য রক্ষা করে।

 

 প্রক্রিয়াজাত কম বলে মিছরি বেশি উপকারী চিনির তুলনায়। এতে সামান্য হলেও ভিটামিন ও মিনারেলস বেশি। তাই চিনির বিকল্প হিসেবে বেছে নেওয়াই যায় মিছরি।
প্রক্রিয়াজাত কম বলে মিছরি বেশি উপকারী চিনির তুলনায়। এতে সামান্য হলেও ভিটামিন ও মিনারেলস বেশি। তাই চিনির বিকল্প হিসেবে বেছে নেওয়াই যায় মিছরি।

Health Tips: ওজন কমানো শুধু নয়,চিনি খাওয়া বন্ধ করলে শরীরে কী কী হতে পারে জানলে চমকে যাবেন!

কমবেশি অনেকেই প্রায় প্রত্যেকদিন চিনি খান। বাড়িতে বানানো চা কিংবা তরকারিকমবেশি চিনি প্রায় প্রত্যেক বাড়িতে ব্যবহৃত হয়। তবে জানেন কী ? চিনি খাওয়া ছেড়ে দিলে ঠিক কী হবে ? জানলে চমকে যাবেন আপনিও ! চলুন জেনে নেওয়া যাক এই বিষয়ে কী বলছেন ডক্টর মিলটন বিশ্বাস। (বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
কমবেশি অনেকেই প্রায় প্রত্যেকদিন চিনি খান। বাড়িতে বানানো চা কিংবা তরকারি কমবেশি চিনি প্রায় প্রত্যেক বাড়িতে ব্যবহৃত হয়। তবে জানেন কী ? চিনি খাওয়া ছেড়ে দিলে ঠিক কী হবে ? জানলে চমকে যাবেন আপনিও ! চলুন জেনে নেওয়া যাক এই বিষয়ে কী বলছেন ডক্টর মিলটন বিশ্বাস। (বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
মাত্র এক মাস যদি সম্পূর্ণ রূপে চিনি খাওয়া বন্ধ রাখা যায় তাহলে শরীরে বিভিন্ন পরিবর্তন আসবে। কিছুদিন চিনি খাওয়া ছেড়ে দিলে প্রচন্ড দ্রুত পরিমাণে ওজন কমতে শুরু করবে।যদি একটানা কয়েক দিন ধরে চিনি খাওয়া থেকে বিরত থাকা যেতে পারে তাহলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এছাড়াও রক্তের মধ্যে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
মাত্র এক মাস যদি সম্পূর্ণ রূপে চিনি খাওয়া বন্ধ রাখা যায় তাহলে শরীরে বিভিন্ন পরিবর্তন আসবে। কিছুদিন চিনি খাওয়া ছেড়ে দিলে প্রচন্ড দ্রুত পরিমাণে ওজন কমতে শুরু করবে।যদি একটানা কয়েক দিন ধরে চিনি খাওয়া থেকে বিরত থাকা যেতে পারে তাহলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এছাড়াও রক্তের মধ্যে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
যদি দীর্ঘদিন যাবত চিনি না খাওয়া হয় তাহলে কর্ম ক্ষমতা এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। এবং মানসিকভাবে শান্তি পাওয়া যাবে। যদি কিছুদিন সম্পূর্ণভাবে চিনি খাওয়া বন্ধ রাখা যায় তাহলে চোখে, মুখে এবং শরীরে যে ফোলা ভাব রয়েছে সেটা কমে যাবে এবং চেহারা আগের তুলনায় দেখতেও সুন্দর লাগবে।
যদি দীর্ঘদিন যাবত চিনি না খাওয়া হয় তাহলে কর্ম ক্ষমতা এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। এবং মানসিকভাবে শান্তি পাওয়া যাবে। যদি কিছুদিন সম্পূর্ণভাবে চিনি খাওয়া বন্ধ রাখা যায় তাহলে চোখে, মুখে এবং শরীরে যে ফোলা ভাব রয়েছে সেটা কমে যাবে এবং চেহারা আগের তুলনায় দেখতেও সুন্দর লাগবে।
এছাড়াও যদি মুখে কালো দাগ, কালো ছোপ, এবং যদি ব্রণের সমস্যা থাকে। তাহলে যদি কিছুদিন যাবত সম্পূর্ণ রূপে চিনি খাওয়া বন্ধ রাখা যেতে পারে। তাহলে এই ধরনের সমস্যাগুলো আস্তে আস্তে কমতে শুরু করবে।
এছাড়াও যদি মুখে কালো দাগ, কালো ছোপ, এবং যদি ব্রণের সমস্যা থাকে। তাহলে যদি কিছুদিন যাবত সম্পূর্ণ রূপে চিনি খাওয়া বন্ধ রাখা যেতে পারে। তাহলে এই ধরনের সমস্যাগুলো আস্তে আস্তে কমতে শুরু করবে।
রিফাইন সুগার আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক। চিনিকে সাদা করতে গিয়ে অনেকগুলো কেমিক্যাল প্রসেসের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। যার ফলে চিনির যে সাধারণ কার্বোহাইড্রেট এর গুণ সেটা বেশিরভাগটাই নষ্ট হয়ে যায়। এবং যে সাদা চিনিটা খাওয়া হচ্ছে সেটা শুধুমাত্র মিষ্টির জন্য। এবং এটা স্বাস্থ্যের জন্যও মারাত্মক ক্ষতিকারক। তাই রিফাইন সুগার কম পরিমাণে গ্রহণ করার চেষ্টা করতে হবে এর ফলে স্বাস্থ্য অনেক ভালো থাকবে।
রিফাইন সুগার আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক। চিনিকে সাদা করতে গিয়ে অনেকগুলো কেমিক্যাল প্রসেসের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। যার ফলে চিনির যে সাধারণ কার্বোহাইড্রেট এর গুণ সেটা বেশিরভাগটাই নষ্ট হয়ে যায়। এবং যে সাদা চিনিটা খাওয়া হচ্ছে সেটা শুধুমাত্র মিষ্টির জন্য। এবং এটা স্বাস্থ্যের জন্যও মারাত্মক ক্ষতিকারক। তাই রিফাইন সুগার কম পরিমাণে গ্রহণ করার চেষ্টা করতে হবে এর ফলে স্বাস্থ্য অনেক ভাল থাকবে।