শেকসপিয়ারের হ্যামলেট-এর উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছিল বলিউডের এই ছবিটি। যা ভক্তদের মন তো জিতে নিয়েছিলই, সেই সঙ্গে তা জয় করেছিল পাঁচ-পাঁচটি জাতীয় পুরস্কার। এটি মূলত রাজনৈতিক অপরাধমূলক ধারার ছবি। যা বি-টাউনের ২১ শতকের সেরা চলচ্চিত্রগুলির মধ্যে অন্যতম। ২০১৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবিটি পরিচালনা করেছেন বিশাল ভরদ্বাজ।

একটি-দু’টি নয়, ঝুলিতে রয়েছে পাঁচ-পাঁচটি জাতীয় পুরস্কার; বিনা পারিশ্রমিকেই কাজ করেছিলেন নায়ক, ছবির নাম বলতে পারবেন কি?

শেকসপিয়ারের হ্যামলেট-এর উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছিল বলিউডের এই ছবিটি। যা ভক্তদের মন তো জিতে নিয়েছিলই, সেই সঙ্গে তা জয় করেছিল পাঁচ-পাঁচটি জাতীয় পুরস্কার। এটি মূলত রাজনৈতিক অপরাধমূলক ধারার ছবি। যা বি-টাউনের ২১ শতকের সেরা চলচ্চিত্রগুলির মধ্যে অন্যতম। ২০১৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবিটি পরিচালনা করেছেন বিশাল ভরদ্বাজ।
শেকসপিয়ারের হ্যামলেট-এর উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছিল বলিউডের এই ছবিটি। যা ভক্তদের মন তো জিতে নিয়েছিলই, সেই সঙ্গে তা জয় করেছিল পাঁচ-পাঁচটি জাতীয় পুরস্কার। এটি মূলত রাজনৈতিক অপরাধমূলক ধারার ছবি। যা বি-টাউনের ২১ শতকের সেরা চলচ্চিত্রগুলির মধ্যে অন্যতম। ২০১৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবিটি পরিচালনা করেছেন বিশাল ভরদ্বাজ।
এই ছবিতে খলনায়কের চরিত্রের অফার গিয়েছিল অভিনেতা মনোজ বাজপেয়ীর কাছে। কিন্তু তিনি সেই প্রস্তাব নাকচ করায় কেকে মেননের কাছে যায় ওই চরিত্রটির অফার। ওই ছবিটিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন শাহিদ কাপুর, শ্রদ্ধা কাপুর, টাবু এবং ইরফান খানের মতো তারকারা। কথা হচ্ছে ‘হায়দর’ ছবির। এই ছবিতে নিজের সেরাটা দিয়ে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছিল শাহিদকে।
এই ছবিতে খলনায়কের চরিত্রের অফার গিয়েছিল অভিনেতা মনোজ বাজপেয়ীর কাছে। কিন্তু তিনি সেই প্রস্তাব নাকচ করায় কেকে মেননের কাছে যায় ওই চরিত্রটির অফার। ওই ছবিটিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন শাহিদ কাপুর, শ্রদ্ধা কাপুর, টাবু এবং ইরফান খানের মতো তারকারা। কথা হচ্ছে ‘হায়দর’ ছবির। এই ছবিতে নিজের সেরাটা দিয়ে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছিল শাহিদকে।
DNAindia.com-এর একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে যে, এই ছবিটির জন্য এক পয়সাও পারিশ্রমিক নেননি অভিনেতা। বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করার কারণও ব্যাখ্যা করেছিলেন শাহিদ। তিনি বলেছিলেন, “আসলে আমার পারিশ্রমিক তাঁদের বাজেটের বাইরে ছিল। ওঁরা বলেছিলেন যে, যদি আমায় ওঁদের পারিশ্রমিক দিতেই হয়, তাহলে ফিল্মের বাজেট পাশ করানো যাবে না। কারণ এটা একটা এক্সপেরিমেন্ট। তাঁরা জানতেন না, এটা হবে কি হবে না। কিন্তু আমার বিষয়টা ভাল লেগেছিল। তাই বিনামূল্যে কাজ করতে রাজি হয়েছিলাম।”
DNAindia.com-এর একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে যে, এই ছবিটির জন্য এক পয়সাও পারিশ্রমিক নেননি অভিনেতা। বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করার কারণও ব্যাখ্যা করেছিলেন শাহিদ। তিনি বলেছিলেন, “আসলে আমার পারিশ্রমিক তাঁদের বাজেটের বাইরে ছিল। ওঁরা বলেছিলেন যে, যদি আমায় ওঁদের পারিশ্রমিক দিতেই হয়, তাহলে ফিল্মের বাজেট পাশ করানো যাবে না। কারণ এটা একটা এক্সপেরিমেন্ট। তাঁরা জানতেন না, এটা হবে কি হবে না। কিন্তু আমার বিষয়টা ভাল লেগেছিল। তাই বিনামূল্যে কাজ করতে রাজি হয়েছিলাম।”
আর ‘হায়দর’ ছবির জন্য সেরা অভিনেতা হিসেবে শাহিদ কাপুর নিজের প্রথম ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড পেয়েছিলেন।
আর ‘হায়দর’ ছবির জন্য সেরা অভিনেতা হিসেবে শাহিদ কাপুর নিজের প্রথম ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড পেয়েছিলেন।
ক্রিটিকরাও এই ‘হায়দর’ ছবিটির দারুণ প্রশংসাও করেছিলেন। মোট ৫টি জাতীয় পুরস্কার জিতে নিয়েছিল। বেস্ট স্ক্রিনপ্লে এবং বেস্ট মিউজিক ডিরেক্টর হিসেবে পুরস্কার জিতেছিলেন বিশাল ভরদ্বাজ। বিসমিল গানের জন্য সেরা পুরুষ প্লেব্যাক সিঙ্গার হিসেবে জাতীয় পুরস্কার জিতেছিলেন সুখবিন্দর সিং।
ক্রিটিকরাও এই ‘হায়দর’ ছবিটির দারুণ প্রশংসাও করেছিলেন। মোট ৫টি জাতীয় পুরস্কার জিতে নিয়েছিল। বেস্ট স্ক্রিনপ্লে এবং বেস্ট মিউজিক ডিরেক্টর হিসেবে পুরস্কার জিতেছিলেন বিশাল ভরদ্বাজ। বিসমিল গানের জন্য সেরা পুরুষ প্লেব্যাক সিঙ্গার হিসেবে জাতীয় পুরস্কার জিতেছিলেন সুখবিন্দর সিং।
এর পাশাপাশি বেস্ট কোরিওগ্রাফি এবং কস্টিউম ডিজাইনের জন্য আরও দুটি পুরস্কার জিতেছিল ‘হায়দর’।ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস-এর কাছে কেকে মেনন জানিয়েছিলেন যে, কিছু সময় আগে ‘হায়দর’ ছবির জন্য মনোজ বাজপেয়ীই ছিলেন নির্মাতাদের প্রথম পছন্দ। বেস্ট সাপোর্টিং অ্যাক্টর হিসেবে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিততে সফল হয়েছিলেন কেকে মেনন।
এর পাশাপাশি বেস্ট কোরিওগ্রাফি এবং কস্টিউম ডিজাইনের জন্য আরও দুটি পুরস্কার জিতেছিল ‘হায়দর’।ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস-এর কাছে কেকে মেনন জানিয়েছিলেন যে, কিছু সময় আগে ‘হায়দর’ ছবির জন্য মনোজ বাজপেয়ীই ছিলেন নির্মাতাদের প্রথম পছন্দ। বেস্ট সাপোর্টিং অ্যাক্টর হিসেবে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিততে সফল হয়েছিলেন কেকে মেনন।
যে সময় শাহিদ কাপুরের হায়দর মুক্তি পেয়েছিল, সেই সময় মুক্তি পেয়েছিল হৃতিক রোশন এবং ক্যাটরিনা কাইফের ‘ব্যাঙ্গ ব্যাঙ্গ’। প্রায় ৩০০ কোটি টাকারও বেশি রোজগার করেছিল এই ছবিটি। তবে হায়দর-ও বেশ ভালই আয় পারফর্ম করেছিল। Saccanilk-এর প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে যে, বিশাল ভরদ্বাজের এই ছবিটি তৈরি হয়েছিল ৪৫ কোটি টাকায়। আর ভারতে তা ৫৬ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে। আর সারা বিশ্বে এই ছবির মোট সংগ্রহ ছিল ৮০ কোটি টাকা।
যে সময় শাহিদ কাপুরের হায়দর মুক্তি পেয়েছিল, সেই সময় মুক্তি পেয়েছিল হৃতিক রোশন এবং ক্যাটরিনা কাইফের ‘ব্যাঙ্গ ব্যাঙ্গ’। প্রায় ৩০০ কোটি টাকারও বেশি রোজগার করেছিল এই ছবিটি। তবে হায়দর-ও বেশ ভালই আয় পারফর্ম করেছিল। Saccanilk-এর প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে যে, বিশাল ভরদ্বাজের এই ছবিটি তৈরি হয়েছিল ৪৫ কোটি টাকায়। আর ভারতে তা ৫৬ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে। আর সারা বিশ্বে এই ছবির মোট সংগ্রহ ছিল ৮০ কোটি টাকা।