parenting tips best time for the children to study to become topper do it from today

Parenting Tips: সাফল্য পিছু ছাড়বে না আপনার বাচ্চার! প্রতিদিন ‘এই’ সময় সন্তানকে পড়তে বসান! সবাই জানতে চাইবে টপার হওয়ার ‘সিক্রেট’

সন্তানদের পড়াশোনা নিয়ে বাবা-মায়েদের চিন্তার শেষ নেই। অপরদিকে, বাচ্চারা ছোট্ট মাথায় কতই বা পড়াশোনার ভার নেবে।
সন্তানদের পড়াশোনা নিয়ে বাবা-মায়েদের চিন্তার শেষ নেই। অপরদিকে, বাচ্চারা ছোট্ট মাথায় কতই বা পড়াশোনার ভার নেবে।
সবসময় পড়তে বসলেই যে পড়া মাথায় ঢুকবে তা একাবারেই নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, পড়া মুখস্থ বা মনে রাখার পিছনে গুরুত্বপূর্ণ কোন সময় পড়তে বসছে সে।
সবসময় পড়তে বসলেই যে পড়া মাথায় ঢুকবে তা একাবারেই নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, পড়া মুখস্থ বা মনে রাখার পিছনে গুরুত্বপূর্ণ কোন সময় পড়তে বসছে সে।
যারা নিয়মিত পড়াশোনা করে তাঁদের ভোরবেলা ঘুম থেকে ওঠার পরামর্শ দেন অনেকেই। বিজ্ঞান বলছে ঊষা এবং গোধুলীকালে পড়াশোনা করলে তাতে বেশি উপকার পাওয়া যায়। আবার নানা গবেষণা বলছে ভোর ৫টায় যদি ঘুম থেকে ওঠা যায় তা হলে চারপাশ শান্ত পরিবেশ থাকে, ফলে পড়াশোনায় ভাল মনঃসংযোগ হয়।
যারা নিয়মিত পড়াশোনা করে তাঁদের ভোরবেলা ঘুম থেকে ওঠার পরামর্শ দেন অনেকেই। বিজ্ঞান বলছে ঊষা এবং গোধুলীকালে পড়াশোনা করলে তাতে বেশি উপকার পাওয়া যায়। আবার নানা গবেষণা বলছে ভোর ৫টায় যদি ঘুম থেকে ওঠা যায় তা হলে চারপাশ শান্ত পরিবেশ থাকে, ফলে পড়াশোনায় ভাল মনঃসংযোগ হয়।
রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমোতে গেলে এবং ভোর ৫টায় ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করলে জীবনে নিয়ম-শৃঙ্খলা আসবে। গবেষণা বলছে যারা এখনও পড়াশোনা করছেন তাঁরা যদি রোজের অভ্যাসকে নিয়মে বাঁধতে পারেন তাহলে পড়াশোনাও গুছিয়ে ও মনোযোগ দিয়ে করতে পারা যায়।
রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমোতে গেলে এবং ভোর ৫টায় ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করলে জীবনে নিয়ম-শৃঙ্খলা আসবে। গবেষণা বলছে যারা এখনও পড়াশোনা করছেন তাঁরা যদি রোজের অভ্যাসকে নিয়মে বাঁধতে পারেন তাহলে পড়াশোনাও গুছিয়ে ও মনোযোগ দিয়ে করতে পারা যায়।
ভোরে কোলাহল কম থাকে। চারপাশের পরিবেশ শান্ত থাকে। তাই মন বিক্ষিপ্ত হবে না। মনঃসংযোগ করতে সুবিধা হয়। পড়তে বসলে একাগ্রতা আসবে। ভোরে মন পরিষ্কার থাকে এই সময় কঠিন ও জটিল বিষয় নিয়ে চর্চা করলে তার সমাধানও বেরিয়ে আসবে পারে।
ভোরে কোলাহল কম থাকে। চারপাশের পরিবেশ শান্ত থাকে। তাই মন বিক্ষিপ্ত হবে না। মনঃসংযোগ করতে সুবিধা হয়। পড়তে বসলে একাগ্রতা আসবে। ভোরে মন পরিষ্কার থাকে এই সময় কঠিন ও জটিল বিষয় নিয়ে চর্চা করলে তার সমাধানও বেরিয়ে আসবে পারে।
ভোরের বিশুদ্ধ বাতাস মন ও মেজাজকে তরতাজা রাখে। ভোরে উঠে হাঁটাহাঁটি, জগিং করলে বা প্রকৃতির মাঝে কিছুটা সময় কাটালে কিংবা শরীরচর্চা করলে শারীরিক ও মানসিক ক্লান্তি দূর হবে। উদ্বেগ কমে।
ভোরের বিশুদ্ধ বাতাস মন ও মেজাজকে তরতাজা রাখে। ভোরে উঠে হাঁটাহাঁটি, জগিং করলে বা প্রকৃতির মাঝে কিছুটা সময় কাটালে কিংবা শরীরচর্চা করলে শারীরিক ও মানসিক ক্লান্তি দূর হবে। উদ্বেগ কমে।
ভোরে উঠলে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ে। একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত, ভোরবেলায় মস্তিষ্ক সবচেয়ে বেশি সক্রিয় থাকে। সৃজনশীল চিন্তাভাবনাও আসে। তাই এই সময়টাই যদি পড়াশোনার কাজে লাগানো যায়, তা হলে মেধা বাড়বে, বুদ্ধিরও বিকাশ হবে।
ভোরে উঠলে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ে। একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত, ভোরবেলায় মস্তিষ্ক সবচেয়ে বেশি সক্রিয় থাকে। সৃজনশীল চিন্তাভাবনাও আসে। তাই এই সময়টাই যদি পড়াশোনার কাজে লাগানো যায়, তা হলে মেধা বাড়বে, বুদ্ধিরও বিকাশ হবে।
ভোরবেলা উঠলে অনেকটা সময় হাতে পাওয়া যায়। পড়াশোনা, শরীরচর্চার, মেডিটেশনের পাশাপাশি নিজের কিছু শখ থাকলে, তাও পূরণ করার সময় থাকে। সামগ্রিক ভাবে নিজেকে সব দিক দিয়ে তৈরি করার ইচ্ছা ও আগ্রহ থাকে। ফলে আত্মবিশ্বাসও বাড়ে।
ভোরবেলা উঠলে অনেকটা সময় হাতে পাওয়া যায়। পড়াশোনা, শরীরচর্চার, মেডিটেশনের পাশাপাশি নিজের কিছু শখ থাকলে, তাও পূরণ করার সময় থাকে। সামগ্রিক ভাবে নিজেকে সব দিক দিয়ে তৈরি করার ইচ্ছা ও আগ্রহ থাকে। ফলে আত্মবিশ্বাসও বাড়ে।
ভোরে উঠলে পড়াশোনা, পরীক্ষা, স্কুল যদি উদ্বেগ বা উৎকণ্ঠা কম থাকে। এই সময় মাথা ভাল কাজ করে। এই সময়ে মস্তিষ্কে ইতিবাচক চিন্তাভাবনা আসে। সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধে হয়।
ভোরে উঠলে পড়াশোনা, পরীক্ষা, স্কুল যদি উদ্বেগ বা উৎকণ্ঠা কম থাকে। এই সময় মাথা ভাল কাজ করে। এই সময়ে মস্তিষ্কে ইতিবাচক চিন্তাভাবনা আসে। সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধে হয়।