Nabanna: জল ছাড়া নিয়ে ডিভিসির সঙ্গে সমন্বয়, বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরকে নির্দেশ মুখ্যসচিবের

জল ছাড়া নিয়ে ডিভিসির সঙ্গে সমন্বয় করতে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের সচিবকে নির্দেশ দিলেন মুখ্যসচিব। বেশি জল যাতে না ছাড়ে সেই বার্তা ডিভিসি-কে পৌঁছে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া নিয়ে জেলাশাসকদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন মনোজ পন্থ। সেই বৈঠকেই এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে নবান্ন সূত্রে খবর।

পাশাপাশি এও বলা হয়েছে, সাধারণ মানুষের পাশে থাকতে হবে। হেলথ ক্যাম্প করতে হবে। কোথায় কত বাড়ি ভাঙছে তার রিপোর্ট অবিলম্বে দিতে হবে।  দুপুর ৩টেয় থেকে নবান্ন থেকে এই ভার্চুয়াল বৈঠক করেন মুখ্য সচিব মনোজ পন্থ।  ইতিমধ্যেই প্রায় ১৭ হাজার ত্রিপল বিলি করা হয়েছে বলে নবান্ন সূত্রে খবর।

একটানা অতিভারী বৃষ্টির জেরে জল ছাড়া শুরু হয়েছে। মাইথন জলাধার থেকে ২৫ হাজার কিউসেক ও পাঞ্চেত জলাধার থেকে ৫৫ হাজার কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে। মাইথন ও পাঞ্চেত দুটি জলাধার থেকে মোট ৮০হাজার কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে বলে ডিভিসি সূত্রে খবর। এমনিতেই ভারী বৃষ্টির ফলে ফুলে ফেঁপে আছে সুবর্ণরেখা। তার উপর এই জল ছাড়ার ফলে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে ঝাড়গ্রাম এর নদী তীরবর্তী এলাকায়। জল ঢুকে যেতে পারে নীচু এলাকাগুলিতে, এমনটাই আশঙ্কা।

আরও পড়ুনঃ রোজ শ্যাম্পু করছেন? বারোটা বাজবে কিন্তু! খেয়াল রাখুন এই টিপসগুলি…বন্ধ হবে চুল পড়া

আরও পড়ুন: সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে এবার চাঞ্চল্যকর অভিযোগ…! CBI ‘রিমান্ড কপিতে’ যা বেরিয়ে এল, চমকে দেবে!

একদিকে অতি গভীর নিম্নচাপ, অন্যদিকে মৌসুমী অক্ষরেখা সক্রিয় গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে। যার ফলে বৃষ্টি থামছে না দক্ষিণবঙ্গে। গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে সক্রিয় একটি মৌসুমী অক্ষরেখা। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, বিশ্বকর্মা পুজোর দিনে বৃষ্টির সম্ভাবনা কমতে পারে। মঙ্গলবার থেকে শনিবার দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে নাগাড়ে বৃষ্টি। তা সোমবার সকালেও বহাল।