Uttam Kumar Sweet: শ্যুটিং করতে এসে এই মিষ্টি খেতেন উত্তমকুমার, বাংলার অত্যন্ত প্রিয় ‘এই’ মিষ্টির স্বাদই আলাদা

শোনা যায় একটি ছবির শ্যুটিং এর সময় উত্তম কুমারও পূর্ব বর্ধমানের এই মিষ্টির স্বাদ নিয়েছিলেন। পূর্ব বর্ধমান জেলার জনপ্রিয় একটি মিষ্টি হল কাটোয়ার পরাণের ক্ষীরের পানতুয়া। এই মিষ্টি সকলের কাছে পরাণের পানতুয়া নামেই পরিচিত। কাটোয়া শহরের বারোয়ারী তলায় রয়েছে এই জনপ্রিয় মিষ্টির দোকান। তবে এই পরাণের পানতুয়া নাম হওয়ার পিছনে এক কারণ রয়েছে। (বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
শোনা যায় একটি ছবির শ্যুটিং এর সময় উত্তম কুমারও পূর্ব বর্ধমানের এই মিষ্টির স্বাদ নিয়েছিলেন। পূর্ব বর্ধমান জেলার জনপ্রিয় একটি মিষ্টি হল কাটোয়ার পরাণের ক্ষীরের পানতুয়া। এই মিষ্টি সকলের কাছে পরাণের পানতুয়া নামেই পরিচিত। কাটোয়া শহরের বারোয়ারী তলায় রয়েছে এই জনপ্রিয় মিষ্টির দোকান। তবে এই পরাণের পানতুয়া নাম হওয়ার পিছনে এক কারণ রয়েছে। (বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
অবিভক্ত বাংলাদেশ থেকে পেটের তাগিদে ফরিদপুর জেলা থেকে কাটোয়ায় গঙ্গা তীরবর্তী বারোয়ারিতলায় এসেছিলেন সুরেন্দ্রনাথ কুণ্ডু। বারোয়ারিতলায় তিনি একটি ছোট্ট মিষ্টির দোকান খুলেছিলেন ।
অবিভক্ত বাংলাদেশ থেকে পেটের তাগিদে ফরিদপুর জেলা থেকে কাটোয়ায় গঙ্গা তীরবর্তী বারোয়ারিতলায় এসেছিলেন সুরেন্দ্রনাথ কুণ্ডু। বারোয়ারিতলায় তিনি একটি ছোট্ট মিষ্টির দোকান খুলেছিলেন ।
প্রথম সেখান থেকেই তিনি লম্বা সাইজের ক্ষীরের পান্তুয়া তৈরি করতে শুরু করেন। সুরেন্দ্রনাথ বাবুর তিন ছেলে ছিল। তাঁদের মধ্যে ছোট ছেলে প্রাণকৃষ্ণ কুণ্ডু তাঁর বাবার কাছে পানতুয়ার রেসিপি জেনে শুরু করেন পানতুয়া তৈরির কাজ। পরবর্তীতে সেই প্রাণকৃষ্ণ মানুষের কাছে ‘পরাণ’ হিসাবে পরিচিত হয়ে ওঠেন। ধীরে ধীরে পরাণের পানতুয়া নামেই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে কাটোয়ার এই দোকান।
প্রথম সেখান থেকেই তিনি লম্বা সাইজের ক্ষীরের পান্তুয়া তৈরি করতে শুরু করেন। সুরেন্দ্রনাথ বাবুর তিন ছেলে ছিল। তাঁদের মধ্যে ছোট ছেলে প্রাণকৃষ্ণ কুণ্ডু তাঁর বাবার কাছে পানতুয়ার রেসিপি জেনে শুরু করেন পানতুয়া তৈরির কাজ। পরবর্তীতে সেই প্রাণকৃষ্ণ মানুষের কাছে ‘পরাণ’ হিসাবে পরিচিত হয়ে ওঠেন। ধীরে ধীরে পরাণের পানতুয়া নামেই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে কাটোয়ার এই দোকান।
এই প্রসঙ্গে দোকানের তরফে তপন কুণ্ডু জানিয়েছেন, "এই মিষ্টি কিভাবে তৈরি হয় সেই রেসিপি আমরা কাউকে জানায় না। আমাদের কোনও কারিগর নেই। নিজেরাই তৈরি করি এই মিষ্টি। এটাই আমাদের সম্পদ। একবার যে এই মিষ্টির স্বাদ নেবে, তাকে বারবার আসতে হবে।"
এই প্রসঙ্গে দোকানের তরফে তপন কুণ্ডু জানিয়েছেন, “এই মিষ্টি কিভাবে তৈরি হয় সেই রেসিপি আমরা কাউকে জানায় না। আমাদের কোনও কারিগর নেই। নিজেরাই তৈরি করি এই মিষ্টি। এটাই আমাদের সম্পদ। একবার যে এই মিষ্টির স্বাদ নেবে, তাকে বারবার আসতে হবে।”
দোকানের কর্ণধারের কথায় বর্তমানে দৈনিক প্রায় এই দোকান থেকে দু হাজার পিস পানতুয়া বিক্রি হয়। তবে শুধু পানতুয়া নয়, পানতুয়া ছাড়াও আরও বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি পাওয়া যায় এই দোকানে। দূর দূরান্ত থেকে এই পানতুয়ার স্বাদ নেওয়ার জন্য ছুটে আসেন বহু মানুষ। জেলা ছড়িয়ে ভিন জেলা, এমনকি ভিন রাজ্য থেকেও বিভিন্ন সময় অনেকেই এখানে এসে থাকেন। চাঁদু হাজরা নামের এক ক্রেতা জানিয়েছেন, "এই মিষ্টির স্বাদ সত্যিই অসাধারণ। আমি আমার বাড়ির জন্য এবং আত্মীয়দের জন্য বিভিন্ন সময় এই মিষ্টি নিয়ে যাই।"
দোকানের কর্ণধারের কথায় বর্তমানে দৈনিক প্রায় এই দোকান থেকে দু হাজার পিস পানতুয়া বিক্রি হয়। তবে শুধু পানতুয়া নয়, পানতুয়া ছাড়াও আরও বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি পাওয়া যায় এই দোকানে। দূর দূরান্ত থেকে এই পানতুয়ার স্বাদ নেওয়ার জন্য ছুটে আসেন বহু মানুষ। জেলা ছড়িয়ে ভিন জেলা, এমনকি ভিন রাজ্য থেকেও বিভিন্ন সময় অনেকেই এখানে এসে থাকেন। চাঁদু হাজরা নামের এক ক্রেতা জানিয়েছেন, “এই মিষ্টির স্বাদ সত্যিই অসাধারণ। আমি আমার বাড়ির জন্য এবং আত্মীয়দের জন্য বিভিন্ন সময় এই মিষ্টি নিয়ে যাই।”
বিভিন্ন নেতা, মন্ত্রী থেকে শুরু করে অনেকেই এই পানতুয়ার স্বাদ উপভোগ করেছেন। দেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও গিয়েছে পূর্ব বর্ধমানের এই জনপ্রিয় মিষ্টি। আমেরিকা , জাপান সহ আরও বিভিন্ন দেশে পাড়ি দিয়েছে কাটোয়ার পরাণের পানতুয়া। বর্তমানে সর্বনিম্ন ১০ টাকার বিনিময়ে পাওয়া যায় এই মিষ্টি। আজও স্বাদ ঐতিহ্যের জোরে নিজের জায়গা ধরে রেখেছে পূর্ব বর্ধমানের এই মিষ্টি।
বিভিন্ন নেতা, মন্ত্রী থেকে শুরু করে অনেকেই এই পানতুয়ার স্বাদ উপভোগ করেছেন। দেশ ছাড়িয়ে বিদেশেও গিয়েছে পূর্ব বর্ধমানের এই জনপ্রিয় মিষ্টি। আমেরিকা , জাপান সহ আরও বিভিন্ন দেশে পাড়ি দিয়েছে কাটোয়ার পরাণের পানতুয়া। বর্তমানে সর্বনিম্ন ১০ টাকার বিনিময়ে পাওয়া যায় এই মিষ্টি। আজও স্বাদ ঐতিহ্যের জোরে নিজের জায়গা ধরে রেখেছে পূর্ব বর্ধমানের এই মিষ্টি।