লাইফস্টাইল Tips To Control Your Uric Acid: এক সপ্তাহে খান ‘এই’ চার জিনিস…! পালাবার পথ পাবে না ইউরিক অ্যাসিড, তিনটি তো আপনার বাড়িতেই আছে Gallery September 22, 2024 Bangla Digital Desk ইউরিক অ্যাসিড হল রক্তে উপস্থিত এক প্রকার বর্জ্য পদার্থ। পিউরিন নামক যৌগের বিপাকের মাধ্যমেই তৈরি হয় ইউরিক অ্যাসিড। সাধারণ অবস্থায় ইউরিক অ্যাসিড কিডনি এবং মূত্রের মধ্যে দিয়ে যায়। আসলে যখন আমরা পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার খাই, তখন আমাদের দেহে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। ডাঃ অমরেন্দ্র পাঠক (সিনিয়র কনসালটেন্ট, ইউরোলজি বিভাগ, স্যার গঙ্গারাম হাসপাতাল, নিউ দিল্লি) জানান, শরীরের কার্যকারিতা বজায় রাখার জন্য ইউরিক অ্যাসিড প্রয়োজন। যতক্ষণ এটি স্বাভাবিক থাকে ততক্ষণ এটি উপকারী, তবে যখন এটি বৃদ্ধি পায় তখন সমস্যা শুরু হয়। সঠিক সময়ে এই বিষয়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা না নিলে বিপদে পড়তে হতে পারে৷ দেহে ইউরিক এসিডের পরিমাণ বেড়ে গেলে তাকে হাইপারইউরিসেমিয়া বলে। এর ফলে আর্থ্রাইটিস হয়। আর্থ্রাইটিসে জয়েন্টে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জয়েন্টের ব্যথা তীব্র হয়। এটি প্রদাহজনক আর্থ্রাইটিসে পরিণত হয়। ইউরিক অ্যাসিড জয়েন্টের কাছাকাছি তরুণাস্থির পরিবর্তে স্ফটিক গঠন শুরু করে। যদি ওজন হঠাৎ করে বেড়ে সেক্ষেত্রে শরীরে বাড়বাড়ন্ত হতে পারে ইউরিক অ্যাসিডের ৷ লেবু শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ কমায়। কাঁচা নিমপাতা চিবিয়ে খেলেও কাজ দেয় মারাত্মক। ইউরিক অ্যাসিডে ত্রিফলাও হতে পারে মারাত্মক কার্যকর। কাঁচা পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও খনিজে ভরপুর ৷ এতে কম পরিমাণে ক্যালোরি থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ কালোজিরে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত সাহায্য করে। ডায়েটে কালোজিরে যোগ করলে বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে না আনলে আর্থ্রাইটিসের সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং অনেক ক্ষেত্রে কিডনিতে পাথরও হতে পারে। অত্যধিক মাত্রায় অ্যালকোহল, মিষ্টি, ফ্রুক্টোজ, রেড মিট, টুনা মাছ ইত্যাদি খেলে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যেতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্য নিউজ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ এগুলি মেনে চলার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷)