Health Tips: শরীর থেকে নিংড়ে বার করবে রোগ! দামি ওষুধ ছাড়ুন! রান্নায় এই মশলাই ডায়াবেটিসের যম

কালো জিরে এমন একটি জিনিস, যা কমবেশি সকলের হেঁশেলেই থাকে। খাবারের স্বাদ বাড়াতে এটি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু জানেন কি, এর প্রচুর উপকারিতা আছে? বিস্তারিত জানাচ্ছেন চিকিৎসক প্রিয়াঙ্কা সিং।
কালো জিরে এমন একটি জিনিস, যা কমবেশি সকলের হেঁশেলেই থাকে। খাবারের স্বাদ বাড়াতে এটি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু জানেন কি, এর প্রচুর উপকারিতা আছে? বিস্তারিত জানাচ্ছেন চিকিৎসক প্রিয়াঙ্কা সিং।
এটি এমন একটি মশলা, যা অনেক মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি দিতে সহায়ক। স্থূলতার সমস্যায় থাকলে সঠিক পরিমাণে এটি খেলে ভাল ফল পাওয়া যায়।
এটি এমন একটি মশলা, যা অনেক মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি দিতে সহায়ক। স্থূলতার সমস্যায় থাকলে সঠিক পরিমাণে এটি খেলে ভাল ফল পাওয়া যায়।
এছাড়াও এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, ত্বক, চুলের সমস্যা, থাইরয়েড এবং ডায়াবেটিসের সমস্যা কমাতে খুবই উপকারী এবং কার্যকরী। এমনকি ক্যানসারের মতো মারাত্মক রোগ থেকে রক্ষা করতেও এটি সহায়ক।
এছাড়াও এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, ত্বক, চুলের সমস্যা, থাইরয়েড এবং ডায়াবেটিসের সমস্যা কমাতে খুবই উপকারী এবং কার্যকরী। এমনকি ক্যানসারের মতো মারাত্মক রোগ থেকে রক্ষা করতেও এটি সহায়ক।
কালো জিরেতে রয়েছে প্রোটিন, ভিটামিন, কার্বোহাইড্রেট, খনিজ (আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম) এবং ডায়েটারি ফাইবার, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য, যা শরীরের অনেক রোগ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
কালো জিরেতে রয়েছে প্রোটিন, ভিটামিন, কার্বোহাইড্রেট, খনিজ (আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম) এবং ডায়েটারি ফাইবার, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য, যা শরীরের অনেক রোগ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
কালো জিরের কাথ, গুঁড়ো এবং তেল ওষুধ হিসাবে ব্যবহার করা খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। এর তেল গাজরের রস বা মধুতে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
কালো জিরের কাথ, গুঁড়ো এবং তেল ওষুধ হিসাবে ব্যবহার করা খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। এর তেল গাজরের রস বা মধুতে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এটি ব্যবহার করা উচিত নয়। বয়স এবং রোগ অনুসারে এর সেবনের সঠিক পরিমাণ শুধুমাত্র একজন বিশেষজ্ঞ বলতে পারেন।
চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এটি ব্যবহার করা উচিত নয়। বয়স এবং রোগ অনুসারে এর সেবনের সঠিক পরিমাণ শুধুমাত্র একজন বিশেষজ্ঞ বলতে পারেন।