Jhol Momo: মোমোর টেস্ট আরও বাড়াবে এই সুস্বাদু ঝোল! বাড়িতে বানানোর সহজ রেসিপি রইল

শিলিগুড়ি মানেই মোমোর ঠিকানা। মোমো খেতে সকলেরই পছন্দ । পাহাড়ের কোলে দাঁড়িয়ে মোমো খাওয়ার আনন্দই আলাদা। শহরাঞ্চলে তিব্বতি এই মোমো দাপিয়ে খাচ্ছে সকলে । মোমোর নানান ভ্যারাইটির কথাও সকলেরই জানা। চিকেন মোমো, ফ্রাই মোমো, পনির মোমো সবটাই হলো কিন্তু এ এক অন্য স্বাদের মোমো। ঝোল মোমো। (অনির্বাণ রায়)
শিলিগুড়ি মানেই মোমোর ঠিকানা। মোমো খেতে সকলেরই পছন্দ । পাহাড়ের কোলে দাঁড়িয়ে মোমো খাওয়ার আনন্দই আলাদা। শহরাঞ্চলে তিব্বতি এই মোমো দাপিয়ে খাচ্ছে সকলে । মোমোর নানান ভ্যারাইটির কথাও সকলেরই জানা। চিকেন মোমো, ফ্রাই মোমো, পনির মোমো সবটাই হলো কিন্তু এ এক অন্য স্বাদের মোমো। ঝোল মোমো। (
অনির্বাণ রায়)
মোমোকে ভাল মত সেদ্ধ করে তাতে স্পেশাল ঝোলের সঙ্গে পরিবেশন করা হয় ঝোল মোমো। আর এই ঝোল মোমো খেতে হলে আপনাকে আসতে শিলিগুড়ির প্রধান নগর এলাকায়। শহরের প্রধান নগর এলাকাকে মোমো হাব বলা যেতে পারে। তবে সেখানেই সৃজনা মোমো সেন্টারে ঝোল মোমো খেতে ভিড় হচ্ছে প্রতিদিন।
মোমোকে ভাল মত সেদ্ধ করে তাতে স্পেশাল ঝোলের সঙ্গে পরিবেশন করা হয় ঝোল মোমো। আর এই ঝোল মোমো খেতে হলে আপনাকে আসতে শিলিগুড়ির প্রধান নগর এলাকায়। শহরের প্রধান নগর এলাকাকে মোমো হাব বলা যেতে পারে। তবে সেখানেই সৃজনা মোমো সেন্টারে ঝোল মোমো খেতে ভিড় হচ্ছে প্রতিদিন।
খুবই সামান্য উপকরণ দিয়ে আপনিও বাড়িতে তৈরি করে ফেলতে পারবেন ঝোল মোমো। এই মোমো বানানোর পদ্ধতি একেবারেই সহজ। সাধারণভাবে যেভাবে আপনি মোমো তৈরি করে থাকেন সেভাবেই মোমো তৈরি করতে হয়। তবে এর আসল জিনিস হল ঝোল ।
খুবই সামান্য উপকরণ দিয়ে আপনিও বাড়িতে তৈরি করে ফেলতে পারবেন ঝোল মোমো। এই মোমো বানানোর পদ্ধতি একেবারেই সহজ। সাধারণভাবে যেভাবে আপনি মোমো তৈরি করে থাকেন সেভাবেই মোমো তৈরি করতে হয়। তবে এর আসল জিনিস হল ঝোল ।
দোকানের শেফ অনুপ বলেন, "এই ঝোল তৈরি করতে সয়াবিন,বাদাম, তিল এবং সামান্য নুন হলুদ প্রয়োজন। সেগুলিকে গরম জলে ফুটিয়ে তৈরি হয় এই ঝোল। খেতে খুবই সুস্বাদু হয়। খুব বেশি মশলা ব্যবহার করা হয় না, যাতে বাচ্চারাও খেতে পারে এবং এই ঝোল ভীষণ স্বাস্থ্যকর।"প্রধান নগরের এই দোকানে এখন প্রতিদিন ভিড় লেগেই আছে ঝোল মোমো খাওয়ার জন্য।
দোকানের শেফ অনুপ বলেন, “এই ঝোল তৈরি করতে সয়াবিন,বাদাম, তিল এবং সামান্য নুন হলুদ প্রয়োজন। সেগুলিকে গরম জলে ফুটিয়ে তৈরি হয় এই ঝোল। খেতে খুবই সুস্বাদু হয়। খুব বেশি মশলা ব্যবহার করা হয় না, যাতে বাচ্চারাও খেতে পারে এবং এই ঝোল ভীষণ স্বাস্থ্যকর।”প্রধান নগরের এই দোকানে এখন প্রতিদিন ভিড় লেগেই আছে ঝোল মোমো খাওয়ার জন্য।
মোমো দোকানের মালিক সৃজনা মোথে বলেন, " আমরা মূলত দার্জিলিং নিবাসী। তবে সব জায়গার লোকে এই মোমো খেতে ভীষণ পছন্দ করেন। আমি আর আমার হাজব্যান্ড মিলে মাত্র তিন মাস হল এখানে দোকান দিয়েছি। লোকে আমাদের এই ঝোল মোমো পছন্দ করছেন।"
মোমো দোকানের মালিক সৃজনা মোথে বলেন, ” আমরা মূলত দার্জিলিং নিবাসী। তবে সব জায়গার লোকে এই মোমো খেতে ভীষণ পছন্দ করেন। আমি আর আমার হাজব্যান্ড মিলে মাত্র তিন মাস হল এখানে দোকান দিয়েছি। লোকে আমাদের এই ঝোল মোমো পছন্দ করছেন।”
প্রতি প্লেট ভেজ ঝোল মোমোর দাম ৬০ টাকা এবং চিকেন ঝোল মোমোর দাম ৭০ টাকা। মোমো খেতে এসে দিবাকর নিরোলা বলেন, " আমি অনেক জায়গায় ঝোল মোমো খেয়েছি তবে এই দোকানের ঝোল মোমো সব থেকে ভালো। মাঝে মাঝেই ঝোল মোমো খেতে এখানে চলে আসি।" বাড়িতে বসেই এখন সহজভাবেই বানাতে যায় এই ঝোল মোমো।
প্রতি প্লেট ভেজ ঝোল মোমোর দাম ৬০ টাকা এবং চিকেন ঝোল মোমোর দাম ৭০ টাকা। মোমো খেতে এসে দিবাকর নিরোলা বলেন, ” আমি অনেক জায়গায় ঝোল মোমো খেয়েছি তবে এই দোকানের ঝোল মোমো সব থেকে ভালো। মাঝে মাঝেই ঝোল মোমো খেতে এখানে চলে আসি।” বাড়িতে বসেই এখন সহজভাবেই বানাতে যায় এই ঝোল মোমো।