নিয়মিত লাল শাক পাতে রাখলে ওজনও থাকে নিয়ন্ত্রণে।

Blood Sugar Control: পুরুষদের যৌবন অবসর নেবে না কোনওদিন… সস্তার শাক হাঁপানির যম, টেনে হিঁচড়ে বের করে জেদি সুগার, কোলেস্টেরল

 

গ্রীষ্মকালে আমরা সাধারণত বেশি পরিমাণে সবুজ শাকসবজি খেতে পছন্দ করি। আর সবুজ শাক-সবজি আমাদের রসনাতৃপ্তির পাশাপাশি পুষ্টিও জোগায়। আজকাল বাজারে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যাচ্ছে লাল নটে শাক। বাজারে মূলত সবুজ এবং লাল রঙের নটে শাক পাওয়া যায়। এই শাক ভিটামিন সমৃদ্ধ।
গ্রীষ্মকালে আমরা সাধারণত বেশি পরিমাণে সবুজ শাকসবজি খেতে পছন্দ করি। আর সবুজ শাক-সবজি আমাদের রসনাতৃপ্তির পাশাপাশি পুষ্টিও জোগায়। আজকাল বাজারে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যাচ্ছে লাল নটে শাক। বাজারে মূলত সবুজ এবং লাল রঙের নটে শাক পাওয়া যায়। এই শাক ভিটামিন সমৃদ্ধ।
বিগত প্রায় ২০ বছর ধরে কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র নিয়ামতপুরে কর্মরত হোম সায়েন্স বিশেষজ্ঞ ড. বিদ্যা গুপ্তা বলেছেন যে, লাল শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, প্রোটিন, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট, আয়রন এবং ক্যালসিয়ামের মতো পুষ্টিকর উপাদান পাওয়া যায়।
বিগত প্রায় ২০ বছর ধরে কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র নিয়ামতপুরে কর্মরত হোম সায়েন্স বিশেষজ্ঞ ড. বিদ্যা গুপ্তা বলেছেন যে, লাল শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, প্রোটিন, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট, আয়রন এবং ক্যালসিয়ামের মতো পুষ্টিকর উপাদান পাওয়া যায়।
এই শাক খেলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এছাড়া এটি শরীরকে নানা ধরনের সংক্রমণের হাত থেকেও রক্ষা করে। আর এই শাক কমপক্ষে ১০ থেকে ১৫টি রোগ পুরোপুরি ভাবে নির্মূল করতে সক্ষম।
এই শাক খেলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এছাড়া এটি শরীরকে নানা ধরনের সংক্রমণের হাত থেকেও রক্ষা করে। আর এই শাক কমপক্ষে ১০ থেকে ১৫টি রোগ পুরোপুরি ভাবে নির্মূল করতে সক্ষম।
ড. বিদ্যা গুপ্তা আরও বলেন যে, লাল শাকে উপস্থিত ক্যালসিয়ামের কারণে এটি হাড়কে মজবুত করে। এছাড়া এটি হাড়ের ঘনত্বও বৃদ্ধি করে। আর লাল শাক খেলে হাড় সংক্রান্ত একাধিক রোগ থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।
ড. বিদ্যা গুপ্তা আরও বলেন যে, লাল শাকে উপস্থিত ক্যালসিয়ামের কারণে এটি হাড়কে মজবুত করে। এছাড়া এটি হাড়ের ঘনত্বও বৃদ্ধি করে। আর লাল শাক খেলে হাড় সংক্রান্ত একাধিক রোগ থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।
ড. বিদ্যা গুপ্তা জানান যে, লাল শাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়। এটি পরিপাকতন্ত্রকে শক্তিশালী করে। এমনকী এটি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও দূর করে। এর পাশাপাশি পেটের ব্যথা এবং ক্র্যাম্পের সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয়। শুধু তা-ই নয়, ফাইবারের কারণে এটি ওজন নিয়ন্ত্রণেও অত্যন্ত কার্যকর।
ড. বিদ্যা গুপ্তা জানান যে, লাল শাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়। এটি পরিপাকতন্ত্রকে শক্তিশালী করে। এমনকী এটি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও দূর করে। এর পাশাপাশি পেটের ব্যথা এবং ক্র্যাম্পের সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয়। শুধু তা-ই নয়, ফাইবারের কারণে এটি ওজন নিয়ন্ত্রণেও অত্যন্ত কার্যকর।
ডক্টর বিদ্যা গুপ্তা আরও জানান যে, লাল শাকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায়। যার কারণে এটি রক্তের ঘাটতি দূর করতেও সহায়ক। সেই সঙ্গে এটি দ্রুত রক্ত উৎপাদনেও সহায়ক। যার কারণে মহিলাদের রক্তশূন্যতার সমস্যা দূর হয়।
ডক্টর বিদ্যা গুপ্তা আরও জানান যে, লাল শাকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায়। যার কারণে এটি রক্তের ঘাটতি দূর করতেও সহায়ক। সেই সঙ্গে এটি দ্রুত রক্ত উৎপাদনেও সহায়ক। যার কারণে মহিলাদের রক্তশূন্যতার সমস্যা দূর হয়।
ড. বিদ্যা গুপ্তা জানান যে, লাল শাকে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণকারী উপাদান রয়েছে। যার কারণে এটি হৃদরোগের হাত থেকেও রক্ষা করে। শুধু তা-ই নয়, লাল নটে শাকে ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও অত্যন্ত উপকারী।
ড. বিদ্যা গুপ্তা জানান যে, লাল শাকে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণকারী উপাদান রয়েছে। যার কারণে এটি হৃদরোগের হাত থেকেও রক্ষা করে। শুধু তা-ই নয়, লাল নটে শাকে ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও অত্যন্ত উপকারী।
ড. বিদ্যা গুপ্তা জানান যে, লাল শাক ফুসফুসের স্বাস্থ্যের জন্যও খুব উপকারী বলে মনে করা হয়। লাল শাকের পাতার রস মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে হাঁপানির মতো রোগের থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। আর ফুসফুসও শক্তিশালী হয়। এছাড়া এটি বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণের হাত থেকেও রক্ষা করে।
ড. বিদ্যা গুপ্তা জানান যে, লাল শাক ফুসফুসের স্বাস্থ্যের জন্যও খুব উপকারী বলে মনে করা হয়। লাল শাকের পাতার রস মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে হাঁপানির মতো রোগের থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। আর ফুসফুসও শক্তিশালী হয়। এছাড়া এটি বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণের হাত থেকেও রক্ষা করে।