সঙ্গে সামান্থা যোগ করেন, “আমাদের বিবাহবিচ্ছেদ একান্তই ব্যক্তিগত বিষয়। এই নিয়ে আপনি কোনরকম অনুমান করতে যাবেন না। আমি স্পষ্ট জানাতে চাই, দুই পরিবারের সম্মতিতে এই বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে। এর পিছনে কোনও রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র নেই। আমার নাম রাজনীতি থেকে দূরে রাখুন। আমি বরাবর অরাজনৈতিক থেকেছি। ভবিষ্যতেও তাই থাকতে চাই।“ সুরেখার এমন ম্নতব্যের বিরুদ্ধে ক্ষভ উগড়ে দেন নাগা চৈতন্যও। তিনি বলেন, “মন্ত্রী কোন্ডা সুরেখা গারু যা বলেছেন, তা শুধু মিথ্যাই নয়, হাস্যকরও। খবরে থাকার জন্য সেলেব্রিটিদের ব্যক্তিগত জীবনে কালি ছেটানো লজ্জানক।“

Samantha Ruth Prabhu: সম্পত্তি-সম্মান বাঁচাতে বাড়ির ‘নায়িকা’ বউকে অন্য পুরুষের কাছে পাঠানোর অভিযোগ! ডিভোর্স নিয়ে মুখ খুললেন সামান্থা…

তেলেঙ্গানার মন্ত্রী কোন্ডা সুরেখার অভিযোগ নিয়ে এবার মুখ খুললেন অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু। কোন্ডা সম্প্রতি দাবি করেছিলেন, নাগা চৈতন্য ও সামান্থার বিবাহবিচ্ছেদের জন্য বিআরএস সভাপতি কেটি রামা রাও দায়ী। এই নিয়ে শোরগোল পড়ে যায় দক্ষিণ ভারতে। কোন্ডা বলেছিলেন, আক্কিনেনি পরিবারে নাক গলাচ্ছিলেন কেটি আর এই নিয়ে অশান্তিও হত। যার কারণে শেষ পর্যন্ত বিবাহবিচ্ছেদ হয়।
তেলেঙ্গানার মন্ত্রী কোন্ডা সুরেখার অভিযোগ নিয়ে এবার মুখ খুললেন অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু। কোন্ডা সম্প্রতি দাবি করেছিলেন, নাগা চৈতন্য ও সামান্থার বিবাহবিচ্ছেদের জন্য বিআরএস সভাপতি কেটি রামা রাও দায়ী। এই নিয়ে শোরগোল পড়ে যায় দক্ষিণ ভারতে। কোন্ডা বলেছিলেন, আক্কিনেনি পরিবারে নাক গলাচ্ছিলেন কেটি আর এই নিয়ে অশান্তিও হত। যার কারণে শেষ পর্যন্ত বিবাহবিচ্ছেদ হয়।
এখানেই শেষ নয়। কোন্ডা দাবি করেন, নাগার্জুন আক্কিনেনির এন কনভেনশন সেন্টারকে বাঁচানোর পুরস্কার স্বরূপ সামান্থাকে তাঁর কাছে পাঠাতে বলেছিলেন কেটি রামা রাও। কিন্তু সামান্থা রাজি হননি, সেই কারণেই বিবাহবিচ্ছেদ হয়।
এখানেই শেষ নয়। কোন্ডা দাবি করেন, নাগার্জুন আক্কিনেনির এন কনভেনশন সেন্টারকে বাঁচানোর পুরস্কার স্বরূপ সামান্থাকে তাঁর কাছে পাঠাতে বলেছিলেন কেটি রামা রাও। কিন্তু সামান্থা রাজি হননি, সেই কারণেই বিবাহবিচ্ছেদ হয়।
ডেকান হেরাল্ডকে সুরেখা কোন্ডা বলেন, “কেটি রামা রাও বলেছিলেন, সামান্থাকে যদি পাঠাও তাহলে এন কনভেনশন সেন্টার ভাঙব না। নাগার্জুন আর নাগা চৈতন্য সামান্থাকে যেতে বলেছিল। কিন্তু অভিনেত্রী রাজি হননি। তাই বিবাহবিচ্ছেদ হয়।“
ডেকান হেরাল্ডকে সুরেখা কোন্ডা বলেন, “কেটি রামা রাও বলেছিলেন, সামান্থাকে যদি পাঠাও তাহলে এন কনভেনশন সেন্টার ভাঙব না। নাগার্জুন আর নাগা চৈতন্য সামান্থাকে যেতে বলেছিল। কিন্তু অভিনেত্রী রাজি হননি। তাই বিবাহবিচ্ছেদ হয়।“
এন-কনভেনশন সেন্টারের মালিক হলেন নাগার্জুন। গত ২৪ অগাস্ট লেক বাফার জোন দখল করে রাখার অভিযোগে সেন্টারের একটা অংশ ভেঙে দেয় হায়দরাবাদ ডিজাস্টার রেসপন্স অ্যান্ড অ্যাসেটস মনিটরিং অ্যান্ড প্রোটেকশন এজেন্সি। এরপর আদালত থেকে স্টে অর্ডার নিয়ে আসেন নাগার্জুন।
এন-কনভেনশন সেন্টারের মালিক হলেন নাগার্জুন। গত ২৪ অগাস্ট লেক বাফার জোন দখল করে রাখার অভিযোগে সেন্টারের একটা অংশ ভেঙে দেয় হায়দরাবাদ ডিজাস্টার রেসপন্স অ্যান্ড অ্যাসেটস মনিটরিং অ্যান্ড প্রোটেকশন এজেন্সি। এরপর আদালত থেকে স্টে অর্ডার নিয়ে আসেন নাগার্জুন।
এই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি বিবৃতিও দেন তিনি। কিন্তু সুরেখা কোন্ডার দাবি, “কেটি রামা রাও অভিনেত্রীদের ফোন ট্যাপ করতেন। তারপর তাঁদের দূর্বলতা জেনে ব্ল্যাকমেল করতেন। এটা সবাই জানে।“
এই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি বিবৃতিও দেন তিনি। কিন্তু সুরেখা কোন্ডার দাবি, “কেটি রামা রাও অভিনেত্রীদের ফোন ট্যাপ করতেন। তারপর তাঁদের দূর্বলতা জেনে ব্ল্যাকমেল করতেন। এটা সবাই জানে।“
এরপরই ইনস্টাগ্রামে কড়া ভাষায় সুরেখা কোন্ডাকে জবাব দিয়েছেন সামান্থা। তিনি লিখেছেন, “একজন মহিলা হিসাবে বাড়ির বাইরে কাজ করতে, গ্ল্যামারের দুনিয়ায় টিকে থাকতে, লড়াই করতে অনেক শক্তি, সাহস এবং পরিশ্রম লাগে।“ এরপর সরাসরি সুরেখার নাম নিয়ে তিনি লেখেন, “কোন্ডা সুরেখা গারু, এই জার্নি আমাকে যেভাবে পরিণত করেছে, তাতে আমি গর্বিত। দয়া করে এটাকে ছোট করে দেখবেন না। আশা করি আপনি বোঝেন, একজন মন্ত্রী হিসাবে আপনার কথার গুরুত্ব রয়েছে। আমি আপনাকে অন্যদের প্রতি দায়িত্বশীল হওয়ার অনুরোধ জানাই।“
এরপরই ইনস্টাগ্রামে কড়া ভাষায় সুরেখা কোন্ডাকে জবাব দিয়েছেন সামান্থা। তিনি লিখেছেন, “একজন মহিলা হিসাবে বাড়ির বাইরে কাজ করতে, গ্ল্যামারের দুনিয়ায় টিকে থাকতে, লড়াই করতে অনেক শক্তি, সাহস এবং পরিশ্রম লাগে।“ এরপর সরাসরি সুরেখার নাম নিয়ে তিনি লেখেন, “কোন্ডা সুরেখা গারু, এই জার্নি আমাকে যেভাবে পরিণত করেছে, তাতে আমি গর্বিত। দয়া করে এটাকে ছোট করে দেখবেন না। আশা করি আপনি বোঝেন, একজন মন্ত্রী হিসাবে আপনার কথার গুরুত্ব রয়েছে। আমি আপনাকে অন্যদের প্রতি দায়িত্বশীল হওয়ার অনুরোধ জানাই।“
সঙ্গে সামান্থা যোগ করেন, “আমাদের বিবাহবিচ্ছেদ একান্তই ব্যক্তিগত বিষয়। এই নিয়ে আপনি কোনরকম অনুমান করতে যাবেন না। আমি স্পষ্ট জানাতে চাই, দুই পরিবারের সম্মতিতে এই বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে। এর পিছনে কোনও রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র নেই। আমার নাম রাজনীতি থেকে দূরে রাখুন। আমি বরাবর অরাজনৈতিক থেকেছি। ভবিষ্যতেও তাই থাকতে চাই।“ সুরেখার এমন ম্নতব্যের বিরুদ্ধে ক্ষভ উগড়ে দেন নাগা চৈতন্যও। তিনি বলেন, “মন্ত্রী কোন্ডা সুরেখা গারু যা বলেছেন, তা শুধু মিথ্যাই নয়, হাস্যকরও। খবরে থাকার জন্য সেলেব্রিটিদের ব্যক্তিগত জীবনে কালি ছেটানো লজ্জানক।“
সঙ্গে সামান্থা যোগ করেন, “আমাদের বিবাহবিচ্ছেদ একান্তই ব্যক্তিগত বিষয়। এই নিয়ে আপনি কোনরকম অনুমান করতে যাবেন না। আমি স্পষ্ট জানাতে চাই, দুই পরিবারের সম্মতিতে এই বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে। এর পিছনে কোনও রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র নেই। আমার নাম রাজনীতি থেকে দূরে রাখুন। আমি বরাবর অরাজনৈতিক থেকেছি। ভবিষ্যতেও তাই থাকতে চাই।“ সুরেখার এমন ম্নতব্যের বিরুদ্ধে ক্ষভ উগড়ে দেন নাগা চৈতন্যও। তিনি বলেন, “মন্ত্রী কোন্ডা সুরেখা গারু যা বলেছেন, তা শুধু মিথ্যাই নয়, হাস্যকরও। খবরে থাকার জন্য সেলেব্রিটিদের ব্যক্তিগত জীবনে কালি ছেটানো লজ্জানক।“