১০ টাকার বেলুন কেড়ে নিল ৩ বছরের শিশুর প্রাণ? একই ভুল আপনিও করছেন না তো? দেখুন!

Accident: ১০ টাকার বেলুন কেড়ে নিল ৩ বছরের শিশুর প্রাণ? একই ভুল আপনিও করছেন না তো? দেখুন!

প্রয়াগরাজের সরাই ইনায়াত থানা এলাকার ফতুহা গ্রামে একটি ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে, যা শুধু মানুষকে হতবাক করেনি, উদ্বেগও তৈরি করেছে। তিন বছরের শিশুকন্যা শাহরিনের মৃত্যুতে পুরো গ্রামে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
প্রয়াগরাজের সরাই ইনায়াত থানা এলাকার ফতুহা গ্রামে একটি ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে, যা শুধু মানুষকে হতবাক করেনি, উদ্বেগও তৈরি করেছে। তিন বছরের শিশুকন্যা শাহরিনের মৃত্যুতে পুরো গ্রামে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
১০ টাকার বেলুন নিয়ে খেলতে খেলতেই একরত্তি মেয়ের মৃত্যু বলে জানা যায়! হঠাৎ বেলুন ফেটে যাওয়ার পর নাকি বেলুনের টুকরো শাহরিনের পেটে চলে গিয়েছিল! তাতেই বিষক্রিয়া হয়ে মৃত্যু? এই খবর রটে যায় স্থানীয়দের মুখে মুখে। তবে আদৌ কি সত্যি এই কারণ?
১০ টাকার বেলুন নিয়ে খেলতে খেলতেই একরত্তি মেয়ের মৃত্যু বলে জানা যায়! হঠাৎ বেলুন ফেটে যাওয়ার পর নাকি বেলুনের টুকরো শাহরিনের পেটে চলে গিয়েছিল! তাতেই বিষক্রিয়া হয়ে মৃত্যু? এই খবর রটে যায় স্থানীয়দের মুখে মুখে। তবে আদৌ কি সত্যি এই কারণ?
শাহরিনের বাবা মোহাম্মদ ইমরান প্রথমে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে রাজি না হলেও মেয়েটির কাকা মোহাম্মদ ইরফান তথ্য দেন। তাঁর মতে, বেলুনের একটি টুকরো গলায় আটকে যাওয়ার কারণে মেয়েটির মৃত্যু হয়নি। যেমনটি কিছু মিডিয়া রিপোর্টে বলা হচ্ছে। কাকা জানান, শাহরিন আগে থেকেই হৃদরোগে ভুগছিল।
শাহরিনের বাবা মোহাম্মদ ইমরান প্রথমে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে রাজি না হলেও মেয়েটির কাকা মোহাম্মদ ইরফান তথ্য দেন। তাঁর মতে, বেলুনের একটি টুকরো গলায় আটকে যাওয়ার কারণে মেয়েটির মৃত্যু হয়নি। যেমনটি কিছু মিডিয়া রিপোর্টে বলা হচ্ছে। কাকা জানান, শাহরিন আগে থেকেই হৃদরোগে ভুগছিল।
শাহরিনের হাতে একটি বড় বেলুন ছিল, যা নিয়ে খেলতে গিয়ে হঠাৎ সেটি বিকট শব্দে ফেটে যায়। পরিবারের সন্দেহ, এই বিস্ফোরণের কারণেই কন্যার হার্ট অ্যাটাক হয়ে যায়।
শাহরিনের হাতে একটি বড় বেলুন ছিল, যা নিয়ে খেলতে গিয়ে হঠাৎ সেটি বিকট শব্দে ফেটে যায়। পরিবারের সন্দেহ, এই বিস্ফোরণের কারণেই কন্যার হার্ট অ্যাটাক হয়ে যায়।
ঘনিষ্ঠ আত্মীয় মোহাম্মদ আনসার জানান, মেয়েটির হার্টে ছিদ্র ছিল এবং অস্ত্রোপচারের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। শাহরিনের চিকিৎসাও চলছিল। তবে তার আগেই ঘটে গেল মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনা। পরিবারের দাবি, মৃত্যুর আসল কারণ ছিল শাহরিনের দীর্ঘস্থায়ী হৃদরোগ, তার গলায় এক টুকরো বেলুনের আটকে যাওয়া নয়।
ঘনিষ্ঠ আত্মীয় মোহাম্মদ আনসার জানান, মেয়েটির হার্টে ছিদ্র ছিল এবং অস্ত্রোপচারের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। শাহরিনের চিকিৎসাও চলছিল। তবে তার আগেই ঘটে গেল মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনা। পরিবারের দাবি, মৃত্যুর আসল কারণ ছিল শাহরিনের দীর্ঘস্থায়ী হৃদরোগ, তার গলায় এক টুকরো বেলুনের আটকে যাওয়া নয়।

 

মোহাম্মদ ইমরানের স্ত্রী নাজরীন বানো তাঁর তিন বছরের মেয়ে শাহরিনকে নিয়ে নবাবগঞ্জ থানা এলাকার ইমামগঞ্জে তার মামার বাড়িতে গিয়েছিলেন। বুধবার শাহরিন একটি বড় বেলুন নিয়ে খেলার সময় হঠাৎ বেলুন ফেটে এই কাণ্ড ঘটে। শোকে মুহ্যমান পরিবার।
মোহাম্মদ ইমরানের স্ত্রী নাজরীন বানো তাঁর তিন বছরের মেয়ে শাহরিনকে নিয়ে নবাবগঞ্জ থানা এলাকার ইমামগঞ্জে তার মামার বাড়িতে গিয়েছিলেন। বুধবার শাহরিন একটি বড় বেলুন নিয়ে খেলার সময় হঠাৎ বেলুন ফেটে এই কাণ্ড ঘটে। শোকে মুহ্যমান পরিবার।

 

মৃত্যুর পর শাহরিনকে তার পরিবার ফতুহা গ্রামে ফিরিয়ে নিয়ে আসে, যেখানে তাকে বৃহস্পতিবার কারবালার কাছে কবর দেওয়া হয়। গণমাধ্যমে প্রকাশিত কিছু খবরে পরিবার ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছে, মেয়ের মৃত্যুর বিষয়ে যে মিথ্যা খবর ছড়ানো হচ্ছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। তাঁরা স্পষ্ট করেছেন যে এই মর্মান্তিক ঘটনাটি হৃদরোগের কারণে ঘটেছে, একটি বেলুনের টুকরো গলায় আটকে যাওয়ার কারণে নয়।
মৃত্যুর পর শাহরিনকে তার পরিবার ফতুহা গ্রামে ফিরিয়ে নিয়ে আসে, যেখানে তাকে বৃহস্পতিবার কারবালার কাছে কবর দেওয়া হয়। গণমাধ্যমে প্রকাশিত কিছু খবরে পরিবার ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছে, মেয়ের মৃত্যুর বিষয়ে যে মিথ্যা খবর ছড়ানো হচ্ছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। তাঁরা স্পষ্ট করেছেন যে এই মর্মান্তিক ঘটনাটি হৃদরোগের কারণে ঘটেছে, একটি বেলুনের টুকরো গলায় আটকে যাওয়ার কারণে নয়।