সিগারেট নাকি বিড়ি, প্রাণঘাতী বেশি কোনটা? চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট, জেনে রাখুন

বেশিরভাগ মানুষের ধারণা সিগারেট বেশি ক্ষতিকারক। আর বিড়িতে কম তামাক থাকে। তাছাড়া তামাক পাতা দিয়েই তৈরি হয় বলে সেটি প্রাকৃতিক। সাধারণ মানুষের এমন ধারণার ঠিক উল্টো তথ্য দিলেন গবেষকরা।
বেশিরভাগ মানুষের ধারণা সিগারেট বেশি ক্ষতিকারক। আর বিড়িতে কম তামাক থাকে। তাছাড়া তামাক পাতা দিয়েই তৈরি হয় বলে সেটি প্রাকৃতিক। সাধারণ মানুষের এমন ধারণার ঠিক উল্টো তথ্য দিলেন গবেষকরা।
আর্থিকভাবে পিছিয়ে থাকা মানুষের বেশিরভাগই বিড়ি পান করে থাকেন। দিল্লির বল্লভভাই প্যাটেল চেস্ট ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক রাজেন্দ্র প্রসাদ বলেছেন, বিড়ি হোক বা সিগারেট, দুটিই প্রাণঘাতী।
আর্থিকভাবে পিছিয়ে থাকা মানুষের বেশিরভাগই বিড়ি পান করে থাকেন। দিল্লির বল্লভভাই প্যাটেল চেস্ট ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক রাজেন্দ্র প্রসাদ বলেছেন, বিড়ি হোক বা সিগারেট, দুটিই প্রাণঘাতী।
ডাক্তাররা বরাবর বলে এসেছেন, ধূমপান স্বাস্থ্যের পক্ষে খুব ক্ষতিকর। একইসঙ্গে অনেক রকম অসুখের জন্ম দেয় ধূমপানের অভ্যেস। তবে যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে ধূমপান করছেন, তাঁদের পক্ষে হুট করে তা ছেড়ে দেওয়াও কঠিন কাজ। সেক্ষেত্রেও শরীরে বিভিন্ন পরিবর্তন হবে।
ডাক্তাররা বরাবর বলে এসেছেন, ধূমপান স্বাস্থ্যের পক্ষে খুব ক্ষতিকর। একইসঙ্গে অনেক রকম অসুখের জন্ম দেয় ধূমপানের অভ্যেস। তবে যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে ধূমপান করছেন, তাঁদের পক্ষে হুট করে তা ছেড়ে দেওয়াও কঠিন কাজ। সেক্ষেত্রেও শরীরে বিভিন্ন পরিবর্তন হবে।
গবেষণা বলছে, কটি সিগারেটের তুলনায় আট গুণ বেশি ক্ষতিকারক একটি বিড়ি। বিড়ি জিহ্বা, গলা, মুখের, খাদ্যনালির, পাকস্থলী এবং ফুসফুসের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।
গবেষণা বলছে, কটি সিগারেটের তুলনায় আট গুণ বেশি ক্ষতিকারক একটি বিড়ি। বিড়ি জিহ্বা, গলা, মুখের, খাদ্যনালির, পাকস্থলী এবং ফুসফুসের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।
গবেষকরা জানাচ্ছেন, একটি বিড়ি একশো শতাংশ তামাক পাতায় তৈরি। সেই জন্য ক্ষতিও বেশি। ফলে বিড়িতে সুখটান দিতে অতিরিক্ত চাপ পড়ে ফুসফুসে।
গবেষকরা জানাচ্ছেন, একটি বিড়ি একশো শতাংশ তামাক পাতায় তৈরি। সেই জন্য ক্ষতিও বেশি। ফলে বিড়িতে সুখটান দিতে অতিরিক্ত চাপ পড়ে ফুসফুসে।
বিড়ি শ্বাসনালীর ক্ষতি করে। বিড়ির ধোঁয়ায় ফুসফুসের কার্যকারিতা দুর্বল হয়ে পড়ে। এছাড়াও করোনারি ধমনি রোগ এবং তীব্র মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশনের (হার্ট অ্যাটাক) ঝুঁকি বাড়ায়।
বিড়ি শ্বাসনালীর ক্ষতি করে। বিড়ির ধোঁয়ায় ফুসফুসের কার্যকারিতা দুর্বল হয়ে পড়ে। এছাড়াও করোনারি ধমনি রোগ এবং তীব্র মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশনের (হার্ট অ্যাটাক) ঝুঁকি বাড়ায়।