জুনিয়র ডাক্তারদের 'আমরণ অনশন'

Junior Doctors Protest: ৩৬ ঘণ্টা পার জুনিয়র ডাক্তারদের ‘আমরণ অনশন’! স্বচ্ছতা বজায় রাখতে লাইভ স্ট্রিমিং

৩৬ ঘন্টা অতিক্রম করল জুনিয়র ডাক্তারেদের অনশন। অনশন মঞ্চে আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে লাগানো হলো সিসিটিভি। লাগানো হয়েছে দুটো টিভি, যেগুলিতে ২৪ ঘন্টা লাইভ স্ট্রিমিং-এর ব্যবস্থা থাকবে। যাতে অনশনের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন না ওঠে, তার জন্য এই উদ্যোগ বলে দাবি আন্দোলনকারীদের।
৩৬ ঘন্টা অতিক্রম করল জুনিয়র ডাক্তারদের অনশন। অনশন মঞ্চে আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে লাগানো হলো সিসিটিভি। লাগানো হয়েছে দুটো টিভি, যেগুলিতে ২৪ ঘন্টা লাইভ স্ট্রিমিং-এর ব্যবস্থা থাকবে। যাতে অনশনের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন না ওঠে, তার জন্য এই উদ্যোগ বলে দাবি আন্দোলনকারীদের।
বায়ো টয়লেট বসাতে চেয়ে শনিবার রাতেই লালবাজারে ইমেল করেছিলেন তাঁরা। কিন্তু সেখান থেকে কোনও জবাব আসেনি। অনশন কর্মসূচির অনুমতিও দেয়নি পুলিশ। তা সত্ত্বেও অনশন চলছে। জুনিয়র ডাক্তারদের বক্তব্য, অনশনের মাঝে দুর্বল হয়ে পড়লে শৌচাগার ব্যবহার করতে বেশি দূরে যাওয়া সম্ভব হবে না। সেই কারণে অনশনমঞ্চের কাছেই বায়ো টয়লেট প্রয়োজন, সেই মতো বায়ো টয়লেটও ইনস্টল করা হয়েছে।
বায়ো টয়লেট বসাতে চেয়ে শনিবার রাতেই লালবাজারে ইমেল করেছিলেন তাঁরা। কিন্তু সেখান থেকে কোনও জবাব আসেনি। অনশন কর্মসূচির অনুমতিও দেয়নি পুলিশ। তা সত্ত্বেও অনশন চলছে। জুনিয়র ডাক্তারদের বক্তব্য, অনশনের মাঝে দুর্বল হয়ে পড়লে শৌচাগার ব্যবহার করতে বেশি দূরে যাওয়া সম্ভব হবে না। সেই কারণে অনশনমঞ্চের কাছেই বায়ো টয়লেট প্রয়োজন, সেই মতো বায়ো টয়লেটও ইনস্টল করা হয়েছে।
শনিবার রাত থেকে ধর্মতলায় মেট্রো চ্যানেলের সামনে আমরণ অনশনে বসেছেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। প্রথমে ছ’জন অনশন শুরু করেছিলেন। রবিবার রাতে আরজি করের জুনিয়র ডাক্তার অনিকেত মাহাতো রবিবার ধর্মতলায় গিয়ে বাকি ছ’জনের সঙ্গে অনশনে যোগ দেন। বর্তমানে অনশনে রয়েছেন সাত জন। আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদ এবং নিরাপত্তার স্বার্থে ১০ দফা দাবি নিয়ে চলছে এই অনশন। এখনও সরকারের সাড়া মেলেনি।
শনিবার রাত থেকে ধর্মতলায় মেট্রো চ্যানেলের সামনে আমরণ অনশনে বসেছেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। প্রথমে ছ’জন অনশন শুরু করেছিলেন। রবিবার রাতে আরজি করের জুনিয়র ডাক্তার অনিকেত মাহাতো রবিবার ধর্মতলায় গিয়ে বাকি ছ’জনের সঙ্গে অনশনে যোগ দেন। বর্তমানে অনশনে রয়েছেন সাত জন। আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদ এবং নিরাপত্তার স্বার্থে ১০ দফা দাবি নিয়ে চলছে এই অনশন। এখনও সরকারের সাড়া মেলেনি।
একজন সিনিয়র ডাক্তার এসেছেন প্রতীকী অনশন করতে। সংগঠিত ভাবে সিনিয়র ডাক্তার ও নাগরিক সমাজের অনশনে বসা নিয়ে চূড়ান্ত আলোচনার অবকাশ আছে। প্যান জিবিতে সেই বিষয় আলোচনা হবে।
একজন সিনিয়র ডাক্তার এসেছেন প্রতীকী অনশন করতে। সংগঠিত ভাবে সিনিয়র ডাক্তার ও নাগরিক সমাজের অনশনে বসা নিয়ে চূড়ান্ত আলোচনার অবকাশ আছে। প্যান জিবিতে সেই বিষয় আলোচনা হবে ।
প্রথমে যে ছ’জন জুনিয়র ডাক্তার অনশন শুরু করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে আরজি করের কেউ ছিল না। তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছিল। আরজি কর হাসপাতালকে ঘিরে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, আমরণ অনশন শুরু হয়েছে, সেখানে সেই হাসপাতালের কেউ কেন অংশগ্রহণ করছেন না? এই প্রেক্ষিতে আন্দোলনকারীদের মধ্যে বিরোধের জল্পনাও উঠে এসেছিল।
প্রথমে যে ছ’জন জুনিয়র ডাক্তার অনশন শুরু করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে আরজি করের কেউ ছিল না। তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছিল। আরজি কর হাসপাতালকে ঘিরে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, আমরণ অনশন শুরু হয়েছে, সেখানে সেই হাসপাতালের কেউ কেন অংশগ্রহণ করছেন না? এই প্রেক্ষিতে আন্দোলনকারীদের মধ্যে বিরোধের জল্পনাও উঠে এসেছিল।
 জুনিয়র ডাক্তারেরা অন্য কথাই জানিয়েছিলেন। তাঁরা দাবি করেছিলেন, আরজি করের এই মুহূর্তের পরিস্থিতি বিবেচনা করেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এবং এই সিদ্ধান্ত হয়েছে ঐক্যবদ্ধ ভাবেই। এর পরেই রবিবার রাতে অনশনে যোগ দেন আরজি করের অনিকেত মাহাতো।
জুনিয়র ডাক্তারেরা অন্য কথাই জানিয়েছিলেন। তাঁরা দাবি করেছিলেন, আরজি করের এই মুহূর্তের পরিস্থিতি বিবেচনা করেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এবং এই সিদ্ধান্ত হয়েছে ঐক্যবদ্ধ ভাবেই। এর পরেই রবিবার রাতে অনশনে যোগ দেন আরজি করের অনিকেত মাহাতো।
আন্দোলনকারীদের হুঁশিয়ারি ছিল, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দাবি পূরণ না হলে তাঁরা শনিবার রাত সাড়ে আটটা থেকে আমরণ অনশন শুরু করবেন৷ সেই মতো শনিবার রাত সাড়ে ৮টার পরই ধর্মতলার মেট্রো চ্যানেলে অবস্থান মঞ্চে আমরণ অনশন শুরু করেন ৬ জন জুনিয়র চিকিৎসক৷
আন্দোলনকারীদের হুঁশিয়ারি ছিল, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দাবি পূরণ না হলে তাঁরা শনিবার রাত সাড়ে আটটা থেকে আমরণ অনশন শুরু করবেন৷ সেই মতো শনিবার রাত সাড়ে ৮টার পরই ধর্মতলার মেট্রো চ্যানেলে অবস্থান মঞ্চে আমরণ অনশন শুরু করেন ৬ জন জুনিয়র চিকিৎসক৷
জুনিয়র চিকিৎসকদের ফ্রন্টের তরফে এদিন তাঁরা সাংবাদিকদের বলেন, "সরকার আমাদের ন্যায়বিচারের আন্দোলনকে ভয় পেয়েছে। আমাদের গণশত্রু বানাতে চাইছে আমরা, সাধারণ মানুষ ও অভয়ার পক্ষে।
জুনিয়র চিকিৎসকদের ফ্রন্টের তরফে এদিন তাঁরা সাংবাদিকদের বলেন, “সরকার আমাদের ন্যায়বিচারের আন্দোলনকে ভয় পেয়েছে। আমাদের গণশত্রু বানাতে চাইছে আমরা, সাধারণ মানুষ ও অভয়ার পক্ষে।
জুনিয়র ডাক্তাররা বলেন, আমরা চাই স্বাস্থ্য দুর্নীতির মাথায় থাকা স্বাস্থ্য সচিবকে অপসারণ করতে হবে। এটা গণ আন্দোলন। রোগীদের কথা ভেবে আমরা কর্মবিরতি প্রত্যাহার করছি। কিন্তু আমরা ধর্মতলায় লাগাতার অবস্থান বিক্ষোভ করব।
জুনিয়র ডাক্তাররা বলেন, আমরা চাই স্বাস্থ্য দুর্নীতির মাথায় থাকা স্বাস্থ্য সচিবকে অপসারণ করতে হবে। এটা গণ আন্দোলন। রোগীদের কথা ভেবে আমরা কর্মবিরতি প্রত্যাহার করছি। কিন্তু আমরা ধর্মতলায় লাগাতার অবস্থান বিক্ষোভ করব।