লাউ আমরা অনেক সময়েই পাতে যোগ করে থাকি। এই লাউতেই রয়েছে হাজারো পুষ্টিগুণ। প্রতিদিন এই লাউের জুস পান করলে কোলেস্টেরল মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে, রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকবে। প্রতীকী ছবি

Health Tips: প্রতিদিন সকালে একটি সবজির রস, রক্ত থেকে শুষে নেবে একাধিক রোগের জীবাণু, শরীর থাকবে চাঙ্গা

এই প্রসঙ্গে মাদ্রাজ মেডিক্যাল কলেজের ডাক্তার প্রীতম মুন জানান, লাউয়ের জুস খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। এবং হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে পারে। প্রতীকী ছবি
এই প্রসঙ্গে মাদ্রাজ মেডিক্যাল কলেজের ডাক্তার প্রীতম মুন জানান, লাউয়ের জুস খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। এবং হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে পারে। প্রতীকী ছবি
ডায়েটারি ফাইবার সমৃদ্ধ লাউয়ের জুস পরিপাকতন্ত্রের জন্য খুব উপকারী। প্রতিদিন এটি খেলে হজম প্রক্রিয়া ভাল থাকে। প্রতীকী ছবিন
ডায়েটারি ফাইবার সমৃদ্ধ লাউয়ের জুস পরিপাকতন্ত্রের জন্য খুব উপকারী। প্রতিদিন এটি খেলে হজম প্রক্রিয়া ভাল থাকে। প্রতীকী ছবি
 এটি বমি, ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বদহজমের মতো সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে এই লাউয়ের জুস। প্রতীকী ছবি
এটি বমি, ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বদহজমের মতো সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে এই লাউয়ের জুস। প্রতীকী ছবি
লাউয়ের জুসে ভিটামিন সি থাকে, যা রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এবং রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে।  এটি সংক্রমণজনিত রোগের ঝুঁকিও কমাতে পারে। প্রতীকী ছবি
লাউয়ের জুসে ভিটামিন সি থাকে, যা রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এবং রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে। এটি সংক্রমণজনিত রোগের ঝুঁকিও কমাতে পারে। প্রতীকী ছবি
লাউয়ে থাকে প্রচুর ফাইবার। যারা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, তাঁদের জন্য লাউয়ের রস উপকারী হতে পারে।  লাউয়ে কোলিন নামক নিউরোট্রান্সমিটার, যা মস্তিষ্কের কোষ বৃদ্ধি করে মানসিক সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। তবে শুধুমাত্র ডাক্তারের পরামর্শেই সেবন করা উচিত।  প্রতীকী ছবি
লাউয়ে থাকে প্রচুর ফাইবার। যারা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, তাঁদের জন্য লাউয়ের রস উপকারী হতে পারে।
লাউয়ে কোলিন নামক নিউরোট্রান্সমিটার, যা মস্তিষ্কের কোষ বৃদ্ধি করে মানসিক সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। তবে শুধুমাত্র ডাক্তারের পরামর্শেই সেবন করা উচিত। প্রতীকী ছবি

(Disclaimer: উপরোক্ত বিষয়গুলি ঘরোয়া টোটকা কোনও চিকিৎসা বা ওষুধপত্রের বিকল্প নয়, নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের মরামর্শ আবশ্যিক ৷