উত্তর ২৪ পরগনা: টাকির ইছামতি নদীর ভাষণ প্রাচীনকাল থেকে এক সংস্কৃতি বহন করে চলেছে। দুই বাংলার বিসর্জনের মধ্য সম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অনন্য নজির, আর শতাব্দী প্রাচীন এই বিসর্জন দেখতে রাজ্য ভিন্ন রাজ্য এমনকি বিদেশি পর্যটকরা নদীর পাড়ে ঢল নামান।
পুজোর একমাস আগে থেকে টাকির যেসব হোটেল রয়েছে সেগুলো সব বুকিং হয়ে যায়। এবারের এদিন দুপুর বারোটা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত দুই বাংলার প্রতিমা নিরঞ্জন চলল। সেই সঙ্গে দর্শনার্থীদের নৌকা নামল কিন্তু কেউ সীমান্ত অতিক্রম করবে না তার জন্য নদীর মাঝ বরাবর ৫০টি বোর্ড মোটা দড়ির কাছি যেতে পারবে।
একাধিক সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেই সঙ্গে সীমান্ত রক্ষা বাহিনীর পাশাপাশি রাজ্য পুলিশের বাহিনী ছিল। থাকবে উইনারস টিম সিভিল পোশাকে ছিলেন যাতে নিরাপত্তা নিয়ে কোন খামতি না থাকে। ইতিমধ্যে ইছামতি পাড়ে ভিড় জমাতে শুরু করেছে দর্শনার্থীরা। এই বিসর্জন ঘিরে রয়েছে দুই বাংলার সম্প্রীতির এক নিদর্শন। ইতিমধ্যে উত্তর ২৪ পরগনা জেলাশাসক শরৎকুমার দ্বিবেদী বসিরহাট মহাকুমার শাসক। প্রশাসনিক আধিকারিক ইছামতি নদী পরিদর্শন করছেন।
জুলফিকার মোল্লা