Kojagari Lakshmi Puja 2024: ১৬ নাকি ১৭ অক্টোবর? পঞ্জিকা মতে কবে, কখন করবেন বাড়ির লক্ষ্মীপুজো? কোন মুহূর্ত সবচেয়ে শুভ? জানুন

*দুর্গাপুজো শেষ, এবার পালা লক্ষ্মীপুজোর। আগামী ১৬ এবং ১৭ অক্টোবর লক্ষ্মীপুজো হবে বাংলার ঘরে ঘরে। গৃহস্থ বাড়িতে সম্পদ, সৌভাগ্য ও সৌন্দর্যের দেবীর আরাধনা হয়। কোজাগরী পূর্ণিমায় মূলত রাত জেগে দেবী আরাধনা হয়। সংগৃহীত ছবি।
*দুর্গাপুজো শেষ, এবার পালা লক্ষ্মীপুজোর। আগামী ১৬ এবং ১৭ অক্টোবর লক্ষ্মীপুজো হবে বাংলার ঘরে ঘরে। গৃহস্থ বাড়িতে সম্পদ, সৌভাগ্য ও সৌন্দর্যের দেবীর আরাধনা হয়। কোজাগরী পূর্ণিমায় মূলত রাত জেগে দেবী আরাধনা হয়। সংগৃহীত ছবি।
*তিথি অনুযায়ী কখন করা যাবে লক্ষ্মীপুজো? গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে, বুধবার সন্ধে ৭টা ৪২ মিনিট ৩৭ সেকেন্ডে পূর্ণিমা তিথি আরম্ভ। পরদিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা ১৭ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে পূর্ণিমা তিথি শেষ। যাঁরা গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে লক্ষ্মীদেবীর আরাধনা করবেন, তাঁরা এই সময়েই পুজো করতে পারবেন। আবার বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে, বুধবার রাত ৮টা ৪১ মিনিটে কোজাগরী পূর্ণিমা তিথি শুরু। বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টে ৫৬ মিনিটে পূর্ণিমা তিথি শেষ। সংগৃহীত ছবি।
*তিথি অনুযায়ী কখন করা যাবে লক্ষ্মীপুজো? গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে, বুধবার সন্ধে ৭টা ৪২ মিনিট ৩৭ সেকেন্ডে পূর্ণিমা তিথি আরম্ভ। পরদিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা ১৭ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে পূর্ণিমা তিথি শেষ। যাঁরা গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে লক্ষ্মীদেবীর আরাধনা করবেন, তাঁরা এই সময়েই পুজো করতে পারবেন। আবার বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে, বুধবার রাত ৮টা ৪১ মিনিটে কোজাগরী পূর্ণিমা তিথি শুরু। বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টে ৫৬ মিনিটে পূর্ণিমা তিথি শেষ। সংগৃহীত ছবি।
*প্রতি বছর আশ্বিন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে পালিত হয় কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো। অন্যমতে আবার, এ বছর কোজাগরী পূর্ণিমা পড়েছে আগামী ১৬ অক্টোবর রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে আর পূর্ণিমা শেষ হচ্ছে ১৭ অক্টোবর বিকেল ৪টে ৫০ মিনিটে। যাঁরা রাতে পুজো করবেন, তাঁরা ১৬ তারিখ রাতেই পুজো করতে পারেন। কারণ ১৬ তারিখেই হবে রাত্রি জাগরণ। তবে দিনের বেলা পুজো করতে চাইলে ১৭ অক্টোবর পুজো করুন।
*প্রতি বছর আশ্বিন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে পালিত হয় কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো। অন্যমতে আবার, এ বছর কোজাগরী পূর্ণিমা পড়েছে আগামী ১৬ অক্টোবর রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে আর পূর্ণিমা শেষ হচ্ছে ১৭ অক্টোবর বিকেল ৪টে ৫০ মিনিটে। যাঁরা রাতে পুজো করবেন, তাঁরা ১৬ তারিখ রাতেই পুজো করতে পারেন। কারণ ১৬ তারিখেই হবে রাত্রি জাগরণ। তবে দিনের বেলা পুজো করতে চাইলে ১৭ অক্টোবর পুজো করুন।
*পূরাণ মতে, কোজাগরী শব্দটি এসেছে 'কো জাগর্তি' থেকে, যার অর্থ 'কে জাগে'। কথিত রয়েছে, এই পূর্ণিমার রাতে দেবী লক্ষ্মী জগৎ পরিক্রমা করেন। তিনি দেখেন, কেউ রাতে জেগে আছেন কিনা। অনেকে আবার বলেন, কোজাগরী পূর্ণিমা রাতে যে জেগে থাকেন এবং পাশাখেলেন, মা লক্ষ্মী তাঁকে সম্পদে ভরিয়ে দেন। সংগৃহীত ছবি।
*পূরাণ মতে, কোজাগরী শব্দটি এসেছে ‘কো জাগর্তি’ থেকে, যার অর্থ ‘কে জাগে’। কথিত রয়েছে, এই পূর্ণিমার রাতে দেবী লক্ষ্মী জগৎ পরিক্রমা করেন। তিনি দেখেন, কেউ রাতে জেগে আছেন কিনা। অনেকে আবার বলেন, কোজাগরী পূর্ণিমা রাতে যে জেগে থাকেন এবং পাশাখেলেন, মা লক্ষ্মী তাঁকে সম্পদে ভরিয়ে দেন। সংগৃহীত ছবি।
*লক্ষ্মীপুজো করার পরে প্রথমে বালক, বৃদ্ধ ও শিশুদের খাবার খাওয়াতে হয়, তাতে পুন্য অর্জন হয়। দেবী লক্ষ্মীকে পাওয়ার জন্য গৃহস্থেরা সারারাত ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখেন। সংগৃহীত ছবি।
*লক্ষ্মীপুজো করার পরে প্রথমে বালক, বৃদ্ধ ও শিশুদের খাবার খাওয়াতে হয়, তাতে পুন্য অর্জন হয়। দেবী লক্ষ্মীকে পাওয়ার জন্য গৃহস্থেরা সারারাত ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখেন। সংগৃহীত ছবি।
*নাম, ধন, যশ ও খ্যাতি প্রাপ্তির জন্য পূর্ববঙ্গবাসী কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর সূচনা করলেও আজ অনেকের বাড়িতেই এই পুজো হয়। অনেক বারোয়ারী কমিটিও এই পুজোর করেন। পঞ্জিকা অনুযায়ী এই বছর কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর তিথি শুরু হচ্ছে বুধবার ১৬ অক্টোবর সন্ধ্যা ৭টা ৪২ মিনিট ৩৭ সেকেন্ডে। আর শেষ হচ্ছে ১৭ অক্টোবর বিকেল ৫টা ১৭ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে। সংগৃহীত ছবি।
*নাম, ধন, যশ ও খ্যাতি প্রাপ্তির জন্য পূর্ববঙ্গবাসী কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর সূচনা করলেও আজ অনেকের বাড়িতেই এই পুজো হয়। অনেক বারোয়ারী কমিটিও এই পুজোর করেন। পঞ্জিকা অনুযায়ী এই বছর কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর তিথি শুরু হচ্ছে বুধবার ১৬ অক্টোবর সন্ধ্যা ৭টা ৪২ মিনিট ৩৭ সেকেন্ডে। আর শেষ হচ্ছে ১৭ অক্টোবর বিকেল ৫টা ১৭ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে। সংগৃহীত ছবি।
*কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো উপলক্ষে কলার ছড়া দিয়ে নৈবেদ্য সাজানোর চল রয়েছে। পুজোর বেদীতে সোনা ও রুপোর গহনা রেখে দেন অনেকে লক্ষ্মীলাভের আশায়। বাড়ির দরজায় মা লক্ষ্মীর পায়ের ছাপের আল্পনা আঁকা হয়। সংগৃহীত ছবি।
*কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো উপলক্ষে কলার ছড়া দিয়ে নৈবেদ্য সাজানোর চল রয়েছে। পুজোর বেদীতে সোনা ও রুপোর গহনা রেখে দেন অনেকে লক্ষ্মীলাভের আশায়। বাড়ির দরজায় মা লক্ষ্মীর পায়ের ছাপের আল্পনা আঁকা হয়। সংগৃহীত ছবি।
*লক্ষ্মী পুজোর দিন লাল, গোলাপি, হলুদ ও কমলা রঙের পোশাক পরার পরামর্শ দেন জ্যোতিষীরা। সাদা ও কালো পোশাক পরা উচিত নয়। সংগৃহীত ছবি।
*লক্ষ্মী পুজোর দিন লাল, গোলাপি, হলুদ ও কমলা রঙের পোশাক পরার পরামর্শ দেন জ্যোতিষীরা। সাদা ও কালো পোশাক পরা উচিত নয়। সংগৃহীত ছবি।
*লক্ষ্মী পুজোয় দেবী লক্ষ্মীকে সাদা ফুল দিতে নেই। লাল, গোলাপি ও হলুদ ফুল দিয়ে পুজো করতে হয়। তুলসী পাতারও ব্যবহার করা হয় না লক্ষ্মী পুজোর দিন। মা লক্ষ্মীর আসনে পাততে হয় লাল বা গোলাপি কাপড়, দেবী সন্তুষ্ট হন। পুজোয় কাঁসর-ঘণ্টা বাজানো হয় না। সংগৃহীত ছবি।
*লক্ষ্মী পুজোয় দেবী লক্ষ্মীকে সাদা ফুল দিতে নেই। লাল, গোলাপি ও হলুদ ফুল দিয়ে পুজো করতে হয়। তুলসী পাতারও ব্যবহার করা হয় না লক্ষ্মী পুজোর দিন। মা লক্ষ্মীর আসনে পাততে হয় লাল বা গোলাপি কাপড়, দেবী সন্তুষ্ট হন। পুজোয় কাঁসর-ঘণ্টা বাজানো হয় না। সংগৃহীত ছবি।