কর্মবিরতির 'ফাঁকে' বেসরকারি হাসপাতাল থেকে লাখ লাখ টাকা আয়! এ কী অভিযোগ জুনিয়র ডাক্তারদের বিরুদ্ধে?

RG Kar Case Doctors Protest: কর্মবিরতির ‘ফাঁকে’ বেসরকারি হাসপাতাল থেকে লাখ লাখ টাকা আয়! এ কী অভিযোগ জুনিয়র ডাক্তারদের বিরুদ্ধে?

কর্মবিরতি পালন করলেও বেসরকারি হাসপাতাল থেকে চুটিয়ে প্র্যাকটিস করে লাখ লাখ টাকা আয়ের অভিযোগ জুনিয়র ডাক্তারদের বিরুদ্ধে! (Junior Doctor)
কর্মবিরতি পালন করলেও বেসরকারি হাসপাতাল থেকে চুটিয়ে প্র্যাকটিস করে লাখ লাখ টাকা আয়ের অভিযোগ জুনিয়র ডাক্তারদের বিরুদ্ধে ! (Junior Doctor)
জুনিয়র ডাক্তারদের একাংশ আন্দোলনের নামে প্রথমে পূর্ণ কর্মবিরতি এবং পরে আংশিক কর্মবিরতি করলেও প্রাইভেট প্র্যাকটিসে কোন খামতি দেয়নি বলে অভিযোগ উঠল। (Junior Doctor Protest)
জুনিয়র ডাক্তারদের একাংশ আন্দোলনের নামে প্রথমে পূর্ণ কর্মবিরতি এবং পরে আংশিক কর্মবিরতি করলেও প্রাইভেট প্র্যাকটিসে কোন খামতি দেয়নি বলে অভিযোগ উঠল। (Junior Doctor Protest)
সরকারি হাসপাতালে কাজ না করলেও বেসরকারি হাসপাতাল নার্সিংহোমে রোগী দেখা এবং অপারেশন করায় ক্ষান্ত ছিলেন না ৫৬৩ জন সরকারি সিনিয়র রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে।
সরকারি হাসপাতালে কাজ না করলেও বেসরকারি হাসপাতাল নার্সিংহোমে রোগী দেখা এবং অপারেশন করায় ক্ষান্ত ছিলেন না ৫৬৩ জন সরকারি সিনিয়র রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে।
তিন বছরের বন্ডের শর্তে নিযুক্ত জুনিয়র ডাক্তারদের একাংশ, তাঁদের প্রত্যেকেরই এমডি, ডিএম, এমএস পড়ার সময় তিন বছরের বন্ডের চুক্তি থাকে ৯ অগস্ট থেকে ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত সময়কালে কয়েক কোটি টাকা বেসরকারি ক্ষেত্র থেকে প্র্যাকটিস করে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
তিন বছরের বন্ডের শর্তে নিযুক্ত জুনিয়র ডাক্তারদের একাংশ, তাঁদের প্রত্যেকেরই এমডি, ডিএম, এমএস পড়ার সময় তিন বছরের বন্ডের চুক্তি থাকে ৯ অগস্ট থেকে ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত সময়কালে কয়েক কোটি টাকা বেসরকারি ক্ষেত্র থেকে প্র্যাকটিস করে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
বেসরকারি হাসপাতালে 73,905টি কেস স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত, এই সিনিয়র ডাক্তাররাই দেখেছেন বলে অভিযোগ।
বেসরকারি হাসপাতালে 73,905টি কেস স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত, এই সিনিয়র ডাক্তাররাই দেখেছেন বলে অভিযোগ।
বেসরকারি হাসপাতাল থেকে স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে 54 কোটি 39 লাখ টাকা রোজগার করেছেন নাকি তাঁরা! স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের বাইরেও এই সিনিয়র রেসিডেন্টরা রোগী দেখেছেন এবং পারিশ্রমিক পেয়েছেন বলে অভিযোগ। এর বাইরেও তাঁরা প্রত্যেকেই মাসিক ৬৫০০০ থেকে ৭৫ হাজার টাকা ভাতা সরকারি হাসপাতাল থেকে নিয়েছেন।
বেসরকারি হাসপাতাল থেকে স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে 54 কোটি 39 লাখ টাকা রোজগার করেছেন নাকি তাঁরা! স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের বাইরেও এই সিনিয়র রেসিডেন্টরা রোগী দেখেছেন এবং পারিশ্রমিক পেয়েছেন বলে অভিযোগ। এর বাইরেও তাঁরা প্রত্যেকেই মাসিক ৬৫০০০ থেকে ৭৫ হাজার টাকা ভাতা সরকারি হাসপাতাল থেকে নিয়েছেন।
যদিও জুনিয়র ডাক্তাররা এই অভিযোগ খণ্ডন করে জানিয়েছেন, কোন সিনিয়র রেসিডেন্ট সরকারের নো অবজেকশন সার্টিফিকেট (NO Objection Certificate) ছাড়া কোনও বেসরকারি হাসপাতালে রোগী দেখা বা অপারেশন করা সম্ভব নয়।
যদিও জুনিয়র ডাক্তাররা এই অভিযোগ খণ্ডন করে জানিয়েছেন, কোন সিনিয়র রেসিডেন্ট সরকারের নো অবজেকশন সার্টিফিকেট (NO Objection Certificate) ছাড়া কোনও বেসরকারি হাসপাতালে রোগী দেখা বা অপারেশন করা সম্ভব নয়।
জুনিয়র ডাক্তারদের দাবি, "মাত্র দু'মাস সময়সীমায় একজন সিনিয়র রেসিডেন্টের পক্ষে এত টাকা সংগ্রহ করা অবিশ্বাস্য স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে কোন রোগীর পেছনে এক লক্ষ টাকা খরচ হলে চিকিৎসকরা খুব বেশি হলে ১০ থেকে ২০ শতাংশ অর্থাৎ ১০ হাজার টাকা থেকে ২০ হাজার টাকা পান। মাত্র দু'মাস সময়সীমায় একজন ডাক্তারের পক্ষে এত রোগী দেখা অসম্ভব এত টাকা পাওয়াও একপ্রকার অসম্ভব!"
জুনিয়র ডাক্তারদের দাবি, “মাত্র দু’মাস সময়সীমায় একজন সিনিয়র রেসিডেন্টের পক্ষে এত টাকা সংগ্রহ করা অবিশ্বাস্য স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে কোন রোগীর পেছনে এক লক্ষ টাকা খরচ হলে চিকিৎসকরা খুব বেশি হলে ১০ থেকে ২০ শতাংশ অর্থাৎ ১০ হাজার টাকা থেকে ২০ হাজার টাকা পান। মাত্র দু’মাস সময়সীমায় একজন ডাক্তারের পক্ষে এত রোগী দেখা অসম্ভব এত টাকা পাওয়াও একপ্রকার অসম্ভব!”
অত্যন্ত খ্যাতনামা সরকারি হাসপাতালের কোনও সিনিয়র সার্জন বেসরকারি হাসপাতালে অপারেশন করে মাসে দু থেকে আড়াই লক্ষ টাকার বেশি আয় করতে পারেন না, বলেও জানিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। এক্ষেত্রে একজন সিনিয়র রেসিডেন্ট এর সিকিভাগও উপার্জন করতে পারেন না। অনেক ক্ষেত্রেই সিনিয়র রেসিডেন্টরা কোন সিনিয়র ডাক্তারের নামে অপারেশন বুক করেন এবং সেখান থেকে একটি নির্দিষ্ট টাকা পান।
অত্যন্ত খ্যাতনামা সরকারি হাসপাতালের কোনও সিনিয়র সার্জন বেসরকারি হাসপাতালে অপারেশন করে মাসে দু থেকে আড়াই লক্ষ টাকার বেশি আয় করতে পারেন না, বলেও জানিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। এক্ষেত্রে একজন সিনিয়র রেসিডেন্ট এর সিকিভাগও উপার্জন করতে পারেন না। অনেক ক্ষেত্রেই সিনিয়র রেসিডেন্টরা কোন সিনিয়র ডাক্তারের নামে অপারেশন বুক করেন এবং সেখান থেকে একটি নির্দিষ্ট টাকা পান।