Tag Archives: income

Pui Shak Cultivation: হেলা ফেলার পুঁইশাক ফলিয়ে এবার পকেট ভরুন

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: গ্রাম বাংলার ঘরে ঘরে পুঁইশাক খাওয়ার চল আছে। এই পুঁইশাক একটি লতা জাতীয় গাছ। পুঁই শাক গাছের পাতা ও ডাঁটা শাক হিসেবেই মূলত খাওয়া হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় বাড়ির উঠানে বা ঘরের টালি চালের উপরে পুঁইশাক ফলানো হয়েছে। সাধারণত গ্রামের বাড়িগুলোতে ঘরোয়া খাওয়া-দাওয়ার জন্য পুঁইশাক ফালানো হয়। তবে এখন এই পুঁইশাকের হাত ধরেই ঘুরে যেতে পারে আপনার ভাগ্যের চাকা।

আর‌ও পড়ুন: ভোট নিয়ে প্রত্যন্ত গ্রামের কৃষকরা কী বলছেন?

দক্ষিণ ২৪ পরগনার বেশ কিছু এলাকায় চাষের জমিতে সবজি ফলানোর পাশাপাশি বাণিজ্যিকভাবে পুঁইশাকের চাষ শুরু হয়েছে। সঠিক পদ্ধতিতে পুঁইশাক চাষ করলে কৃষক অধিক লাভ পেতে পারে। মূলত গরম আবহাওয়ার পুঁইশাক খুব ভাল জন্মায়। কারণ কম তাপমাত্রা এই গাছের ফলনের জন্য খুব একটা কার্যকরী নয়। সব ধরনের মাটিতেই পুঁইশাক গাছ হওয়া সম্ভব।

আর‌ও পড়ুন: বিদ্যুতের বিল নিয়ে বিভ্রাট, টাকা দিয়েও অতান্তরে কৃষকরা! ব্যাঘাত চাষের কাজে

খুব অল্প খরচে পুঁইশাক জমিতে চাষ করে অধিক লাভবান হওয়া যায়। চারা উৎপাদন করে ১০-১৫ দিনের মধ্যে চারা লাগানো যায় এবং ৪০ থেকে ৫০ দিনের মধ্যেই ফলন তোলা যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে পুঁইশাক গাছের ডাঁটা এবং পাতা যেমন খাওয়া যায়, তার‌ই সঙ্গে পুঁইশাকের ফলেও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, আয়রন এবং ভিটামিন। যা আমাদের শরীরের হজম শক্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি শরীরকে ভাল রাখতে সাহায্য করে।

সুমন সাহা

Extra Income Opportunity: কুমোরের চাকা ছাড়াই বাড়িতে সহজে তৈরি করুন মালসা, হবে উপরি রোজগার

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: বাঙালির ঘরে ঘরে বারো মাসে তেরো পার্বণ লেগেই থাকে। এই পার্বণ বা পুজোর আচার পালন করতে গেলে অনেকসময় লাগে মালসা। মালসা সচারাচর বাজার থেকে কিনে নিয়ে আসেন সকলেই। খুব সহজেই এই মালসা বাড়িতেই তৈরি করতে পারেন আপনি। এবং তার জন্য কুমোরের চাকার দরকার পড়বে না।

হাতের কাছে ভাঁড় বা ঘট জাতীয় কিছু থাকলেই তৈরি করে ফেলতে পারবেন মালসা। এই কাজের মধ্য দিয়ে আপনি আয় করতে পারেন। হয়ে উঠতে পারেন স্বনির্ভর। প্রথমেই মাটিতে জল দিয়ে কাদা তৈরি করতে হবে। এরপর সেই কাদামাটিকে রুটি তৈরির মত বড় বড় গোলাকার আকৃতিতে ফেলে নিতে হয়। লক্ষ্য রাখতে হবে মাটি যেন খুব পাতলা না হয়ে যায়।এরপর সেই মাটির রুটিকে ভাঁড় বা ঘটের উপর রেখে হাত দিয়ে মালসার আকৃতি দিতে হবে।

আর‌ও পড়ুন: আকন্দ ফুলের চাষ! তাতেই ট্যাঁক ভরছে কৃষকদের

এখানে ভাঁড় বা ঘটটিকে ব্যবহার করা হয় ছাঁচ হিসাবে। মালসা তৈরি হয়ে এলেই সেগুলিকে রোদে শুকোতে হবে। এরপর সেগুলিকে উনুনের নিচে কাঠ বা কয়লা দিয়ে তার উপর রাখতে হবে। উপরে মাটির প্রলেপ দিয়ে চাপা দিতে হবে। এরপর মালসা পুড়ে গেলেই বের করে আনতে হবে। এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে কমবে অনেক ঝক্কি। খুব সহজে আপনিও বাড়িতেই তৈরি করতে পারবেন এই মালসা।

নবাব মল্লিক

Organic Farming: বিশেষ পদ্ধতিতে জৈব সার দিয়ে শসা চাষ করে অবিশ্বাস্য ফলন পান! এই গরমে হবে বিপুল আয়

দক্ষিণ দিনাজপুর: রাসায়নিক সার ত্যাগ করুন। সম্পূর্ণ জৈব পদ্ধতিতে বিশেষ উপায়ে শসা চাষ করে পান অবিশ্বাস্য ফলন। সেইসঙ্গে কৃষক ভাইদের হবে দুর্দান্ত আয়।

জৈব সারে শসার চাষ করে রীতিমত তাক লাগিয়ে দিয়েছেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গাসাগর এলাকার বাসিন্দা কালিদাস চৌধুরী। নদীর চড়ে প্রায় দু’বিঘা জমিতে গত কয়েক বছর ধরে জৈব পদ্ধতিতে প্রচুর শসার চাষ করছেন তিনি। এবার শসা গাছের চেহারাও বেশ ভাল হয়েছে। সারা বছর শসার চাহিদাও থাকে বাজারে। বিশেষ করে এই গ্রীষ্মকালে শসার বিক্রি সবচেয়ে বেশি হয়।

আর‌ও পড়ুন: কলেজ স্ট্রিটের হাতছানি মেটাচ্ছে ছোট্ট গ্রামের এই কফি হাউস

জৈব পদ্ধতিতে শসা চাষ করে ভাল ফলন পাওয়া প্রসঙ্গে কৃষক কালিদাস চৌধুরী জানান, গ্রীষ্মকালীন শসা চাষে জৈব সার ব্যবহারের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে। জৈব সার ব্যবহার করলে মাটির গুণাগুণ বৃদ্ধির পাশাপাশি গাছের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়। এইসময় শসা চাষে জল সেচের পরিমাণ কমাতে হবে। জৈব পদ্ধতিতে চাষ করলে শসার গুণগত মান ভাল হয়। চাষ করার জন্য জমিতে গোবর সার, কম্পোস্ট সার, ছাই ইত্যাদি জৈব সার ব্যবহার করতে হবে। এছাড়াও জৈব কীটনাশক ব্যবহার করতে হবে। শসা চাষের জন্য পশ্চিমী হাওয়ার পাশাপাশি মৌমাছির প্রয়োজন। এতে সবজির গুণাগুণও নষ্ট হয় না।

যে জমিতে শসা চাষ করা হবে, সেখানে দোঁয়াশ মাটি হলে চাষ ভাল হবে। এক বিঘা জমিতে অন্তত ৫০ কেজি খোল আর দুই কুইন্টাল গোবর সার দিতে হবে। খোল ও গোবর সার মাটিতে ভাল করে মেশাতে হবে। তারপর মাটিতে গর্ত করে শসার চারাগাছ লাগাতে হয়। সাতদিন পর গোচনা ও ১৫ দিন পর কেঁচো সার বা কুইক সার মাটির গোড়ায় দিতে হবে। চারা বোনার ৩০ দিনের মাথায় আর্দশ তরল সার গাছের গোড়ায় দিতে হবে। প্রায় ৩০ দিন পর ওই গাছ থেকে ধীরে ধীরে মাটি থেকে লতানো বের হয়ে শসা বাড়তে শুরু করবে।

আর‌ও পড়ুন: গরমে যাত্রীদের স্বস্তি দিতে স্টেশনে বিশাল আয়োজন রেলের, হাওড়া-শিয়ালদায় গেলেই জুড়োবে প্রাণ

কৃষি দফতর সূত্রে জানা গেছে, শসা চাষের জন্য উঁচু, সুনিষ্কাশিত ও ভাল নিকাশী ব্যবস্থা সম্পন্ন জমি নির্বাচন করতে হবে। জমির পিএইচ ৫.৫ থেকে ৬.৫-এর মধ্যে হওয়া জরুরি। বীজ বপণের জন্য জমিতে লাইন তৈরি করে নিতে হবে। সেচ ও জল নিষ্কাশনের সুবিধাযুক্ত এবং পর্যাপ্ত সূর্যালোক পায় এমন জমি নির্বাচন করতে হবে। জমি প্রথমে ভালভাবে চাষ ও মই দিয়ে এমনভাবে তৈরি করতে হবে যেন জমিতে কোন‌ও আগাছা না থাকে। লাইন থেকে লাইনের দূরত্ব ৬০ থেকে ৭৫ সেমি এবং বীজ থেকে বীজের দূরত্ব ২৫ থেকে ৩০ সেমি রাখতে হবে। বীজ বপণের পর মাটি হালকাভাবে চাপা দিয়ে দিতে হবে। শসার বীজ অঙ্কুরোদগমের জন্য ১৮ থেকে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা প্রয়োজন। এইভাবেই জৈব উপায়ে শসা চাষ করে দ্বিগুন লাভ সম্ভব।

সুস্মিতা গোস্বামী

Turmeric Cultivation: হলুদ চাষ করে নিজের পায়ে দাঁড়ান

উত্তর দিনাজপুর: সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে দ্রব্যমূল্যের দাম বৃদ্ধি। সেই মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে স্বনির্ভর হওয়া ছাড়া অন্য গতি নেই আজকের দিনে। এই পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে এবার মহিলারা একজোট হয়ে হলুদ চাষ শুরু করেছেন। এই হলুদ চাষের মধ্য দিয়ে তাঁরা স্বনির্ভর হয়ে উঠছেন।

উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জের জলঙ্গি গ্রামের মহিলারা দুটো পয়সা লাভের মুখ দেখছেন হলুদ চাষ করে। গ্রামের ১০-১২ জন মহিলা মিলে গ্রামের জমিতে হলুদের চারা রোপণ করে চাষ করছেন। এই হলুদ তাঁরা নিজেদের জমি থেকে তুলে নিয়ে এসে হাঁড়ির মধ্যে সিদ্ধ করে শুকিয়ে তারপর বিভিন্ন হাটে- বাজারে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করছেন। এর ফলে দুটো লাভের মুখ দেখছেন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা।

আর‌ও পড়ুন: বোঝা নয়, চান পরিবারের অবলম্বন হতে… বিশ্বদীপের কাণ্ড দেখলে চমকে যাবেন

স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা জানান, একটা সময় তাঁদের সংসার খুবই কষ্টের মধ্যে চালাতে হত। স্বামীর একার রোজগারের উপর তাঁদের তাকিয়ে থাকতে হত। ফলে যে কোনও দরকারে হাত পাততে হত স্বামীর কাছে। কিন্তু হলুদ চাষ শুরু করার পর গোটা বিষয়টাই বদলে গিয়েছে।

বিভিন্ন হাটে হাটে গিয়ে হলুদ বিক্রি শুরু করার পর ওই মহিলাদের কাছেঅর্ডারও আসছে বিভিন্ন জায়গা থেকে। রান্নার মসলা হিসেবেই হোক কিংবা প্রসাধনী ও ভেষজ চিকিৎসা, সর্বত্রই হলুদের ব্যবহার হয় ফলে তার চাহিদা থাকে যথেষ্ট বেশি। আর সেই সুযোগটাকেই কাজে লাগিয়ে স্বনির্ভর হয়ে উঠেছেন এই মহিলারা।

পিয়া গুপ্তা

Income News: রঙিন এই মাছে বদলে যাবে ভাগ্য! রোজগার হবে প্রচুর টাকা!

পড়াশোনা শেষ করার পর। শুধুমাত্র চাকরির পেছনে ছুটে যাওয়া নয়। তার পাশাপাশি সামান্যই এই কাজের মধ্যে দিয়ে বদলে দিতে পারেন নিজের ভাগ্যের চাকা। রয়েছে প্রচুর ইনকাম করার সুযোগ।

Astrology: স্বামীর পকেটে উপচে পড়বে টাকা! স্ত্রী করুন শুধু ছোট্ট এই কাজ, জানুন জ্যোতিষীর মত

*বর্তমানে স্বামীর ইনকাম নিয়ে কি আপনি চিন্তিত? এই একটি মাত্র কাজ- করে যান। দেখুন স্বামীর ইনকাম অবশ্যই বৃদ্ধি হবে। সংগৃহীত ছবি।
*বর্তমানে স্বামীর ইনকাম নিয়ে কি আপনি চিন্তিত? এই একটি মাত্র কাজ- করে যান। দেখুন স্বামীর ইনকাম অবশ্যই বৃদ্ধি হবে। সংগৃহীত ছবি।
*ঘরে সুখ ও শান্তি ফিরে আসবে। প্রত্যেক স্ত্রীর এই কাজ করলে অবশ্যই সুখ শান্তি সমৃদ্ধি এমনকি আর্থিক উন্নতি হবে। প্রতিবেদনঃ কৌশিক অধিকারী। সংগৃহীত ছবি।
*ঘরে সুখ ও শান্তি ফিরে আসবে। প্রত্যেক স্ত্রীর এই কাজ করলে অবশ্যই সুখ শান্তি সমৃদ্ধি এমনকি আর্থিক উন্নতি হবে। প্রতিবেদনঃ কৌশিক অধিকারী। সংগৃহীত ছবি।
*স্বামীর আয়-উপার্জন খরচের তুলনায় কম। তাই সংসারে কম-বেশি আর্থিক অভাব-অনটন লেগে থাকে। স্বামীর আর্থিক সংকটের কারণে অনেকের সুখের সংসারও ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হয়। সংগৃহীত ছবি।
*স্বামীর আয়-উপার্জন খরচের তুলনায় কম। তাই সংসারে কম-বেশি আর্থিক অভাব-অনটন লেগে থাকে। স্বামীর আর্থিক সংকটের কারণে অনেকের সুখের সংসারও ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হয়। সংগৃহীত ছবি।
*এ সব ক্ষেত্রে সমাধান কী? আবার স্বামীর আর্থিক সংকটে স্ত্রীর করণীয়ই বা কী? জ্যোতিষীসুদীপ শাস্ত্রী জানিয়েছেন, যখন আপনার স্বামী বিছানায় শুতে যাবেন, তখন স্ত্রীর উচিত তাঁর পা টিপে দেওয়া। সংগৃহীত ছবি।
*এ সব ক্ষেত্রে সমাধান কী? আবার স্বামীর আর্থিক সংকটে স্ত্রীর করণীয়ই বা কী? জ্যোতিষীসুদীপ শাস্ত্রী জানিয়েছেন, যখন আপনার স্বামী বিছানায় শুতে যাবেন, তখন স্ত্রীর উচিত তাঁর পা টিপে দেওয়া। সংগৃহীত ছবি।
*জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, পুরুষদের কোমর থেকে পায়ের দিকে রয়েছে শনি ও বাম হাতে রয়েছে শুক্র। ভগবান বিষ্ণুর পদ সেবা দৈনিক করতেন মা লক্ষ্মী। যাতে খারাপ গ্রহ বা অলক্ষ্মী বাস করতে না পারে সংসারে, নারায়ণকে স্পর্শ করতে না পারে। সংগৃহীত ছবি।
*জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী, পুরুষদের কোমর থেকে পায়ের দিকে রয়েছে শনি ও বাম হাতে রয়েছে শুক্র। ভগবান বিষ্ণুর পদ সেবা দৈনিক করতেন মা লক্ষ্মী। যাতে খারাপ গ্রহ বা অলক্ষ্মী বাস করতে না পারে সংসারে, নারায়ণকে স্পর্শ করতে না পারে। সংগৃহীত ছবি।
*এটা যদি দৈনন্দিন জীবনে করা হয় তাতে স্বামীর কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি হয়। এ ছাড়াও স্বামী যে সমস্ত গ্রহ দোষ রয়েছে, সেগুলো কমে। স্বামীর আর্থিক শ্রীবৃদ্ধি হয়। সংগৃহীত ছবি।
*এটা যদি দৈনন্দিন জীবনে করা হয় তাতে স্বামীর কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি হয়। এ ছাড়াও স্বামী যে সমস্ত গ্রহ দোষ রয়েছে, সেগুলো কমে। স্বামীর আর্থিক শ্রীবৃদ্ধি হয়। সংগৃহীত ছবি।

Deepika Padukone Income: মডেল থেকে সুপারহিট অভিনেত্রী দীপিকা পাডুকোন, স্বামী রণবীর সিং-এর থেকে কতটা বেশি তাঁর রোজগার?

প্রায় ১৬ বছর ধরে বলিউডে সেরা নায়িকাদের দৌড়ে প্রথম সারিতে রয়েছেন দীপিকা পাড়ুকোন৷ এবছরও তাঁর একের পর এক ছবি মুক্তি পাবে৷ বছরের শুরুতেই রয়েছে হৃতিকের সঙ্গে ছবি, নাম ফাইটার৷ গত বছর তাঁর দুটি ছবি পাঠান এবং জওয়ান সুপারহিট৷ আরও একটা জন্মদিন কাটাবেন দীপিকা৷ তার আগে জেনে নেওয়া যাক তাঁর পারিশ্রিক থেকে তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ৷
প্রায় ১৬ বছর ধরে বলিউডে সেরা নায়িকাদের দৌড়ে প্রথম সারিতে রয়েছেন দীপিকা পাড়ুকোন৷ এবছরও তাঁর একের পর এক ছবি মুক্তি পাবে৷ বছরের শুরুতেই রয়েছে হৃতিকের সঙ্গে ছবি, নাম ফাইটার৷ গত বছর তাঁর দুটি ছবি পাঠান এবং জওয়ান সুপারহিট৷ আরও একটা জন্মদিন কাটাবেন দীপিকা৷ তার আগে জেনে নেওয়া যাক তাঁর পারিশ্রিক থেকে তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ৷
১৯৮৬ সালের ৫ জানুয়ারি ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে জন্মগ্রহণ করেন দীপিকা। অভিনয় ছাড়াও দীপিকা পাড়ুকোন নিজের প্রোডাকশন হাউস রয়েছে। তাঁর প্রোডাকশন হাউসের নাম 'কা প্রোডাকশনস'। ২০১৮ সালে এটি শুরু করেন তিনি। এখনও পর্যন্ত এই প্রোডাকশন হাউসে '৮৩' এবং 'ছপাক' ছবি করেছেন দীপিকা।
১৯৮৬ সালের ৫ জানুয়ারি ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে জন্মগ্রহণ করেন দীপিকা। অভিনয় ছাড়াও দীপিকা পাড়ুকোন নিজের প্রোডাকশন হাউস রয়েছে। তাঁর প্রোডাকশন হাউসের নাম ‘কা প্রোডাকশনস’। ২০১৮ সালে এটি শুরু করেন তিনি। এখনও পর্যন্ত এই প্রোডাকশন হাউসে ‘৮৩’ এবং ‘ছপাক’ ছবি করেছেন দীপিকা।
বলিউডের সবচেয়ে দামি অভিনেত্রীদের তালিকায় রয়েছেন দীপিকা পাড়ুকোন। একটি ছবির জন্য ৩০ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নেন তিনি। তাঁর মাসিক আয় ৩ কোটি টাকা, তাঁর বার্ষিক আয় ৪০ কোটি টাকা।
বলিউডের সবচেয়ে দামি অভিনেত্রীদের তালিকায় রয়েছেন দীপিকা পাড়ুকোন। একটি ছবির জন্য ৩০ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নেন তিনি। তাঁর মাসিক আয় ৩ কোটি টাকা, তাঁর বার্ষিক আয় ৪০ কোটি টাকা।
চলচ্চিত্র ছাড়াও, দীপিকা পাড়ুকোন ইনস্টাগ্রাম এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম থেকেও আয় করেন। তিনি একটি ব্র্যান্ড অনুমোদন করেন৷ একটি পোস্ট করার জন্য প্রায় ১.৫ কোটি টাকা নেন তিনি৷ গত বছর 82°E নামে একটি প্রসাধনীর সামগ্রীর ব্র্যান্ড শুরু করেন দীপিকা পাড়ুকোন৷ এটি বিশ্বজুড়ে প্রতিষ্ঠিত। ত্বকের যত্নের পণ্য শুরু করার আগে, অভিনেত্রী ২০১৩ সালে তাঁর পোশাকের ব্র্যান্ড শুরু করেছিলেন, যার নাম 'অল অ্যাবাউট ইউ'।
চলচ্চিত্র ছাড়াও, দীপিকা পাড়ুকোন ইনস্টাগ্রাম এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম থেকেও আয় করেন। তিনি একটি ব্র্যান্ড অনুমোদন করেন৷ একটি পোস্ট করার জন্য প্রায় ১.৫ কোটি টাকা নেন তিনি৷ গত বছর 82°E নামে একটি প্রসাধনীর সামগ্রীর ব্র্যান্ড শুরু করেন দীপিকা পাড়ুকোন৷ এটি বিশ্বজুড়ে প্রতিষ্ঠিত। ত্বকের যত্নের পণ্য শুরু করার আগে, অভিনেত্রী ২০১৩ সালে তাঁর পোশাকের ব্র্যান্ড শুরু করেছিলেন, যার নাম ‘অল অ্যাবাউট ইউ’।
অভিনেত্রী কয়েক বছর আগে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা ফাউন্ডেশন 'দ্য লাইভ লাভ লাফ ফাউন্ডেশন' শুরু করেছিলেন। এর পরে তিনি 'মোর দ্যান জাস্ট স্যাড' নামে একটি প্রচারাভিযান শুরু করেন৷ যাঁরা হতাশা এবং উদ্বেগে ভুগছেন, তাঁদের চিকিৎসার সবরকম ব্যবস্থা করা হয়৷
অভিনেত্রী কয়েক বছর আগে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা ফাউন্ডেশন ‘দ্য লাইভ লাভ লাফ ফাউন্ডেশন’ শুরু করেছিলেন। এর পরে তিনি ‘মোর দ্যান জাস্ট স্যাড’ নামে একটি প্রচারাভিযান শুরু করেন৷ যাঁরা হতাশা এবং উদ্বেগে ভুগছেন, তাঁদের চিকিৎসার সবরকম ব্যবস্থা করা হয়৷
অভিনয় এবং সব মিলিয়ে গত ১৭ বছরে তাঁর কাজ থেকে প্রচুর সম্পদ অর্জন করেছেন দীপিকা৷ চলুন দেখে নেওয়া যাক তার ফিল্ম কেরিয়ারকে দেখে নেওয়া যাক কীভাবে তিনি রাতারাতি বলিউড সুপারস্টার হয়ে গেলেন।
অভিনয় এবং সব মিলিয়ে গত ১৭ বছরে তাঁর কাজ থেকে প্রচুর সম্পদ অর্জন করেছেন দীপিকা৷ চলুন দেখে নেওয়া যাক তার ফিল্ম কেরিয়ারকে দেখে নেওয়া যাক কীভাবে তিনি রাতারাতি বলিউড সুপারস্টার হয়ে গেলেন।
মডেলিং করতেন দীপিকা পাড়ুকোন, সেখান থেকে অভিনয় জগতে পা রাখেন তিনি। মডেলিং করার সময় অনেক বিজ্ঞাপনে কাজ করার সুযোগ পান দীপিকা।
মডেলিং করতেন দীপিকা পাড়ুকোন, সেখান থেকে অভিনয় জগতে পা রাখেন তিনি। মডেলিং করার সময় অনেক বিজ্ঞাপনে কাজ করার সুযোগ পান দীপিকা।
সবাই মনে করেন দীপিকা তাঁর অভিনয় জীবন শুরু করেছিলেন 'ওম শান্তি ওম' দিয়ে, কিন্তু দক্ষিণ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে প্রথম কাজ করার কারণে তা নয়। ২০০৬সালে কন্নড় ছবি 'ঐশ্বরিয়া' দিয়ে তাঁর অভিনয় জীবন শুরু করেন দীপিকা পাডুকোন। এতে তিনি সুপারস্টার উপেন্দ্রের সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করেছেন। তবে দীপিকা পাড়ুকোন সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছেন 'ওম শান্তি ওম' ছবি থেকে।
সবাই মনে করেন দীপিকা তাঁর অভিনয় জীবন শুরু করেছিলেন ‘ওম শান্তি ওম’ দিয়ে, কিন্তু দক্ষিণ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে প্রথম কাজ করার কারণে তা নয়। ২০০৬সালে কন্নড় ছবি ‘ঐশ্বরিয়া’ দিয়ে তাঁর অভিনয় জীবন শুরু করেন দীপিকা পাডুকোন। এতে তিনি সুপারস্টার উপেন্দ্রের সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করেছেন। তবে দীপিকা পাড়ুকোন সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছেন ‘ওম শান্তি ওম’ ছবি থেকে।
 শাহরুখ খানের সঙ্গে 'ওম শান্তি ওম' সুপারহিট ছবি ছিল। দু’জনের রসায়নও ছিল ফাটাফাটি৷ এই ছবির সাফল্যের দীপিকা রাতারাতি সুপারস্টার করে তোলে। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি দীপিকা পাড়ুকোনকে। বলিউডের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া তারকাদের মধ্যে দীপিকা পাড়ুকোন অন্যতম।
শাহরুখ খানের সঙ্গে ‘ওম শান্তি ওম’ সুপারহিট ছবি ছিল। দু’জনের রসায়নও ছিল ফাটাফাটি৷ এই ছবির সাফল্যের দীপিকা রাতারাতি সুপারস্টার করে তোলে।
এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি দীপিকা পাড়ুকোনকে। বলিউডের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া তারকাদের মধ্যে দীপিকা পাড়ুকোন অন্যতম।
এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি দীপিকা পাড়ুকোনকে। বলিউডের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া তারকাদের মধ্যে দীপিকা পাড়ুকোন অন্যতম।
দীপিকা পাড়ুকোন তাঁর স্বামী রণবীর সিংয়ের সম্পদের চেয়ে দ্বিগুণ সম্পত্তির মালকিন৷ বিভিন্ন রিপোর্ট অনুযায়ী অভিনেত্রীর মোট সম্পদ প্রায় ৫০০ কোটি টাকা যেখানে রণবীরের মোট সম্পদ মাত্র ২৪৫ কোটি টাকা। এভাবেই সম্পত্তির নিরিখে স্বামী রণবীরকেও হার মানান দীপিকা।
দীপিকা পাড়ুকোন তাঁর স্বামী রণবীর সিংয়ের সম্পদের চেয়ে দ্বিগুণ সম্পত্তির মালকিন৷ বিভিন্ন রিপোর্ট অনুযায়ী অভিনেত্রীর মোট সম্পদ প্রায় ৫০০ কোটি টাকা যেখানে রণবীরের মোট সম্পদ মাত্র ২৪৫ কোটি টাকা। এভাবেই সম্পত্তির নিরিখে স্বামী রণবীরকেও হার মানান দীপিকা।

How Much BCCI Earn Per Match From IPL: আইপিএলে প্রতি ম্যাচ ও প্রতি ওভার থেকে বিসিসিআই কত টাতা আয় করে জানেন? কল্পনাও করতে পারবেন না

আগামি ১৯ ডিসেম্বর আইপিএল ২০২৪-এর মিনি নিলাম বসতে চলেছে দুবাইতে। এই প্রথমবার দেশের বাইরে বসতে চলেছে কোটিপতি লিগের নিলাম। প্লেয়ার পিছু ফের উড়তে চলেছে কোটি কোটি টাকা।
আগামি ১৯ ডিসেম্বর আইপিএল ২০২৪-এর মিনি নিলাম বসতে চলেছে দুবাইতে। এই প্রথমবার দেশের বাইরে বসতে চলেছে কোটিপতি লিগের নিলাম। প্লেয়ার পিছু ফের উড়তে চলেছে কোটি কোটি টাকা।
আইপিএলকে ভারতের কোটিপতি লিগ বলে থাকেন অনেকেই। এর পেছনে যথার্থ কারণও রয়েছে। কারণ আইপিএল রাতারাতি অনেক অজানা ক্রিকেটারকে কোটপতি বানিয়েছে।
আইপিএলকে ভারতের কোটিপতি লিগ বলে থাকেন অনেকেই। এর পেছনে যথার্থ কারণও রয়েছে। কারণ আইপিএল রাতারাতি অনেক অজানা ক্রিকেটারকে কোটপতি বানিয়েছে।
তবে শুধু ক্রিকেটাররা নয়, আইপিএলের দৌলতে আর্থিক প্রতিপত্তি আকাশ ছোঁয়া হয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের। বর্তমানে বিশ্বের সবথেকে ধনী ক্রিকেট বোর্ড হল বিসিসিআই।
তবে শুধু ক্রিকেটাররা নয়, আইপিএলের দৌলতে আর্থিক প্রতিপত্তি আকাশ ছোঁয়া হয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের। বর্তমানে বিশ্বের সবথেকে ধনী ক্রিকেট বোর্ড হল বিসিসিআই।
তবে ২০০৮ সালে আইপিএল শুরু হওয়ার আগে বিশ্বের ধনীতম বোর্ড ছিল ইংল্যান্ডের। কিন্তু আইপিএল শুরু হওয়ার পাল্টে যায় চিত্রটা। এখন বিশ্ব ক্রিকেটের চালিকা শক্তি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড।
তবে ২০০৮ সালে আইপিএল শুরু হওয়ার আগে বিশ্বের ধনীতম বোর্ড ছিল ইংল্যান্ডের। কিন্তু আইপিএল শুরু হওয়ার পাল্টে যায় চিত্রটা। এখন বিশ্ব ক্রিকেটের চালিকা শক্তি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড।
৮ দল নিয়ে প্রতিযোগিতা শুরু হলেও বর্তমানে আইপিএলের দল সংখ্যা ১০। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের একটি ম্যাচ থেকে বিসিসিআইয়ের কত টাকা রোজগার হয় তা জানলে চক্ষু চড়ক গাছ হবে।
৮ দল নিয়ে প্রতিযোগিতা শুরু হলেও বর্তমানে আইপিএলের দল সংখ্যা ১০। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের একটি ম্যাচ থেকে বিসিসিআইয়ের কত টাকা রোজগার হয় তা জানলে চক্ষু চড়ক গাছ হবে।
২০২৩ সাল থেকে ২০২৭ সাল পর্যন্ত আইপিএলের মিডিয়া রাইটস বিক্রি করে বিসিসিআই রোজগার করেছেন মোট ৪৮ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা। এছাড়াও আরও অনেক আয়ের উৎস রয়েছে।
২০২৩ সাল থেকে ২০২৭ সাল পর্যন্ত আইপিএলের মিডিয়া রাইটস বিক্রি করে বিসিসিআই রোজগার করেছেন মোট ৪৮ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা। এছাড়াও আরও অনেক আয়ের উৎস রয়েছে।
তবে শুধু মিডিয়া রাইটস ধরলে বিসিসিআই আইপিএলের প্রতি ম্যাচ থেকে ১১৮ কোটি টাকা আয় করে। অর্থাৎ ওভার পিছু ২.৯৫ কোটি ও প্রতি বল পিছু প্রায় ৪৯ লক্ষ্য টাকা আয় বিসিসিআইয়ের।
তবে শুধু মিডিয়া রাইটস ধরলে বিসিসিআই আইপিএলের প্রতি ম্যাচ থেকে ১১৮ কোটি টাকা আয় করে। অর্থাৎ ওভার পিছু ২.৯৫ কোটি ও প্রতি বল পিছু প্রায় ৪৯ লক্ষ্য টাকা আয় বিসিসিআইয়ের।
তবে এই পরিমাণ এখানেই সীমাবদ্ধ থাকবে না। প্রতিবছর এই আয়ের পরিমাণ বেড়েই চলেছে বিসিসিআইয়ের। শুধু মাত্র আইপিএলে আয় থেকেই সারা বছর ঘরোয়া ক্রিকেট সহ নানা ব্যয় বহন করা হয়। অর্থ ও প্রতিভা দুইয়েরই জোগান দিচ্ছে আইপিএল।
তবে এই পরিমাণ এখানেই সীমাবদ্ধ থাকবে না। প্রতিবছর এই আয়ের পরিমাণ বেড়েই চলেছে বিসিসিআইয়ের। শুধু মাত্র আইপিএলে আয় থেকেই সারা বছর ঘরোয়া ক্রিকেট সহ নানা ব্যয় বহন করা হয়। অর্থ ও প্রতিভা দুইয়েরই জোগান দিচ্ছে আইপিএল।