জ্যোতিষকাহন Raktajaba Astrological Tips: পালাবে অভাব! বাধা কাটবে প্রেমে! আসবে বিয়ের যোগ! শুধু রক্তজবা দিয়ে করুন এই ছোট্ট কাজ! কালীপুজোর আগে জানুন জবার অপার জ্যোতিষ মহিমা Gallery October 23, 2024 Bangla Digital Desk জবাফুলের গাছে খুবই প্রচলিত বাংলার ঘরে ঘরে৷ ইদানীং একাধিক রঙের জবা দেখা গেলেও পুজোর কাজে সবথেকে বেশি দরকার লাল রঙের জবা বা রক্তজবা৷ এই ফুলের জ্যোতিষ মাহাত্ম্য বা জ্যোতিষ মহিমা অপার৷ বলছেন এনার্জি হিলার, স্পিরিচুয়াল নিউট্রিশনিস্ট তথা বাস্তু বিশেষজ্ঞ নলিনী আর্যা। দৈনন্দিন জীবনে ওঠানামা, বিপদের আসা যাওয়া লেগেই থাকে। বাস্তুশাস্ত্রে একাধিক ঘরোয়া টোটকার বিধান দেওয়া হয়েছে। প্রচলিত বিশ্বাস, ঘরোয়া ওই টোটকার সাহায্যে মুক্তি পাওয়া যায় বিপদ থেকে। সেরকমই কিছু টোটকা জড়িয়ে আছে জবাফুলের সঙ্গে। কালীপুজোর আগে জেনে নিন সেগুলি৷ যদি আপনার কোনও দামি জিনিস চুরি হয়ে থাকে, তাহলে প্রতি শুক্রবার মা লক্ষ্মীকে জবাফুল নিবেদন করুন। আর্থিক অনটন থেকে মুক্তি চাইলে মঙ্গলবার করে হনুমানদেবের চরণে নিবেদন করুন জবাফুল। সূর্যদেবকে তেজের প্রতীক বলে মানা হয়। সকালে ঘুম থেকে উঠে সূর্যদেবের পুজো করুন জবাফুল দিয়ে। এতে সংক্রামক অসুখ থেকে নিস্তার মেলে বলেই বিশ্বাস। সূর্যের লালরং শক্তির প্রতীক। যাঁদের জন্মকুণ্ডলীতে সূর্য দুর্বল, তাঁরা গ্রহদোষ নিবারণের জন্য বাড়ির পূর্ব দিকে লাগান জবাগাছ। এভাবে সূর্যদোষ নিবারণ করা যায়। বাড়িতে জবাফুলের গাছ থাকলে কুণ্ডলীতে মঙ্গলদোষও দূর হয়ে যায় বলেই বিশ্বাস। প্রেমে এবং বিবাহে বিবাদ ও কলহ বিঘ্ন করে সম্পর্ক। বাড়িতে জবাগাছ থাকলে এবং জবাফুল উপহার দিলে প্রিয়জনদের সঙ্গে সম্পর্ক ভাল থাকে বলেই বিশ্বাস।