দানার আশঙ্কায় নিরাপদ স্থানে সরানো হচ্ছে মানুষকে

Dana Rescue Operation: ধেয়ে আসছে ‘দানা’, নিরাপদ স্থানে সরানো হল রাজ্যের ১.৫ লাখেরও বেশি মানুষকে, প্রবল দুর্যোগের আশঙ্কায় প্রমাদ গুনছে রাজ্যবাসী

আশঙ্কাই সত্যি হল! মধ্য বঙ্গোপসাগর এবং উত্তর বঙ্গোপসাগর সংলগ্ন এলাকায় ঘূর্ণিঝড় দানা তীব্র ঘূর্ণিঝড় বা শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে৷ যাকে ঘূর্ণিঝড়ের বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় সিভিআর সাইক্লোনিক স্টর্ম বলা হয়।
আশঙ্কাই সত্যি হল! মধ্য বঙ্গোপসাগর এবং উত্তর বঙ্গোপসাগর সংলগ্ন এলাকায় ঘূর্ণিঝড় দানা তীব্র ঘূর্ণিঝড় বা শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে৷ যাকে ঘূর্ণিঝড়ের বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় সিভিআর সাইক্লোনিক স্টর্ম বলা হয়।
আজ, ২৪ অক্টোবর মধ্যরাত থেকে আগামিকাল সকালের মধ্যে তীব্র ঘূর্ণিঝড় হিসেবে ‘দানা’ ওড়িশা উপকূলে ল্যান্ডফল করবে। ওড়িশার ভিতরকণিকা ও ধামারার কাছে ল্যান্ড ফল করার প্রবল সম্ভাবনা। এর প্রভাব থাকবে পুরী থেকে সাগরদ্বীপ পর্যন্ত। ল্যান্ডফলের সময় এর গতিবেগ সর্বোচ্চ একশো কুড়ি কিলোমিটার হতে পারে।
আজ, ২৪ অক্টোবর মধ্যরাত থেকে আগামিকাল সকালের মধ্যে তীব্র ঘূর্ণিঝড় হিসেবে ‘দানা’ ওড়িশা উপকূলে ল্যান্ডফল করবে। ওড়িশার ভিতরকণিকা ও ধামারার কাছে ল্যান্ড ফল করার প্রবল সম্ভাবনা। এর প্রভাব থাকবে পুরী থেকে সাগরদ্বীপ পর্যন্ত। ল্যান্ডফলের সময় এর গতিবেগ সর্বোচ্চ একশো কুড়ি কিলোমিটার হতে পারে।
দানাকে সামনে রেখে এখনও পর্যন্ত দেড় লক্ষেরও বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হল বলেই নবান্ন সূত্রে খবর। পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় সবথেকে বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হলো।
‘দানা’র দুর্যোগের কথা মাথায় রেখে  এখনও পর্যন্ত দেড় লক্ষেরও বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে। পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় সবথেকে বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে।
সেই কারণে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার রামনগর ওয়ান, রামনগর টু, দেশপ্রাণ অঞ্চল থেকে প্রায় ৯০ হাজার এরও বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার রামনগর ওয়ান, রামনগর টু, দেশপ্রাণ অঞ্চল থেকে প্রায় ৯০ হাজার এরও বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে।
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাঁতন, কেশিয়াড়ি থেকে প্রায় কুড়ি হাজার মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা থেকে এখনও পর্যন্ত ৫০ হাজারের বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে  সরানো হয়েছে।
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাঁতন, কেশিয়াড়ি থেকে প্রায় কুড়ি হাজার মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা থেকে এখনও পর্যন্ত ৫০ হাজারের বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার ঘোড়ামারা দ্বীপ,সাগর অঞ্চল,গোসাবা, অঞ্চলগুলি থেকে ৫০ হাজারের বেশি মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার ঘোড়ামারা দ্বীপ,সাগর অঞ্চল,গোসাবা, অঞ্চলগুলি থেকে ৫০ হাজারের বেশি মানুষকে নিরাপদস্থানে সরানো হয়েছে।