AI generated photo

Unique Divorce: ডিভোর্স ছাড়া আর কী চাই? স্ত্রীর কাছে ৪৭০০০০০টাকা চাইলেন ৭৯ বছরের স্বামী, তারপর যা হল…

কয়েক দশক আগেও বিবাহ বিচ্ছেদ বা ডিভোর্স পাশ্চাত্যের সভ্যতার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হলেও এখন এটি একটি সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমাদের দেশে বিবাহ বিচ্ছেদের সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছে৷ সম্প্রতি ৭৯ বছর বয়সী এক দম্পতির বিচ্ছেদের খবর চমকে দিয়েছে। এই যুগে যেখানে একে অপরের হাত ধরে জীবনের এই পর্যায় পার করার রীতি দেখা যায় সেখানে এই ঘটনা সকলকে চমকে দিয়েছে৷ কিন্তু, এই দম্পতির ক্ষেত্রে এটা একেবারে আলাদা। ঘটনাটি গুজরাটের ভাদোদরার৷
কয়েক দশক আগেও বিবাহ বিচ্ছেদ বা ডিভোর্স পাশ্চাত্যের সভ্যতার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হলেও এখন এটি একটি সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমাদের দেশে বিবাহ বিচ্ছেদের সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছে৷ সম্প্রতি ৭৯ বছর বয়সী এক দম্পতির বিচ্ছেদের খবর চমকে দিয়েছে। এই যুগে যেখানে একে অপরের হাত ধরে জীবনের এই পর্যায় পার করার রীতি দেখা যায় সেখানে এই ঘটনা সকলকে চমকে দিয়েছে৷ কিন্তু, এই দম্পতির ক্ষেত্রে এটা একেবারে আলাদা। ঘটনাটি গুজরাটের ভাদোদরার৷
বেশ কয়েক বছর ধরে স্বামী-স্ত্রী দুজনই আলাদা থাকছিলেন। দুজনেই ব্যবসায়ী পরিবারের সদস্য। দীর্ঘদিন আলাদা থাকার পর পারস্পরিক সম্মতিতে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। ভাদোদরার একটি পারিবারিক আদালত স্বামীর বিবাহবিচ্ছেদ গ্রহণ করেছে এবং তাতে অনুমোদনও দিয়েছে। এক্ষেত্রে স্বামী তার স্ত্রীর কাছে ভরণপোষণ ভাতা হিসেবে ৪৭ লাখ টাকা দাবি করেছিলেন।
বেশ কয়েক বছর ধরে স্বামী-স্ত্রী দুজনই আলাদা থাকছিলেন। দুজনেই ব্যবসায়ী পরিবারের সদস্য। দীর্ঘদিন আলাদা থাকার পর পারস্পরিক সম্মতিতে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। ভাদোদরার একটি পারিবারিক আদালত স্বামীর বিবাহবিচ্ছেদ গ্রহণ করেছে এবং তাতে অনুমোদনও দিয়েছে। এক্ষেত্রে স্বামী তার স্ত্রীর কাছে ভরণপোষণ ভাতা হিসেবে ৪৭ লাখ টাকা দাবি করেছিলেন।
কী এমন ঘটে যে জীবন সায়াহ্নে এসে এই সিদ্ধান্ত নিল এই দম্পতি?কেন ডিভোর্সের পথে হাঁটলেন তাঁরা? স্ত্রী বলেন যে তাদের সম্পর্কের মধ্যে নৈতিকতা এবং নীতিবোধের অভাব ছিল। উভয়ের মতামত মেলেনি। আবেদনে বলা হয়, উভয়ের দৃষ্টিভঙ্গি সম্পূর্ণ ভিন্ন, যার কারণে তাদের সম্পর্ক খুবই দুর্বল ছিল। জানা গেছে, ২০০৯ সাল থেকে তাঁরা আলাদা থাকছিলেন। তিন বছর আগে ডিভোর্সের আবেদন করেছিলেন স্বামী।
কী এমন ঘটে যে জীবন সায়াহ্নে এসে এই সিদ্ধান্ত নিল এই দম্পতি?কেন ডিভোর্সের পথে হাঁটলেন তাঁরা? স্ত্রী বলেন যে তাদের সম্পর্কের মধ্যে নৈতিকতা এবং নীতিবোধের অভাব ছিল। উভয়ের মতামত মেলেনি। আবেদনে বলা হয়, উভয়ের দৃষ্টিভঙ্গি সম্পূর্ণ ভিন্ন, যার কারণে তাদের সম্পর্ক খুবই দুর্বল ছিল। জানা গেছে, ২০০৯ সাল থেকে তাঁরা আলাদা থাকছিলেন। তিন বছর আগে ডিভোর্সের আবেদন করেছিলেন স্বামী।
ডিভোর্সের আবেদন করলে পুরো পরিবার অবাক হয়ে যায় । শুরুতে, উভয়ের মধ্যে একটি পুনর্মিলন ঘটাতে অনেক চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু তা কার্যকর হয়নি। স্বামী বলেছিলেন যে যখন তারা ১৫ বছর ধরে আলাদাভাবে বসবাস করছেন, তখন বিবাহবিচ্ছেদই একমাত্র সহজ বিকল্প। স্বামীর বিরুদ্ধে দায়িত্বজ্ঞানহীন বলে অভিযোগ করেন স্ত্রী। তিনি বলেছিলেন যে তিনি তার বাবার দায়িত্ব পালন করেননি বা ব্যবসায় তাকে সমর্থন করেননি।
ডিভোর্সের আবেদন করলে পুরো পরিবার অবাক হয়ে যায় । শুরুতে, উভয়ের মধ্যে একটি পুনর্মিলন ঘটাতে অনেক চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু তা কার্যকর হয়নি। স্বামী বলেছিলেন যে যখন তারা ১৫ বছর ধরে আলাদাভাবে বসবাস করছেন, তখন বিবাহবিচ্ছেদই একমাত্র সহজ বিকল্প। স্বামীর বিরুদ্ধে দায়িত্বজ্ঞানহীন বলে অভিযোগ করেন স্ত্রী। তিনি বলেছিলেন যে তিনি তার বাবার দায়িত্ব পালন করেননি বা ব্যবসায় তাকে সমর্থন করেননি।
স্বামীই আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন। তিনি ডিভোর্সের জন্য প্রস্তুত। স্ত্রীও তাই৷ মহিলা জানিয়েছেন যে এই ডিভোর্স করে তিনি তাঁর প্রাক্তন স্বামীকে রক্ষণাবেক্ষণ ভাতা দিতেও প্রস্তুত। তাকে কেবল সমস্ত স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ছেড়ে দিতে হবে এবং ব্যবসায় অংশীদারিত্ব ত্যাগ করতে হবে। মহিলা ভাদোদরায় থাকেন এবং তাঁর প্রাক্তণ স্বামী থাকেন কর্ণাটকায়৷
স্বামীই আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন। তিনি ডিভোর্সের জন্য প্রস্তুত। স্ত্রীও তাই৷ মহিলা জানিয়েছেন যে এই ডিভোর্স করে তিনি তাঁর প্রাক্তন স্বামীকে রক্ষণাবেক্ষণ ভাতা দিতেও প্রস্তুত। তাকে কেবল সমস্ত স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ছেড়ে দিতে হবে এবং ব্যবসায় অংশীদারিত্ব ত্যাগ করতে হবে। মহিলা ভাদোদরায় থাকেন এবং তাঁর প্রাক্তণ স্বামী থাকেন কর্ণাটকায়৷