Bank’s 5 Day Work Week: ডিসেম্বর থেকে ৫ দিন খোলা থাকবে ব্যাঙ্ক, শনি-রবি ছুটি, শীঘ্রই অনুমোদন দিতে চলেছে অর্থ মন্ত্রক !

সপ্তাহে ৫ দিন কাজ। শনি ও রবিবার ছুটি। দীর্ঘদিন ধরেই এই দাবি জানিয়ে আসছেন ব্যাঙ্ক কর্মীরা। অবশেষে তাতে সীলমোহর পড়তে চলেছে। জানা গিয়েছে, চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে ব্যাঙ্কের শাখাগুলিতে সপ্তাহে ৫ দিন কাজের প্রস্তাবে অনুমোদন দিতে চলেছে অর্থ মন্ত্রক।
সপ্তাহে ৫ দিন কাজ। শনি ও রবিবার ছুটি। দীর্ঘদিন ধরেই এই দাবি জানিয়ে আসছেন ব্যাঙ্ক কর্মীরা। অবশেষে তাতে সীলমোহর পড়তে চলেছে। জানা গিয়েছে, চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে ব্যাঙ্কের শাখাগুলিতে সপ্তাহে ৫ দিন কাজের প্রস্তাবে অনুমোদন দিতে চলেছে অর্থ মন্ত্রক।
বর্তমানে সমস্ত রবিবার এবং সপ্তাহের দ্বিতীয় ও চতুর্থ শনিবার ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকে। কেন্দ্রীয় সরকার অনুমতি দিলে সপ্তাহের সমস্ত শনি ও রবিবার ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে। ভারতীয় ব্যাঙ্ক অ্যাসোসিয়েশন এবং কর্মচারী ইউনিয়নও এই বিষয়ে একমত হয়েছে।
বর্তমানে সমস্ত রবিবার এবং সপ্তাহের দ্বিতীয় ও চতুর্থ শনিবার ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকে। কেন্দ্রীয় সরকার অনুমতি দিলে সপ্তাহের সমস্ত শনি ও রবিবার ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে। ভারতীয় ব্যাঙ্ক অ্যাসোসিয়েশন এবং কর্মচারী ইউনিয়নও এই বিষয়ে একমত হয়েছে।
সরকার অনুমতি দিলে, ব্যাঙ্ক কর্মীরা শনি ও রবিবার ছুটি পাবেন, তবে অন্যান্য দিনে কাজের সময় ৪০ মিনিট বাড়বে। দেশের অধিকাংশ এলাকাতেই সকাল সাড়ে ৯টার সময় ব্যাঙ্ক খোলে। বন্ধ হয় সন্ধ্যা সাড়ে ৫টায়। এই সময় সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৫.৪০ মিনিট পর্যন্ত পরিবর্তিত হতে পারে। যদিও ব্যাঙ্কের কিছু শাখা জনসাধারণের জন্য সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টে পর্যন্ত খোলা থাকে।
সরকার অনুমতি দিলে, ব্যাঙ্ক কর্মীরা শনি ও রবিবার ছুটি পাবেন, তবে অন্যান্য দিনে কাজের সময় ৪০ মিনিট বাড়বে। দেশের অধিকাংশ এলাকাতেই সকাল সাড়ে ৯টার সময় ব্যাঙ্ক খোলে। বন্ধ হয় সন্ধ্যা সাড়ে ৫টায়। এই সময় সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৫.৪০ মিনিট পর্যন্ত পরিবর্তিত হতে পারে। যদিও ব্যাঙ্কের কিছু শাখা জনসাধারণের জন্য সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টে পর্যন্ত খোলা থাকে।
ভারতীয় ব্যাঙ্ক অ্যাসোসিয়েশন এবং কর্মচারী ইউনিয়নের মধ্যে এই সংক্রান্ত একটি চুক্তি হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, গ্রাহক পরিষেবা দেওয়ার সময় কমানো যাবে না। কাজের সময়কে ৪০ মিনিট বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে ব্যাঙ্ক অ্যাসোসিয়েশন এবং কর্মচারী ইউনিয়ন পাবলিক এবং প্রাইভেট সেক্টরের ব্যাঙ্কগুলির জন্য একটি সমঝোতা স্মারকে সাক্ষর করে। এরপর ২০২৪ সালের ৮ মার্চ ব্যাঙ্ক অ্যাসোসিয়েশন এবং অল ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক অফিসার্স কনফেডারেশনের তরফে যৌথ নোট প্রকাশ করা হয়। সেখানে সপ্তাহে ৫ দিন কাজ এবং শনি ও রবিবার ছুটির বিষয়ে যাবতীয় তথ্য দেওয়া হয়।
ভারতীয় ব্যাঙ্ক অ্যাসোসিয়েশন এবং কর্মচারী ইউনিয়নের মধ্যে এই সংক্রান্ত একটি চুক্তি হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, গ্রাহক পরিষেবা দেওয়ার সময় কমানো যাবে না। কাজের সময়কে ৪০ মিনিট বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে ব্যাঙ্ক অ্যাসোসিয়েশন এবং কর্মচারী ইউনিয়ন পাবলিক এবং প্রাইভেট সেক্টরের ব্যাঙ্কগুলির জন্য একটি সমঝোতা স্মারকে সাক্ষর করে। এরপর ২০২৪ সালের ৮ মার্চ ব্যাঙ্ক অ্যাসোসিয়েশন এবং অল ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক অফিসার্স কনফেডারেশনের তরফে যৌথ নোট প্রকাশ করা হয়। সেখানে সপ্তাহে ৫ দিন কাজ এবং শনি ও রবিবার ছুটির বিষয়ে যাবতীয় তথ্য দেওয়া হয়।
সেপ্টেম্বর মাসে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে একটি পোস্ট করে অর্থ মন্ত্রক এবং প্রধানমন্ত্রীর দফতরকে এই প্রস্তাব মঞ্জুরের অনুরোধ জানিয়েছিল অল ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক অফিসার্স কনফেডারেশন। তাদের দাবি, এর ফলে ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্রে দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে। ব্যাঙ্ক কর্মচারীদেরও সুবিধা হবে। রিপোর্ট অনুযায়ী, কেন্দ্র সরকার এই বছরের শেষ বা ২০২৫ সালের শুরুতে এই সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করতে পারে বলে আশা করছে ব্যাঙ্ক কর্মচারী ইউনিয়নগুলি।
সেপ্টেম্বর মাসে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে একটি পোস্ট করে অর্থ মন্ত্রক এবং প্রধানমন্ত্রীর দফতরকে এই প্রস্তাব মঞ্জুরের অনুরোধ জানিয়েছিল অল ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক অফিসার্স কনফেডারেশন। তাদের দাবি, এর ফলে ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্রে দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে। ব্যাঙ্ক কর্মচারীদেরও সুবিধা হবে। রিপোর্ট অনুযায়ী, কেন্দ্র সরকার এই বছরের শেষ বা ২০২৫ সালের শুরুতে এই সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করতে পারে বলে আশা করছে ব্যাঙ্ক কর্মচারী ইউনিয়নগুলি।
এক সিনিয়র ব্যাঙ্ক কর্তা বলছেন, সপ্তাহে ৫ দিন কাজ এবং দু’দিন ছুটি ব্যাঙ্কিং সেক্টর এবং ব্যাঙ্ক কর্মী, উভয়ের জন্যই লাভজনক। কর্মীদের কর্মক্ষমতা বাড়বে। ফলে লাভবান হবে ব্যাঙ্কিং সেক্টরও। দীর্ঘদিন ধরেই তাই সরকারের কাছে এই দাবি জানিয়ে আসছেন ব্যাঙ্কিং পেশাদাররা। অবশেষে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।
এক সিনিয়র ব্যাঙ্ক কর্তা বলছেন, সপ্তাহে ৫ দিন কাজ এবং দু’দিন ছুটি ব্যাঙ্কিং সেক্টর এবং ব্যাঙ্ক কর্মী, উভয়ের জন্যই লাভজনক। কর্মীদের কর্মক্ষমতা বাড়বে। ফলে লাভবান হবে ব্যাঙ্কিং সেক্টরও। দীর্ঘদিন ধরেই তাই সরকারের কাছে এই দাবি জানিয়ে আসছেন ব্যাঙ্কিং পেশাদাররা। অবশেষে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।