Atificial Intelligence: স্বনির্ভর করে তোলাই লক্ষ্য! পড়ুয়াদের মনকে আরও পরিণত করতে AI ব্যবহারের পরিকল্পনা

কলকাতা: শিক্ষা ক্ষেত্রে এই মুহূর্তে খুবই দ্রুততার সঙ্গে এআই  এর ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রসঙ্গত, কলকাতার স্কুলগুলকি এই ব্যবহার কে যেমন মান্যতা দিচ্ছে তেমনি এও নজর দিচ্ছে যে ছাত্রছাত্রী রা তাদের নিজেস্বত্ব না হারিয়ে ফেলে। অনেক শিক্ষার্থীই এআই ব্যবহার করে তাদের বিনামূল্যে তাদের অ্যাসাইনমেন্ট সম্পন্ন করতে পেরে আনন্দিত। মনে করা হচ্ছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের জন্যও বাড়তি সহায়ক হতে পারে। যেহেতু এর অ্যালগরিদম শিক্ষার্থীর দক্ষতা বিশ্লেষণ করতে পারে এবং সেই অনুযায়ী তাদের পরামর্শ দিতে পারে, তাই এটি বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের নিজস্ব গতিতে এগিয়ে যেতে সহায়ক হতে পারে।

সাউথ সিটি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের (এসসিইএস) প্রিন্সিপ্যাল সতাব্দি ভট্টাচার্য বলেছেন, “যেহেতু AI শিল্পের পুনর্নির্মাণ করতে চলেছে, স্কুলগুলিকে অবশ্যই শিক্ষার সঙ্গে এর মিশ্রণকে সাবধানে চালিত করতে হবে। যদিও AI গবেষণা এবং শেখার জন্য শক্তিশালী সরঞ্জাম সরবরাহ করে। তবে নজর রাখতে হবে যেন আমরা সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা এবং স্বাধীন অনুসন্ধানের মূল মানগুলিকে না হারাই।”

শিক্ষিকা জানান, তাঁদের লক্ষ্য শিক্ষার্থীদের  বিশ্লেষণ, প্রশ্ন এবং সমাধান করার ক্ষমতা দেওয়া। মনে করা হচ্ছে, AI এই প্রক্রিয়াটিকে উন্নত করতে পারে।