আবাস যোজনা, আবাস যোজনার টাকা, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার, রাজ্য সরকার, সরকারি সুবিধা, পশ্চিমবঙ্গ সরকার, বাংলা, বাংলা নিউজ, বাংলা খবর, রাজ্য সরকারের প্রকল্প, প্রধান মন্ত্রী অবস্ যোজনা, সরকারি প্রকল্পের নিয়ম, সরকারি সুবিধা, বাড়ি, আবাসের বাড়ি, আবাসের বাড়ি বানানোর টাকা

Suvendu Adhikari on Awas Yojana 2024: ‘অযোগ্যরা পেয়েছে, যোগ্যরা পায়নি’ আবাস যোজনার তালিকায় ‘ভুল’ ধরিয়ে বিস্ফোরক শুভেন্দু

এ বছর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিশেষ জোর দিয়েছিলেন আবাস যোজনার তালিকা প্রস্তুতিতে। অনেক রকম সতর্কতা অবলম্বন করার নির্দেশ এসেছিল নবান্ন সূত্রে। এর পরেও 'ভুল' ধরালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর দাবি, "আবাস যোজনার তালিকা ভুলে ভরা। ১৭টা টিম পাঠিয়েছিল ভারত সরকার। অযোগ্যরা পেয়েছে, যোগ্যরা পায়নি।"
এ বছর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিশেষ জোর দিয়েছিলেন আবাস যোজনার তালিকা প্রস্তুতিতে। অনেক রকম সতর্কতা অবলম্বন করার নির্দেশ এসেছিল নবান্ন সূত্রে। এর পরেও ‘ভুল’ ধরালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর দাবি, “আবাস যোজনার তালিকা ভুলে ভরা। ১৭টা টিম পাঠিয়েছিল ভারত সরকার। অযোগ্যরা পেয়েছে, যোগ্যরা পায়নি।”
এর পরেই শুভেন্দু তোলেন এসএসকেএম-এ জং ধরা কাঁচির প্রসঙ্গ। গতকাল এসএসকেএম হাসপাতালে এক অন্তঃসত্ত্বার অস্ত্রোপচার করার সময়, চিকিৎসক দেখতে পান যে হাতের কাচি জং ধরা। এর প্রেক্ষিতে শুভেন্দু বলেন, "এসএসকেএমে জং ধরা কাঁচি মিলছে। তিনি আবাস যোজনার বাড়ি দিতে চান, নাম বাদ গিয়েছে। যে নাম এসেছে তৃণমূলের লোকের। বিস্তারিত দিতে পারি।"
এর পরেই শুভেন্দু তোলেন এসএসকেএম-এ জং ধরা কাঁচির প্রসঙ্গ। গতকাল এসএসকেএম হাসপাতালে এক অন্তঃসত্ত্বার অস্ত্রোপচার করার সময়, চিকিৎসক দেখতে পান যে হাতের কাচি জং ধরা। এর প্রেক্ষিতে শুভেন্দু বলেন, “এসএসকেএমে জং ধরা কাঁচি মিলছে। তিনি আবাস যোজনার বাড়ি দিতে চান, নাম বাদ গিয়েছে। যে নাম এসেছে তৃণমূলের লোকের। বিস্তারিত দিতে পারি।”
আবাস যোজনার ঘরের তালিকা প্রস্তুতিতে নিযুক্ত অজস্র সরকারি কর্মচারী। সেখানেও 'গলদ' দেখলেন বিরোধী দলনেতা। তাঁর ক্মথায়, "সার্ভে যারা করতে যাচ্ছেন, জানি। চোর নেতারা যাচ্ছে। টাকার অফার দেওয়া হচ্ছে। সবাই ভাবছে লুটে নাও।"
আবাস যোজনার ঘরের তালিকা প্রস্তুতিতে নিযুক্ত অজস্র সরকারি কর্মচারী এবং বিশেষজ্ঞরা। সেখানেও ‘গলদ’ দেখলেন বিরোধী দলনেতা। তাঁর  কথায়, “সার্ভে যারা করতে যাচ্ছেন, জানি। চোর নেতারা যাচ্ছে। টাকার অফার দেওয়া হচ্ছে। সবাই ভাবছে লুটে নাও।”
এর পরই ভোটের কথা মনে করিয়ে তৃণমূলকে আক্রমণ শুভেন্দুর। তিনি বলেন, "১৫ মাস সরকার আছে। কালিয়াচকে দড়ি দিয়ে বেঁধে রেখেছে। মথুরাপুরে তালা লাগানো হয়েছে। জালি বিডিও অনেক আছে। অনেকে আছে যাদের চাকরি যাবে। বলছি মেল করুন আদালতে যাব। আন্দোলন করুন, আটকে রাখুন এদের। যে ভাবে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ছে সরকারকে বিড়ম্বনায় ফেলবে। মমতা সাত লক্ষ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন। আবার নেবেন।"
এর পরই ভোটের কথা মনে করিয়ে তৃণমূলকে আক্রমণ শুভেন্দুর। তিনি বলেন, “১৫ মাস সরকার আছে। কালিয়াচকে দড়ি দিয়ে বেঁধে রেখেছে। মথুরাপুরে তালা লাগানো হয়েছে। জালি বিডিও অনেক আছে। অনেকে আছে যাদের চাকরি যাবে। বলছি মেল করুন আদালতে যাব। আন্দোলন করুন, আটকে রাখুন এদের। যে ভাবে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ছে সরকারকে বিড়ম্বনায় ফেলবে। মমতা সাত লক্ষ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন। আবার নেবেন।”
সম্প্রতি সিপিএম নেতা তন্ময় ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে যে শ্লীলতাহানির অভিযোগ ওঠে তা নিয়েও বক্তব্য রয়েছে শুভেন্দুর। তাঁর কথায়, "মমতা বন্দোপাধ্যায় সিপিকে বল দিয়েছে। লোক দেখানো করছে। আমি বলছি তন্ময় ভট্টাচার্যকে হেপাজতে নিয়ে তরুণীর সামনে বসিয়ে জেরা করাক। ইন্ডিপেন্ডেন্ট এজেন্সি কে দিয়ে দিন। না হলে অনেক দায়িত্বশীল মহিলা অফিসার আছেন। ইনভেস্টিগেশন শেষ করুন। আরজিকর থেকে জয়নগর কালী মেখে বসে থাকা তৃণমূল মহিলা-দরদী সাজছে।"
সম্প্রতি সিপিএম নেতা তন্ময় ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে যে শ্লীলতাহানির অভিযোগ ওঠে তা নিয়েও বক্তব্য রয়েছে শুভেন্দুর। তাঁর কথায়, “মমতা বন্দোপাধ্যায় সিপিকে বল দিয়েছে। লোক দেখানো করছে। আমি বলছি তন্ময় ভট্টাচার্যকে হেপাজতে নিয়ে তরুণীর সামনে বসিয়ে জেরা করাক। ইন্ডিপেন্ডেন্ট এজেন্সি কে দিয়ে দিন। না হলে অনেক দায়িত্বশীল মহিলা অফিসার আছেন। ইনভেস্টিগেশন শেষ করুন। আরজিকর থেকে জয়নগর কালী মেখে বসে থাকা তৃণমূল মহিলা-দরদী সাজছে।”

 

শুভেন্দুর দাবি, রাজ্যের ৭২টি জায়গায় জমি দিচ্ছেন না মমতা। জমি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। না হলে সরাসরি অধিগ্রহণ করতে উদ্যোগ নিয়েছে। তাঁর কথায়, "সম্প্রতি ৪১ জনকে ধরেছেন। গোটা ভারতবর্ষে রোহিঙ্গা পাঠানোর দায়িত্ব মমতা নিয়েছেন। হিন্দুদের হোমল্যান্ডের ৯টা জেলা হাতছাড়া হয়েছে। আগামী দিনে সনাতনীদের হবে না। বিভিন্ন জায়গায় মা দূর্গার মূর্তি ভাঙা হয়েছে।"
শুভেন্দুর দাবি, রাজ্যের ৭২টি জায়গায় জমি দিচ্ছেন না মমতা। জমি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। না হলে সরাসরি অধিগ্রহণ করতে উদ্যোগ নিয়েছে। তাঁর কথায়, “সম্প্রতি ৪১ জনকে ধরেছেন। গোটা ভারতবর্ষে রোহিঙ্গা পাঠানোর দায়িত্ব মমতা নিয়েছেন। হিন্দুদের হোমল্যান্ডের ৯টা জেলা হাতছাড়া হয়েছে। আগামী দিনে সনাতনীদের হবে না। বিভিন্ন জায়গায় মা দূর্গার মূর্তি ভাঙা হয়েছে।”