প্রবল অর্থকষ্ট! মোটরস্পোর্ট ছেড়ে পর্নস্টার হতে বাধ্য হলেন বিখ্যাত কার রেসার

রেসিং ড্রাইভার হিসেবেই তাঁকে চেনে গোটা বিশ্ব৷ যাঁরা ফর্মুলা ওয়ান বা অন্যান্য কার রেসিংয়ের ভক্ত, তাঁরা অস্ট্রেলিয়ান রেসিং ড্রাইভার রেনি গ্রেসির নাম শুনে থাকবেন৷ ২০১৫ সালে V8 সুপারকারস ডানলপ সিরিজে প্রথম মহিলা রেসিং ড্রাইভার হিসেবে প্রতিযোগিতায় নামেন৷ সেই থেকেই খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে রেনির৷
রেসিং ড্রাইভার হিসেবেই তাঁকে চেনে গোটা বিশ্ব৷ যাঁরা ফর্মুলা ওয়ান বা অন্যান্য কার রেসিংয়ের ভক্ত, তাঁরা অস্ট্রেলিয়ান রেসিং ড্রাইভার রেনি গ্রেসির (Renee Gracie) নাম শুনে থাকবেন৷ ২০১৫ সালে V8 সুপারকারস ডানলপ সিরিজে প্রথম মহিলা রেসিং ড্রাইভার হিসেবে প্রতিযোগিতায় নামেন৷ সেই থেকেই খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে রেনির৷
কিন্তু ভাগ্যের পরিহাস৷ কয়েক বছর পর থেকেই হঠাত্‍ পারফর্ম্যান্স খারাপ হতে শুরু করে রেনির৷ একে একে স্পনসররাও বিদায় নেয়৷ ফলে প্রবল আর্থিক সঙ্কটের মধ্যে পড়ে যান৷
কিন্তু ভাগ্যের পরিহাস৷ কয়েক বছর পর থেকেই হঠাত্‍ পারফর্ম্যান্স খারাপ হতে শুরু করে রেনির৷ একে একে স্পনসররাও বিদায় নেয়৷ ফলে প্রবল আর্থিক সঙ্কটের মধ্যে পড়ে যান৷
সেই আর্থিক সঙ্কটে সম্প্রতি রেসিং কেরিয়ারও শেষ হয়ে যায়৷ এ হেন রেনি দুর্দান্ত রেসিং ড্রাইভার থেকে যোগ দিলেন অ্যাডাল্ট ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে৷ অর্থাত্‍ রেসিং ড্রাইভার থেকে তিনি এখন পর্নস্টার৷
সেই আর্থিক সঙ্কটে সম্প্রতি রেসিং কেরিয়ারও শেষ হয়ে যায়৷ এ হেন রেনি দুর্দান্ত রেসিং ড্রাইভার থেকে যোগ দিলেন অ্যাডাল্ট ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে৷ অর্থাত্‍ রেসিং ড্রাইভার থেকে তিনি এখন পর্নস্টার৷
কেন তিনি পর্নোগ্রাফিতে গেলেন, ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও শেয়ার করে জানিয়েছেন, 'আমি প্রচুর অর্থ উপার্জন করেছি এই দু মাসে৷ ৬ অঙ্কের কাছাকাছি অর্থ৷ এই টাকা পেয়ে এত ভালো লাগছে, কী বলব৷ আত্মবিশ্বাস বেড়ে গিয়েছে, সাফল্য আসবেই৷'
কেন তিনি পর্নোগ্রাফিতে গেলেন, ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও শেয়ার করে জানিয়েছেন, ‘আমি প্রচুর অর্থ উপার্জন করেছি এই দু মাসে৷ ৬ অঙ্কের কাছাকাছি অর্থ৷ এই টাকা পেয়ে এত ভালো লাগছে, কী বলব৷ আত্মবিশ্বাস বেড়ে গিয়েছে, সাফল্য আসবেই৷’
১০ মিনিট দীর্ঘ ওই ভিডিওতে রেনি বললেন, 'মানুষ ভাবছে, আমি হয়তো খুবই দুঃখে আছি৷ কেরিয়ার বদলে আপসেট৷ না, এরকম কিছু নয়৷ আমি স্বচ্ছন্দ্যে কাজ করছি৷ কোনও অসুবিধা হচ্ছে না৷ আমি খুশি৷ আমার অতীত আমার ভবিষ্যত্‍ না-ই হতে পারে৷'
১০ মিনিট দীর্ঘ ওই ভিডিওতে রেনি বললেন, ‘মানুষ ভাবছে, আমি হয়তো খুবই দুঃখে আছি৷ কেরিয়ার বদলে আপসেট৷ না, এরকম কিছু নয়৷ আমি স্বচ্ছন্দ্যে কাজ করছি৷ কোনও অসুবিধা হচ্ছে না৷ আমি খুশি৷ আমার অতীত আমার ভবিষ্যত্‍ না-ই হতে পারে৷’
পর্নস্টার হওয়ার পরে আর্থিক অভাব চলে গিয়েছে রেনির৷ অস্ট্রেলিয়ার সংবাদপত্রকে তিনি জানিয়েছেন, প্রতি সপ্তাহে তিনি ২৫ হাজার মার্কিন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ১৮ লক্ষ টাকা) উপার্জন করছেন৷
পর্নস্টার হওয়ার পরে আর্থিক অভাব চলে গিয়েছে রেনির৷ অস্ট্রেলিয়ার সংবাদপত্রকে তিনি জানিয়েছেন, প্রতি সপ্তাহে তিনি ২৫ হাজার মার্কিন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ১৮ লক্ষ টাকা) উপার্জন করছেন৷