Smoking Paan Bad Effects: স্মোকিং পান খেয়ে মৃত্যুমুখে! পেটে হয়ে গেল ফুটো, ঘটনা দেখে এখনই সাবধান হন

বয়স মাত্র ১২৷ শখ করে স্মোকিং পান খেয়েছিলেন৷ কিন্তু সেই পান খেয়ে এই পরিণতি হবে, সেটা ভাবতেও পারেননি কেউ৷ প্রচণ্ড পেট ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি৷ আর তারপর যা প্রকাশিত হল, তা দেখলে চমকে উঠবেন৷
বয়স মাত্র ১২৷ শখ করে স্মোকিং পান খেয়েছিলেন৷ কিন্তু সেই পান খেয়ে এই পরিণতি হবে, সেটা ভাবতেও পারেননি কেউ৷ প্রচণ্ড পেট ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি৷ আর তারপর যা প্রকাশিত হল, তা দেখলে চমকে উঠবেন৷
বেঙ্গালুরুর ১২ বছরের মেয়ে একটি বিয়েবাড়িতে গিয়েছিলেন৷ সেখানে তিনি লিকুইড নাইট্রোজেন দেওয়া স্মোকিং পান খেয়েছিলেন৷ তাতেই এক বিরল রোগে আক্রান্ত হয়েছেন তিনি৷ সেই রোগের নাম পার্ফোরেশন পেরিট্রোনাইটিস৷
বেঙ্গালুরুর ১২ বছরের মেয়ে একটি বিয়েবাড়িতে গিয়েছিলেন৷ সেখানে তিনি লিকুইড নাইট্রোজেন দেওয়া স্মোকিং পান খেয়েছিলেন৷ তাতেই এক বিরল রোগে আক্রান্ত হয়েছেন তিনি৷ সেই রোগের নাম পার্ফোরেশন পেরিট্রোনাইটিস৷
কী হয়েছে এই রোগে? চিকিৎসকরা বলেছেন, পাকস্থালীতে একটি ফুটো হয়ে গিয়েছে ওই মেয়েটির৷ পাকস্থলীর সেই ফুটোর মাপ ৪ বাই ৫ সেন্টিমিটার, যেটি অনেকটাই বড়৷ আপাতত অস্ত্রোপচার করে সেই সমস্যা মেটাতে হবে৷
কী হয়েছে এই রোগে? চিকিৎসকরা বলেছেন, পাকস্থালীতে একটি ফুটো হয়ে গিয়েছে ওই মেয়েটির৷ পাকস্থলীর সেই ফুটোর মাপ ৪ বাই ৫ সেন্টিমিটার, যেটি অনেকটাই বড়৷ আপাতত অস্ত্রোপচার করে সেই সমস্যা মেটাতে হবে৷
ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এইরকম খবর আসছে৷ পরীক্ষামূলক ভাবে লিকুইড নাইট্রোজেন ব্যবহার করার ফলে এরকম অনেক ঘটনা ঘটেছে৷ এর আগে তামিলনাড়ুতে এমনই একটি ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে৷ সেখানে শিশুটি স্মোকিং বিস্কুট খেয়ে কার্যত মৃত্যু মুখে পড়েছিল৷
ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এইরকম খবর আসছে৷ পরীক্ষামূলক ভাবে লিকুইড নাইট্রোজেন ব্যবহার করার ফলে এরকম অনেক ঘটনা ঘটেছে৷ এর আগে তামিলনাড়ুতে এমনই একটি ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে৷ সেখানে শিশুটি স্মোকিং বিস্কুট খেয়ে কার্যত মৃত্যু মুখে পড়েছিল৷
সরকারের তরফ থেকে বলা হয়েছে, ‘২০০৬ সালের ফুট সেফটি আইন অনুসারে, কোনও খাবারের ব্যবসায়ী যদি লিকুইড নাইট্রোজেন ব্যবহার করতে চান, তা হলে অবশ্যই সেটি খাবার ক্রেতার হাতে পৌঁছানোর আগে করতে হবে৷ খাবার গ্রহণের সময় সেই নাইট্রোজেন যেন পুরোপুরি উবে যায়৷’
সরকারের তরফ থেকে বলা হয়েছে, ‘২০০৬ সালের ফুট সেফটি আইন অনুসারে, কোনও খাবারের ব্যবসায়ী যদি লিকুইড নাইট্রোজেন ব্যবহার করতে চান, তা হলে অবশ্যই সেটি খাবার ক্রেতার হাতে পৌঁছানোর আগে করতে হবে৷ খাবার গ্রহণের সময় সেই নাইট্রোজেন যেন পুরোপুরি উবে যায়৷’