: বৈদিক জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী শনিদেবকে ন্যায়ের দেবতা বলা হয়েছে। শনি মহারাজের আরাধনা করলে সব সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কথিত আছে যে শনিদেবের আশীর্বাদ যাঁর জীবনে, তাঁর জীবনে কোনও কিছু অভাব থাকে না। কোনওভাবে যদি শনিদেবের কুদৃষ্টি কারোর ওপর পড়ে তাহলে তাঁর খারাপ দিন শুরু হয়।

Shani Dev: শনিদেবের পুজোর রয়েছে বেশ কিছু বিধিনিষেধ, ভুলেও এভাবে পুজো করবেন না নেমে আসবে ঘোর দুঃসময়

: বৈদিক জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী শনিদেবকে ন্যায়ের দেবতা বলা হয়েছে। শনি মহারাজের আরাধনা করলে সব সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কথিত আছে যে শনিদেবের আশীর্বাদ যাঁর জীবনে, তাঁর জীবনে কোনও কিছু অভাব থাকে না। কোনওভাবে যদি শনিদেবের কুদৃষ্টি কারোর ওপর পড়ে তাহলে তাঁর খারাপ দিন শুরু হয়।
: বৈদিক জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী শনিদেবকে ন্যায়ের দেবতা বলা হয়েছে। শনি মহারাজের আরাধনা করলে সব সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কথিত আছে যে শনিদেবের আশীর্বাদ যাঁর জীবনে, তাঁর জীবনে কোনও কিছু অভাব থাকে না। কোনওভাবে যদি শনিদেবের কুদৃষ্টি কারোর ওপর পড়ে তাহলে তাঁর খারাপ দিন শুরু হয়।
হিন্দু ধর্মে প্রতিমা পুজো করা হয়৷  প্রতি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাড়িতেই দেব-দেবীর মূর্তি স্থাপন ও পূজা করা হয়। মানুষজনরা তাঁদের বাড়িতে শিব-পার্বতী, রাধা-কৃষ্ণ, গণেশজি, রাম-সীতা, শ্রীহরি বিষ্ণু,  দেবী লক্ষ্মী, মা দুর্গার মতো অনেক দেব-দেবীর মূর্তি বা ছবি রেখে পুজো করেন।
হিন্দু ধর্মে প্রতিমা পুজো করা হয়৷  প্রতি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাড়িতেই দেব-দেবীর মূর্তি স্থাপন ও পূজা করা হয়। মানুষজনরা তাঁদের বাড়িতে শিব-পার্বতী, রাধা-কৃষ্ণ, গণেশজি, রাম-সীতা, শ্রীহরি বিষ্ণু,  দেবী লক্ষ্মী, মা দুর্গার মতো অনেক দেব-দেবীর মূর্তি বা ছবি রেখে পুজো করেন।
কিন্তু কিছু দেব-দেবী আছে যাদের মূর্তি বাড়িতে স্থাপন করা বা বাড়ির আঙিনায় পুজা করা নিষিদ্ধ। শনিদেব তাঁদের মধ্যে একজন।
কিন্তু কিছু দেব-দেবী আছে যাদের মূর্তি বাড়িতে স্থাপন করা বা বাড়ির আঙিনায় পুজা করা নিষিদ্ধ। শনিদেব তাঁদের মধ্যে একজন।
হিন্দু বাড়িতে অনেক দেব-দেবীর আরাধনা করা হয়। কিন্তু শনিদেবের পুজো করতে শনি মন্দিরে যাওয়া হয়। কারণ শনিদেব শুধুমাত্র শনি মন্দিরেই পূজিত হন। হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী বাড়িতে শনিদেবের মূর্তি বা ছবি রাখা নিষিদ্ধ। কিন্তু এর কারণ কি জানেন?
হিন্দু বাড়িতে অনেক দেব-দেবীর আরাধনা করা হয়। কিন্তু শনিদেবের পুজো করতে শনি মন্দিরে যাওয়া হয়। কারণ শনিদেব শুধুমাত্র শনি মন্দিরেই পূজিত হন। হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী বাড়িতে শনিদেবের মূর্তি বা ছবি রাখা নিষিদ্ধ। কিন্তু এর কারণ কি জানেন?
শনিদেবের পুজো করতে মানুষ শনিবার, শনিবার শনিদেবের মন্দিরে যান। কারণ শনিবার শনিদেবের পুজোর জন্য উৎসর্গ করা হয়েছে। শনিদেবের ভক্তরা মন্দিরে যান, প্রদীপ জ্বালান এবং শনিদেবের আরাধনা করেন।
শনিদেবের পুজো করতে মানুষ শনিবার, শনিবার শনিদেবের মন্দিরে যান। কারণ শনিবার শনিদেবের পুজোর জন্য উৎসর্গ করা হয়েছে। শনিদেবের ভক্তরা মন্দিরে যান, প্রদীপ জ্বালান এবং শনিদেবের আরাধনা করেন।
বাড়িতে শনিদেবের পুজো না করার একটি পৌরাণিক কাহিনী রয়েছে। সেই কাহিনী অনুসারে শনিদেবকে অভিশাপ দেওয়া হয়েছিল যে তাঁর দৃষ্টি যাঁর দিকে পড়বে তাঁরই মারাত্মক ক্ষতিসাধন হবে।
বাড়িতে শনিদেবের পুজো না করার একটি পৌরাণিক কাহিনী রয়েছে। সেই কাহিনী অনুসারে শনিদেবকে অভিশাপ দেওয়া হয়েছিল যে তাঁর দৃষ্টি যাঁর দিকে পড়বে তাঁরই মারাত্মক ক্ষতিসাধন হবে।
শনিদেবের দৃষ্টি ভয়ঙ্কর কেন?কিংবদন্তি অনুসারে, শনিদেব ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ভক্ত ছিলেন এবং সর্বদা কৃষ্ণের ভক্তিতে মগ্ন থাকতেন। একবার শনিদেবের স্ত্রীর সন্তান হওয়ার পর তাঁর কাছে আসেন। সেই সময়েও শনিদেব কৃষ্ণের ধ্যানে মগ্ন ছিলেন। অক্লান্ত পরিশ্রম করেও শনিদেবের স্ত্রী তাঁকে তাঁর আরাধনা থেকে বিরত  করতে না পেরে ক্ষুব্ধ হন। ক্রোধে তিনি শনিদেবকে অভিশাপ দেন যে, আজকের পর যার দিকে শনিদেবের দৃষ্টি পড়বে তাঁর ক্ষতি হবে।
শনিদেবের দৃষ্টি ভয়ঙ্কর কেন?
কিংবদন্তি অনুসারে, শনিদেব ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ভক্ত ছিলেন এবং সর্বদা কৃষ্ণের ভক্তিতে মগ্ন থাকতেন। একবার শনিদেবের স্ত্রীর সন্তান হওয়ার পর তাঁর কাছে আসেন। সেই সময়েও শনিদেব কৃষ্ণের ধ্যানে মগ্ন ছিলেন। অক্লান্ত পরিশ্রম করেও শনিদেবের স্ত্রী তাঁকে তাঁর আরাধনা থেকে বিরত  করতে না পেরে ক্ষুব্ধ হন। ক্রোধে তিনি শনিদেবকে অভিশাপ দেন যে, আজকের পর যার দিকে শনিদেবের দৃষ্টি পড়বে তাঁর ক্ষতি হবে।
 শনিদেব নিজের ভুল বুঝতে পেরে স্ত্রীর কাছে ক্ষমা চান। কিন্তু স্ত্রীর অভিশাপ প্রত্যাহার বা বাতিল করার কোনো ক্ষমতা ছিল না। তাই এই ঘটনার পর শনিদেব মাথা নিচু করে হাঁটেন। কারণ তাদের দৃষ্টিতে কারও যেন  কোনও ক্ষতি সাধন না হয়।
শনিদেব নিজের ভুল বুঝতে পেরে স্ত্রীর কাছে ক্ষমা চান। কিন্তু স্ত্রীর অভিশাপ প্রত্যাহার বা বাতিল করার কোনো ক্ষমতা ছিল না। তাই এই ঘটনার পর শনিদেব মাথা নিচু করে হাঁটেন। কারণ তাদের দৃষ্টিতে কারও যেন  কোনও ক্ষতি সাধন না হয়।
তাই বাড়িতে শনিদেবের পুজো হয় নাএই কারণেই মানুষ শনিদেবের কুদৃষ্টি থেকে রক্ষা পেতে বাড়িতে শনিদেবের মূর্তি বা ছবি স্থাপন করে না, বাড়িতে পুজো- অর্চনাও করা হয় না। শুধুমাত্র শনি মন্দিরেই শনিদেবের আরাধনা করুন। এছাড়াও মনে রাখবেন যে পুজো  করার সময়, আপনি শুধুমাত্র শনিদেবের পায়ের দিকে তাকাবেন, তাঁর চোখের দিকে   কখনই তাকাবেন না।
তাই বাড়িতে শনিদেবের পুজো হয় না
এই কারণেই মানুষ শনিদেবের কুদৃষ্টি থেকে রক্ষা পেতে বাড়িতে শনিদেবের মূর্তি বা ছবি স্থাপন করে না, বাড়িতে পুজো- অর্চনাও করা হয় না। শুধুমাত্র শনি মন্দিরেই শনিদেবের আরাধনা করুন। এছাড়াও মনে রাখবেন যে পুজো  করার সময়, আপনি শুধুমাত্র শনিদেবের পায়ের দিকে তাকাবেন, তাঁর চোখের দিকে   কখনই তাকাবেন না।