Astrology Tips: এই ধরনের নাকছাবি পরুন! দাম্পত্যসুখে পাগল হবেন, অর্থের পর্বতে উঠবেন নিশ্চিত

*হিরের নাকছাবি। তার আলোয় লেখা হয়েছে কত কবিতা, কত গান। সন্দেহ নেই, ওই এক কুচি হিরেই চেহারায় এমন বাহার নিয়ে আসে, যা দুচোখ ভরে দেখতে হয়, রূপ যেন ঝলমলিয়ে ওঠে। কিন্তু ভাগ্য? এ বার যদি তার কথা ওঠে? সংগৃহীত ছবি।
*হিরের নাকছাবি। তার আলোয় লেখা হয়েছে কত কবিতা, কত গান। সন্দেহ নেই, ওই এক কুচি হিরেই চেহারায় এমন বাহার নিয়ে আসে, যা দুচোখ ভরে দেখতে হয়, রূপ যেন ঝলমলিয়ে ওঠে। কিন্তু ভাগ্য? এ বার যদি তার কথা ওঠে? সংগৃহীত ছবি।
*ভাগ্যমন্ত হলেই যে হিরে পরার সামর্থ্য থাকে, এমনটা কিন্তু নয়। হিরের নাকছাবি এখন এমন কিছু দুর্লভ নয়, তা মধ্যবিত্তের নাগালেই। সুখের বিষয়টা যদিও আলাদা। নাকছাবি হলুদ বনে বনে হারিয়ে গেলেই যে সুখ থাকে না মনে, জ্যোতিষশাস্ত্র সে কথা বলছে না। সংগৃহীত ছবি।
*ভাগ্যমন্ত হলেই যে হিরে পরার সামর্থ্য থাকে, এমনটা কিন্তু নয়। হিরের নাকছাবি এখন এমন কিছু দুর্লভ নয়, তা মধ্যবিত্তের নাগালেই। সুখের বিষয়টা যদিও আলাদা। নাকছাবি হলুদ বনে বনে হারিয়ে গেলেই যে সুখ থাকে না মনে, জ্যোতিষশাস্ত্র সে কথা বলছে না। সংগৃহীত ছবি।
*জ্যোতিষশাস্ত্র বরং হিরের বদলে পরামর্শ দিচ্ছে সোনার নাকছাবি পরার। বলছে, এক কুচি সোনার নাকছাবিই দেখতে দেখতে ফিরিয়ে দিতে পারে ভাগ্য, জীবন করে তুলতে পারে ধনে আর ধান্যে সমৃদ্ধ। কীভাবে, তা দেখে নেওয়া যাক এক এক করে। সংগৃহীত ছবি।
*জ্যোতিষশাস্ত্র বরং হিরের বদলে পরামর্শ দিচ্ছে সোনার নাকছাবি পরার। বলছে, এক কুচি সোনার নাকছাবিই দেখতে দেখতে ফিরিয়ে দিতে পারে ভাগ্য, জীবন করে তুলতে পারে ধনে আর ধান্যে সমৃদ্ধ। কীভাবে, তা দেখে নেওয়া যাক এক এক করে। সংগৃহীত ছবি।
*ভারতীয় জনমানসে তথা জ্যোতিষশাস্ত্রেও সোনা সাক্ষাৎ দেবী লক্ষ্মীর প্রতীক। অতএব, সোনার নাকছাবি পরার অর্থ এক্ষেত্রে সর্বদা লক্ষ্মীমন্ত হওয়া। পরিণামে, ঋণের দায়ে কোনও দিন জীবন জর্জরিত হবে না। ঋণ থাকলেও তার দ্রুত নিষ্পত্তি হবে। সংগৃহীত ছবি।
*ভারতীয় জনমানসে তথা জ্যোতিষশাস্ত্রেও সোনা সাক্ষাৎ দেবী লক্ষ্মীর প্রতীক। অতএব, সোনার নাকছাবি পরার অর্থ এক্ষেত্রে সর্বদা লক্ষ্মীমন্ত হওয়া। পরিণামে, ঋণের দায়ে কোনও দিন জীবন জর্জরিত হবে না। ঋণ থাকলেও তার দ্রুত নিষ্পত্তি হবে। সংগৃহীত ছবি।
*গৃহিণীরা যদি সোনার নাকছাবি পরেন, প্রসন্ন হবেন ধনদেবী, এমনটাই বলছে জ্যোতিষশাস্ত্র। ফলে, গৃহে কখনও অর্থের অভাব দেখা দেবে না, সর্বদাই গৃহ থাকবে ধনে আর ধান্যে পরিপূর্ণ। সংগৃহীত ছবি।
*গৃহিণীরা যদি সোনার নাকছাবি পরেন, প্রসন্ন হবেন ধনদেবী, এমনটাই বলছে জ্যোতিষশাস্ত্র। ফলে, গৃহে কখনও অর্থের অভাব দেখা দেবে না, সর্বদাই গৃহ থাকবে ধনে আর ধান্যে পরিপূর্ণ। সংগৃহীত ছবি।
*শুধু দেবী লক্ষ্মীই নন, সোনার সঙ্গে সম্পর্ক আছে নবগ্রহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্য বৃহস্পতি এবং চন্দ্রেরও। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, সোনার নাকছাবি পরলে কুণ্ডলীতে বৃহস্পতির অবস্থান দৃঢ় হয়, পরিণামে জীবন সর্ব সঙ্কট থেকে মুক্ত হয়। অন্যদিকে, চন্দ্রের অবস্থান সুখদায়ক হওয়ায় মনে শান্তি আসে, সব দুঃখ দূর হয়। সংগৃহীত ছবি।
*শুধু দেবী লক্ষ্মীই নন, সোনার সঙ্গে সম্পর্ক আছে নবগ্রহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্য বৃহস্পতি এবং চন্দ্রেরও। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, সোনার নাকছাবি পরলে কুণ্ডলীতে বৃহস্পতির অবস্থান দৃঢ় হয়, পরিণামে জীবন সর্ব সঙ্কট থেকে মুক্ত হয়। অন্যদিকে, চন্দ্রের অবস্থান সুখদায়ক হওয়ায় মনে শান্তি আসে, সব দুঃখ দূর হয়। সংগৃহীত ছবি।
*জ্যোতিষশাস্ত্র বার বার সোনার নাকছাবি পরা অতীব শুভ বলে উল্লেখ করেছে। শ্রীদেবী প্রসন্ন হবেন, সে ব্যাপারটা তো আছেই, তাঁকে ঘরে বেঁধে রাখতে আমরা কে না চাই! পাশাপাশি, সোনার নাকছাবি পরলে যাবতীয় গ্রহ দোষ দূর হয়, ফলে জীবন সমৃদ্ধ হয়ে ওঠে। সংগৃহীত ছবি।
*জ্যোতিষশাস্ত্র বার বার সোনার নাকছাবি পরা অতীব শুভ বলে উল্লেখ করেছে। শ্রীদেবী প্রসন্ন হবেন, সে ব্যাপারটা তো আছেই, তাঁকে ঘরে বেঁধে রাখতে আমরা কে না চাই! পাশাপাশি, সোনার নাকছাবি পরলে যাবতীয় গ্রহ দোষ দূর হয়, ফলে জীবন সমৃদ্ধ হয়ে ওঠে। সংগৃহীত ছবি।
*এ তো গেল আর্থিক এবং সৌভাগ্যের দিক। সৌভাগ্য শব্দটার উপরে এ ক্ষেত্রে আরেকটু জোর দিচ্ছে জ্যোতিষশাস্ত্র। এর উৎপত্তির মূলে রয়েছে সুভগ। সংস্কৃতে ভগ অর্থে স্বামীকেও বোঝায়। তিনিই সুভগা, যিনিই মনের মতো স্বামী লাভ করেছেন। সে কারণেই সৌভাগ্য তাঁর করায়ত্ত। অতএব, গৃহিণীরা সোনার নাকছাবি পরলে দাম্পত্যসুখ যে অক্ষয় হবে, সে কথাও বলতে ভুলছে না জ্যোতিষশাস্ত্র। সংগৃহীত ছবি।
*এ তো গেল আর্থিক এবং সৌভাগ্যের দিক। সৌভাগ্য শব্দটার উপরে এ ক্ষেত্রে আরেকটু জোর দিচ্ছে জ্যোতিষশাস্ত্র। এর উৎপত্তির মূলে রয়েছে সুভগ। সংস্কৃতে ভগ অর্থে স্বামীকেও বোঝায়। তিনিই সুভগা, যিনিই মনের মতো স্বামী লাভ করেছেন। সে কারণেই সৌভাগ্য তাঁর করায়ত্ত। অতএব, গৃহিণীরা সোনার নাকছাবি পরলে দাম্পত্যসুখ যে অক্ষয় হবে, সে কথাও বলতে ভুলছে না জ্যোতিষশাস্ত্র। সংগৃহীত ছবি।