What to Eat and Avoid on a Gallbladder Diet

Battle Gallbladder Stone: যখন-তখন থাবা বসাচ্ছে গলব্লাডারে স্টোন, রোগ ঠেকাতে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে পাতে রাখুন সস্তা-সাধারণ এই খাবারগুলো

যদি পিত্তপাথর বা গলস্টোন পিত্তনালী বা বাইল ডাক্টের পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়, তখন পিত্তথলি বা গল ব্লাডারে পিত্ত জমা হতে থাকে, যার ফলে গল ব্লাডারে স্টোনের সৃষ্টি হয় । এই রোগের মূল উপসর্গ হল নিয়মিত পেটে ব্যথা। সাধারণত ডানদিকের পেটে উপরের দিকে ব্যথা হয়।
যদি পিত্তপাথর বা গলস্টোন পিত্তনালী বা বাইল ডাক্টের পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়, তখন পিত্তথলি বা গল ব্লাডারে পিত্ত জমা হতে থাকে, যার ফলে গল ব্লাডারে স্টোনের সৃষ্টি হয় । এই রোগের মূল উপসর্গ হল নিয়মিত পেটে ব্যথা। সাধারণত ডানদিকের পেটে উপরের দিকে ব্যথা হয়।
যদি পিত্তপাথর বা গলস্টোন পিত্তনালী বা বাইল ডাক্টের পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়, তখন পিত্তথলি বা গল ব্লাডারে পিত্ত জমা হতে থাকে, যার ফলে গল ব্লাডারে স্টোনের সৃষ্টি হয় । এই রোগের মূল উপসর্গ হল নিয়মিত পেটে ব্যথা। সাধারণত ডানদিকের পেটে উপরের দিকে ব্যথা হয়।
যদি পিত্তপাথর বা গলস্টোন পিত্তনালী বা বাইল ডাক্টের পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়, তখন পিত্তথলি বা গল ব্লাডারে পিত্ত জমা হতে থাকে, যার ফলে গল ব্লাডারে স্টোনের সৃষ্টি হয় । এই রোগের মূল উপসর্গ হল নিয়মিত পেটে ব্যথা। সাধারণত ডানদিকের পেটে উপরের দিকে ব্যথা হয়।
গল ব্লাডারে পাথর জমার মূল লক্ষণ পেটের ডান দিক থেকে ব্যথা শুরু হয়ে ডান কাঁধ পর্যন্ত পৌঁছনো। গল ব্লাডারে পাথর জিনগত কারণেও হয়। বংশে কারও এই রোগ থাকলেও সাবধান হন। গাঢ় খয়েরি রঙের প্রস্রাব হলে বুঝবেন, তা গল ব্লাডারে স্টোন-এর অন্যতম বড় উপসর্গ
গল ব্লাডারে পাথর জমার মূল লক্ষণ পেটের ডান দিক থেকে ব্যথা শুরু হয়ে ডান কাঁধ পর্যন্ত পৌঁছনো। গল ব্লাডারে পাথর জিনগত কারণেও হয়। বংশে কারও এই রোগ থাকলেও সাবধান হন।
গাঢ় খয়েরি রঙের প্রস্রাব হলে বুঝবেন, তা গল ব্লাডারে স্টোন-এর অন্যতম বড় উপসর্গ
গলব্লাডারে স্টোনের ঝুঁকি এড়াতে লো-ক্যালোরি, ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার খান। যেমন, শাকসব্জি, ফল।  বিশেষ করে ফুলকপি,ব্রকোলি, বাধাকপিজাতীয় সবজি। লেবু ও জামজাতীয় ফল খান। পাতে রাখুনবিনস, ডাল, মটরশুঁটি। হোল গ্রেন যেমন ব্রাউন রাইস, কুনিয়া, ওটস, আটা–জোয়ার–বাজরা রুটি, ব্রাউন ব্রেড, খোসাওলা ডাল। প্রতি দিন দু’টো ফল খান চিবিয়ে। ফলের রস নয়।
গলব্লাডারে স্টোনের ঝুঁকি এড়াতে লো-ক্যালোরি, ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার খান। যেমন, শাকসব্জি, ফল। বিশেষ করে ফুলকপি,ব্রকোলি, বাধাকপিজাতীয় সবজি। লেবু ও জামজাতীয় ফল খান। পাতে রাখুনবিনস, ডাল, মটরশুঁটি। হোল গ্রেন যেমন ব্রাউন রাইস, কুনিয়া, ওটস, আটা–জোয়ার–বাজরা রুটি, ব্রাউন ব্রেড, খোসাওলা ডাল। প্রতি দিন দু’টো ফল খান চিবিয়ে। ফলের রস নয়।
স্বাস্থ্যাকর ফ্যাট খান। এতে ট্রাইগ্লিসেরাইড-এর মাত্রা কমে, বাইল-এর মান উন্নত হয়। পাতে রাখুন বাদাম, অলিভ অয়েল, তৈলাক্ত মাছ। তৈলাক্ত মাছে থাকে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড।
স্বাস্থ্যাকর ফ্যাট খান। এতে ট্রাইগ্লিসেরাইড-এর মাত্রা কমে, বাইল-এর মান উন্নত হয়। পাতে রাখুন বাদাম, অলিভ অয়েল, তৈলাক্ত মাছ। তৈলাক্ত মাছে থাকে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড।
দিনে ২–৩ সাভিং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খান। এক সার্ভিং: ৭৫ গ্রাম মাছ–মাংস বা চিকেন, দুটো ডিম, ৩/৪ কাপ বিনস–শুকনো মটরশুঁটি বা মুসুর ডাল, ১৫০ গ্রাম বা ৩/৪ কাপ টোফু, ২ টেবিল চামচ পিনাট বাটার, সিকি কাপ বাদাম৷ মাংস বা চিকেনের যে অংশে চর্বি কম থাকে সেই অংশ খান৷ চিকেনের গায়ের উপরের পাতলা চামড়া ছাড়িয়ে নিন৷ খান উদ্ভিদজাত বা নিরামিষ প্রোটিন। যেমন বিনস, বাদাম, ডাল,সয়া।
দিনে ২–৩ সাভিং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খান। এক সার্ভিং: ৭৫ গ্রাম মাছ–মাংস বা চিকেন, দুটো ডিম, ৩/৪ কাপ বিনস–শুকনো মটরশুঁটি বা মুসুর ডাল, ১৫০ গ্রাম বা ৩/৪ কাপ টোফু, ২ টেবিল চামচ পিনাট বাটার, সিকি কাপ বাদাম৷ মাংস বা চিকেনের যে অংশে চর্বি কম থাকে সেই অংশ খান৷ চিকেনের গায়ের উপরের পাতলা চামড়া ছাড়িয়ে নিন৷ খান উদ্ভিদজাত বা নিরামিষ প্রোটিন। যেমন বিনস, বাদাম, ডাল,সয়া।
দিনে ২–৩ সার্ভিং লো ফ্যাট দুধ বা দুধে তৈরি খাবার খান৷ (এক সার্ভিং: ২৫০ মিলি দুধ বা এই পরিমাণ দুধে বানানো ছানা, ৫০ গ্রাম চিজ, ১৭৫ মিলি ইয়োগার্ট বা টক দই৷)
দিনে ২–৩ সার্ভিং লো ফ্যাট দুধ বা দুধে তৈরি খাবার খান৷ (এক সার্ভিং: ২৫০ মিলি দুধ বা এই পরিমাণ দুধে বানানো ছানা, ৫০ গ্রাম চিজ, ১৭৫ মিলি ইয়োগার্ট বা টক দই৷)
দিনে ২–৩ টেবিল চামচ বা ৩০–৪৫ মিলি–র বেশি তেল খাবেন না৷ সপ্তাহে দু’–তিন বার সিকি চামচ ঘি–মাখন খাবেন। সপ্তাহে ৩–৪ বার ২৫ গ্রামের মত নুনহীন সেঁকা বাদাম খাবেন৷ সব রকম মিষ্টি খাবার এড়িয়ে চলুন৷
দিনে ২–৩ টেবিল চামচ বা ৩০–৪৫ মিলি–র বেশি তেল খাবেন না৷ সপ্তাহে দু’–তিন বার সিকি চামচ ঘি–মাখন খাবেন। সপ্তাহে ৩–৪ বার ২৫ গ্রামের মত নুনহীন সেঁকা বাদাম খাবেন৷ সব রকম মিষ্টি খাবার এড়িয়ে চলুন৷
কফি খেতে পারেন। ২০১৯-এর একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, নিয়মিত কফি খেলে গলব্লাডারে স্টোনের ঝুঁকি কমে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যাঁরা দিনে ৬ কাপের বেশি কফি খান, তাঁদের ২৩ শতাংশ কম গলস্টোনের ঝুঁকি।
কফি খেতে পারেন। ২০১৯-এর একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, নিয়মিত কফি খেলে গলব্লাডারে স্টোনের ঝুঁকি কমে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যাঁরা দিনে ৬ কাপের বেশি কফি খান, তাঁদের ২৩ শতাংশ কম গলস্টোনের ঝুঁকি।