কমল সাদানাহ

Bollywood Actor Family Tragedy: জন্মদিনের পার্টিতে চোখের সামনে গোটা পরিবার শেষ…! মা-বোনকে হত্যা করেই আত্মঘাতী বাবা! বলি নায়কের জীবন যেন দুঃস্বপ্ন

১৯৯২ সালে ছবি ‘বেখুদি’-তে অভিনয়ের জন্য পরিচিত অভিনেতা কমল সাদানাহ। একাধিক সুপারস্টার নায়িকার সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করে নিয়েছেন তিনি। সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে জীবনের ভয়াবহ একটি অভিজ্ঞতার কথা বলেছেন তিনি। যা শুনে শিউরে উঠতে হয়।
১৯৯২ সালে ছবি ‘বেখুদি’-তে অভিনয়ের জন্য পরিচিত অভিনেতা কমল সাদানাহ। একাধিক সুপারস্টার নায়িকার সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করে নিয়েছেন তিনি। সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে জীবনের ভয়াবহ একটি অভিজ্ঞতার কথা বলেছেন তিনি। যা শুনে শিউরে উঠতে হয়।
নিজের চোখের ছোট কমল গোটা পরিবারকে শেষ হয়ে যেতে দেখেছিলেন। তিনজন কাছের মানুষের মৃত্যুর পরে অত্যন্ত মানসিক বিষাদের মধ্যে দিয়ে গিয়েছিলেন।
নিজের চোখের ছোট কমল গোটা পরিবারকে শেষ হয়ে যেতে দেখেছিলেন। তিনজন কাছের মানুষের মৃত্যুর পরে অত্যন্ত মানসিক বিষাদের মধ্যে দিয়ে গিয়েছিলেন।
রেডিও হোস্ট সিদ্ধার্থ কাননের সঙ্গে একটি সাক্ষাত্কারের সময় অভিনেতা তাঁর ২০তম জন্মদিনের দুঃখজনক ঘটনাটি নিয়ে আলোচনা করেছিলেন।
রেডিও হোস্ট সিদ্ধার্থ কাননের সঙ্গে একটি সাক্ষাত্কারের সময় অভিনেতা তাঁর ২০তম জন্মদিনের দুঃখজনক ঘটনাটি নিয়ে আলোচনা করেছিলেন।
তাঁর বাবা ব্রীজ সাদনাহ আত্মহত্যা করার আগে তাঁর মা সাঈদা খান এবং তাঁর বোন নম্রতাকে গুলি করে হত্যা করেছিলেন। সিদ্ধার্থের সঙ্গে সাক্ষাৎকারের সময় কমল বলেন, ‘‘এ যে কী যন্ত্রণার কী বলব। আপনার চোখের সামনে আপনার পরিবারকে হত্যা করা হচ্ছে। এমনকি আমাকেও গুলি করা হয়েছিল।’’
তাঁর বাবা ব্রীজ সাদনাহ আত্মহত্যা করার আগে তাঁর মা সাঈদা খান এবং তাঁর বোন নম্রতাকে গুলি করে হত্যা করেছিলেন। সিদ্ধার্থের সঙ্গে সাক্ষাৎকারের সময় কমল বলেন, ‘‘এ যে কী যন্ত্রণার কী বলব। আপনার চোখের সামনে আপনার পরিবারকে হত্যা করা হচ্ছে। এমনকি আমাকেও গুলি করা হয়েছিল।’’
‘‘আমার ঘাড়ের এক পাশ থেকে একটি গুলি চলে গিয়েছে এবং অন্য দিক থেকে বেরিয়ে এসেছে। আমি বেঁচে গিয়েছি। যে আমার বেঁচে থাকার কোন যুক্তিসঙ্গত কারণ নেই। এটা অনেকটা এরকম যে গুলিটা সমস্ত শিরাউপশিরা পেরিয়ে বেরিয়ে গিয়েছে। কিন্তু আঘাতটা শরীরে পড়েনি।’’
‘‘আমার ঘাড়ের এক পাশ থেকে একটি গুলি চলে গিয়েছে এবং অন্য দিক থেকে বেরিয়ে এসেছে। আমি বেঁচে গিয়েছি। যে আমার বেঁচে থাকার কোন যুক্তিসঙ্গত কারণ নেই। এটা অনেকটা এরকম যে গুলিটা সমস্ত শিরাউপশিরা পেরিয়ে বেরিয়ে গিয়েছে। কিন্তু আঘাতটা শরীরে পড়েনি।’’
‘‘আমার মা ও বোনকে রক্তাক্ত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয়েছিল। তখন আমি জানতাম না যে আমাকেও গুলি করা হয়েছে। ডাক্তার জিজ্ঞেস করলেন, ‘আপনার শার্টে এত রক্ত কেন?’ আমি বললাম, ‘না, এটা নিশ্চয়ই আমার মা বা বোনের কাছ থেকে লেগেছে।’ তিনি বলেন, না এটা তোমারই রক্ত।’’
‘‘আমার মা ও বোনকে রক্তাক্ত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয়েছিল। তখন আমি জানতাম না যে আমাকেও গুলি করা হয়েছে। ডাক্তার জিজ্ঞেস করলেন, ‘আপনার শার্টে এত রক্ত কেন?’ আমি বললাম, ‘না, এটা নিশ্চয়ই আমার মা বা বোনের কাছ থেকে লেগেছে।’ তিনি বলেন, না এটা তোমারই রক্ত।’’
আমি কেবল বলছিলাম, ‘‘না, আপনি শুধু আমার মা এবং বোনকে বাঁচিয়ে রাখুন। এবং আমিও আমার বাবাকে চেক করার চেষ্টা করছিলাম যে তিনি সেই সময়ে কী করতে চলেছেন।’’ কমল জানান, তাঁর বাবা মদ্যপান করে তাঁর মা-বোনকে গুলি করেছিলেন।
আমি কেবল বলছিলাম, ‘‘না, আপনি শুধু আমার মা এবং বোনকে বাঁচিয়ে রাখুন। এবং আমিও আমার বাবাকে চেক করার চেষ্টা করছিলাম যে তিনি সেই সময়ে কী করতে চলেছেন।’’ কমল জানান, তাঁর বাবা মদ্যপান করে তাঁর মা-বোনকে গুলি করেছিলেন।
১৯৯০ সালে ২১ অক্টোবর জন্মদিনের পার্টির আয়োজন করছিলেন নিজে। বাড়ির নীচতলায় তাঁর বাবা-মায়ের মধ্যে ঝগড়া শুরু হয়, এরপর গুলি চলে। কমল তাঁর মা ও বোন দু’জনকেই গুলিবিদ্ধ, অচেতন অবস্থায় দেখে নীচে ছুটে আসেন।
১৯৯০ সালে ২১ অক্টোবর জন্মদিনের পার্টির আয়োজন করছিলেন নিজে। বাড়ির নীচতলায় তাঁর বাবা-মায়ের মধ্যে ঝগড়া শুরু হয়, এরপর গুলি চলে। কমল তাঁর মা ও বোন দু’জনকেই গুলিবিদ্ধ, অচেতন অবস্থায় দেখে নীচে ছুটে আসেন।
কমল আরও জানান, যেদিন তাঁকে গুলি করা হয়েছিল, সেদিন ছিল তাঁর জন্মদিন। আর সেই ভয়াবহ স্মৃতির কারণে তিনি বহু বছর পর্যন্ত জন্মদিন পালন করতে পারতেন না। তবে গত এক বা দুই বছর ধরে তিনি একটি ছোট পার্টির আয়োজন করা শুরু করেছেন।
কমল আরও জানান, যেদিন তাঁকে গুলি করা হয়েছিল, সেদিন ছিল তাঁর জন্মদিন। আর সেই ভয়াবহ স্মৃতির কারণে তিনি বহু বছর পর্যন্ত জন্মদিন পালন করতে পারতেন না। তবে গত এক বা দুই বছর ধরে তিনি একটি ছোট পার্টির আয়োজন করা শুরু করেছেন।
কমলের কথায়, ‘‘প্রতি বছর, আমার বন্ধুরা আসে। গত বছর বা গত বছরের আগে, আমি আসলে বলেছিলাম, ‘আমি একটি ছোট পার্টি করতে চলেছি।’ এবং আমার দুই সন্তানই সেখানে ছিল। চমৎকার ছিল পার্টিটা।’’
কমলের কথায়, ‘‘প্রতি বছর, আমার বন্ধুরা আসে। গত বছর বা গত বছরের আগে, আমি আসলে বলেছিলাম, ‘আমি একটি ছোট পার্টি করতে চলেছি।’ এবং আমার দুই সন্তানই সেখানে ছিল। চমৎকার ছিল পার্টিটা।’’
কমলকে শেষবার দেখা গিয়েছিল ২০২৩ সালের প্রাইম ভিডিও ফিল্ম ‘পিপ্পা’- এ। এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন ইশান খট্টর এবং ম্রুণাল ঠাকুর।
কমলকে শেষবার দেখা গিয়েছিল ২০২৩ সালের প্রাইম ভিডিও ফিল্ম ‘পিপ্পা’- এ। এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন ইশান খট্টর এবং ম্রুণাল ঠাকুর।