শৈশবেই অনাথ! কলেজে পুরস্কার দিতে গিয়ে ছাত্রীর প্রেমে পাগল হয়ে তিনবার বিয়ে বলি নায়কের, চিনতে পারলেন কি!

Bollywood Actor Love Story: শৈশবেই অনাথ! কলেজে পুরস্কার দিতে গিয়ে ছাত্রীর প্রেমে পাগল হয়ে তিনবার বিয়ে বলি নায়কের, চিনতে পারলেন কি!

অভিনয়ে দৃঢ় দখল। তাও রুপোলি পর্দায় নিজের জায়গা তৈরি করতে প্রবল স্ট্রাগল করতে হয়েছে। তার পরেও আজ প্রথম সারির তারকাদের মধ্যে তাঁর নামে আসে না। এদিকে তাঁর অভিনয় বেশ উচ্চপ্রশংসার দাবি রাখে।
অভিনয়ে দৃঢ় দখল। তাও রুপোলি পর্দায় নিজের জায়গা তৈরি করতে প্রবল স্ট্রাগল করতে হয়েছে। তার পরেও আজ প্রথম সারির তারকাদের মধ্যে তাঁর নামে আসে না। এদিকে তাঁর অভিনয় বেশ উচ্চপ্রশংসার দাবি রাখে।
১৯৬৮ সালে মহারাষ্ট্রের এক মুসলিম পরিবারে জন্ম নায়কের। শৈশবেই হারিয়েছেন বাবাকে। ১৪ বছর বয়সে মাকেও হারিয়েছেন তিনি। ছোটবেলায় বাবা-মায়ের মৃত্যুর পর অনাথ হয়ে পড়েন অভিনেতা। বাড়িওয়ালাও বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেন।
১৯৬৮ সালে মহারাষ্ট্রের এক মুসলিম পরিবারে জন্ম নায়কের। শৈশবেই হারিয়েছেন বাবাকে। ১৪ বছর বয়সে মাকেও হারিয়েছেন তিনি। ছোটবেলায় বাবা-মায়ের মৃত্যুর পর অনাথ হয়ে পড়েন অভিনেতা। বাড়িওয়ালাও বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেন।
এখানে কথা হচ্ছে ‘মুন্নাভাই’ ফ্র্যাঞ্চাইজির জন্য বারবার প্রশংসিত হয়েছেন ‘সার্কিট’ ওরফে আরশাদ ওয়ারসির। তাঁর পেশাগত জীবনের মতোই এবড়োখেবড়ো ছিল ব্যক্তিগত জীবন। অভিনেতার প্রেমের গল্প শুনে মনে হবে যেন সিনেমা।
এখানে কথা হচ্ছে ‘মুন্নাভাই’ ফ্র্যাঞ্চাইজির জন্য বারবার প্রশংসিত হয়েছেন ‘সার্কিট’ ওরফে আরশাদ ওয়ারসির। তাঁর পেশাগত জীবনের মতোই এবড়োখেবড়ো ছিল ব্যক্তিগত জীবন। অভিনেতার প্রেমের গল্প শুনে মনে হবে যেন সিনেমা।
১৯৯৯ সালে ১৪ ফেব্রুয়ারি, প্রেমদিবসে মারিয়া গোরেত্তিকে বিয়ে করেন আরশাদ। ২৫ বছরের দীর্ঘ দাম্পত্য তাঁদের। স্বামী-স্ত্রী হিসেবে নজির গড়ে তুলেছেন তাঁরা। কিন্তু একটি মানুষকেই মোট তিনবার বিয়ে করেছেন আরশাদ।
১৯৯৯ সালে ১৪ ফেব্রুয়ারি, প্রেমদিবসে মারিয়া গোরেত্তিকে বিয়ে করেন আরশাদ। ২৫ বছরের দীর্ঘ দাম্পত্য তাঁদের। স্বামী-স্ত্রী হিসেবে নজির গড়ে তুলেছেন তাঁরা। কিন্তু একটি মানুষকেই মোট তিনবার বিয়ে করেছেন আরশাদ।
কলেজে পুরস্কার বিতরণ করতে গিয়েছিলেন আরশাদ। সেখানেই পড়াশোনা করতেন মারিয়া। প্রথম দেখা ১৯৯১ সালে। মারিয়া যখন সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে পড়াশোনা করছেন, আরশাদ তখনই একটি ‘ড্যান্স ট্যালেন্ট শো’-তে বিচারক হিসেবে তাঁদের কলেজে আসেন।
কলেজে পুরস্কার বিতরণ করতে গিয়েছিলেন আরশাদ। সেখানেই পড়াশোনা করতেন মারিয়া। প্রথম দেখা ১৯৯১ সালে। মারিয়া যখন সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে পড়াশোনা করছেন, আরশাদ তখনই একটি ‘ড্যান্স ট্যালেন্ট শো’-তে বিচারক হিসেবে তাঁদের কলেজে আসেন।
মারিয়া কলেজে অনুষ্ঠিত সেই প্রতিযোগিতায় জিতে যান। সে সময় মারিয়ার প্রতিভা দেখে মুগ্ধ হন আরশাদ। মারিয়াকে তাঁর নাচের দলে যোগ দেওয়ার প্রস্তাব দেন। কিন্তু মারিয়া আরশাদের সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।
মারিয়া কলেজে অনুষ্ঠিত সেই প্রতিযোগিতায় জিতে যান। সে সময় মারিয়ার প্রতিভা দেখে মুগ্ধ হন আরশাদ। মারিয়াকে তাঁর নাচের দলে যোগ দেওয়ার প্রস্তাব দেন। কিন্তু মারিয়া আরশাদের সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।
এ ঘটনার পর আরশাদ ও মারিয়ার মধ্যে কোনও কথা হয়নি। মারিয়া অভিনেতার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার তিন মাস পর, মারিয়া এবং আরশাদের আবার দেখা হয়। সে সময়ও আরশাদ মারিয়াকে আবার তাঁর নাচের দলে যোগ দেওয়ার প্রস্তাব দেন। তবে সেবার আরশাদের কথা রাখেন মারিয়া।
এ ঘটনার পর আরশাদ ও মারিয়ার মধ্যে কোনও কথা হয়নি। মারিয়া অভিনেতার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার তিন মাস পর, মারিয়া এবং আরশাদের আবার দেখা হয়। সে সময়ও আরশাদ মারিয়াকে আবার তাঁর নাচের দলে যোগ দেওয়ার প্রস্তাব দেন। তবে সেবার আরশাদের কথা রাখেন মারিয়া।
তারপর ধীরে ধীরে দু’জনের বন্ধুত্ব হয়। বন্ধুত্ব তারপর প্রেমে পরিণত হয়। দু’জনেই একে অপরের অনুভূতি বুঝতে পারছিলেন। কিন্তু মনের কথা বলতে পারছিলেন না।
তারপর ধীরে ধীরে দু’জনের বন্ধুত্ব হয়। বন্ধুত্ব তারপর প্রেমে পরিণত হয়। দু’জনেই একে অপরের অনুভূতি বুঝতে পারছিলেন। কিন্তু মনের কথা বলতে পারছিলেন না।
আরশাদ জানতেন মারিয়া তাঁর প্রেমে পড়েছে। কিন্তু এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে যদি প্রত্যাখ্যাত হতে হয়, সেই ভয়ে আরশাদ কিছু বলতে পারতেন না মারিয়াকে।
আরশাদ জানতেন মারিয়া তাঁর প্রেমে পড়েছে। কিন্তু এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে যদি প্রত্যাখ্যাত হতে হয়, সেই ভয়ে আরশাদ কিছু বলতে পারতেন না মারিয়াকে।
আরশাদ মারিয়াকে নিয়ে দুবাই সফরে গেলে তাঁর পানীয়তে বিয়ার মেশানো হয়। মারিয়া মত্ত অবস্থায় আরশাদের প্রতি তাঁর সমস্ত অনুভূতি প্রকাশ করে ফেলেন। ব্যস, সেইখান থেকেই প্রেম শুরু।
আরশাদ মারিয়াকে নিয়ে দুবাই সফরে গেলে তাঁর পানীয়তে বিয়ার মেশানো হয়। মারিয়া মত্ত অবস্থায় আরশাদের প্রতি তাঁর সমস্ত অনুভূতি প্রকাশ করে ফেলেন। ব্যস, সেইখান থেকেই প্রেম শুরু।
আরশাদ এবং মারিয়াও দু’বার বিয়ে করেছিলেন। মারিয়া খ্রিস্টান, আরশাদ মুসলিম। তাই প্রেমদিবসে ১৯৯৯ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি দু’বার দুই ধর্মের নিয়ম মেনে বিয়ে করেন এই দম্পতি। কিন্তু আইনের খাতায় তাঁদের বিয়ে বৈধ ছিল না।
আরশাদ এবং মারিয়াও দু’বার বিয়ে করেছিলেন। মারিয়া খ্রিস্টান, আরশাদ মুসলিম। তাই প্রেমদিবসে ১৯৯৯ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি দু’বার দুই ধর্মের নিয়ম মেনে বিয়ে করেন এই দম্পতি। কিন্তু আইনের খাতায় তাঁদের বিয়ে বৈধ ছিল না।
চলতি বছর ২০২৪ সালে আরশাদ এবং তাঁর স্ত্রী মারিয়া বিয়ের ২৫ বছর পর আদালতে গিয়ে তাঁদের বিয়ে রেজিস্টার করান। মোট তিনবার একই মহিলাকে বিয়ে করেন আরশাদ। তাঁদের দুই সন্তান, জেকে আর জেনে।
চলতি বছর ২০২৪ সালে আরশাদ এবং তাঁর স্ত্রী মারিয়া বিয়ের ২৫ বছর পর আদালতে গিয়ে তাঁদের বিয়ে রেজিস্টার করান। মোট তিনবার একই মহিলাকে বিয়ে করেন আরশাদ। তাঁদের দুই সন্তান, জেকে আর জেনে।