Guess The Actress: মদের নেশায় ডুবে যান, ধনী নায়িকা হয়েও সহ্য করতে হয় স্বামীর নির্যাতন, চূড়ান্ত অভাবে মর্মান্তিক মৃত্যুর সাক্ষী

বলিউডের 'ট্র্যাজেডি কুইন' মীনা কুমারী। তাঁর সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী ছিলেন তিনি৷ এর জন্য কঠোর পরিশ্রম করেছিলেন। তাঁর সময়ের সবচেয়ে ধনী অভিনেত্রীও ছিলেন মীনা কুমারী। কেরিয়ারে খুব দ্রুত সাফল্য অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিলেন, কিন্তু তারপরও তাঁর জীবনে ছিল অসম্ভব দুঃখে ভরা৷ এমনকী শেষে বেদনাদায়ক মৃত্যুবরণ করেছিলেন নায়িকা।
বলিউডের ‘ট্র্যাজেডি কুইন’ মীনা কুমারী। তাঁর সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী ছিলেন তিনি৷ এর জন্য কঠোর পরিশ্রম করেছিলেন। তাঁর সময়ের সবচেয়ে ধনী অভিনেত্রীও ছিলেন মীনা কুমারী। কেরিয়ারে খুব দ্রুত সাফল্য অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিলেন, কিন্তু তারপরও তাঁর জীবনে ছিল অসম্ভব দুঃখে ভরা৷ এমনকী শেষে বেদনাদায়ক মৃত্যুবরণ করেছিলেন নায়িকা।
১৯৩৩ সালের ১ আগস্ট জন্মগ্রহণ করেন৷ পরিবারের দ্বিতীয় মেয়ে ছিলেন তিনি। তাঁর বাবা আলী বক্স ছেলে চেয়েছিলেন তাই তিনি মীনার জন্মের পর তাঁকে অনাথ আশ্রমে রেখে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু কয়েক মাস পর মীনার মা ইকবাল বেগম তাঁকে ফিরিয়ে আনতে বলেন। আলী তখন মীনাকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনেন কিন্তু তিনি বেশি উপার্জন করতে না পারায় পরিবারকে অনেক কষ্টের সম্মুখীন হতে হয়।
১৯৩৩ সালের ১ আগস্ট জন্মগ্রহণ করেন৷ পরিবারের দ্বিতীয় মেয়ে ছিলেন তিনি। তাঁর বাবা আলী বক্স ছেলে চেয়েছিলেন তাই তিনি মীনার জন্মের পর তাঁকে অনাথ আশ্রমে রেখে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু কয়েক মাস পর মীনার মা ইকবাল বেগম তাঁকে ফিরিয়ে আনতে বলেন। আলী তখন মীনাকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনেন কিন্তু তিনি বেশি উপার্জন করতে না পারায় পরিবারকে অনেক কষ্টের সম্মুখীন হতে হয়।
পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা ভাল ছিল না, ফলে মীনা কুমারী খুব কম বয়সেই কাজ শুরু করেন। মীনা কুমারী ৫ এর দশকে খুব জনপ্রিয় নাম এবং তাঁর সময়ের সমস্ত বড় পরিচালকের সঙ্গে কাজ করেছিলেন। কম বয়সে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ শুরু করেন ফলে, শুরুর দিকে তাঁকে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে অনেক কিছু সহ্য করতে হয়৷
পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা ভাল ছিল না, ফলে মীনা কুমারী খুব কম বয়সেই কাজ শুরু করেন। মীনা কুমারী ৫ এর দশকে খুব জনপ্রিয় নাম এবং তাঁর সময়ের সমস্ত বড় পরিচালকের সঙ্গে কাজ করেছিলেন। কম বয়সে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ শুরু করেন ফলে, শুরুর দিকে তাঁকে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে অনেক কিছু সহ্য করতে হয়৷
বৈজু বাওরার জন্য ১৯৫৪ সালে প্রথম ফিল্মফেয়ার সেরা অভিনেত্রী পুরস্কার পান এবং পরিণীতার জন্য পরপর দ্বিতীয় ফিল্মফেয়ার পুরস্কার (১৯৫৫) জিতেছিলেন। তিনি ১০ তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কারে (১৯৬৩) তিনটি সেরা অভিনেত্রীর মনোনয়ন পেয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করেন এবং সাহেব বিবি অর গুলাম-এ তাঁর অভিনয়ের জন্য পুরস্কার জিতেছিলেন। মীনা কুমারী শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে চারটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছেন। সমালোচকরা বলেন যে সাহেব বিবি অর গুলাম-এ তাঁর চরিত্র তাঁর জীবনের সঙ্গে মিলে যায়।
বৈজু বাওরার জন্য ১৯৫৪ সালে প্রথম ফিল্মফেয়ার সেরা অভিনেত্রী পুরস্কার পান এবং পরিণীতার জন্য পরপর দ্বিতীয় ফিল্মফেয়ার পুরস্কার (১৯৫৫) জিতেছিলেন। তিনি ১০ তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কারে (১৯৬৩) তিনটি সেরা অভিনেত্রীর মনোনয়ন পেয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করেন এবং সাহেব বিবি অর গুলাম-এ তাঁর অভিনয়ের জন্য পুরস্কার জিতেছিলেন। মীনা কুমারী শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে চারটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছেন। সমালোচকরা বলেন যে সাহেব বিবি অর গুলাম-এ তাঁর চরিত্র তাঁর জীবনের সঙ্গে মিলে যায়।
মীনা কুমারী তাঁর সময়ের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক নেওয়া অভিনেত্রীদের মধ্যে একজন ছিলেন। ইন্ডাস্ট্রিতে তিনিই একমাত্র অভিনেত্রী যিনি ইম্পালা গাড়িতে ভ্রমণ করতেন। মীনা কুমারীর জীবনের অনেক বিলাসবহুল গাড়ি এবং সম্পত্তি ছিল।
মীনা কুমারী তাঁর সময়ের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক নেওয়া অভিনেত্রীদের মধ্যে একজন ছিলেন। ইন্ডাস্ট্রিতে তিনিই একমাত্র অভিনেত্রী যিনি ইম্পালা গাড়িতে ভ্রমণ করতেন। মীনা কুমারীর জীবনের অনেক বিলাসবহুল গাড়ি এবং সম্পত্তি ছিল।
মীনা কুমারী বিয়ে করেন বলিউডের প্রযোজক কামাল আমরোহিকে। কামাল আমরোহি মীনা কুমারীর উপর অনেক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। কামাল আমরোহি মীনাকে নির্যাতন করতেন এবং তাঁকে সম্মান করতেন না। মীনা কুমারী কয়েক বছর পর কামাল আমরোহির বাড়ি ছেড়ে বোনের বাড়িতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
মীনা কুমারী বিয়ে করেন বলিউডের প্রযোজক কামাল আমরোহিকে। কামাল আমরোহি মীনা কুমারীর উপর অনেক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। কামাল আমরোহি মীনাকে নির্যাতন করতেন এবং তাঁকে সম্মান করতেন না। মীনা কুমারী কয়েক বছর পর কামাল আমরোহির বাড়ি ছেড়ে বোনের বাড়িতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হওয়ার পর মীনা কুমারী মদ্যপানে আসক্ত হয়ে পড়েন এবং বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে অল্প বয়সেই মারা যান। মীনা কুমারী তাঁর শেষ সময়ে ডিপ্রেশনে ভুগেছিলেন।

স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হওয়ার পর মীনা কুমারী মদ্যপানে আসক্ত হয়ে পড়েন এবং বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে অল্প বয়সেই মারা যান। মীনা কুমারী তাঁর শেষ সময়ে ডিপ্রেশনে ভুগেছিলেন।
কামাল আরোহী নিজে একজন পরিচালক-প্রযোজক ছিলেন৷ তাঁর তৃতীয় স্ত্রীর ছিলেন মীনা৷ তবে স্বামীর ঘরে কোনও সুখ পাননি মীনা৷ সারাজীবন শুধু মানসিক কষ্ট পয়েছিলেন তিনি৷ অনেক রোজগার করেও কষ্টেই কাটে নায়িকার জীবন৷

কামাল আরোহী নিজে একজন পরিচালক-প্রযোজক ছিলেন৷ তাঁর তৃতীয় স্ত্রীর ছিলেন মীনা৷ তবে স্বামীর ঘরে কোনও সুখ পাননি মীনা৷ সারাজীবন শুধু মানসিক কষ্ট পয়েছিলেন তিনি৷ অনেক রোজগার করেও কষ্টেই কাটে নায়িকার জীবন৷