এই গান গাইতে গিয়ে গলা দিয়ে রক্ত বেরিয়ে গিয়েছিল সোনু নিগমের! ২৭ বছর পরেও তা সুপারহিট!

Superhit Song of SRK By Sonu Nigam: এই গান গাইতে গিয়ে গলা দিয়ে রক্ত বেরিয়ে গিয়েছিল সোনু নিগমের! ২৭ বছর পরেও তা সুপারহিট!

১৯৯৭ সালে ‘পরদেশ’ মুক্তি পেতেই হইচই পড়ে যায়। রাতারাতি সুপারহিট। ভারতীয় সংস্কৃতি আর মিষ্টি প্রেমের গল্পে বুঁদ হয়ে গিয়েছিল অসমুদ্রহিমাচল। ছবিতে শাহরুখ খানের বিপরীতে ছিলেন নতুন অভিনেত্রী মহিমা চৌধুরী। গঙ্গা চরিত্রে তাঁর অভিনয় ঝড় তুলেছিল দর্শক মনে। রাতারাতি সেলেব্রিটি হয়ে যান মহিমাও।
১৯৯৭ সালে ‘পরদেশ’ মুক্তি পেতেই হইচই পড়ে যায়। রাতারাতি সুপারহিট। ভারতীয় সংস্কৃতি আর মিষ্টি প্রেমের গল্পে বুঁদ হয়ে গিয়েছিল অসমুদ্রহিমাচল। ছবিতে শাহরুখ খানের বিপরীতে ছিলেন নতুন অভিনেত্রী মহিমা চৌধুরী। গঙ্গা চরিত্রে তাঁর অভিনয় ঝড় তুলেছিল দর্শক মনে। রাতারাতি সেলেব্রিটি হয়ে যান মহিমাও।
১৯৯৭ সালে, আলোড়ন ফেলেছিল শাহরুখের সুপারহিট ছবি ‘পরদেশ’। এই ছবিতে শাহরুখের বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন মহিমা চৌধুরি। সেই সময়টা ছিল অ্যাকশন ছবির যুগ। সেখান থেকে বেরিয়ে সম্পূর্ণ অন্য ঘরানার গল্প বুনলেন পরিচালক সুভাষ ঘাই।
১৯৯৭ সালে, আলোড়ন ফেলেছিল শাহরুখের সুপারহিট ছবি ‘পরদেশ’। এই ছবিতে শাহরুখের বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন মহিমা চৌধুরি। সেই সময়টা ছিল অ্যাকশন ছবির যুগ। সেখান থেকে বেরিয়ে সম্পূর্ণ অন্য ঘরানার গল্প বুনলেন পরিচালক সুভাষ ঘাই।
ঙ্গা নামের তরুণীই এই ছবির কেন্দ্রীয় চরিত্র। বিয়ের জন্য তাঁকে আমেরিকায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কিন্তু সেখানকার সংস্কৃতির সঙ্গে মানাতে পারছেন না গঙ্গা। তাঁর মন পড়ে আছে ভারতে। তাঁর হৃদয় জুড়ে রয়েছে দেশ এবং দেশজ সংস্কৃতি। এটাই ছবির মূল গল্প।
ঙ্গা নামের তরুণীই এই ছবির কেন্দ্রীয় চরিত্র। বিয়ের জন্য তাঁকে আমেরিকায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কিন্তু সেখানকার সংস্কৃতির সঙ্গে মানাতে পারছেন না গঙ্গা। তাঁর মন পড়ে আছে ভারতে। তাঁর হৃদয় জুড়ে রয়েছে দেশ এবং দেশজ সংস্কৃতি। এটাই ছবির মূল গল্প।
এর সঙ্গে ছিল গান। প্রায় সব গানই সুপারহিট। ২৭ বছর পর আজও সেই সব গান গুনগুন করেন সিনেপ্রেমীরা।নিভৃতে, মনের কোণে যখন কোনও গান বেজে ওঠে, গায়ক আর শ্রোতার মধ্যে অদৃশ্য সেতু তৈরি হয়। চোখের কোণ ভিজে ওঠে।
এর সঙ্গে ছিল গান। প্রায় সব গানই সুপারহিট। ২৭ বছর পর আজও সেই সব গান গুনগুন করেন সিনেপ্রেমীরা। নিভৃতে, মনের কোণে যখন কোনও গান বেজে ওঠে, গায়ক আর শ্রোতার মধ্যে অদৃশ্য সেতু তৈরি হয়। চোখের কোণ ভিজে ওঠে।
 ‘পরদেশ’-এর গানগুলো সেরকমই। সোনু নিগমের কন্ঠে ‘ইয়ে দিল দিওয়ানা’ এই ছবির সবচেয়ে হিট গান। ২৭ বছর পরেও যার টান একইরকম রয়ে গিয়েছে।
‘পরদেশ’-এর গানগুলো সেরকমই। সোনু নিগমের কন্ঠে ‘ইয়ে দিল দিওয়ানা’ এই ছবির সবচেয়ে হিট গান। ২৭ বছর পরেও যার টান একইরকম রয়ে গিয়েছে।
 কিন্তু এই গান রেকর্ডিংয়ের সময় রীতিমতো চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছিলেন স্বয়ং সোনুও। এমনটা জানিয়েছেন পরিচালক সুভাষ ঘাই। কিন্তু এই গান রেকর্ডিংয়ের সময় রীতিমতো চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছিলেন স্বয়ং সোনুও। এমনটা জানিয়েছেন পরিচালক সুভাষ ঘাই।
কিন্তু এই গান রেকর্ডিংয়ের সময় রীতিমতো চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছিলেন স্বয়ং সোনুও। এমনটা জানিয়েছেন পরিচালক সুভাষ ঘাই।
‘ইয়ে দিল দিওয়ানা’ গানটিকে অন্যভাবে ফুটিয়ে তুলতে চেয়েছিলেন সুভাষ ঘাই। তিনি চেয়েছিলেন, অন্য গানগুলোর থেকে এই গানটা যেন আলাদা হয়।
‘ইয়ে দিল দিওয়ানা’ গানটিকে অন্যভাবে ফুটিয়ে তুলতে চেয়েছিলেন সুভাষ ঘাই। তিনি চেয়েছিলেন, অন্য গানগুলোর থেকে এই গানটা যেন আলাদা হয়।
একটি সাক্ষাৎকারে পরিচালক বলেন, সোনুকে বলেছিলাম খুব ব্যথা নিয়ে গানটা গাইতে। যেন আপনার গলা থেকেই রক্ত বেরচ্ছে। গানের প্রতিটা কথায়, সুরে সেই ব্যথা, সেই দরদ যেন ফুটে ওঠে।
একটি সাক্ষাৎকারে পরিচালক বলেন, সোনুকে বলেছিলাম খুব ব্যথা নিয়ে গানটা গাইতে। যেন আপনার গলা থেকেই রক্ত বেরচ্ছে। গানের প্রতিটা কথায়, সুরে সেই ব্যথা, সেই দরদ যেন ফুটে ওঠে।
হয়েও ছিল তাই। সুভাষ ঘাইয়ের নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে মেনেছিলেন সোনু নিগম। ‘ইয়ে দিল দিওয়ানা’ গানে নিজের জীবন বাজি ধরেছিলেন তিনি। গেয়েছিলেন নিখুঁতভাবে।
হয়েও ছিল তাই। সুভাষ ঘাইয়ের নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে মেনেছিলেন সোনু নিগম। ‘ইয়ে দিল দিওয়ানা’ গানে নিজের জীবন বাজি ধরেছিলেন তিনি। গেয়েছিলেন নিখুঁতভাবে।
রেকর্ড শেষ হওয়ার পর দেখা যায়, সত্যিই সোনু নিগমের গলা চিড়ে গিয়েছে। রক্ত বেরচ্ছে। সুভাষ ঘাইকে ডেকে দেখান সোনু। বলেন, দেখুন, রক্ত বেরচ্ছে। রক্তে-ঘামে ভেজা সেই গান আজ ইতিহাস।
রেকর্ড শেষ হওয়ার পর দেখা যায়, সত্যিই সোনু নিগমের গলা চিড়ে গিয়েছে। রক্ত বেরচ্ছে। সুভাষ ঘাইকে ডেকে দেখান সোনু। বলেন, দেখুন, রক্ত বেরচ্ছে। রক্তে-ঘামে ভেজা সেই গান আজ ইতিহাস।