ঘুড়ি ওড়াতে গিয়ে ছেলের মৃত্যু! বউকে ছেড়ে নতুন পরিবার, নায়কের জীবন যেন সিনেমা!

Bollywood Actor Tragic Life: ঘুড়ি ওড়াতে গিয়ে ১০ বছরের তারকা সন্তানের মৃত্যু! প্রথম পরিবারকে ছেড়ে নতুন ফ্যামিলি, জনপ্রিয় অভিনেতার জীবন যেন সিনেমা!

মুম্বই থেকে দক্ষিণ, চলচ্চিত্র থেকে রাজনীতি, সর্বত্রই তাঁর অবাধ বিচরণ। বৌদ্ধিক অভিনেতা হিসেবে উচ্চপ্রশংসিত তিনি। প্রতিভার অন্ত নেই। ব্যারিটোন গলা দিয়ে সকলের মর্ম স্পর্শ করে ফেলতে পারেন অভিনেতা। ইতিবাচক চরিত্র হোক অথবা নেতিবাচক, জয়জয়কার এই অভিনেতার।
মুম্বই থেকে দক্ষিণ, চলচ্চিত্র থেকে রাজনীতি, সর্বত্রই তাঁর অবাধ বিচরণ। বৌদ্ধিক অভিনেতা হিসেবে উচ্চপ্রশংসিত তিনি। প্রতিভার অন্ত নেই। ব্যারিটোন গলা দিয়ে সকলের মর্ম স্পর্শ করে ফেলতে পারেন অভিনেতা। ইতিবাচক চরিত্র হোক অথবা নেতিবাচক, জয়জয়কার এই অভিনেতার।
পেশাদার জীবন যতটাই উজ্জ্বল, ব্যক্তিগত জীবনে ততটাই যন্ত্রণা সহ্য করতে হয়েছে তাঁকে। আর আজ সেই গল্পই বলা হল এখানে। মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম নিয়ে স্ট্রাগল করে ৪০০টিরও বেশি ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি।‘
পেশাদার জীবন যতটাই উজ্জ্বল, ব্যক্তিগত জীবনে ততটাই যন্ত্রণা সহ্য করতে হয়েছে তাঁকে। আর আজ সেই গল্পই বলা হল এখানে। মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম নিয়ে স্ট্রাগল করে ৪০০টিরও বেশি ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি।‘
‘সিংঘম’-এর অভিনেতা প্রকাশ রাজ ১৯৯৪ সালে তামিল অভিনেত্রী ললিতা কুমারীকে বিয়ে করেন। তাঁদের তিন সন্তান হয়। দুই কন্যা, মেঘনা এবং পূজা এবং এক ছেলে, সিধু। পাঁচ জনের সংসারে সবই ছিল সুন্দর। হঠাৎ ছন্দপতন।
‘সিংঘম’-এর অভিনেতা প্রকাশ রাজ ১৯৯৪ সালে তামিল অভিনেত্রী ললিতা কুমারীকে বিয়ে করেন। তাঁদের তিন সন্তান হয়। দুই কন্যা, মেঘনা এবং পূজা এবং এক ছেলে, সিধু। পাঁচ জনের সংসারে সবই ছিল সুন্দর। হঠাৎ ছন্দপতন।
২০০৪ সালে মার্চ মাসে মৃত্যু হয় ১০ বছরের ছোট্ট সিধুর। সেই বছরই জানুয়ারিতে ঘুড়ি ওড়ানোর সময় পড়ে গিয়েছিল ছোট্ট ছেলে। তারপর মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়েছিল তিন মাস। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি।
২০০৪ সালে মার্চ মাসে মৃত্যু হয় ১০ বছরের ছোট্ট সিধুর। সেই বছরই জানুয়ারিতে ঘুড়ি ওড়ানোর সময় পড়ে গিয়েছিল ছোট্ট ছেলে। তারপর মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়েছিল তিন মাস। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি।
ছেলের মৃত্যুর পর প্রকাশ ও ললিতার মধ্যে সমস্যা দেখা দিতে থাকে এবং তাঁরা আলাদা হয়ে যান। ২০০৯ সালে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। প্রকাশ দ্বিতীয়বার কোরিওগ্রাফার পনি ভার্মাকে বিয়ে করেন এবং বেদান্ত নামে একটি ছেলের জন্ম দেন।
ছেলের মৃত্যুর পর প্রকাশ ও ললিতার মধ্যে সমস্যা দেখা দিতে থাকে এবং তাঁরা আলাদা হয়ে যান। ২০০৯ সালে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। প্রকাশ দ্বিতীয়বার কোরিওগ্রাফার পনি ভার্মাকে বিয়ে করেন এবং বেদান্ত নামে একটি ছেলের জন্ম দেন।
প্রকাশ একবার এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, কীভাবে তাঁর কন্যাদের কাছে দ্বিতীয় বিয়ের কথা তোলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘‘আমি আমার মতো জীবনযাপন করি এবং তা নিয়ে মিথ্যা বলতে চাই না। তাই মেয়েদের বসিয়ে তাঁদের বুঝিয়েছিলাম কেন আমি ডিভোর্স চাইছি। যদিও লতা চায়নি।’’
প্রকাশ একবার এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, কীভাবে তাঁর কন্যাদের কাছে দ্বিতীয় বিয়ের কথা তোলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘‘আমি আমার মতো জীবনযাপন করি এবং তা নিয়ে মিথ্যা বলতে চাই না। তাই মেয়েদের বসিয়ে তাঁদের বুঝিয়েছিলাম কেন আমি ডিভোর্স চাইছি। যদিও লতা চায়নি।’’
ডিভোর্সের পরের বছরই বিয়ে করেন প্রকাশ এবং পনি। গত ২০২১ সালে ছেলে বেদান্তের জন্য তাঁরা আবার বিয়ের রীতি মেনে অনুষ্ঠানগুলি পালন করে। দ্বিতীয় বার দাম্পত্য সুখী হয়েছে প্রকাশের।
ডিভোর্সের পরের বছরই বিয়ে করেন প্রকাশ এবং পনি। গত ২০২১ সালে ছেলে বেদান্তের জন্য তাঁরা আবার বিয়ের রীতি মেনে অনুষ্ঠানগুলি পালন করে। দ্বিতীয় বার দাম্পত্য সুখী হয়েছে প্রকাশের।