পুজো পাঠ হোক অথবা যজ্ঞ, সবেতেই কর্পুর অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি উপাদান৷ দেশলাইয়ের কাঠি ধরিয়ে কাছে আনলেই দাউ দাউ করে ধরে ওঠে কর্পুর৷ কর্পুরের সুবাসে ভরে ওঠে ঘর৷

Camphor: আগুন ছোঁয়ালেই ধরে ওঠে, কর্পুর তৈরি হয় কোন গাছ থেকে? নাম শুনলে অবাক হবেন

পুজো পাঠ হোক অথবা যজ্ঞ, সবেতেই কর্পুর অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি উপাদান৷ দেশলাইয়ের কাঠি ধরিয়ে কাছে আনলেই দাউ দাউ করে ধরে ওঠে কর্পুর৷ কর্পুরের সুবাসে ভরে ওঠে ঘর৷
পুজো পাঠ হোক অথবা যজ্ঞ, সবেতেই কর্পুর অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি উপাদান৷ দেশলাইয়ের কাঠি ধরিয়ে কাছে আনলেই দাউ দাউ করে ধরে ওঠে কর্পুর৷ কর্পুরের সুবাসে ভরে ওঠে ঘর৷
কিন্তু কথনও ভেবে দেখেছেন, কর্পুর কোন গাছ থেকে তৈরি হয়? কেনই বা কর্পুর এত সহজে জ্বলনশীল?
কিন্তু কথনও ভেবে দেখেছেন, কর্পুর কোন গাছ থেকে তৈরি হয়? কেনই বা কর্পুর এত সহজে জ্বলনশীল?
কিন্তু কথনও ভেবে দেখেছেন, কর্পুর কোন গাছ থেকে তৈরি হয়? কেনই বা কর্পুর এত সহজে জ্বলনশীল?
বাজারে দু ধরনের কর্পুর পাওয়া যায়৷ একটি প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি, অন্যটি কৃত্রিম ভাবে তৈরি করা হয়৷ প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি কর্পুর তৈরি করা হয় ক্যাম্ফর ট্রি নামে একটি গাছ থেকে৷ বলা বাহুল্য, কর্পুরকে ইংরেজিতে ক্যাম্ফরই বলা হয়ে থাকে৷

ক্যাম্ফর ট্রি নামে এই গাছটির বৈজ্ঞানিক নাম Cinnamomum Camphora৷ এই গাছটি প্রায় ৫০ থেকে ৬০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়৷

এই গাছের ছাল যখন শুকিয়ে যায়, তখনই সেই ছাল তুলে নেওয়া হয়৷ এর পর তা গরম করে এবং রিফাইন করে পাউডার বানিয়ে কর্পুর তৈরি করা হয়৷
এই গাছের ছাল যখন শুকিয়ে যায়, তখনই সেই ছাল তুলে নেওয়া হয়৷ এর পর তা গরম করে এবং রিফাইন করে পাউডার বানিয়ে কর্পুর তৈরি করা হয়৷
ভারতেও ১৯৩২ সালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে কলকাতার স্কুল অফ ট্রপিক্যাল মেডিসিনের দুই গবেষক আর এন চোপড়া এবং বি মুখোপাধ্যায় দাবি করেন, ১৮৮২-৮৩ সালে লখনউ বোটানিক্যাল গার্ডেনে প্রথম বার সফল ভাবে কর্পূর গাছের চাষ করা হয়েছিল৷
ভারতেও ১৯৩২ সালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে কলকাতার স্কুল অফ ট্রপিক্যাল মেডিসিনের দুই গবেষক আর এন চোপড়া এবং বি মুখোপাধ্যায় দাবি করেন, ১৮৮২-৮৩ সালে লখনউ বোটানিক্যাল গার্ডেনে প্রথম বার সফল ভাবে কর্পূর গাছের চাষ করা হয়েছিল৷