Home Loan বাকি রয়েছে ? তাহলে কি ফ্ল্যাট বিক্রি করতে পারবেন? আপনাকে এই বিষয়গুলো জানতেই হবে

জমি, বাড়ি বা ফ্ল্যাট কেনার জন্য মোটা টাকা দরকার। কিন্তু নগদে কেনার মতো কোমরের জোর সবার থাকে না। এই পরিস্থিতিতে হোম লোনই ভরসা। গ্রাহক পুরো টাকা না মিটিয়েও ফ্ল্যাট বা বাড়ির মালিক হন। শুধু প্রতি মাসে তাঁকে ইএমআই শোধ করতে হয়।
জমি, বাড়ি বা ফ্ল্যাট কেনার জন্য মোটা টাকা দরকার। কিন্তু নগদে কেনার মতো কোমরের জোর সবার থাকে না। এই পরিস্থিতিতে হোম লোনই ভরসা। গ্রাহক পুরো টাকা না মিটিয়েও ফ্ল্যাট বা বাড়ির মালিক হন। শুধু প্রতি মাসে তাঁকে ইএমআই শোধ করতে হয়।
অনেক সময় পরিস্থিতি এমনই দাঁড়ায় যে নতুন কেনা ফ্ল্যাট বা জমিও বিক্রি করে দিতে হয়। কিন্তু হোম লোন দিয়ে কেনা ফ্ল্যাট বা জমি কী বিক্রি করা যায়? উত্তর হল, হ্যাঁ যায়। তবে কিছু শর্ত রয়েছে। গ্রাহক সেই শর্তগুলো পূরণ করলে তবেই লোনে কেনা বাড়ি বা ফ্ল্যাট বিক্রি করতে পারবেন।
অনেক সময় পরিস্থিতি এমনই দাঁড়ায় যে নতুন কেনা ফ্ল্যাট বা জমিও বিক্রি করে দিতে হয়। কিন্তু হোম লোন দিয়ে কেনা ফ্ল্যাট বা জমি কী বিক্রি করা যায়? উত্তর হল, হ্যাঁ যায়। তবে কিছু শর্ত রয়েছে। গ্রাহক সেই শর্তগুলো পূরণ করলে তবেই লোনে কেনা বাড়ি বা ফ্ল্যাট বিক্রি করতে পারবেন।
এর জন্য সবার প্রথমে ব্যাঙ্ক বা যে আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে গ্রাহক ঋণ নিয়েছেন তার সম্মতি নিতে হবে। এখন ক্রেতা যদি সেই ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকেই ঋণ নেন, তাহলে প্রক্রিয়াটা আরও সহজ হয়ে যায়। ব্যাঙ্ককে সম্পত্তির নথিপত্র আর অন্য ঋণদাতার কাছে হস্তান্তর করতে হয় না।
এর জন্য সবার প্রথমে ব্যাঙ্ক বা যে আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে গ্রাহক ঋণ নিয়েছেন তার সম্মতি নিতে হবে। এখন ক্রেতা যদি সেই ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকেই ঋণ নেন, তাহলে প্রক্রিয়াটা আরও সহজ হয়ে যায়। ব্যাঙ্ককে সম্পত্তির নথিপত্র আর অন্য ঋণদাতার কাছে হস্তান্তর করতে হয় না।
ক্রেতা যদি নগদ টাকায় কিনতে চান, তাহলে তিনি সরাসরি ব্যাঙ্ককে টাকা দিতে পারেন। ঋণের পরিমাণ এবং বকেয়া টাকা সম্পূর্ণ মিটিয়ে দেওয়ার পরই সম্পত্তির নথি দেবে ব্যাঙ্ক। তাই বকেয়া ঋণের পরিমাণ খতিয়ে দেখতে হবে। দেখতে হবে ঋণ মেটানোর জন্য গ্রাহক কী কী করতে পারেন। প্রয়োজনে পার্সোনাল লোন নেওয়া যায় কি না, তাও দেখা উচিত।
ক্রেতা যদি নগদ টাকায় কিনতে চান, তাহলে তিনি সরাসরি ব্যাঙ্ককে টাকা দিতে পারেন। ঋণের পরিমাণ এবং বকেয়া টাকা সম্পূর্ণ মিটিয়ে দেওয়ার পরই সম্পত্তির নথি দেবে ব্যাঙ্ক। তাই বকেয়া ঋণের পরিমাণ খতিয়ে দেখতে হবে। দেখতে হবে ঋণ মেটানোর জন্য গ্রাহক কী কী করতে পারেন। প্রয়োজনে পার্সোনাল লোন নেওয়া যায় কি না, তাও দেখা উচিত।
এবার ঋণদাতার কাছ থেকে নো অবজেকশন সার্টিফিকেট নিতে হবে। যা নিশ্চিত করবে এই সম্পত্তি বিক্রিতে তাদের কোন আপত্তি নেই। এনওসি সাধারণত ঋণদাতা বা ব্যাঙ্কের যে সম্পত্তির উপর কোনও আইনি দায় নেই, সেটাই বোঝায়।
এবার ঋণদাতার কাছ থেকে নো অবজেকশন সার্টিফিকেট নিতে হবে। যা নিশ্চিত করবে এই সম্পত্তি বিক্রিতে তাদের কোন আপত্তি নেই। এনওসি সাধারণত ঋণদাতা বা ব্যাঙ্কের যে সম্পত্তির উপর কোনও আইনি দায় নেই, সেটাই বোঝায়।
অনেক সময় কিছু আইনি দিক থেকে যায়। সেক্ষেত্রে আর্থিক দায়ও বড় বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। তাই হোম লোন বকেয়া রয়েছে এমন সম্পত্তি বিক্রি করার আগে আইনি এবং আর্থিক দিকগুলি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বোঝার জন্য কোনও রিয়েল এস্টেট বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।
অনেক সময় কিছু আইনি দিক থেকে যায়। সেক্ষেত্রে আর্থিক দায়ও বড় বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। তাই হোম লোন বকেয়া রয়েছে এমন সম্পত্তি বিক্রি করার আগে আইনি এবং আর্থিক দিকগুলি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বোঝার জন্য কোনও রিয়েল এস্টেট বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।