Car Buying Tips: লোন ছাড়াই নতুন গাড়ি কিনতে পারবেন, এই পদ্ধতি মেনে চললে সময় লাগবে কয়েক মাস

গাড়ি কেনা মানে প্রচুর খরচ। একসঙ্গে পুরো টাকাটা বের করতে হয়। কিন্তু এত টাকা আসবে কোথা থেকে? অগত্যা লোনই ভরসা। কিন্তু শুধু লোন নিলেই তো হবে না, শুধতেও হবে। তাও সুদ সমেত। মাথার উপর বাড়তি চাপ। এত চিন্তার কিছু নেই। ব্যাঙ্ক লোন ছাড়াই নতুন গাড়ি কেনা যায়। কীভাবে? এর জন্য শুধু সঠিক আর্থিক পরিকল্পনা করতে হবে, ব্যস।
গাড়ি কেনা মানে প্রচুর খরচ। একসঙ্গে পুরো টাকাটা বের করতে হয়। কিন্তু এত টাকা আসবে কোথা থেকে? অগত্যা লোনই ভরসা। কিন্তু শুধু লোন নিলেই তো হবে না, শুধতেও হবে। তাও সুদ সমেত। মাথার উপর বাড়তি চাপ। এত চিন্তার কিছু নেই। ব্যাঙ্ক লোন ছাড়াই নতুন গাড়ি কেনা যায়। কীভাবে? এর জন্য শুধু সঠিক আর্থিক পরিকল্পনা করতে হবে, ব্যস।
লোন ছাড়া গাড়ি কিনতে হলে, টাকা চাই। এখন লোন তো নেওয়া হচ্ছে না। একসঙ্গে অত টাকা জমানোও নেই। তাহলে টাকাটা আসবে কোথা থেকে? ওই যে, আগেই বলা হয়েছে, সঠিক আর্থিক পরিকল্পনা করতে হবে। সোজা কথায় গাড়ি কেনার টাকা আসবে বিনিয়োগের রিটার্ন থেকে।
লোন ছাড়া গাড়ি কিনতে হলে, টাকা চাই। এখন লোন তো নেওয়া হচ্ছে না। একসঙ্গে অত টাকা জমানোও নেই। তাহলে টাকাটা আসবে কোথা থেকে? ওই যে, আগেই বলা হয়েছে, সঠিক আর্থিক পরিকল্পনা করতে হবে। সোজা কথায় গাড়ি কেনার টাকা আসবে বিনিয়োগের রিটার্ন থেকে।
গাড়ি কেনার মতো সিদ্ধান্ত কেউ হুট করে নেয় না। অনেক চিন্তা ভাবনা থাকে। যখনই কারও মনে হবে, এবার গাড়ি কেনা উচিত, সেই দিন থেকে বিনিয়োগ শুরু করতে হবে।
গাড়ি কেনার মতো সিদ্ধান্ত কেউ হুট করে নেয় না। অনেক চিন্তা ভাবনা থাকে। যখনই কারও মনে হবে, এবার গাড়ি কেনা উচিত, সেই দিন থেকে বিনিয়োগ শুরু করতে হবে।
এবার যখন বিনিয়োগের রিটার্ন আসবে, তখন সেই টাকায় সহজেই গাড়ি কেনা যাবে। এখন প্রশ্ন উঠতে পারে, গাড়ি কেনার জন্য কোথায় বিনিয়োগ করা উচিত, যাতে মোটা টাকা রিটার্ন মিলবে। এর একটাই উত্তর, সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান বা এসআইপি। এই প্ল্যানে প্রতি মাসে অল্প অল্প টাকা জমিয়ে কোনও সমস্যা ছাড়াই গাড়ি কেনার মতো যথেষ্ট অর্থ সংগ্রহ করা যায়।
এবার যখন বিনিয়োগের রিটার্ন আসবে, তখন সেই টাকায় সহজেই গাড়ি কেনা যাবে। এখন প্রশ্ন উঠতে পারে, গাড়ি কেনার জন্য কোথায় বিনিয়োগ করা উচিত, যাতে মোটা টাকা রিটার্ন মিলবে। এর একটাই উত্তর, সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান বা এসআইপি। এই প্ল্যানে প্রতি মাসে অল্প অল্প টাকা জমিয়ে কোনও সমস্যা ছাড়াই গাড়ি কেনার মতো যথেষ্ট অর্থ সংগ্রহ করা যায়।
এখন কেউ প্রশ্ন করতে পারেন, এসআইপি-র রিটার্ন থেকে কী ১০ লাখ টাকার গাড়ি কেনা যাবে? এরও উত্তর, হ্যাঁ যাবে। এসআইপি ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, যদি কেউ ১০ লাখ টাকার গাড়ি কিনতে চান, তাহলে প্রতি মাসে ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
এখন কেউ প্রশ্ন করতে পারেন, এসআইপি-র রিটার্ন থেকে কী ১০ লাখ টাকার গাড়ি কেনা যাবে? এরও উত্তর, হ্যাঁ যাবে। এসআইপি ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, যদি কেউ ১০ লাখ টাকার গাড়ি কিনতে চান, তাহলে প্রতি মাসে ৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
এরপর প্রতি বছর বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়াতে হবে ১০ শতাংশ হারে। তাহলে খুব কম সময়েই গাড়ি কেনার টাকা উঠে আসবে। এখন এই দুটি জিনিস যদি কেউ মেনে চলতে পারেন, তাহলে ১২ শতাংশ গড় এসআইপি রিটার্ন ধরলে মাত্র ৯০ মাসে ১০,১০,৮৪২ টাকার রিটার্ন মিলবে। এই টাকায় তিনি সহজেই নতুন গাড়ি কিনতে পারেন।
এরপর প্রতি বছর বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়াতে হবে ১০ শতাংশ হারে। তাহলে খুব কম সময়েই গাড়ি কেনার টাকা উঠে আসবে। এখন এই দুটি জিনিস যদি কেউ মেনে চলতে পারেন, তাহলে ১২ শতাংশ গড় এসআইপি রিটার্ন ধরলে মাত্র ৯০ মাসে ১০,১০,৮৪২ টাকার রিটার্ন মিলবে। এই টাকায় তিনি সহজেই নতুন গাড়ি কিনতে পারেন।